পাগলি

ভালোবাসার গল্প (ফেব্রুয়ারী ২০২০)

আব্দুর কাদির
  • ১৭
  • ৮৩
এক

আশিক রাস্তায় একটা পাগলিকে দেখে ড্রাইভারকে বলল,

-মুবারক গাড়ি থামাও!

পাগলিটা রাস্তায় নাচানাচি করছে। পাশের মাইকের দোকানের টেস্টিং গানের সাথে অনবরত নাচ করেই যাচ্ছে। মাথার চুলগুলো জট পাকিয়ে আছে। পরনে একটা ময়লা লাল জামা। আশিক পাগলি মেয়েটিকে দেখে গাড়ি দাঁড় করায় নি। পাগলিটার নাচের সাথে আশিকের জনম জনমের পরিচয়।

-একি! পাগলিটার নাচ এত পরিচিত লাগছে কেন? (আশিক মনে মনে ভাবে)

মুবারককে ইশারা করে বলে,

-নিচে নামব।

মুবারক তাড়াতাড়ি দরজা খুলে দেয়। আশিক নিচে নেমে থমকে দাঁড়ায়। মুগ্ধ হয়ে পাগলিটার নাচ দেখেই চলছে। এযে মাধুর্যমাখা রূপকথার নাচ। মুবারকের কথায় মুগ্ধতা ভাঙ্গে আশিকের।

-স্যার গাড়ি অইতে নামলেন কেন্?

-এই পাগলিটার জন্য।(আশিক)

-এই পাগলিটার জইন্যে?(মুবারক)

-হুম।(আশিক)

হঠাৎ করেই মাইকের আওয়াজ বন্ধ হয়ে যায়। পাগলি মেয়েটা হাজারটা গালি দিয়ে চলতে লাগল। আশিক ড্রাইভারকে বলল,

-মুবারক তুমি গাড়ি নিয়ে আস।

মুবারক অল্প বয়স্ক গ্রাম্য যুবক। কি হতে চলছে কিছুই বুঝে উঠতে পারছে না সে। আশিক পাগলিটার পিছু পিছু যেতে লাগল। তার হাঁটাগুলোও তার পরিচিত। এবার আশিকের হার্টবিট বাড়তে লাগল। অনেকক্ষণ যাবার পর পাগলিটা পিছন ফিরে দাঁড়ায়। আশিককে চিৎকার করে বলে,

-ঐ ব্যাটা পিছে পিছে আস ক্যান?

এবার আশিকের হার্টবিট বন্ধ হবার অবস্থা। ভয় পেয়েছে। তারপরও বিস্ময়ে থাকিয়ে আছে। কথাগুলো চির পরিচিত।

-ঐ ব্যাটা পিছে পিছে আইবি না!

এই বলে পাগলিটা আবার চলতে শুরু করে। এতক্ষণে মুবারক গাড়ি নিয়ে আসে। আশিক মুবারককে ইশারা করে বলে,

- মুবারক ওকে একটু ধর ত।

মুবারক যথারীতি অবাক হয়ে বলে,

-স্যার সত্যি বলতাছেন? পাগলিটাকে ধরমু? পাগলিটা কেডা?

আশিক কোন উত্তর দেয় না।
মুবারক পাগলিটার হাত ধরে টেনে নিয়ে আসে। পাগলিটা ভয় পেয়ে বলতে থাকে-

-আমি যামু না! আমি যামু না! আমি আশিকের কাছে যামু.......!

এবার আশিকের সবকিছু পরিষ্কার হয়ে যায়। এই পাগলিটাই আশিকের মুন্নি।

দুই

আশিক তখন ক্লাস টেনে পড়ে। গ্রামের স্কুল। গরীবের সন্তান। পড়াশোনায় খুব ভাল সে। ক্লাস এইটেও টেলেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছে। সবমিলিয়ে দিনকাল ভালই চলছে। ভালো ছাত্ররা অগোছালো হয় সত্যি। তবে আশিকের বেলায় তার বিপরীত। খুবি পরিপাটি ছেলে।
তার ক্লাসের সবচেয়ে সুন্দরী মেয়েটার প্রতি স্কুলের সবাই ক্রাশ খেয়ে বসে আছে। আশিকের ক্লাসমেট হলেও মেয়েটার সাথে তার তেমন কথাবার্তা হয় না। এককথায় তেমন মিল নেই বললেই চলে। যতটুকু ক্লাসমেট হিসেবে থাকা জরুরি ততটুকুও নেই। সবাই জানে সে মেয়েদের তেমন পাত্তা দেয় না। তবে মনে মনে একমাত্র আশিকই জানে ক্লাসের সুন্দরী মেয়েটার প্রতি সে খুবি দুর্বল। এইত সেদিন মিতু মুন্নিকে বলল,

-এই মুন্নি, তর খাতাটা দে ত।

আশিক এই নামটিতে এতই দুর্বল যে, না থাকিয়ে পারল না। তবে পরক্ষণেই অন্যদিকে মুখ ফিরিয়ে নিল। সবার চোখে ফাঁকি দিলেও সে মুন্নির চোখে ফাঁকি দিতে পারে না। সে ঠিক তার চাউনি পড়ে ফেলে।

মুন্নি ভীষণ রূপবতী। গুনবতীও বটে। তার নাচ আশিকের সবচেয়ে বেশি ভাল লাগে। স্কুলের সকল অনুষ্ঠানেই সে নাচে। স্কুলের ছেলেরা তার প্রতি শুধু ক্রাশই খেয়ে যায়, মুখ ফুটে কেউ কিছু বলতে পারে না। কেননা, তার সাহসের কথা সবাই জানে। গতবছর রফিককে যে জুতা পেঠা করেছে, তাতে সবাই রূপ দেখেই সন্তুষ্ঠ থাকে। তবে মুন্নির আশিককে ভাল লাগে। মুন্নি একথাও জানে আশিকও তাকে প্রছন্দ করে। কারণ, বারবার সে মুন্নির কাছে ধরা পরে যায়। চাউনিই তাকে সবকিছু বলে দেয়। এরকম চাপা স্বভাব মুন্নির একদমি ভাল লাগে না।

আজ খুবি সকাল সকাল স্কুলের রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকে মুন্নি। সে জানে একা একাই স্কুলে আসে। আশিক তাকে একা একা দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে ইতস্তত করতে থাকে। ভেতরটা ধকধক করে উঠে। মুন্নিরও একি অবস্থা। যতই সাহসী হোক না কেন প্রিয় মানুষের কাছে সবাই দুর্বল। আশিক কাছে আসতেই মুন্নি বলে,

-ঐ ছ্যামড়া দাঁড়া। এই নে কাগজটা। খুব ভাল কইরা পড়বি।

আশিক কাগজটা নিয়ে হাঁটতে থাকে। কোন কথা বলে নি। তার ভয় হচ্ছে পিছে কেউ দেখে না ফেলে। স্কুলে কাগজটি খোলার সাহস হয় নি তার। স্কুল হতে ছুটি নিয়ে তাড়াতাড়ি বাড়ি চলে আসে সে। আর যে তর সইছে না। বাড়িতে এসে দরজা এঁটে পড়তে শুরু করে। বারবার পড়ে, যতই পড়ে খুশিতে তার মনটা ভরে উঠে। চোখ বুজে চিন্তা করে মুন্নি আমাকে প্রেমপত্র দিয়েছে!

বিশ্বাসই হচ্ছে না আশিকের। আবার পড়ে। সত্যিই ত, এ যে নিখাদ প্রেমের চিঠি।

তিন

এখন এস.এস.সি পাস করে ইন্টারে পড়ছে। এই সময়ে, দু'জনের মাঝে হাজারো চিঠির আদান-প্রদান হয়েছে। আশিকের সবটুকু জুড়ে এখন শুধুই মুন্নির বসবাস। হঠাৎ একদিন রৌদ্রজ্জল আকাশ ফেটে বৃষ্টি নামে।

মুন্নি শহরের কলেজে অন্য কারোর সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে পরেছে। আশিকের প্রথম প্রথম বিশ্বাসই করতে পারে নি। মুন্নি সাথে যে তার আত্মা মিশে একাকার হয়ে আছে। অনেকবার ছেলেটির সাথে মুন্নিকে দেখেছে সে। কখনও রেস্টুরেন্টে, কখনও বা বাইকে ঘুরাঘুরি। মুন্নি প্রথম প্রথম কলেজের বন্ধু বলে সবকিছু উড়িয়ে দিয়েছে।

ভালবাসা কখনও চাপা থাকে না, তা বৈধই হোক বা অবৈধই হোক। সবকিছু পরিষ্কার হয় তখনি, যখন মুন্নি আর ছেলেটির স্ক্যান্ডাল ভিডিও সবার মোবাইলে মোবাইলে ছড়িয়ে পড়ে। তারপর থেকেই আশিকের জীবন কালো মেঘে ঢেকে যায়। সাজানো আকাশটা ফেটে চৌচির হয়ে তার মাথার উপর ধসে পড়ে।

ছেলেটির নাম সজিদ। ধনীর দুলাল। হেভি মেটাল ও নেশাখোর। সারাদিন বাইকে ঘুরে বেড়ায়। ছোট-খাট একটা গ্যাংও আছে তার।
আশিকের এই মুহূর্তে মনে হচ্ছে, সবকিছু ধ্বংস করে নিজেকে নিজেই শেষ করে দিতে। কিন্তু নাটকে ভিতরে নাটক শুরু করে মুন্নি। মুন্নি, সজিদ এবং মুন্নির মা মিলে শুরু করে ভিন্নরকম ষড়যন্ত্র শুরু করে। একদিন সবকিছু ঠিকঠাক সাজিয়ে, আশিককে বলে-

-আজকে তোমার সাথে দেখা করতে খুবি মব চাচ্ছে। (মুন্নি)
-কোথায় দেখা করতে হবে? (আশিক)
-বাড়িতে আস।(মুন্নি)

তাদের বাড়িতে রাতের বেলায় অনেকবার গিয়েছে আশিক। তাই তাদের বাড়ির দিকে রওনা দেয় আশিক। রাত তখন ১০ টা। শুরু হয় আসল নাটক। আশিককে সবাই মিলে বেদম পিটায়। নেশাখোর, মদ্যপ আখ্যা দিয়ে থানায় মামলা হয়।

আশিকের পরিবারে নেমে আসে দুর্বিষহ লাঞ্চনা, সম্মানহানি। পরের দিন সকাল হতে আশিককে আর কোথাও দেখা যায় নি। সবাই যোগাযোগ করার অনেক চেষ্টা করেছে। কিন্তু কারও কোন যোগাযোগ হয় নি।

চার

আজ সজিদের সাথে মুন্নির ধুমধাম বিয়ের অনুষ্ঠান হচ্ছে। আশিকের হাত থেকে মুন্নি রেহাই পেয়ে যেন হাফ ছেড়ে বেঁচেছে।
আশিকের কথা এখন আর তেমন ভাবে না সে। প্রথম প্রথম খারাপ লাগত। ছেলেটির সাথে মস্ত বড় অন্যায় করা হয়েছে।

বিয়ের কিছুদিনের মধ্যেই সজিদের ব্যবহার দিন দিন খারাপ হতে থাকে। ইদানিং নেশার টাকা জোগাড় করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাকে। তার স্বাদের বাইকটিও ক'দিন হল বিক্রি করে দিয়েছে। মুন্নিকে টাকার জন্য ব্যাপক চাপ দিচ্ছে সে। কিছু জমানো টাকা ছিল মুন্নির কাছে। এগুলো দিয়ে আপাতত ম্যানেজ করা গেলেও, এত অল্প টাকায় সজিদের পুষিয়ে উঠছে না আজকাল। তার ব্যবহার দিনকে দিন পশুর চেয়ে নিচে নেমে যাচ্ছে। মুন্নির জীবনে আশিকের ভাবনা নতুন করে মাথা গজিয়ে উঠছে। মাথা গজানোর আর সময় পেল কোথায়। এক রাতেই সবকিছু উলটপালট হয়ে গেল।

সকাল থেকেই সজিদ বাসায়। মুন্নির সাথে খাতির জমানোর চেষ্টা করছে। বিকাল থেকেই সাজার জন্যে তাগিদ করছে সে। সন্ধ্যার পর ঘুরতে বের হবে। বিয়ের পর ঘুরার মধ্যে শহরের বারগুলিই তার চেনা হয়েছে। তাই ঘুরার আকর্ষণ তার তেমন নেই। আজ একটা বিশেষ জায়গায় যাবে বলে তাকে আশ্বাস দিয়ে সজিদ কিচেন-রুমে গেল। মনের অনিচ্ছা সত্বেও নিজের সেরাটা দিয়ে সেজেছে সে।

সজিদ দুই কাপ কফি নিয়ে বসে আছে। কফিতে চুমুক দিতে দিতে বলে,

-এই নাও কফি। নিজে বানিয়েছি। মুন্নি অবাক হল। খুশি মনে চায়ে চুমুক দিল। পরক্ষণেই দরজায় কে যেন নক করছে। সজিদ বলল,

-আমি দেখছি।

সজিদ দরজা খুলে বাহিরে বের হয়ে গেল। ভিতরে প্রবেশ করল একেবারে অচেনা কেউ। এরপর আর কিছু মনে নেই। দু'চোখ ঝাপসা হয়ে এসেছে মুন্নির।

সকালে নিজেকে আবিষ্কার করে ফ্লোরের উপরে। রাতে নিশ্চয়ই তার সাথে অন্যরকম কিছু হয়েছে। আস্তে আস্তে সবকিছু পরিষ্কার হতে থাকে। সে বুঝতে পারে, টাকার জন্য সজিদ তাকে বিক্রি করে দিয়েছে। সকাল দশটায় সজিদ রুমে ঢুকল। মুন্নি রুমের এককোণে বসে আছে। সজিদ বলল,

-যাও, ফ্রেশ হয়ে নাও।

যেন কিছুই হয়নি।কোন সাড়াশব্দ নেই। তারপর নিজে মুন্নিকে ওয়াসরুমে রেখে আসে। এভাবে একমাস মুন্নির উপর পাশবিক নির্যাতন চলে। সজিদের আরও টাকার প্রয়োজন।

সকাল থেকে মুন্নিকে রুমে পাওয়া যাচ্ছে না। সজিদ সারাদিন তাকে খুঁজল। কোথাও পাই নি। একমাস, দু'মাস, একবছর যায়।মুন্নির কোন খবর সজিদের কাছে নেই। কিছুদিন হল, সজিদ নতুন একটা বিয়ে করেছে।

একটি বছর মুন্নি রাস্তায় ঘুরতে ঘুরতে, নতুন একটি নাম পেয়েছে "পাগলি"।

পাঁচ

চার বছর ধরে আশিকের কোন খোঁজ নেই। হঠাৎ একদিন আশিকের বাড়ির সামনে একটা প্রাইভেট-কার থামল। বাড়ির সবার বিষ্ময়ের শেষ নেই। সবাই বলাবলি করছে,

-প্রাইভেট-কারে কে এসেছে?

এরকম সুন্দর গাড়ি আগে কখনও তারা দেখে নি। বাড়ির সবাই ঘিরে ধরেছে গাড়িটি। ভিতর থেকে নেমে আসল আশিক।

কঠোর পরিশ্রমে শহরের মস্ত ব্যবসায়ীতে পরিনত হয়েছে সে। সবার আনন্দ দেখে কে! গ্রামের সবাই দলে দলে দেখতে আসে তাকে। সবাই চোখেই বিষ্ময়। কেউই আগের ঘটনা ভুলতে পারে নি।

ভাগ্যের কি পরিহাস। আশিকের খোঁজ হয়েছে। এখন মুন্নি নিখোঁজ। আশিক এখনও বিয়ে করে নি। তাই, আত্নীয় স্বজন সবাই বিয়ের জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। পাত্রী দেখার যজ্ঞ শুরু হয়ে গিয়েছে। তবে আশিকের বিয়ে করার তেমন ইচ্ছে নেই। মুন্নি নিখোঁজ। তার মনে ভীষণ পীড়া দিচ্ছে। ভেবেছিল মুন্নি বুঝি সুখেই আছে। তাইত তার মত অসুখের সাথে এরকম নাটক করেছে। নানাবিধ চিন্তা অস্থির করে তুলছে তাকে। এখন আর এত ভাবতে পারে না সে। ভাবতে ভাবতেই জীবনের ভাল লাগা ভালবাসার অনুভূতিগুলি ভোঁতা হয়ে গেছে তার। তাই বাড়িতে বেশি সময় ঠিকতে পারেনি সে। শহরের দিকে রওনা দেয় আশিক।

পথে দেখা হয়েছিল পাগলিটার সাথে। মোবারকের হাতে কামড় বসায় পাগলিটা। আশিক এগিয়ে গিয়ে মুন্নির হাত ধরে। বলে,

-আমি আশিক।

মুন্নি স্তব্ধ হয়ে যায়। যেন স্বাভাবিক কোন মেয়ে। আশিক মুবারককে বলে,

-গাড়ি স্টার্ট দাও।

মুন্নিকে নিয়ে সে গাড়িতে বসে। মুবারককে বলে,

-গাড়ি ঘুরাও। আবার বাড়িতে যাও।

সাঁই সাঁই করে গাড়িটি ছুটতে থাকে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ মোখলেছুর রহমান ভাল লাগল গল্পটি।
ভালো লাগেনি ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
বিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্ত গল্পটি পড়লাম । ভালোই লাগল । অনেক শুভকামনা রইল ।
ভালো লাগেনি ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
রোমান জয় সুন্দর গুজানো।শুভকামনা রইল।
ভালো লাগেনি ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
রোমান জয় বিয়ের কিছুদিনের মধ্যেই সজিদের ব্যবহার দিন দিন খারাপ হতে থাকে। ইদানিং নেশার টাকা জোগাড় করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে তাকে।
ভালো লাগেনি ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
Supti Biswas ভালো লাগলো পড়ে। শুভেচ্ছাসহ ভোট রইল এবং আমন্ত্রণ রইল আমার পাতায়।
ভালো লাগেনি ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
Neerob বেদনাদায়ক। ভালো লাগল। ভোট রইল।
ভালো লাগেনি ৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
ফাহিম ফাইরুজ মুন্নী মত মেয়েরা এরকমই করে।আফসোস লাগল প্রিয়।
ভালো লাগেনি ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
হারুন-অর-রশিদ শুভ কামনা। সাজানো গুছানো গল্প । অসাধারণ।
ভালো লাগেনি ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
এম নাজমুল হাসান অসাধারণ ভাবনার অনবদ্য প্রকাশ, খুব ভালো লাগলো। ভোট রইলো এবং পাতায় আমন্ত্রণ
ভালো লাগেনি ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
গোলাপ মিয়া গল্পটা সুন্দর করে গুছালেন।এক কথায় অসাধার। প্রিয়
ভালো লাগেনি ২ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

মুবারক অল্প বয়স্ক গ্রাম্য যুবক। কি হতে চলছে কিছুই বুঝে উঠতে পারছে না সে। আশিক পাগলিটার পিছু পিছু যেতে লাগল। তার হাঁটাগুলোও তার পরিচিত। এবার আশিকের হার্টবিট বাড়তে লাগল। অনেকক্ষণ যাবার পর পাগলিটা পিছন ফিরে দাঁড়ায়। আশিককে চিৎকার করে বলে,

২১ মার্চ - ২০১৯ গল্প/কবিতা: ৫ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪