সন্ধ্যার দিকে শারমিন ম্যাডামের ডাক পেয়ে আমরা সবাই তার রুমে গেলাম। ম্যাডাম তার কথা শুরু করলেন---'আমি আপনাদের সবাইকে একত্রে ডেকেছি কিছু কথা বলার কারণে। 'শারমিন এগ্রো-ফার্ম কোম্পানি' আপনাদেরকে কক্সবাজারে এনেছে। আপনারা অনেকে 'কাপল' হয়ে এসেছেন। সবাই যার যার মত করে ঘুরুন। আমি চাই আপনারা এই কদিন ভালভাবে আনন্দ করুন। ঠিক আছে? ... লেটস এনজয়......'
পরদিন সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে রেডি হলাম বাহিরে বের হবার জন্য। কে কোথায় গেছে জানিনা। আমি সারাটা দিন একা একা ঘুরলাম। শহর, শহর থেকে সৈকত, সৈকত থেকে হোটেল ,হোটেল থেকে সৈকত ...এই করে দিন কাটলো আমার। রাতে হোটেলে সহকর্মীদের সাথে দেখা হল। একেকজন একেক জায়গায় গেছিলো। রাতের খাবার খেয়ে শুতে যাবো ভাবছি, এমন সময় ম্যাডাম কল করলেন আমাকে। আমি ম্যাডামের রুমে গেলাম।
ম্যাডাম আমাকে বললেন----
-'আজকে কেমন ঘুরলে মিনহাজ?'
-'এই তো ম্যাডাম...শহর, সৈকত'
-'অন্য কোথাও যাওনি?'
-'কাল যাবো ম্যডাম'।
-'আচ্ছা মিনহাজ, কিছু মনে না করলে একটা কথা বলবো তোমাকে...'
-'বলুন ম্যাডাম।'
-'তুমি একা আসলে কেন, তোমার বিশেষ কেউ নাই বুঝি?...হাহাহা...'
-'তেমন কেউ নাই ম্যাডাম...'
-'ঠিক আছে। চলো কাল আমরা 'ইনানি সি বিচ' থেকে ঘুরে আসি। তুমিও একা। আমিও একা।'
-'ঠিক আছে ম্যাডাম।'
পরদিন আমি আর ম্যাডাম দুপুরের খাবার সেরে চললাম ইনানিতে। ম্যাডামের কথামত একটা অটো ঠিক করে আমরা তাতে বসলাম। আমি অটোর অন্য পাশে বসতে চাইলে ম্যাডাম আমাকে তার পাশে বসতে বললেন। আমি কিছুটা চমকে গেলাম। ম্যাডাম তার একজন কর্মচারীকে তার পাশে বসতে বলছেন! একটু পরে নিজেকে সামলে নিয়ে ম্যাডামের দিকে তাকালাম। অপূর্ব লাগছে তাকে। বয়স চল্লিশ পেরিয়ে গেছে। কিন্তু বোঝা যাচ্ছেনা। শরীরে তেমন মেদ নাই। নীল রঙের শাড়ি পড়েছেন। চুলগুলো ঘাড়ের ওপর দিয়ে সামনে এনেছেন। লম্বা এবং গোলের মাঝামাঝি মুখমণ্ডল।মাঝারি ঠোঁট। তাতে হালকা লাল লিপস্টিক দিয়েছেন। চিকন ভ্রুযুগল আর চোখে হাল্কা কাজল দেখে ম্যাডামকে রহস্যময়ী লাগছে। নাকে নাকফুল, কানে ঝোলানো ঝুমকাতে ম্যাডামকে প্রাচীন কালের রাজকুমারী মনে হচ্ছে। এই রাজকুমারীকে দখল করার জন্য এখনই যেন দুই রাজ্যের মাঝে লড়াই বেঁধে যাবে। আমার পাশে যিনি বসেছেন তিনি কি আমাদের শারমিন ম্যাডাম? নাকি আমার বিশ বছর বয়সের প্রথম যৌবনের স্বপ্নকন্যা? যাকে পেলে আর কিছুর দরকার হয়না!। ম্যাডামের গায়ের পারফিউমের মিষ্টি সুবাস আমাকে যেন স্বপ্ন রাজ্যে নিয়ে গেলো। আমরা দুজন হাঁটছি আর হাসাহাসি করছি।কেউ নাই সেখানে ................ওগো শারমিন তুমি কি আমার হবে?......................শারমিন আমি তো তোমাকে চাই................ওগো শারমিন তুমি কি আমাকে ভালবাসবে?.........
একটু পরে অটোর হর্ন এ আমার দিবাস্বপ্ন ভাঙল। ম্যাডামের দিকে চেয়ে দেখি তিনি মিটিমিটি হাসছেন। সর্বনাশ...উনি কি মাইন্ড রীডার? আমার মনের কথা সব জেনে গেলেন? আমি তার থেকে চোখ ফিরিয়ে রাস্তার দিকে তাকালাম।
আমরা ইনানী সৈকতে পৌঁছে গেলাম। হাঁটতে হাঁটতে এক জায়গায় বসে পড়লাম। সমুদ্র তীরের সাম্পান, নারিকেল ও ঝাউবন গাছের সারি আর চারপাশের প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখে মন প্রফুল্ল হয়ে উঠলো। এমন সময় দেখলাম ম্যাডাম আমার হাতের উপর হাত রাখলেন। আমি এক অপার্থিব মায়াময় জগতে চলে গেলাম। একি হচ্ছে আমার সাথে?! আমি কি বশ হয়ে গেলাম? আমার অবচেতন মন কি শারমিনকে কামনা করছে তবে?! ম্যাডাম বললেন---
-'তুমি যে আমার সাথে এখানে এলে তোমার কি অনুভূতি?'
-'আপনি আমাকে আসতে বললেন, তাই আপনাকে সঙ্গ দিচ্ছি।'
-'আর কিছু না?'
-'আর কি হবে?'
-'তুমি কি জানো ফার্মের মধ্যে তোমাকে আমার সবচেয়ে বেশী ভালো লাগে?'
-'কেন ম্যাডাম?'
-'তুমি কাজে ঢোকার পর থেকে দেখলাম তুমি কোন রকম জটিলতা ছাড়াই নিজের কথা প্রকাশ করো। তুমি মানুষের পার্সোনালিটি না বুঝেই সবার সাথে হাসি মুখে কথা বল। এটা আমার ভালো লাগে। তোমার মধ্যে যে সরলতা এটা একটা বিরল গুণ। সব মানুষ সরলতার ভান করে। কেউ সরল হতে চেষ্টা করে।কিন্তু পারে না।একটু পরে সে হাল ছেড়ে দেয় আর অন্য ক্ষেত্রে তার সরলতার মুখোশ খসে পড়ে। যেমন ধরো, একটা কুটিল লোক সরল সাজছে। মুখে সব সময় হাসি। লোকজনকে দেখলেই সালাম দিচ্ছে, সবার খোঁজ খবর নিচ্ছে। সে রাস্তা দিয়ে হাঁটছে। এ সময় একটা লোক তার কাছে দশটা টাকা চাইলো। সে কিন্তু টাকা দিবে না। বলবে টাকা দিয়ে তো নেশা করবি। সে যদি অরিজিনাল সরল হতো সে এত কিছু চিন্তা না করেই লোকটার বিপদ মনে করে টাকা দিতো।'
-'আপনি আসলে গভীর ভাবে ভাবেন। আমি তো ভাবিনা।'
-'এখানে এসে এই নির্মল পরিবেশে তোমাকে আমার আরো ভালো লাগছে।তোমাকে একটা কথা বলতে চাই মিনহাজ।'
-'বলুন ম্যাডাম।'
-'থাক, আরেকদিন বলি...'
এরপর অনেকক্ষণ আমি আর ম্যাডাম চুপ করে থাকলাম। তারপর আমরা হাঁটতে শুরু করলাম। সমুদ্র তীরে সাম্পান দেখতে পেলাম। ঝাওবন গাছের সারি দিয়ে হেঁটে যাবার সময় নিজেকে রোম্যান্টিক সিনেমার নায়ক মনে হচ্ছিলো।ম্যাডাম কোন কথা বললেন না। সারা পথ আমার হাত ধরে থাকলেন। আমি দেখলাম আমি আর আমি নাই। ......এ কি মায়ার রশিতে আমায় বাঁধছো শারমিন?...যে স্বপ্নের পথে আমরা হাঁটছি এ তো ক্ষণিকের।...... আমার প্রথম যৌবন কি আবার আসছে? আমার নায়িকা কি আমার হাতে এবার ধরা দিয়েছে?... এসব ভাবতে ভাবতে কখন সন্ধ্যা লাগলো খেয়াল করিনি। আমরা এবার ফিরতি পথ ধরলাম।
রাতে ম্যাডামকে রুমে পৌঁছে দিয়ে আমি রুমে আসলাম। আমার ভেতর কি হচ্ছে আমি নিজেই বুঝতে পারছিনা। এ আমি কোন জগতে এলাম? কক্সবাজারে এসে আমার এত পরিবর্তন কিভাবে হলো? এ কি কক্সবাজারের পরিবেশের গুণ? আমি কিভাবে ম্যাডামের দিকে ঝুঁকে পড়লাম? আমার মতো দায়িত্ববান পুরুষের পক্ষে এরকম সম্পর্কে জড়িয়ে পড়া কি ঠিক হচ্ছে? সুযোগ পেয়ে বিবাহিতা সুন্দরীর প্রেমে মজে গেলাম? সাত পাঁচ ভাবতে ভাবতে ঘুমিয়ে পড়লাম।
পরদিন ম্যাডামের কথামত আমি আর ম্যাডাম সৈকতে গেলাম। একটা ছাতার নিচে বসার পরে তিনি আমাকে বললেন----
-'মিনহাজ কাল যে কথাটা বলতে চেয়েছিলাম আজকে তা বলি?'
-'বলেন ম্যাডাম।'
-'মিনহাজ, তুমি আমাকে আর ম্যাডাম বলবে না। আমি তোমাকে ভালবেসে ফেলেছি।'
-'কি বললেন ম্যাডাম?'
-'বললাম আমাকে শারমিন বলে না ডাকলে তোমার চাকরি যাবে।'
-'ম্যাডাম সব কিছু নিয়ে কি মশকরা চলে?'
-'তুমি কি আমাকে ভালবাসনা?'
-'এই প্রশ্ন উঠছে কেন?'
-'সত্যি করে বল? তোমার কাছে আজ আমি ফাইনাল কথা শুনবো'
-'সত্যি বলতে গেলে বড় বিপদ যে?'
-'তারপরও বলো'
-'ভালবাসি।'
-'অতএব আমাকে শারমিন বলবে'।
-'ঠিক আছে ম্যাডাম.........শারমিন।'
-'হাহাহা......'
-'কিন্তু শারমিন তুমি আমাকে কিভাবে এত স্বপ্ন দেখাচ্ছো?'
-'কারণ আমি তোমাকে ভালবাসি।'
-'কিন্তু তুমি বিবাহিত। এর পরিণতি ভয়াবহ।'
-'আমি বিবাহিত মানে কি আমি শৃঙ্খলে আবদ্ধ? আমি কি একটু ভালবাসা, একটু সুখ দাবি করতে পারি না? এখনো আমাদের সংসার টিকে আছে কারণ ওর ডিভোর্স দেবার সাহস নাই।'
-'আচ্ছা শারমিন, আমরা যা করছি তা ভেবে করছি তো? এর ফল কি?'
-'ও যদি আমাকে ছাড়া আরেকজনকে নিয়ে চলতে পারে আমি কেন পারব না? মিনহাজ তোমার সাথে আমার আরো আগে পরিচয় কেন হলোনা?'
-'সেটা ভাগ্য।'
-'ভাগ্যের কথা বললে আমরা কেমন একটা সান্তনা পেয়ে যাই তাই না মিনহাজ? এই 'ভাগ্য' আর 'আশা' এর মতো দুটো ওষুধ বড় শান্তি দেয় মানুষকে। এই দুটো ওষুধ দিয়ে কিন্তু আমাদের সংসার এতোদিন সুস্থ আছে!...মিনহাজ তোমাকে আমি আপন করে পেতে চাই।'
-'পারবে তো?'
-'পারবো'।
-'তোমার স্বামী?'
-'আমার স্বামীকে আমি ম্যানেজ করবো।'
-'আমার সহকর্মীরা?'
-'.......... তুমি বুঝবে সেটা? তোমাকে একটু দায়িত্বশীল হতে হবে।'
আমরা কক্সবাজার ভ্রমণ শেষে ফিরে আসলাম। বাড়িতে শুয়ে বসে দুদিন কেটে গেলো। কিছু ভালো লাগছেনা। আমার আর শারমিনের সম্পর্ক পরিবারের লোকরা মেনে নেবে তো? একটা বিবাহিত মেয়ের সাথে ভালবাসার ব্যাপারটা ফার্মের লোকরাই বা কিভাবে দেখবে?
ফার্ম খুলেছে। মনের মাঝে যতই কষ্ট থাক কাজে যোগ দিতে হবে। সকালে ফার্মে গেলাম। একটু পরে শারমিন আমাকে কল করলো। আমি ওর রুমে গেলাম। শারমিন বলল--
-'কি ব্যাপার মিনহাজ? বাবা-মার সাথে কথা হয়েছে?'
আমি চুপ করে থাকলাম। শারমিন বলল--
-'কি হয়েছে কথা বলছোনা কেন?'
-'শারমিন, আমি তোমাকে ছাড়া থাকতে পারবোনা। দরকার পড়লে তোমাদের চাকরীটা ছেড়ে দেবো...'
-'তাতেই এমন চিন্তা? তোমরা পুরুষরা এত স্বার্থপর কেন? স্ত্রীর অধীনে থাকতে লজ্জা করে?'
-'ব্যাপারটা সেরকম না শারমিন। আমি আসলে ভাবছি সবাই আমাকে লোভী বলবে কিনা?'
-'তুমি আসলে বেশি রকমের ভালো মিনহাজ। এতো ভালো হওয়া ভালো না। সে জন্যই অবশ্য তোমাকে আমার পছন্দ।... ঠিক আছে তুমি এখন যাও।'
মিসেস শারমিন তার স্বামীকে কল করলেন----
-'হ্যালো রিয়াজুল? তোমার সাথে আমার জরুরি আলাপ আছে।'
-'আজ তো আমি ব্যস্ত।'
-'তুমি যতই ব্যস্ত থাকো আমাকে আজ সময় দিতেই হবে।'
-'এত জরুরি!! দেখি রাতে যাবার চেষ্টা করবো।'
-'করবো নয়, আসতে হবে।'
সেদিন সারারাত শারমিন অপেক্ষা করার পর যখন রাত ৩টা বাজলো তখন শারমিনের খেয়াল হল এত রাতে আর কেঊ আসবে না। পরের দিন বিকেলে রিয়াজুল হক তার প্রথম পক্ষের কাছে আসলেন। প্রথমেই বললেন----
-'সর্যি ফর লেট...'
-'কোন অজুহাত দিতে হবে না। শোন তোমার যেহেতু সময় কম, তাই কাজের কথাই আসি?'
-'হ্যাঁ বলো...'
-'রিয়াজুল তুমি আমাকে অনেক দিয়েছো। সেসব আমি ভুলবো না। কিন্তু যেটা আমার দরকার সেটা আমি পাইনি। এখন সেটা আমি খুঁজে পেয়েছি...'
রিয়াজুল সাহেব অনেকক্ষণ কোন কথা বললেন না। তিনি জানেন শারমিন দৃঢ়চেতা মেয়ে। তার কথার মাঝে যে ধার আছে তা অবজ্ঞা করা যায়না। এই জন্যই তো তার তিথিকে ভালো লাগে। তিথিকে ভালবাসা যায়। কিন্তু শারমিনকে ভালবাসতে তিনি পারেননি। শারমিনকে তিনি ভয় করতেন। যাকে ভয় পাওয়া যায়, তাকে ভক্তি করা যায়, ভালবাসা যায় না। অমন শক্ত মেয়েকে সবাই স্ত্রী হিসেবে নিতে পারেনা। শারমিন যাকে খুঁজে পেয়েছে, সেই পুরুষ তবে কি আমার চেয়ে বেশী দায়িত্বশীল এবং রোম্যান্টিক? হতে পারে... অনেকক্ষণ পরে রিয়াজুল সাহেব মুখ খুললেন---
-'ঠিক আছে শারমিন। আমি তোমাকে ভালবাসা দিতে পারিনি। অতএব সিদ্ধান্ত তোমার। আমি চেয়েছিলাম তুমি সুখে থাকো। তাই আমি তিথিকে গ্রহন করলেও তোমাকে সামাজিক নিরাপত্তা দিয়েছি।'
-'সেসব আমি জানি রিয়াজুল। তুমি আমাকে বাড়ি এবং তোমার একটা কোম্পানি দিয়েছো। কেন জানো?'
-'কেন শুনি?'
-'শুনে মন খারাপ করোনা, তুমি নিজের সম্মানের কথা ভেবেই এত করেছো। কেউ যেন তোমাকে বলতে না পারে তুমি দ্বিতীয় বিয়ে করে পরিবারকে অবহেলা করছো। তাহলে তো তোমাকে লোকে ছিঃ ছিঃ করবে। ছোটলোকরা তো যখন তখন বিয়ে করে আগের বউকে অবহেলা করতে পারে। তুমি তো ভদ্রলোক। ধনীলোক।তুমি তো আর প্রথম পক্ষকে অবহেলা করতে পারো না। তাহলে ভদ্র সমাজে তোমার মান থাকতো না।'
-'তোমার সাথে আমি কোন কালেই কথাতে পারিনি।'
-'সে জন্যই আমার থেকে পালিয়ে বেড়াচ্ছো তাই না রিয়াজুল? তুমি চিন্তা করোনা। ভদ্র সমাজ তোমাকে সংসার ভাঙার দোষ দেবে না। আমিই তোমাকে ডিভোর্স দেবো।'
রিয়াজুল সাহেব চুপ করে থাকলেন। তিনি বুঝতে পারলেন তার প্রথম পক্ষকে এতদিন তিনি ছাড়তে চেয়েছিলেন, লোকলজ্জার কারণে ছাড়তে পারছিলেন না। এবার সে সময় হয়েছে।
দুইদিন পর।
-'হ্যালো কোথায় তুমি মিনহাজ? আমার সাথে দেখা করো।'
-'কেন শারমিন?'
-'কেন মানে?! আবার যে কক্সবাজার যেতে হবে। কক্সবাজারের আরও জায়গা যে দেখার বাকি আছে? সেসব দেখবে না?'
-'তোমার ফার্ম?'
-'আনোয়ার ভাইকে বলেছি। কয়দিন উনি দেখবেন।'
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
অল্প কথায় ভালবাসার গল্প বলা কঠিন। তারপরও প্রতিযোগিতার নিয়মের কথা মাথায় রেখে অল্প কথায় সিনিয়র শারমিন এবং জুনিয়র মিনহাজের ভালবাসার গল্প বললাম...
১১ জুন - ২০১৯
গল্প/কবিতা:
২০ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪