ইয়েমেন

ভৌতিক (ডিসেম্বর ২০১৮)

ss cc
  • ৪৩
বাড়ির পাশে সার সার ট্যাঙ্ক রাখা কেন?
পাহাড়, টিলা বেয়ে নেমে আসছে অস্ত্রধারী
ওরা কারা ? সৌদ সৈনিক ?
ওরা কি জানেনা, এমন আগ্রাসী দুর্ভিক্ষে
ভাই ভাইকে খায়, তরুণ বৃদ্ধকে?
ওরা কি জানেনা, এখানে সমুদ্রের মোহনায়
লাল পানিতে মাছকে ভাসতে দেখা যায়?
ওরা কি জানেনা, এখানে প্রচন্ড ক্ষুধা ও তৃষ্ঞায়
প্রত্যেকের পাকস্থলী একটি জ্বলন্ত উনুনে পরিণত হয়েছে?
ওরা কি জানেনা, এখানকার বৃদ্ধারা
ওদের দিবারাত্রি অভিশাপ দেয়?
তাহলে ওরা এখানে কেন এসেছে?
বিষণ্ন সুরে, ছেড়া সেতার আর বেহালাতে, ধুলো পড়া হারমোনিয়ামে
মৃত্যুর সংগীত বাজাতে?
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী লেখার ভিতরে চমৎকার রূপ টেনেছেন, এতে ভালো লেগেছে। আরো ভালো ভালো লেখা পাবো। এমন প্রত্যাশায় শুভ কামনা রইল।।
ss cc নিজের পক্ষে দুটো যুক্তি দাঁড় করাচ্ছিঃ ১) আবেগকে যদি জাগিয়ে না তোলা যায়, তবে তা কিসের কবিতা? বিবেককে নাড়িয়ে দেয়া কবির বিরাট সাফল্য। ২) মনোবিজ্ঞানী জেমস হাউলারের মতে, মানুষকে প্রচন্ড মানসিক চাপের মুখোমুখি করা হলে crystal door খুলে যায় এবং মানুষ পরবাস্তব জগতে চলে যায়। তাই বলা যেতেই পারে, দুর্ভিক্ষে নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচতে নরখেকো হওয়া অস্বাভাবিক নয়। মাথায় রাখবেন, অমি বলেছি ইয়েমেনের দুর্ভিক্ষের মতো আগ্রাসী দুর্ভিক্ষের কথা, ইয়েমেনের দুর্ভিক্ষের কথাই নয়।
আবু আরিছ ভাই ভাইকে খায়, তরুন বৃদ্ধকে.. এই কথাগুলি আসলে আবেগকে উতলে দেওয়ার জন্য লিখেছেন, বেমানান বাক্যগুলি না লিখলেও পারতেন...

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

এ কবিতায় দেখানো হয়েছে যে, ইয়েমেনের নাগরিকরা সৈনিক দেখলেই মৃত্যুর আতঙ্কে ভোগে।

১৭ ফেব্রুয়ারী - ২০১৮ গল্প/কবিতা: ১৪ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“জানুয়ারী ২০২৫” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ জানুয়ারী, ২০২৫ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী