শীতের ঋতু নয় আমার ঋতু

শীত (জানুয়ারী ২০২০)

হারুন-অর-রশিদ
  • ৩৭
শীতকাল। শহর ও গ্রামের মধ্যে শীতকালে অনেক পার্থক্য পাওয়া যায়। শহরের ভিতরে তেমন শীতের আবাস পাওয়া না গেলেও শহরের বাহিরে গেলেই বুঝা যায় গরীব দুঃখিদের উপর শীতের আক্রমণটা কেমন? বাংলাদেশের শীতের সময় পৌষ-মাঘ মাস হলেও শীতের আগমন আরো আগেই শুরু হয়ে গ্রাম বাংলার গরীব দুঃখিদের দুঃখ আরো বাড়িয়ে দেয়। কাজ কর্মে বাঁধা সৃষ্টি করে, তখন থাকেনা তাদের পর্যপ্ত পরিমাণে শীত নিবারনের বস্ত্র। সামান্য বস্ত্র গায়ে দিয়ে পেটের জ্বালায় যেতে হয় কাজে। শীতের সময় কখনো কয়েক দিন সুর্য দেখা যায়না। তখন গ্রামে কোথাও কোথাও রাস্তা ঘাটে কাজের ফাঁকে দরিদ্র দিনমুজর সহ নানা পেশার মানুষ আগুন জালিয়ে গা গরম করে থাকে। তেমনই একটি গ্রাম মাধবপুর। মাধবপুর আমার দাদা বাড়ি। বাবা বলতে, আমার শৈশব কেটেছে মাধবপুর গ্রামে।
শৈশবের স্মৃতি বাবা কখনেই ভুলেতে পারেনি। তাই তো প্রত্যেক শীতের সময় বাবা একবার না একবার গ্রামে যেতেন। বাবা আমাকে বলতে, শীতের সময় গ্রামে গেলে বুঝবে গ্রামবাসীদের দুঃখ কষ্ট কেমন?
আবার গ্রামবাসীদের দুঃখের মাঝেও আনন্দ আছে। তাই প্রত্যেক শীতেই বাবার সাথে আমি গ্রামে আসতাম। শীতের রাতে বুড়ো দাদু সাদা চাদর পরে তৈরী হয়ে বসে থাকে শীতের সকালে সকলের কাজ বাঁধা দিতে কিন্তু গ্রামের গাছি দাদুরা অন্য রংয়ের চাদর গায়ে জরিয়ে নিয়ে আসে খেজুর গাছ থেকে হাড়ি ভরে খেজুরের রস। শীতের সময় খেজুরের রস খেতে ভালই লাগে। তাছাড়াও খেজুরের রস জ্বাল করে তৈরী করা হয় হাজারি গুড়। আর গুড় দ্বারা তৈরী হয় পিঠা, পায়েস সহ নানা ধরনের খাবার।
দাদা বাড়িতে একটি পুকুরও ছিল বাবা সেই পুকুরে মাছ মারতেন, মা মাছ গুলো রান্না করতেন। দাদা বলতেন রাতের রান্নার পরে আমার জন্য আলাদা বাটিতে একটু কৈ মাছের তরকারি রেখ আমি সকালবেলায় মুড়ি দিয়ে খাব। পরের দিন দাদা সকালে রোদে বসে কৈ মাছের জমাট বাধা তরকারি দিয়ে মুড়ি খেতেন আর আমাকে ডাকতেন, খোকা আয় মুড়ি খাবি নাকি আয়।
আমি দৌড়ে আসতাম দাদার কাছে মুড়ি খেতে। একদিন হঠাৎ করে কৈ মাছের কাটা বিদলো আমার গলাতে। ব্যাচ আমি চিৎকার দিয়ে সারাগ্রাম কে জানিয়ে দিলাম। সবাই আমাকে দেখতে আসল। অনেকেই বলে, বিড়ালের কাটা তুমি খেয়েছ, বিড়ালের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে...
সেই থেকে আমার কাটা ফুটোর ভয়ে কৈ মাছ খাওয়ার প্রতি একদম লোভ নেই বললেই চলে।
সেই দিনের পর থেকে আমার একটি নতুন বন্ধু হলো ঋতু নামের একটি মেয়ে। সে রোজই আমাকে দেখতে আসত। তখন গ্রামের ঋতুই ছিল আমার একমাত্র খেলার সাথী। খেলার ছলে কখন কিভাবে ঋতুকে আমার মনের মধ্যে জায়গা দিয়েছিলাম আমি নিজেও জানি না। শহরে গিয়ে আমি ঋতুকে লিখতাম কিন্তু ঋতু আমাকে কখনোই লিখত না বলে আমার গ্রামে আসা বন্ধ হযে যায়। তবে হঠাৎ এক শীতের সময় সে আমাকে লিখল,
আমি জানি তুমি আমার প্রতি অভিমান করে আসো। তুমি বুঝতে পারছ না কেন আমাদের বাড়ি থেকে অনেক দূরে পায়ে হেঁটে গিয়ে চিঠি পোষ্ট করতে হয় বলে, তোমার প্রতি আমার লেখা হয় না। আর আমি মেয়ে হয়ে একা কি করে যাব এতো দুরের পথ। তাই বলে আমাকে অভিমানি বলনা। আমি তোমার প্রত্যেকটি চিঠির জবাব লিখে নিজের কাছে রেখে দিয়েছি। গত কালকে তোমার বাবাকে একা দেখে আমি চমকে যাই, তুমি এবারও নেই। তাই আমি বাড়িতে খালার বাড়ির কথা বলে, খালার বাড়িতে এসে আমি তোমার জন্য ২ কিলোমিটার পায়ে হেঁটে নিজে পোষ্ট অফিসে গিয়ে চিঠি ছাড়লাম। জানি তুমি আমার চিঠি পেয়ে চমকে উঠবে! হঠাৎ ঋতু তলব কেন?
মা বলেছে, আগামী সাপ্তাহে খেজুরের গুড় দ্বারা ভাপা পিঠা বানাবে। সত্যি বলতে তোমার ভাপা পিঠা খুব প্রিয় খাবার। তাই তোমাকে আমি লিখলাম। গত কয়েক শীতে তুমি আমাদের গ্রামে বেড়াতে আসনি বলে আমারও ভাল লাগেনি। আমি জানি আমার চিঠি পেলে ছুটে চলে আসবে। আর কিছু না লিখলাম। গ্রামে আসলে দেখা হব। আর যদি না আসো তাহলে আমাকে তুমি আর কোনো দিনও দেখতে গ্রামে আসবে না আর আমাকে লিখবি না।
ইতি
নাম বলেই কি হবে?

ঋতুর চিঠি পরে আমি সত্যি সত্যি চমকে গেলাম। আমি কত চিঠি ছাড়তাম কোনটি উত্তর পাইনা বলে আমার আর গ্রামে যাওয়া হয়না। চিঠিটি সত্যি আমাকে চমকে দিল, অভিমানি ঋতু আমার জন্যও লিখে।
খেজুরের গুরদ্বারা তৈরী ভাপা পিঠা গরম গরম সন্ধ্যা রাতে চুলার পাশে বসে খেতে ভারি মজাই লাগে। সেই সাথে আগুনের লেলিহা পাশে বসে আছে ঋতু। ঋতুকে দেখতে ভালই লাগে। ঋতু মা বলে, বাবা তুমি আসাতে আমি খুব খুশি হয়েছি। তুমি আগের ঋতুতে আসনি বলে ঋতুও কোন শীতের খাবার খায়নি।
এই গ্রামের অনেকই দিনমজুর। একদিন কাজ না করলে তাদের ঘরের চুলা জ্বলে না। শীতের ঋতুতেও তার কোনো ব্যতিক্রম হয় না। বাবা শহরে চলে গেলেন। গ্রামের শীতের দৃশ্য দেখতে ভালই লাগে। আমার আর শহরের কথা মনে রইল না। হঠাৎ করে বাবার টেলিগ্রাম আসল আমার নাকি চাকুরী হয়েছে। আমাকে ঢাকায় যেতে বলা হয়েছে। পরের দিন ছিল ৯/১২ তারিখ আমি সেই দিন ঋতু সাথে শেষ কথা বলে চলে গেলাম। ঋতুও আমাকে তেমন কিছুই বলল না। আমিও তেমন কিছু আর ঋতুকে বললাম না। আমি আসার সময় পিছনে মাঝে মাঝে তাকিয়ে দেখতাম ঋতু আমার দিকে চেয়ে আছে। যতদূর দেথা যায় আমিও পিছন ফিরে তাকালাম দেখি ঋতু একভাবেই দাড়িয়ে আছে।
অনেক দিন হয় কাজের ব্যস্ততায় ঋতুকে আর লেখা হয় না। আমার আর গ্রামের বাড়িতে ও যাওয়া হয় না। এক শীতের ছুটিতে বাড়িতে আসলে বাবা বলে গ্রামের বাড়িতে যাব। আমিও বাবাকে বললাম, অনেক দিন হয় কাজে ব্যস্ততা ও লেখাপড়ার চাপে আমারও গ্রামের বাড়িতে যাওয়া হয়নি। আমিও তোমার সাথে যাব মাধবপুর দাদা বাড়িতে।
মাধবপুর গ্রামে আসা হলো পায় কয়েক বছর পর। গ্রামটিতে অনেক পরিবর্তন এসেছে। আমি আর গ্রামে ঋতুকে দেখতে পেলাম না। লোক মুখে শুনতে পেলাম ঋতুর নাকি বিয়ে হয়ে গেছে। কথাটি শুনে আমার আর ভাল লাগল না। নিজে কে খুবই ব্যস্ত মানুষ ভেবে, নিজের কাছে নিজেকে অপরাধী মনে হলো। বাবাকে বললাম, ঢাকায় যাবে কবে?
বাবাও তেমন কিছু বলল না, আমিও আর কিছুই বললাম না। হয়তো বাবাও বুঝতে পেরেছে আমার বিষয়টি। কয়েক দিন থাকার পরে ঋতু গ্রামে আসে। ঋতু সাথে আমার সামনা সামনি দেখা হলে সে আমাকে বলে, কেমন আছো?
: এই তো ভাইল আছি।
: দেখলেই তো বুঝা যায় তুমি কেমন ভাল আছো। আর আজ আসার সময় হলো।
: কাজের ব্যস্থতায় তোমাকে আর লেখা হয়নি।
: আমি তোমাকে কতই না লিখেছি। তুমি তো কোন উত্তর দাওনি। তাই তো আমি...
: হ্যা আমারই ভুল হয়েছে, নতুন স্থানে গিয়ে তোমার প্রতি আমার আর লেখা হয়নি। নিজেকে খুব ব্যস্থ মানুষ মনে হয়েছে। আর তার ফল এই হবে আমি বুঝে উঠতে পারিনি।
: আমি তোমার বাড়ির ঠিকানায় কতই না চিঠি পাঠিছে। তোমার কোন জবাব না পেয়ে আমারও বুঝি কষ্ট হয়নি? অভিমান কি শুধু ছেলেরাই করতে পারে আমরা মেয়ে হয়ে কি পারি না?
কষ্ট হয়েছে অভিমান করে তা প্রকাশ করিনি। আর বাবা মাকেও বলতে পারিনি তোর কথা। আমি আর কি করব তাই তো...
একথা বলে মুখটি গোমড়া করে ঋতু আমার সামনে থেকে চলে গেল। পরের দিন আমরাও ঢাকার উদ্দ্যেশে রওনা হলাম। ঢাকায় এসে দেখি আমাদের চিঠি বক্সে কয়েকটি চিঠি পড়ে আছে। সব গুলো ছিল ঋতুর দেওয়া। আমি আর সেই চিঠি গুলো পড়লাম না। মনের দুঃখ আর বাড়াতে চাইনা। তাই ওভাবেই রেখে দিলাম। পরে বুঝতে পারলাম আমি চাকুরিতে যাওয়ার পরে বাবাও চিঠির বাক্সটি খুলে দেখেনি। কাজের চাপে মনের মানুষকে হারাতে হলো।

আজ বাবা মা কেউ নেই। বাবার ভূমিকায় এখন আমার উপর। আমার একটি ছেলে আর একটি মেয়েকে নিয়ে অনেক সুখের সংসার। মেয়ের বিয়ে দিয়ে দিছি। চাকুরি থেকে রিটায়ার্ড হয়ে গ্রামের বাড়িতে বসবাস করছি। ছেলে আমাদের কাছেই থেকে লেখা পড়া করে। বুড়ো বয়সে শীতকালে হাঁচি কাশি আমার বেড়ে যায়। এবারও তার কোনা ব্যতিক্রম নেই। হাঁচি কাশি একটু লেগেই আছে। শীতের ঋতু প্রায় শেষের দিকে। বসন্তর আগমন বুঝা যাচ্ছে। সকালে আমি রোদে বসে বললাম,
:কইগো মাধুবী আমাকে এক কাপ চা দাও।
: আসছি। এতো ডাকাডাকির কি হলো, আমি তো তোমার জন্য চা বানাচ্ছি।
আমার স্ত্রী একটি রাগি মানুষ অল্পতেই রেগে যায় তবে আমার সেবা যত্নে কোন কমতি নেই।
কিছুক্ষণ পরের মাধুবী চায়ের কাপ হাতে নিয়ে আমার সামনে এসে মিষ্টি সুরে বলে, রাগ করেছ বুঝি। এই নাও তোমার চা।
: না তোমার প্রতি আমার রাগ থাকবে কেন?
: কালকের অনুষ্ঠান তোমার কেমন লাগেছে?
কাল রাতে একটু বেশি জেগেছি বলে আমার হাঁচিটা আজ একটু বেশি। ঋতু বদলের সময় হাঁসি কাশিতো সবার কম বেশি হবেই। আমার একসাথে কয়েকটি হাঁচি এসে হাত থেকে চায়ের কাপটি পরে যায়। আমার হাঁচি শুনে আমার স্ত্রী বলে, কি হলো তোমার?
: তেমন কিছু হয়নি। একটু বেশী ঠাণ্ডা লাগছে।
: ডাক্তারের কাছে যাও।
: যেতে হবে না। ঋতুই তো আমাকে খেল।
: আবার তুমি সেই ঋতুর নাম নিচ্ছ! কালকে ঋতুকে দেখেছো আর আজ তার জন্য পাগল হয়ে বসে আছ। বিয়ের আগে কি করেছ, না করেছ... তাহলে আমাকে কেন বিয়ে করলে... হু হু হু...
সত্যি আমি ঋতুর কথা একদম ভুলে গিয়েছিলাম। তার কথা আমার মনে নেই। তবে গত কাল তার সাথে আমার দেখা হয়েছিল সত্যি তেমন কোন কথা হয়নি। ঋতুর কথা শুনে আমার স্ত্রী ঘরে গিয়ে কান্না করতে থাকে। আমি কত বার বললাম এই ঋতু সেই ঋতু না। কত ডাকলাম পাগল বলে। সে আমার কথা কিছুতেই শুলন না। আমার প্রতি অভিমান করে সে ঘরের দরজা বন্ধ করে বসে থাকে। সকালের চা নাস্তা খেয়েই আমাকে থাকতে হলো, দুপুরে খাবারও আর খাওয়া হলো না আমার। আমি আমার স্ত্রীকে কতই না ডাকলাম তবুও সে আমাকে খাবার ঘরে দরজা খুলে দিল না। চারটার দিকে আমি শান্ত হয়ে আবার আমার স্ত্রীকে বললাম, আরে পাগল শোন আমার কথা।
: তোমার কোন কথাই শুনব না্। থাক তুমি তোমার ঋতুকে নিয়ে।
আমার কোন কথাই শুনল না সে। বিকেল বেলায় ছেলে কলেজ থেকে বাড়ি এসে মা! মা! বলে বাড়ি মাতিয়ে রইল। কিন্তু তার মা কোনো জবাব দিল না। তখন ছেলে আমার কাছে এসে বলে, মা কোথায়?
আমি বললাম, তোমার মা ঘরের বসে আছে।
: মা অবেলায় ঘরে বসে আছে মানে? বাবা তুমি নিশ্চয়ই মার সাথে আজও ঝগড়া করেছ।
ছেলে আবার ডাকছে তার মাকে, মা!!! তুমি এখানে আমি সারা বাড়ি খুজে হয়রান। মা তুমি কাঁদছ! নিশ্চয়ই বাবার সাথে ঝগড়া হয়েছে।
: তোর বাবা কাল অনুষ্ঠানে গিয়ে তার পুরাতন 'প্রেমিকা 'ঋতুকে" দেখেছে সে আমাকে বলে... হু...হু।
আমি আমার ছেলে পিছু পিছু গিয়ে বললাম, এই ঋতু সেই ঋতু না।
: বাবা তুমি কি একটুও বদলাবে না।
আমি হাসির ছলনায় বললাম, আমি আর কত বদলাব। অনেক বদলে গেছি।
: মা তোমার কথা ঋতু ঋতু এসব কি বলছে। ছোট বেলার খেলার সাথি ঋতুকে নিয়ে আর মাকে কত জ্বালাবে?
: আরে বাবা এই ঋতু তো সেই ঋতু নয়।
: তুমিই তো আমাকে তার সাথে পরিচয় করে দিলে আর এখন বলছ...
: আমি মানছি তোমাকে পরিচয় করে দিয়েছি।
: এখনতো তুমি সেই ঋতুর আশায় আছো।
: তেমনটা নয়। সে এখন তিন সন্তানের জননী। যে চলে গেছে তার অপেক্ষা আর আমি থাকব কেন? আর যদি তার আশায় থাকতাম তাহলে তোমার আর এখানে আসা হতো না্।
: তাহলে তুমি কেন বারবার ঋতুর নাম নিচ্ছ।
আমি আবার হাঁচি দিয়ে বললাম, হ্যাঁ এই ঋতু্ই তো আমাকে খেল।
: বাবা আবারও।
: আরে বাবা এই ঋতু সেই ঋতু না।
: তাহলে কোন ঋতু?
: শোন এখন শীতের ঋতু প্রায় শেষের দিকে বসন্তের আগমন ঘটছে। ঋতু পরিবর্তন হবে, পরিবেশ বদলাবে। আমার তাই হাঁচি- কাশি লেগেছে। তাছাড়া গতকাল রাত জাগা হয়েছে। তাই বলছি ঋতুই আমাকে খেল। আর তাতে তোর মার তুম্বা লাউ সেজে বসে আসে।
: ও এই কথা, মা তুমি বাবার কথা বুঝতে পারনি। মা্ আমি হাত মুখ ধুয়ে আসি আমাকে খাবার দাও।
ছেলে ঘর থেকে চলে যাবার পরে আমি মাধুবী কে বললাম, আমার উপরে কি এখনো অভিমান করে বসে আস।
: না। তুমি আমাকে আগে বললেই তো পারতে শীতের ঋতু্র কথা।না খেয়ে থাকতে হতো না আর।
: তুমিও তো না খেয়ে আছো। আর এতটুকো না হলে তো তোমাকে এই তুম্বা লাউ সেজে বসে থাকতে দেখতাম না। তোমাকে রাগাতে আমার খুব ভাল লাগে।
: যাও আর বলতে হবে না। দুপুরের খাবার খাওনি। খাবারের টেবিলে আসো আমি খাবার দিচ্ছি।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
হারুন-অর-রশিদ ধন্যবাদ দাদা, আপনার মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য।
ভালো লাগেনি ১৪ জানুয়ারী, ২০২০
আব্দুর কাদির এককথায় অসাধারণ। ভোট রইল প্রিয়। আরও লেখার প্রতিক্ষায় রইলাম। আমার পাতায় আমন্ত্রণ।
ভালো লাগেনি ১৩ জানুয়ারী, ২০২০
আব্দুর কাদির এককথায় অসাধারণ। ভোট রইল প্রিয়। আরও লেখার প্রতিক্ষায় রইলাম। আমার পাতায় আমন্ত্রণ।
ভালো লাগেনি ১৩ জানুয়ারী, ২০২০
আব্দুর কাদির এককথায় অসাধারণ। ভোট রইল প্রিয়। আরও লেখার প্রতিক্ষায় রইলাম। আমার পাতায় আমন্ত্রণ।
ভালো লাগেনি ১৩ জানুয়ারী, ২০২০
আব্দুর কাদির এককথায় অসাধারণ। ভোট রইল প্রিয়। আরও লেখার প্রতিক্ষায় রইলাম। আমার পাতায় আমন্ত্রণ।
ভালো লাগেনি ১৩ জানুয়ারী, ২০২০
আব্দুর কাদির এককথায় অসাধারণ। ভোট রইল প্রিয়। আরও লেখার প্রতিক্ষায় রইলাম। আমার পাতায় আমন্ত্রণ।
ভালো লাগেনি ১৩ জানুয়ারী, ২০২০
আব্দুর কাদির এককথায় অসাধারণ। ভোট রইল প্রিয়। আরও লেখার প্রতিক্ষায় রইলাম। আমার পাতায় আমন্ত্রণ।
ভালো লাগেনি ১৩ জানুয়ারী, ২০২০
আব্দুর কাদির এককথায় অসাধারণ। ভোট রইল প্রিয়। আরও লেখার প্রতিক্ষায় রইলাম। আমার পাতায় আমন্ত্রণ।
ভালো লাগেনি ১৩ জানুয়ারী, ২০২০
আব্দুর কাদির এককথায় অসাধারণ। ভোট রইল প্রিয়। আরও লেখার প্রতিক্ষায় রইলাম। আমার পাতায় আমন্ত্রণ।
ভালো লাগেনি ১৩ জানুয়ারী, ২০২০

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

শীতকালের গ্রাম বাংলার প্রকৃতির দৃশ্য তুলে ধারা হয়েছে। শীতের ঋতুতে শৈশবের স্মৃতি স্মরণ করা হয়েছে, কখনো ভোলার নয়...

২৬ জানুয়ারী - ২০১৯ গল্প/কবিতা: ৭ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪