প্রতিদিন দেখতাম ঘরের বারান্দায় বসে। কোথা থেকে আসতো উড়ে তারা ঝাঁক বেঁধে, বসতো এসে সকলে বাড়ির উঠানে। তারা মেতে উঠতো খেলাতে,আনন্দ করতো। ওই সব দেখে আমার মনটা ভরে উঠতো। যখন বারান্দায় বসে চা,মুরি খেতাম, তখন তাদেরকে কিছু খাবার দিতাম। যেমন বিস্কুট,চানাচুর,মুরি আরো কতো কি। খেতো তারা আনন্দ করে.....। তাদের মধ্যে এক জনের দুটো পা ছিলনা। দেখে কষ্ট হতো কিন্তু কিছু করতে পারতাম না। বহুদিন হয়ে গেলো আর শালিকের ঝাঁক আসেনা, বাড়ির উঠানে বসেনা.... হয়তো তারা নতুন ঠিকানা পেয়েছে,সেখানে যায়। শালিকের ঝাঁকের জন্য মনটা কেমন জেন করছে, মনে হচ্ছে বাড়ির উপড়ে তারা ঝাঁক বেঁধে উড়ছে। মনের মতো হয়েছে বাড়ির উঠান আজ ফাঁকা....।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি
শালিকের ঝাঁকের জন্য মনটা কেমন জেন করছে,
মনে হচ্ছে বাড়ির উপড়ে তারা ঝাঁক বেঁধে উড়ছে।
মনের মতো হয়েছে বাড়ির উঠান আজ ফাঁকা....।// বাহ সুন্দর কথা মালা সুভচ্ছা রইল..
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী
লেখা খুব ভালো লেগেছে, কিন্তু শালিকের জাঁক দ্বারা কি বুঝাতে চেয়েছেন তা বুঝতে পারিনি.... আশা করি জানাবেন... যা হোক, অনেক শুভকামনা সহ ভোট, সে সাথে আমার পাতাই আমন্ত্রণ রইল....
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“ডিসেম্বর ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ ডিসেম্বর, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।