ছোট প্রাণ ছোট ব্যথা

প্রত্যাশা (আগষ্ট ২০২২)

Lubna Negar
  • ২৫৭
তহুর বাবা যখন তাকে এক সকালে ডেকে বলল , আইজ স্কুলে যাওন লাগতো না । আমার সঙ্গে চল । তখন তহু কিছু বুঝতে পারিনি । তার চৌদ্দ বছরের বাড়ন্ত শরীরের তুলনায় বুদ্ধি কিছুটা কম । তহু সরল মনে বাবার সাথে বাজারের দিকে রওনা হল। তহুকে নিয়ে কাঁচা বাজার পার হয়ে বাবা কিছুটা ভিতরের দিকে এসে দাঁড়ালেন । জায়গাটা তহু চেনে । এখানে সারি সারি ফার্নিচারের দোকান । এইরকম একটা বড় দোকানের সামনে ছেলেকে দাড় করিয়ে করিম শেখ ভিতরে ঢুকে পড়লো । তহু তখন ভাবছে আজকের দিনটা মাটি হলেও অসুবিধা নাই । এ টি ন বাংলা চ্যানেলে দুপুরে সাকিব খানের সিনেমা আছে । তহুর বাবা পেশায় দর্জি । তার শোভনা টেইলার্স থেকে যা আয় হত তা দিয়ে সংসার ভালই চলতো । সেই সময় টেলিভিশনটা কেনা । তারপর এলো করোনার ধাক্কা । দোকান বন্ধ হয়ে না গেলেও আয় রোজগার কমে যায় । তহু এতো কিছু বোঝে না । তবে খাওয়ার সময় দেখতে পেতো বাড়িতে মাছ মাংস আসা বন্ধ হয়ে গেছে । ইদানিং মা একবার রান্না করে । সেই খাবার সবাই দুইবার খায় । এক বেলার খাবার বন্ধ ।
এইসব নিয়ে তহুর কোনো অভিযোগ নেই । সে স্কুল । খেলাধুলা আর সাকিব খানের সিনেমা নিয়ে ভাল আছে । তার স্বপনের নায়ক যখন উড়ন্ত মোটর সাইকেলে চড়ে অসম্ভব সব কান্ড করে, তহু তখন এইসব দৃশ্য তন্ময় হয়ে দেখে। মনে মনে কল্পনা করে সে একদিন ওর মতো হিরো হবে । এই আপনের পোলা? বাবা যে কখন বের হয়ে এসেছে তহু টের পায়নি। এবার সঙ্গের লোকটির দিকে তহুর চোখ পড়লো। মধ্য বয়সী , শীর্নকায় একটা মানুষ। পরনে চেক লুঙ্গি আর মলিন একটা শার্ট। সারা গায়ে কাঠের কুচি লেগে আছে। শরীরে স্পিরিটের গন্ধ। সে এবার তহুর দিকে ফিরে জিজ্ঞাসা করলো, নাম কি?
তহু। তৌহিদ্দিন। পোলার গায়ে তো তাকৎ আছে। আইজ থেইক্যা কামে লাইগ্যা পড়ুক।
তহু সপ্রশ্ন দৃষ্টিতে বাবার দিকে তাকালো। বাবার চোখে মুখে বিষন্নতার ছাপ। ছেলের কাধেঁ হাত রেখে বললো, বাপজান, আইজ থেকে তুমি এই দোকানের কর্মচারী।
মাকে তহুর মনে পড়ে না। তার তিন বছর বয়সে মা মারা যায়। মায়ের মৃত্যুর আট মাস পর বাবা আবার বিয়ে করে। নতুন মাকে তহু সৎ মা বলে কোনোদিন মনে করে নি। এই মা ভাল কি মন্দ তা সে জানে না। নতুন মা ঘরে আসার পর তার তিনটি ছেলে মেয়ে হলো। রফিক, ওবায়েদ আর সুমি। এদের সাথে খেলাধূলা করে তহুর দিব্যি সময় কেটে যেত। সুমির বয়স এখন পাচঁ বছর। এই বোনটি তহুর বিশেষ প্রিয়। সুমির খুব পাখি পোষার শখ। গত পরশু দিন পেয়ারা গাছে উঠে তহু বোনের জন্য পাখির বাসা থেকে চড়ুই পাখির ছানা পেড়ে এনেছে। সঙ্গে এনেছে এক কোচড় পেয়ারা। সেই পেয়ারাগুলো চার ভাইবোন ভাগ করে খেয়েছে। কাজ শেষ করে বাড়ি ফিরতে তহুর সন্ধ্যা হয়ে গেলো। দোকানে সারাদিন কাজের পর সে বুঝতে পেরেছে, রঙ্গীন সিনেমা, সাকিব খান আর চড়ুই ছানার বাইরেও একটা জগৎ আছে । আর সেটা হলো হাড়ভাঙ্গা খাটুনির জীবন ।
রাতে সবাই একসাথে খেতে বসেছে। তহু মাথা নিচু করে খাচ্ছে। এমন সময় দাদি হঠাৎ বলে উঠলেন, হ্যারে বেটা, তুই পোলাডার লেখাপড়া বন্ধ করে দিলি ? বাবা ভাত মাখতে মাখতে বললেন, লেখাপড়া তো শিখছে। অহন কাম করুক। দাদি আবার বললেন, আর দুই বছর পড়লে ম্যাট্রিক টা পাস করতে পারতো ।
এবার কথা বললেন মা, ম্যাট্রিক পাস করে কি লাভ হইতো? পোলার মাথা ভালা না। চাকরি পাইতো না ।
দাদি মায়ের দিকে তাকিয়ে বললেন, শাক দিয়ে আর মাছ ঢাকার চেষ্টা করো নি বউ। করিম রে তো তুমিই ভাংচি দিছো।
তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলো মা, পোলা কি এতো দিন পড়ে নাই ? সংসারে খরচা লাগে। দর্জির দোকান থেইক্যা আয় কমে গেছে। আরও তিনডা পোলা মাইয়্যা আছে। তাগো ভবিষ্যতের কি অইবো? খামোখা একজন রে লোকসান দিয়া পড়াবার দরকার আছে?
তহু খাওয়া শেষ করে চুপচাপ উঠে চলে গেলো। তার কাছে সব কিছু বিস্বাদ লাগছিল। মাস খানিক সেই ফার্নিচারের দোকানে তহু খুব খাটলো। তারপর সুযোগ বুঝে পালালো। সঙ্গে নিয়েছে বাবার দোকানের ক্যাশ বাক্স থেকে চুরি করা ছয়শো টাকা। টিকিট কেটে ঢাকা গামী ট্রেনে চড়ে বসলো। তহু আগে কখনো ঢাকায় আসে নি। টেলিভিশনের পর্দায় ঢাকা শহরের ছবি দেখেছে। সে মনে করেছে ঢাকায় গেলে নায়ক নায়িকাদের দেখতে পাবে।
পাচঁ দিন ধরে তহু ঢাকায় আছে। সারাদিন সে বিভিন্ন রাস্তায় ঘুরে বেড়ায়। রাতে কমলাপুর রেল স্টেশনে ঘুমায়। তার কাছে থাকা টাকা ইতোমধ্যে শেষ । অবশিষ্ঠ্য চল্লিশ টাকা স্টেশনের উঠতি মাস্তানরা কেড়ে নিয়ে গেছে। ব্যথিত বিস্ময়ে তহু ভাবছে, ঢাকা শহরে কংক্রীটের বিল্ডিং আছে, ঝা চকচকে পাকা রাস্তা আছে, সার্কের ফোয়ারা আছে। কিন্তু মানুষগুলো নির্বিকার। কতো মানুষ দামি পোশাক পড়ে প্রাইভেট গাড়িতে যাওয়া আসা করছে। তারা নিজেদের জগতে নিমগ্ন । কোথাকার কোন তহু আজ দুই দিন অভুক্ত, তা নিয়ে কারো কোনো মাথা ব্যথা নেই। পৃথিবী তার নিজ অক্ষের উপর নিয়ম মতো ঘুরছে।
স্টেশনে থাকতে গিয়ে তহু লক্ষ্য করেছে, ফুটপথে এবং আশেপাশে বেশ কিছু ছিন্নমূল শিশু রয়েছে। তারা তাদের বাবা মায়ের পরিচয় জানে না। এই রাস্তায় তারা বড় হয়ে উঠেছে। তাদের কেউ কাগজ কুড়ায়, কেউ পকেট মারে, আবার কেউ কুলিগিরি করে। ট্রেন থামার পর যাত্রীরা যখন কামড়া থেকে নামতে শুরু করে তখন এই শিশুগুলো পিল পিল করে ছুটে আসে। যাত্রীদের মালপত্র মাথায় বহন করে দেয়। তহু কয়েকদিন ওদের কার্যকলাপ লক্ষ্য করেছে। এবার এক সকালে ট্রেন থামলে সে অন্য শিশুদের মতো কুলি গিরির কাজ শুরু করে। কাজটা সহজ নয়। যাত্রী ধরা থেকে শুরু করে বখশিসের রেট পর্যন্ত সর্বত্র রয়েছে প্রতিযোগিতা। তহু যদি কোনো যাত্রীর কাছে কাজের জন্য দশ টাকা চায় তবে অচিরেই আরেকজন জুটে এসে বলে আট টাকা। এর সাথে তো হাড়ভাঙ্গা খাটুনি রয়েছে। কোনো কোনো সময় ঝগড়া বেধে যায়। সঙ্গে চলে খিস্তি খেউর এবং অকথ্য গালি গালাজ।
কমলাপুর স্টেশনে কুলির কাজ করতে করতে তহুর এক মাস কেটে গেছে। তহুর এই কাজে খাবারের খরচ জোটে ঠিকই কিন্তু কাজটা খুব পরিশ্রমের। এই কয়েক দিনে তহু কেমন নির্জীব হয়ে গেছে। স্টেশনে কাজ করতে গিয়ে কয়েক জনের সাথে তার পরিচয় হয়েছে। এদের মধ্যে একজনের নাম রাজা । বেশ অদ্ভুত গোছের ছেলে। বয়স আঠারো উনিশ হবে। খুব খাটতে পারে। সে স্টেশনে কুলির কাজ করে। আর ছুটির দিনে শিশুপার্কের সামনে ফুচকা বিক্রি করে। তবে সে চোর নয়। কাজ নিয়ে খিস্তিখেউর বা প্রতিযোগিতা কোনোটাই রাজা করে না। এই রাজার কাছে তহু তার জীবনের সব কথা খুলে বলেছে। রাজা মন দিয়ে শুনলেও কোনো মন্তব্য করে নি। একদিন রাজার সাথে তহু শিশুপার্কের সামনে গিয়েছিল। ভিতরে অনেক রকম খেলার সামগ্রী । তহু কৌতুহলি হয়ে ওঠে। কিন্তু রাজা তার মাথায় চাটি মেরে বলে, ওদিকে তাকাস না। ওগুলো আমাদের জন্য নয়। স্টেশনে দুটো বিড়াল আছে। তারা রাজার পিছন পিছন ঘোরে। রাজা ওদের মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়। নিজের উপার্জনের টাকা থেকে খাবার কিনে মাঝে মাঝে ওদের ভাগ দেয়। আর বিড় বিড় করে বলে, মানুষের চেয়ে কুকুর বিড়াল ভালো। ওরা অন্তত সম্পত্তি নিয়ে কামড়া কামড়ি করে না।
একদিন তহু ফুটপথে শুয়ে আছে. । গতকাল বৃষ্টির মধ্যে বোঝা বয়ে তার জ্বর এসেছে। কেউ তার খোজঁ করেনি। সন্ধ্যাবেলা রাজা এলো তহুকে দেখতে। হাতে একটা কাগজের ঠোঙ্গা। তার মধ্যে সিঙ্গারা। রাজা এসে তহু কে ডাকলো, নে ওঠ। সিঙ্গারা আনছি। খায়ে নে । তহু নিশ্চলভাবে পড়ে আছে। রাজার কথার উত্তর দিলো না। সহসা যেন রেগে উঠলো রাজা, তুই দুনিয়ার উপর রাগ করিছিস। কারণ বাপ তোর লেখাপড়া বন্ধ করে দেছে। আরে এই দেশে একজন পড়ে আর পাচঁজন পড়তি না পারে চোখের জল ফেলে। যারা লেখাপড়া শিখতি পারে, তারা সবাই গাড়ি ঘোড়ায় চড়ে। আমাদের মতো মানুষের কথা কেউ ভাবে না।
তহু অস্ফুট স্বরে বললো, তাই বলে জীবন ডা এইভাবে কাটায় দেবো ?
রাজা মাথা নেড়ে বললো, স্টেশনের পাশে পারুল রে দেখিছিস ? বয়স কতো হবে? তের কি চৌদ্দ। বাপ মা নেই। রাস্তায় দিনের বেলা কাগজ টোকায়। আর রাত্রে ফুটপথে মাস্তানরা ওর উপর ঝাপায় পড়ে। পারুল যদি এতো কিছুর পরও বাচে থাকে তো আমরাও বাচঁতি পারবো।
এর মধ্যে তিন বছর পার হয়ে গেছে। রাজা আর পারুল স্টেশনের কাছে একটা ঝুপরিতে বসবাস করে। তাদের ঘরের সামনে চার পাচঁটা বিড়াল খেলা করে। রাজা পরম মমতায় তাদের মাথায় হাত বুলিয়ে দেয় আর হেড়ে গলায় গান গায়, আমার নেই রাজত্ব, নেই রে প্রজা।
তবু আমি রাজার রাজা ।
পারুল আর রাজার পরিচয় এখন স্বামী স্ত্রী। তহু মাঝে মাঝে তাদের ঝুপরি ঘরে আসে। তখন তিন জন হোটেল থেকে চা এনে খায়। তহু কুলির কাজ ছেড়ে দিয়েছ। এখন সে একটা পাবলিক শৌচাগারের দারোয়ান। দিনে যতো জন লোক টাট্টিখানায় আসে তহু তার হিসাব রাখে। কাজটা জুটিয়ে দিয়েছে রাজা। মাস গেলে বেতন পায়। বেতনের প্রায় পুরো টাকা বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়। বাড়ির সাথে তহুর যোগাযোগ হয়েছে। বাবা স্ট্রোক করে বিছানায় পড়ে আছে। তহুর টাকাতে পুরো সংসার চলে। মাসের প্রথমে মা একবার মোবাইলে ফোন করে টাকা চায়। তহু নীরবে টাকা পাঠিয়ে দেয়। কিন্তু পরিবারের কেউ তাকে বাড়ি যেতে বলে না। তহু তিন বছর বাড়ি যায় না। মাঝে মাঝে ছোট বোনটা কে তার দেখতে ইচ্ছা করে। কিন্তু সে জানে, টাকা পয়সার লেনদেন ছাড়া তহু তার পরিবারের কাছে মৃত। শৌচাগারের বাইরের অংশে ছাদ কিছুটা প্রশস্থ। সেখানে একপাশে তহু বসে। আরেক পাশে চাটাই দিয়ে ঘিরে নিয়েছে। সেখানে আছে একটা মাদুর, দুটো কাথা আর একটা বালিশ। রাতে এখানে তহু ঘুমায়। ব্যবস্থাটায় সে বেশ সন্তুষ্ট। বাড়তি ভাড়া লাগে না।
এমনি একদিন বিকালে তহু শৌচাগারের সামনে বসে আছে। এমন সময় একটা দামী প্রাইভেট গাড়ি এসে সেখানে দাড়ালো । গাড়ি থেকে প্রথমে নামলো একজন তরুন। সুদর্শন, সুবেশধারী। তারপরই নামলো একটি যুবতী। গাঢ় নীল আর আকাশী রঙ্গের কম্বিনেশনের শাড়ি তার পরনে। খোপাঁয় রজনীগন্ধা। মূহুর্তে পরিবেশটা অন্য রকম হয়ে গেলো। তখন কোকিল ডেকেছিল কিনা কিংবা শিমুল পলাশের বনে রঙ লেগেছিল কিনা তা তহু জানে না। শুধু তার হৃদয় জুড়ে মুগ্ধতা ছড়িয়ে পড়লো। যুবকটি এগিয়ে এসে জিজ্ঞাসা করলো, এখানে মহিলাদের ওয়াশরুমের ব্যবস্থা আছে? কণ্ঠস্বর ভদ্র এবং অমায়িক। তহু তটস্থ হয়ে বললো, জ্বি স্যার। বাম পাশে লেডিজদের জন্য ব্যবস্থা আছে। মহিলা এগিয়ে আসলো। লোকটি তহুর পাশে দাড়িঁয়ে ছিল। কাজ সেরে চলে যাওয়ার সময় তরুণী তহুর হাতে দুইশো টাকার একটা নোট দিলো। তহু ভাংতি টাকা ফেরত দিতে গেলে তরুণী স্মিত হেসে বললো, টাকাটা রাখেন আপনি। নোটটাই অদ্ভুত সুগন্ধ। কি পারফিউম ব্যবহার করে এরা?
তরুনী এগিয়ে গেলো। গাড়িতে ওঠার সময় তার সঙ্গীকে বললো, জানো, লোকটা ভাংতি দিতে চেয়েছিল। কিন্তু ওর হাত থেকে টাকা নিতে আমার ঘৃণা লাগছিল। তাই গোটা নোটটাই দিয়ে এসেছি। কথাগুলো তহুর কানে ঠিক পৌছেঁছিল।
কি অনুভূতি হয়েছিল তহুর তখন? রাগ, ঘৃণা, সমগ্র সমাজ ব্যবস্থার প্রতি বিদ্রোহ? আমরা জানি না। কিন্তু পৃথিবীতে এই রকম লক্ষ কোটি তহু প্রত্যাশা হীন, মানবেতর জীবন যাপন করে। কেউ তাদের খোজঁ রাখে না।
গল্পটি সর্বজন পত্রিকায় প্রকাশিত একটি প্রবন্ধ অনুসারে রচিত।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Dipok Kumar Bhadra এগিয়ে যান।শুভ কামণা।
ফয়জুল মহী অনবদ্য প্রকাশ মুগ্ধতা রেখে গেলাম

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

প্রত্যাশার বিষয়টি সমাজে উচ্চবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মধ্যে সীমিত। বিত্তহীন বা ছিন্নমূল মানুষের জীবনে প্রত্যাশার অনুপস্থিতি এই গল্পের মাধ্যমে তুলে ধরা হয়েছে।

০৩ মার্চ - ২০১৯ গল্প/কবিতা: ৩৬ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "নগ্নতা”
কবিতার বিষয় "নগ্নতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ মে,২০২৪