চাঁদের বুড়ীর সুতো তোলার শুনতাম সেই গল্প। দাদা-দাদি নাতির কাছে বলতো কি আর অল্প। সন্ধ্যে রাতে ভাসতাম গল্পে দাদা-দাদির কাছে। জ্বীন-পরী ভূত রাক্ষস খোক্কশ আরও যত আছে।
ভয়ে ভয়ে ঘুমিয়ে যেতাম সকাল হলেই ঠুস। অতশত গল্প ভুলে ফিরে পেতাম হুঁশ। বানিয়ে বানিয়ে গল্প বলা ছিলো ছদ্মবেশ। স্মৃতি গুলো মনে পরলেই দেখি বয়স শেষ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী
একেবারে কিছু আর বাকী রাখেননি। আসলে কৌশরে এসে এতোকিছু করা হয় না কিংবা হয়ে উঠে না। আপনার কৌশরের চেয়ে শৈশবেরটা বেশি ফুটে উঠেছে। শুভ কামনা সবসময়।।
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
হারিয়ে যাওয়া কৈশোর নিয়ে নানা অভিজ্ঞতা ও স্মৃতির গল্পটুকু তুলে ধরতে চেয়েছি। যেখানে ফেলে আসা কৈশোরের সাথে পাঠকেরাও খুঁজে পাবে তাদের সোনালী দিনের স্মৃতিকথা।
৩০ মে - ২০১৮
গল্প/কবিতা:
৪৬ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।