ধীরে ধীরে লয়ে প্রাণে তমাল ও হেলিয়া আঁখি ও কোণে জল মোর যায়রে ঝরিয়া। ঝরে ঝর ঝর বরিষণে বাদল ও বর্ষায় কাঁপে থর থর হিয়ার মাঝে কে উঠে হায়। চাহিয়া তাহারে কেবল বেদনাতে লুটায় সে কি গো ব্যথার রাগিণী সুরের ফুল ফুটায়। ভিখারির মত পাতিয়া নহে গো বিহান যব শিখা হিম ছড়ায়ে যায় গো ও কি তার ধ্যান। এ সে কি খুঁজতে আসিয়া ছিল কি খুঁজেগো ও সে কি কহিতে বসিয়াছিল কি কহে গো। তারে বুঝিতে নাহি পারিল কেউ, কেউ নাহি সাধিল। তারে ধরিয়া রাখিতে কি গো কেহ নাহি রাখিল। ও কি সে বাঁধন হারা, ও কি সে পাগল পারা আপনার মাঝে আপন কে জাগিয়ে করিল সারা। তার ব্যথার চিতে ব্যথিত করে বীণার সুর বাঁজে ও কি গো সুরের সেরা সুর সকল প্রাণের মাঝে। সকলের ব্যথা সকলের কথা কহে গানে গানে কত অবহেলা কত যতনা বিরহের সুরে টানে। ও কি রাগ ও কি গো অনুরাগ সকলে ভুলিয়া যায় তাহারে দেখিতে গিয়া বারে বারে কেউ দেখে নাই। আজো সেই বাঁশরী বাঁজে শ্যাম ঘরে নিরালায়। আহ্ কি গো করুণ ও সুর! থামকিয়া দাঁড়ায়ে শুনি সে কিগো পূজারিণী জেগে আছে নিয়ে ব্যথার রাগিণী
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Abu Umar Saifullah
রওশন জাহান আপু এবার সংখায় তিনটি কবিতা পাবেন সম্ভবত কিংবা বোধ হই. পর থেকে হই তো একটি আর নই তো ... কারণ আমার কারণে আমার প্রিয় বন্দুদের সময় নস্স্ট হবে তা আবার কেমন বন্দুত্তের দাবি? বরং আমাকে জানতে আপনাদের যত টুকু সময় বেয়ই হলো তার ক্ষতি পূরণ দেবার মত এই গরিবের সামথ্যের বাইরে. সুরা আছরে, সময়ের কসম আল্লায় কি সাধে নিলেন? তাই পুরাপুরি লেখক না হয়ে পাঠক হতে চেষ্টাতে ব্রত আগামীর সংখায়. আপু ভালো থেকো. আমার ভালবাসা নিও.
Abu Umar Saifullah
ahmad মুকুল ভাই হতাশ নই! বরং অনন্ত জীবনের এক ফোটা অশ্রু আবেগ. বিজয়ের মালাভার বহিবার আশা নয় বরং পরাজয়ের ফুল সজ্জা বাসর তলে পুলক কাটার স্পিয়া স্পন্দনতার বেদনা মদুর গুঞ্জরণ. "আমাকে দিও, দিও ঠাই. বুকে তুলে নিও, নিও মোর পরশ ও ছুয়ে প্রিয় মুকুল ভাই.
Abu Umar Saifullah
রওশন জাহান আপা আমি কারো প্রতি রাগ-অনুরাগ নই. যারা আমাকে বেশি ভালোবেসে নিয়্ছেন কিংবা আমি বেশি ভালোবেসে নিয়েছি তাদের সাথে নিছক মনের এই সংলাপ. কারো জোর করে মন্তব্য হাতিয়ে নেওয়ার বা পড়ে থাকা ভালবাসা কে তুলে নেওয়ার উদ্দিশে নই. বরং যেটি অবাধে রিদয়ের গভীর থেকে এসে যাই তা তো জাগতিক প্রতিকৃতি. আপু আমাকে ভুল বুঝে কষ্ট সংখ্যার শেষ দিনে আর কষ্ট দিওনা. আপু আমি তোমাদের ভালবাসার নিকট এমিনিতেই অনেক কৃতজ্ঞ.
রওশন জাহান
আপনার গল্প শেষের গল্প কবিতাটিতে মন্তব্য করেছি অনেক আগেই. আপনার আরো কবিতা ছিল খেয়াল করিনি. তবে এক সংখ্যায় এত গুলি লেখা না দিয়ে একটি বা দুটি দিলে পাঠকের জন্য ভালো হয়.
আহমাদ মুকুল
অনর্থক কথাগুলো আপনার নাড়া দিক সকল শুদ্ধ/অশুদ্ধ বিবেককে। আমিও আলোড়িত কিছুটা আমার অসাবধান পদচারনায়। আপনার বাড়ির অন্য প্রকোষ্ঠে ঘুরে গেছি আগে। এখানেও ছিল মানিক অনাদরে পড়ে, খেয়াল করিনি দ্রুত পদক্ষেপের তাড়নায়।....হতাশার সূর কবিকে মানায় না, হতাশ হোক আমার মত ব্যর্থ পাঠককূল।
রওশন জাহান
আমি আপনার কবিতা অনেক আগেই পড়েছি , এখন বুঝলাম মন্তব্য করা হয়নি. এজন্য দু:খিত. আপনার কবিতায় এবং ছবিতে নজরুলের ছায়া দেখতে পাচ্ছি. নজরুল আমার প্রিয় কবিদের একজন. আপনার বন্ধু সংখ্যার লেখা পরার অপেক্ষায় থাকলাম.
Abu Umar Saifullah
obaidul হক ভাই প্রথম এবং শেষ মন্তব্যটি আপনার ! অনেক বন্ধুর লেখা আমি পড়েছি. আমার বন্ধু ৩০০ এর উপরে. যারা ভালো লেখক ও পাঠকের কাতারে এবং কি সবার লেখা পড়ে থাকেন তাদের মাঝে আপনারা কয়েকজন আমার প্রিয় মানুষ. কষ্টে আর ভুলে লেখা লিখা গুলি পড়লেন. মাত্র ২৪ টি মন্তব্য পেলাম. আরফান ভাইয়ের মন্তব্য "ভালো বলে আর লাভ বা ক্ষতি কি? নিজের মনে নিজের লেখাকে অবহেলিত মনে হলো. তাই হাজার ও লেখক পাঠকের ভিড়ে আমার লেখা পদদোলিত হলে ও অন্তত কয়একজনের মনে দোলা দিতে পেরেছে এইটা বা কম পাওয়া কিসের? এতেই বুঝা যাই আমি কতটা বাঝে ও দুর্বল লেখা লিখি. জাতীয় কবি নজরুল, নাঙ্গাল প্রতিক নিয়ে ভোট করেছিলেন, উনার জামানত ও ফিরে আসেনি. আর আজকের কবি আমরা তো অন্তত জামানত ফিরে পাচ্ছি তাই নই বরং তার সাথে আর ও অনেক .... তবু ও আমার যদি আমাদের লেখার উত্সাহ হারিয়ে ফেলি, তাতে গল্পকবিতা কি বা-ই করতে পারেন. বরং বুঝে নিতে হবে এইটি আমাদেরই ব্যথতা.
আমি আপনাকে অনেক বেশি ভালবাসি বলে অনাথক কথা গুলি বললাম.
ওবাইদুল হক
ভাইয়া আপনার মনের মাঝে যে একটা ধন্ আছে সেটা পুরো পৃথিবীকে আলোকিত করবে ধন সম্পদতো এই পৃথিবীর সবারো আছে বেশ আর কম । হয়ত তোমার বেশি আমার কম । তাই বলে আমাকে ধিক্কার করলে । আমি আপনাকে আমার অন্তর দিয়ে ভালবাসি । সেটা যেন টাকার অভাবে হারিয়ে না যায় । আশা করব সব সময় পাশে থাকবেন । ধন্যবাদ ।
খন্দকার নাহিদ হোসেন
যদিও সাধু শব্দের কবিতাগুলো দেখলে আমার মনে হয় আমরা কি নতুন নতুন শব্দ নিয়ে ভাববো না কিংবা এ যুগের শব্দগুলি কি এতই সহজ বা সস্তা যে কবিতায় রাখা যাবেনা। তবু এতকিছুর পরও এ কবিতাকে আমি ৫ না দিয়ে পারলাম না। আর প্রিয়তেও রাখলাম।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।