(১)স্বার্থ ছাঁড়া ভালো বাসে না কেউ,পাশে থাকে না হাসে না মিষ্টি মধূর হাসি,স্বার্থ ছাঁড়া মাইয়ের ভাল বাসা থাকে দিবানিশি।
. (২) "মা" এই ভুবনে আমি যদি পথ চলার পথে সংগ্রাম করে লক্ষ্যে পৌছায়। কোন কাজে জয় হয় এবং ভাল ভাবে চলি সমাজের ভাল কোন অবস্থানে সান্নিধ্য লাভ করি। তাহলে এই পৃথিবীতে সব চেয়ে বেশি খুশি হন আমার মা। আমার মা যেন সে গৌরবে গর্বিত ও আনন্দিত হন। পৃথিবীর সব মায়ের চেয়ে খুশি হয়ে নিজেকে স্বার্থক মনে করেন। আমার জয়ের মাঝে মায়ের পরিশ্রমের ফল খুজে পান। . "মা" আমি যদি জীবন সংগ্রামে লক্ষে পৌছাতে গিয়ে ব্যার্থ্য হয়ে পড়ি। চিন্তিত হয়ে কষ্টে থাকি,মন খারাপ থাকে।কোন কাজে পরাজয় হয় পৃথিবীতে সব চেয়ে বেশি কষ্ট পান আমার মা। আমার কষ্ট গুলো যেন মায়ের মাঝে নিত্য সময় বিরাজমান থাকে। আমার কষ্ট গুলোর চেয়ে যেন দিগুণ কষ্ট আমার মাকে যন্ত্রণা দেয়। যত ক্ষণ না আমি হাসি মুখে মায়ের সাথে কথা বলি এবং মনের দিক দিয়ে সচল হয়ে উঠি। . "মা" লালন পালন করতে গিয়ে পৃথিবীতে ভূপৃষ্ঠের লগন থেকে আজ অবধী পর্যন্ত বিচ্ছেদের ছেঁড়া ছেঁড়ি অতৃপ্তৃের বাহার তবুও অনীহা প্রকাশ করেনী মা। শুধু দরদ ভড়া বাণী,শ্রম,স্নেহভরে ভালবেসে মেধা দিয়ে যে শিক্ষা গুলো পৃথিবীর কোন বই পুস্তকে নেই সেই শিক্ষার লক্ষে পৌছানোর ইচ্ছায় ব্যস্ত থাকেন মা। মায়ের ভালবাসা রাতে চাদের আলো জ্যোৎস্নার ফুল দিয়ে সাঁজালো যেন আমার প্রতিটি প্রহর। দিনে সূর্য্যের মত পৃথিবীকে আলোকিত করে অফুরান্ত মমতা দিয়ে গুছিয়ে রেখে ছিলেন মা। সকালে শিশির ভেঁজা বিন্দু যেমন শলে নরবর তেমনি করে ঝড় ঝাপটা মাঝে জড়িয়ে আদর সোহাগে রেখে ছিলেন মা। শত ব্যস্ততার মাঝে প্রখর খরায় পুড়ে যাওয়া পিঠ পা পেতে বারান্দায় বসে ক্ষুদা নিবারণ করে ছিলেন মা। রাখালিয়া বাঁশির সূরের মতো ডাকিয়া সাড়াহীন তৃপ্ত খেয়ালে শাসনের মাঝে আদর যত্নে বুকের পাজরে ধঁরে রেখে ছিলেন মা। রাত জাগা কোকিলের মিষ্টি ডাকের মতো ঘুম পাড়ানো,ভেঁজা কাথা রাত জেগে বার বার সরানো মায়ের ঘুম নিদ্রা ও সুখ গুলো বিষর্জন দিয়ে আমায় ভাল রেখে ছিল শুধুই মায়ের কষ্টের ভলে। যে মায়ের হাত টি দরে,দুদু মাখাব পথ অনাদায়ে হাঠিয়াছি। অচিন পথ গুলো চলার শক্তি যুগিয়ে দিয়ে ছিলেন মা। নানান রকম বাইনায় ঝড় ঝড়িত ছিলেন মা। তবুও মায়ের সাদ আল্লাদ গুলো অবহেলার কোঠায় বন্দি করে আমার স্বপ্ন পূর্ণ করে ছিলেন মা। আমাকে সাঁজ ছন্দ করে রাখতে পরীক্ষিত সৈনিকের মত পরীচর্চায় ব্যস্ত থাকতেন মা নিজে না খেয়ে আমার খাবারের দিকে সব সময় খেয়াল রেখে ছিলেন মা। যখন আমি অসহায় ভয়ে কাতর অবুঝের দলে চুপটি করে যেতাম কোলে পেতাম সুখের সুখ মহল এই ভাবে তীলে তীলে বড় হয়ে উটা সেও তোমার অবধানে মা। তোমার বলা কথা গুলো অমান্য করেছি তোমায় কষ্ট দিয়েছি যন্ত্র না দিয়েছি মা। তবুও হাসি মুখে বলে ছিলে মলিন সূরে বাবা আয়। তকে নিয়ে অামার স্বপ্ন, তুই অামার সাঁত রাজার ধন,বেঁচে থাকার আখাংকা তোর মাঝে খুজে পাই আমার বেঁচে থাকার সুখ। হতাসার মাঝে মা আমার আশার প্রদীপ সাহসের বৃক্ষ বেচে থাকার ভল ভরশা। মায়ের হাসি যেন পৃথিবীর সব চেয়ে দামী সুখ। আমি বিশ্বাস করি এবং মানি পৃথিবীতে মা হলো সব চেয়ে ক্ষমতাধর সন্তানদের জন্য। মায়ের দরদ ভড়া আদরের সম্মান যেন দিতে পারি,মায়ের সুখ দুঃখের পাশাপাশি থাকতে পারি . "মা" যেমন ফেলে যাওয়া দিন গুলো সুন্দর করে সাঁজিয়ে বর্তমানে মায়ের অতীতের কাছে আমায় দার করাল, "আমিও কথা দিলাম" "আমার বর্তমানে মায়ের জীবন সুনন্দ করে সাঁজিয়ে রাখবো। মায়ের ভালোলাগা গুলো যাতে আমার মাঝে থাকে সে চেষ্টা সর্বদা করবো মায়ের ঋণ যাতে ভিফলে না যায় সে দিকে নজর রেখে জীবন পার করবো।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
রংতুলি
মায়ের প্রতি অকৃত্রিম সম্মান ফুটে উঠেছে, লেখাটিতে। পাঠে মুগ্ধতা ও ভোট রেখে গেলাম, দাদা ভাই। (আমার পাতায় আমন্ত্রন রইল)।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।