কুকুর ম্যানের বৃষ্টিবিলাস

বৃষ্টি ভেজা (জুলাই ২০১৯)

মাহিন ইকবাল
  • ৬৬
সেই সকাল থেকে ভাবছি, গল্পকবিতা ডটকমে বৃষ্টি ভেজা বিষয়ের উপর কিরকম গল্প দেওয়া যায়? আমি প্রফেশনাল লেখক না। অন্যান্য লেখকের মতো আমার মাথায় চট করে গল্পের প্লট আসে না। আর যদি এসেও থাকে তাহলে সেই সময়ে যদি লেখে না রাখি তাহলে পরে আর কিছুতেই মনে পড়ে না। কিছুতেই না। যাই হোক স্কুলের পড়াশোনা শেষ করে বাথরুমে ঢুকে কমোডটা চেয়ারেরে মতো করে বসে গেলাম কি নিয়ে লেখা যায়। সামনে পরীক্ষা। তাই আমার আম্মু যদি দেখে যে আমি পড়াশুনা বাদ দিয়ে গল্প লিখছি তাহলে আমার খবর আছে।তাই সিকিউরিটির জন্য কমোডে বসা। আচ্ছা আবার মূল বিষয় থেকে ভাবা শুরু করা যাক। গল্প লেখার বিষয়ের নাম বৃষ্টি ভেজা। গতবার ফাদারস ডে উপলক্ষে গল্প লেখার বিষয় ছিল “বাবা”। আমি একটু অধিক রংঢং আর আবেগ মিশিয়ে একটা কবিতা জমা দিয়েছিলাম যা মারাত্মকভাবে মার খেয়েছে।কারণ বোধ হয় আমি একটা ভালো কবি না-মনের ভেতর তেমন ভাবটাব নাই অন্য কবিদের মতো। যাই হোক এটা বর্ষাকাল চলার জন্য বোধ হয়ে এরকম একটা বিষয় দিয়েছে। গল্প লেখার মূল পয়েন্ট হবে বৃষ্টিতে ভেজা নিয়ে একটা দৃশ্য। দৃশ্যে একটি ছেলের সাথে একটি মেয়ে থাকতে পারে আর তারা একটু হাত ধরাধরি করে হাঁটতে পারে।এরকম তুচ্ছ রোমান্টিক একটা দৃশ্য দেওয়ার জন্য আমি দেখেছি অনেক লেখকের গল্প ভাইরাল হয়ে গেছে। এসব ব্যপারে বেশি অভিজ্ঞতা না থাকার জন্য আমি এরকম দৃশ্য এড়িয়ে চলি। কিন্তু এবার মনে হয় পারবো না। প্রথম দৃশ্যটা ভাবার সাথে সাথে রিয়েল লাইফে বৃষ্টি নেমে আসলো।প্রথমে টুপটাপ তারপর ঝুপঝাপ। এ দৃশ্য দেখে আমার মাথায় একটা আইডিয়া আসলো। যেহেতু গল্পটা লিখতে হবে বৃষ্টিকে মূল পয়েন্ট ধরে, সেহেতু প্র্যাক্টিকালি বৃষ্টিতে ভিজে আসাটা কেমন হবে? তাহলে যখন গল্প লিখবো তখন বৃষ্টিতে ভেজার অনুভূতির কথাটা ভালোভাবে বর্ণনা করতে পারবো। আর সাত পাঁচ না ভেবে কমোড থেকে উঠে পড়লাম। বাহিরের দরজা খুলে বাহিরে যাওয়ার আগে বলে গেলাম,“আম্মু আমি আহনাফের বাসায় গেলাম।” কথাটা মিথ্যা, কারণ আমি বৃষ্টিতে ভিজতে যাচ্ছি, আহনাফের বাসায় যাচ্ছি না। কিন্তু এই কথা বললে আম্মু হেই হেই করে দেরি করিয়ে দেবে। ততক্ষণ যদি বৃষ্টি থেমে যায়? আম্মুর উত্তরের অপেক্ষা না করে সিঁড়ি দিয়ে নামতে শুরু করলাম। আমাদের এই বিল্ডিংটা পাঁচ তালা। ২তালায় রূপকথার সাথে দেখা হলো। এই বিল্ডিঙে রূপকথার সাথে দেখা হওয়াটা আকস্মিক ব্যপার। সে কখনো তার ঘর থেকে বের হয় না। সে স্কুলে আমার ক্লাসমেট। এবং মজার ব্যপার হলো আমরা নার্সারি থেকে ক্লাস এইট পর্যন্ত একসাথে এখনো একই স্কুলে পড়ছি। এবং ক্লাস ৫ পর্যন্ত আমি তাকে বেশ পছন্দই করতাম-মানে পছন্দ থেকে একটু বেশিই পছন্দ করতাম। ক্লাসে গুজব রটে গিয়েছিলো যে রূপকথা আমার গার্লফ্রেন্ড। অবশ্য তখনো বিএফ জিএফের ব্যপারটা তেমন চালু ছিলো না। তখন আমাদের কাছে গার্লফ্রেন্ড থাকা একটি লজ্জাজনক ব্যপার ছিলো। তারপর আমি আর রূপকথা যখন ক্লাস ৭ এ পড়ি তখন তার ডিভোর্সি মা অস্ট্রেলিয়া থেকে বাংলাদেশে হাজির। তারপর থেকে রূপকথা একদম বদলে গেলো। সে প্রয়োজন ছাড়া বাসা থেকে বের হওয়া বন্ধ হয়ে গেলো। সে তার ফেসবুক একাউন্ট ডিলিট করে ফেলল তার মধ্যে অসামাজিক একটা ভাব দেখা গেলো। কারণ জিজ্ঞেস করলে সে বলে তার মা নিষেধ করেছে এসব করতে। যখন তার বাসায় যাই তখন তার আম্মু ধ্যান ধরে বসে থাকে। যার জন্য তার সাথে অপেনলি কথাও বলতে পারি না। যাই হোক রূপকথার সাথে এভাবে দেখা হয়ে যাবে ভাবতে পারিনি।একটা কথা লিখতে ভুলে গেছি রূপকথা আমাদের ক্লাসে সবচেয়ে সুন্দর মেয়ে। রূপকথা জিজ্ঞেস করলো, “কোথায় যাচ্ছ মাহিন?”
“এইতো একটু…ইয়ে বৃষ্টিতে ভিজতে।”
“তাই! আমারো ভিজতে ইচ্ছা করছে কিন্তু আম্মু দিবে না।”
“তাহলে আমি একা যাই! I just don’t want to mess with your mom.” বলে আমি সিঁড়ির দিকে হাঁটা দিলাম।
“বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এলো বান।” না… এই গানটা এখন মানাচ্ছে না। কারণ বৃষ্টি টাপুরটুপুর করে পড়ছে না। ঝমঝম করে পড়ছে বৃষ্টি। এই অবস্থায় কি গান থাকতে পারে? রিমঝিম বারসাত পানি? না… এটাও তেমন মানাচ্ছে না। আচ্ছা যাই হোক শুধু বৃষ্টিতে ভিজলে হবে না। বৃষ্টির মধ্যেই একটু ঘোরাঘুরি করতে হবে। শুধুমাত্র বৃষ্টিতে দাঁড়িয়ে ভিজলাম এরকম একটা দৃশ্য গল্পে লিখলে তা নিতান্তই সাদামাটা হবে। তাই একটু ঘোরাঘুরি শুরু করলাম। মসজিদটা পার হয়ে একটি ছোটখাটো পার্ক রয়েছে। সেখানে রওয়ানা দিলাম। চারিদিকে কোন মানুষ নেই। শুধু রাস্তার মাঝখানে কয়েকটা নেড়ি কুত্তা মনের আনন্দে দৌড়ে বেড়াচ্ছে। একটা আমাকে দেখে আবার আমার দিকে এগিয়ে আসছে। আমি পার্কের দিকে হাঁটছি আর কুকুরটা আমার পিছে পিছে হাঁটছে। পথে একটা চায়ের দোকান পড়লে আমি সেখানে একটু বসলাম। কুকুরটাও আমার সামনে বসলো। কুকুরটার মতলব বুঝতে পারছি না। সে আমার কাছে কি চাচ্ছে? সে আমার দিকে লোভী দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে যেন আমাকে বলছে তাকে কিছু খাওয়াতে। একটা বিস্কুটের বৈয়াম খুলে তাকে কিছু বিস্কুট দিলাম। সে মনের আনন্দে বিস্কুট খেতে লাগলো। আমি একটা চায়ের অর্ডার দিলাম। চা শেষ না হওয়া পর্যন্ত কুকুরটা আমার সামনে বসে থাকলো। চায়ের দাম দিয়ে আমি আবার পার্কের দিকে হাঁটা ধরলাম। কুকুরটা ঠিক আমার সাথেই এখন হাঁটতে থাকলো।আশেপাশে কেউ নাই দেখে আমি কুকুরটাকে জিজ্ঞেস করলাম, “কিরে! আমার সাথে এভাবে হাঁটা ধরলি কেন?”
কুকুরটা কোন জবাব দিলো না। কিন্তু আমি আমার মতো একটি উত্তর বানিয়ে নিলাম, “এইতো স্যার।আপনার সাথে একটু হাঁটা ধরলাম।আপনি বিস্কুট খাওয়ালেন তো। তাই একটু কৃতজ্ঞতাস্বরূপ…!”
“খুবই ভালো করেছ।” আমি বললাম, “দেখছ না একা একা বৃষ্টিতে ভিজতে বের হয়েছি। একটা কথা বলার মানুষের অভাব বোধ করছিলাম।”
কুকুরটা বলল(আমি বানিয়ে নিলাম), “শুধুই কি মানুষ কথা বলতে পারে স্যার? পশুপাখিরাও তো কথা বলতে পারে। কিন্তু সমস্যা হলো আপনাদের মতো মানুষরা আমাদের ভাষা বুঝতে পারে না। দুঃখজনক।”
“সত্যি বলেছ কুকুর। মানুষ যদি পশুপাখির সাথে কথা বলতে পারতো তাহলে কি চমৎকারটাই না হতো। তোমার সাথে আর বানিয়ে কথা বলতে হতো না। তুমি সত্যি সত্যি আমার সাথে গল্প করতে পারতা।”
আরো ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি নেমেছে। সাথে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে।আমি পার্কে পোঁছে গেছি।সাথে আমার কুকুর। পার্কের ভেতর কেউ নেই। বেশিরভাগ সময় এখানে কেউ থাকে না। এরকম বৃষ্টি না হলে ঝোপঝাড়ের মধ্যে কয়েকটা কাপলদের সন্ধান পাওয়া যায়। হঠাৎ শুনলাম চিৎকার। মেয়েলি চিৎকার। কোথায় শোনা যাচ্ছে? এই প্রকট বৃষ্টির মধ্যে একটি মেয়ে আর্তনাদ করবে কেন? আমার কুকুরটা ঘাউ ঘাউ করে বাম দিকে ছুটে গেলো। মনে হয় সে বুঝতে পেরেছে শব্দটা কত্থেকে আসছে। আমিও তার পিছে ছুট দিলাম। একটা ঝোপের পাশে দেখলাম তিন চারজন লোক একটি মেয়েকে ঘিরে ধরেছে। একজন মেয়েটার মুখ ধরে আছে যেন চিৎকার করতে না পারে।আমার কুকুরটা তাদের কাছে যেয়ে একজনকে কামড়ে ধরলো। যাকে কামড়ে ধরলো তার শরীর পাহাড়ের মতো বড়।কুকুরের কামড়ে সে অপদস্ত হলো না।উল্টা সে কুকুরটাকে ধরে আছাড় মারলো।তারপর সে আমাকে দেখতে পেলো। যে মেয়েটার মুখ ধরে আছে সে বলল, “কুদ্দুস,এই ব্যাটাকে ধর।” কুদ্দুস আমার দিকে এগিয়ে এসে আমাকে ধরার চেষ্টা করলো। কিন্তু শেষ মুহূর্তে আমি পিছিয়ে গেলাম। বাবা তুমি আমাকে চেন না। আমি মার্শাল আর্টে ব্লু বেল্টের একজন পাবলিক। You’re messing with the wrong person. কুদ্দুস মিয়া এবার আমাকে ধরার চেষ্টা করলো না। আমার উপর খিস্তি ঝেড়ে সে আমাকে মারার চেষ্টা করলো। কিন্তু আমি ডজ করে তার উপর কাউন্টার আক্রমণ করলাম একটা ছোটখাটো ঘুষি দিয়ে। কিন্তু একি! এর শরীর তো দেখি পাথরের মতো শক্ত! লোকটা বলল, “এই ছেলে! তোর কত বড় সাহস তুই আমাকে মারার মতো দুঃসাহস দেখালি?” বলে আবার আমার দিকে চার্জ করলো। ঠিক তখনি আমি যে কাজটা করলাম সে কাজটা করতে আমাকে বার বার নিষেধ করেছিলো আমার মার্শাল আর্ট মাস্টার। আমি তার দুই পায়ের মাঝখানে কঠিনভাবে একটা কিক বসালাম। লোকটা খ্যাক করে কুপোকাত হয়ে পড়ে গেলো। এই ট্রিক্টা সবসময় কাজ করে। সব মানুষই ওই জায়গায় আঘাত হানলে অজ্ঞান হয়ে যায়। এমনকি আমারো একই অবস্থা হয়। আমার কীর্তি দেখে আরো দুইজন এগিয়ে এলো।এদের দুইজনকে আমি চিনি। একজন রনি আরেকজন সজীব। মাসখানেক আগেই একটা ধর্ষণ মামলায় গ্রেফতার হয়ে তারা জেলে গেলো।তারপর ঘুষ টুষ দিয়ে আবারো ছাড়া পেলো। দুইজন আমার দিকে এগিয়ে আসছে। ততক্ষণ কুকুরটাও আমার পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। যেন বলছে, “স্যার! আমিও আপনার পাশে থেকে যুদ্ধ করতে প্রস্তুত।” আমি কুকুরটাকে সজীবের দিকে ইঙ্গিত করলাম। সাথে সাথে কুকুরটা সজীবের দিকে ছুটে গেলো। আমিও রনির দিকে ছুটে গিয়ে তাকে এক মিনিটেই কুপোকাত করে ফেললাম। তারপর যে লোক যাকে আমি চিনি না এতক্ষণ মেয়েটার উপর তুমুল নির্যাতন করছিলো সে উঠে এসে আমার দিকে পিস্তল তাক করলো। আমি সাথে সাথে থেমে গেলাম। এই পিস্তলের সাথে আমি পারবো না তা খুব ভালোভাবেই জানি। কিন্তু কুকুরটা জানে না। সে লোকটার দিকে ছুটে গেলো এবং গুলি খেলো। “নাআআআ।” বলে আমি কুকুরটার দিকে ছুটে গেলাম। না! গুলি পায়ে লেগেছে। ব্লিডিং হচ্ছে কিন্তু এতে কুকুরটা মরে যাবে না। লোকটা বলল, “ছেলে তুমি কেন আমাদের কাজে ব্যাঘাত ঘটালে?আমরা আমাদের কাজ করে চলে যেতাম। এখন যেকোন সময় তোমার জীবনটাও তোমার কুকুরটার মতো চলে যাবে।” আমার মধ্যে একটা আকস্মিকতা কাজ করলো। আমি কেনো এরকম ক্রিমিনালদের সাথে লাগতে আসলাম? আমি তো পুলিশ না। আমি যদি চিৎকার না শুনে এদিকে না আসতাম এবং কুদ্দুস নামক লোকটা আমাকে ধরার জন্য ছুটে না আসতো তাহলে আমি মনে হয় আড়াল থেকে এরকম ঘটনা দেখে সটকে পড়তাম। কেউ একজন ঠিকই বলেছে, “কালের অবস্থা বীরকে বীর করে তোলে।” কুকুরটা হটাৎ ঘেউউউউ করে শব্দ করলো। শব্দটা চারিদিকে প্রতিধ্বনিত হতে লাগলো। লোকটা আবার বলল, “ঠিক আছে তোমার মতো ট্যালেন্টেট ছেলেকে একটা সুযোগ দিলাম। হয়তো আমাদেরকে জয়েন করো নয়তো গুলি খাও।” তারপর ঠিক তখনই আমার দুইপাশে আরো দুটি কুকুর এসে দাঁড়ালো। “ওও!” লোকটি বলল, “তোমার আরো কয়েকটা কুকুর আছে? আচ্ছা তাদেরকে বলো আমাকে আক্রমণ করতে । দেখি তোমার কুকুরগুলো বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় আন্ডারওয়াল্ডের ডনকে হারাতে পারে কিনা?” আমার পাশে আরো দুইটি কুকুর এসে দাঁড়ালো। এবার ডন মনে হয় একটু ভয় পেয়েছে। সে একটু পিছিয়ে গেলো। তারপর আরো কয়েকটা কুকুর এসে দাঁড়ালো। তারপর আরো কয়েকটা। তারপর আরো কয়েকটা। তারপর আরো। এভাবে পুরো পার্কটা কুকুরে ভরে উঠলো। ডনটা এবার চরম ভয় পেয়েছে। সে পিছিয়ে যেতে যেতে বলল, “ এসব কি হচ্ছে? কি হচ্ছে এখানে?” আমি একবার মেয়েটির দিকে তাকালাম। একটি রুগ্ন সত্য যা এখনো আমি লিখিনি তা হলো মেয়েটির গায়ে কোন কাপড় নেই। তাকে অমানুষিকভাবে ধর্ষণ করা হয়েছে। আমি আমার চারিদিকে তাকালাম। অসংখ্য কুকুর আমার কমান্ডের জন্য অপেক্ষা করছে। কেন? এর পেছনে রহস্য কি? আমি শুধু হাতটা উঁচিয়ে ডনটার দিকে ইঙ্গিত করলাম।ব্যাস আর দেখতে হলো না।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
রঙ পেন্সিল গল্পটা পড়ে মজা পেলাম। অনেক শুভকমনা রইলো।
মোঃ মোখলেছুর রহমান গল্প বলার ধরনটা বেশ ভাল লাগল। বর্ননায়ও বেশ মুন্সিয়ানা রয়েছে।
কমপ্লিমেন্ট টার জন্য ধন্যবাদ।

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

বৃষ্টির মধ্যে একটা কিশোরের হারকাপানো একটি অভিযানের গল্পঃ এটি।

১৮ আগষ্ট - ২০১৭ গল্প/কবিতা: ৭ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪