পৃথিবীর কোন কিছুই ছোট বা বড় করে দেখার মত কিছুই না। তাঁর অবস্থানই তাঁর উত্তর বলে দিতে পারে হতে পারে ভাল মন্দ দুইটাই মানুষ এবং মানুষের ছাঁয়ার মতো কাঁছাকাঁছি।
ভুল হয় সে ভুল শিকার করা,ভুল শিকিয়ে দেয় কিভাবে নিজেকে গড়ে তুলতে হয় ভুল করে সাঁজিয়ে গুছিয়ে লেখা শুরু করলাম।
ভাল লাগার কথা,ভাল বাসার কথা।একটি ছেলে আর মেয়ের সাংসারিক জীবনের ছোট্ট কিছু কথা দিয়ে।
আমি নাঁয়ে,তুমি ঠাঁয়ে,বাঁধিয়াছ ঘর।আমার মাঝে সর্বদা তুমি সহচর। এখন বুঝি তুমি এমন কেন ছিলে এখন বুঝি তোমার ভালবাসা ছিল কঠিন সত্য ও বাস্তবতাই প্রমাণ করলে। যা দূর থেকেও কাঁচে কাঁচে থেকেও দূরে ভালবাসা যাই তাঁর পরেও এমন করে। আমি যদি তোমার জীবনের সঙ্গি না হতাম তা না হলে বুঝতে পারতাম না। এমন সত্যতার মাঝে তোমার ভালোবাসায় বেঁচে থাকবো সেটা আমার ভাঙ্গের ব্যপার।
আমি কাঁদি তোমার কথা গুলো ভেবে যা আমার জীরন কে পার করতে সাহায্য করবে। আমি হাসি আমার না বলা কথাগুলো উত্তর তোমার কাঁচ থেকে পেয়েছি বলে। কষ্ট পেয়েছি বলা কথা গুলোর উত্তর পাইনি বলে।
আমি তোমায় জিগ্গেস করে ছিলাম,তুমি এমন কেন তোমার মুখে হাসি নেই কেন সে আমার কোন কথার উত্তর না দিয়ে এরিয়ে যেতো তখন নিজেকে অনেক টা অসহায় মনে হতো কি করবো বল্ আমি যে এতিম আমার যাবার মতো তেমন কোন জাইগা নেই বাবা মরা সংসারে ছোট্ট ভাই তাদের চলা দুর্হ্য। তখনও সে আমার কোন কথার উত্তর না দিয়ে না শুনা না শুনা এরিয়ে চলত
এমন করে চলে গেল বহু দিন আমি আবার জিগ্গেস করে ছিলাম, তুমি কি আমায় নিয়ে সুখে নেই। তখনও সে ঠিক আগের মতো কোন কথার উত্তর না দিয়ে চুপ করে থাকলো।
এই ভাবে কেটে গেলো কয়েক মাস হঠাৎ করে এক দিন রাতে খাবারের পর শুবার পর সে আমায় বললো তুমি একটু কাছে এসো আমি জিগ্গেস করলাম কি হলো এতটা ভালবাসা আগে কোন দিন দেখেনি,সেই দিনও আগের মতো আমার কথাটা এরিয়ে গেল।
রাগে খুবে বাম দিক হয়ে শুয়ে রইলাম সে উপরের দিকে মুখ করে শুয়ে আমার উপর পাটা দিয়ে ঘুমিয়ে পরলো আমি আবার ডাক দিয়ে বললাম এই শোন হু বল্ যদি দরে রাখবে তহলে ভাল করে দরে রাখ না হয় আমাকে আমার মতো করে থাকতে দাও তোমার এই এগেয়ামি ভাল লাগেনা তখও সে তাঁর মতো শোয়ে রইল কোন ভাবে বুঝতে চাইল না আমি কি বললাম আমি বার বার চেষ্টা করেছি পাটা নাবার জন্য কিন্তু নামাতে পারিনি সে এমন ভাবে পাটা আমার উপর রেখেছিল পাটা নামাতে গেলে ঘুমটা ভেঙ্গে যেতো আমিও রাগ নিয়ে ঘুমিয়ে পরলাম।
এমন করে দিনের পর দিন চলতে লাগল তাঁর প্রতি রাগ হয় কিন্তু সে চলা ফেরা মাঝে কেমন জানি মায়ায় ঝড়ানো বেশি ক্ষণ রাগ করে থাকতে পারিনা যদিও সে কম কথা বলে তাঁর পরেও একটি কথায় কিছু ক্ষণ কিছু সময় কিছু দিন পযন্ত রাগ মাটি করে দেয় মাঝে মাঝে আমি চিন্তা করি তাঁর্ অনবদ্য কথার মাঝে বেঁচে থাকবো সারা জীবন আমি আর কিছু চাই না।
রাত ৯ টার সময় হঠাৎ এসে খুব হাসি খুশি ভাবে আমায় ডেকে বল কি কর আমি বললাম কিছু না ঠিক আছে খাবার খেয়েছ হ্যাঁ আমার শরিলটা ততটা ভাল না আমার ঘুম আসছে আমি ঘুমাব তুমি একটা কাজ কর্ কি কাজ দেখ ঘরে অনেক মসা মসারিটা টানিয়ে দাও এই বলে শুয়ে পরল আমি মসারিটা টানাতে গেলে বলে উঠ সাবধানে উপরে ফেন আছে হাতে লাগবে আর লাইটের আলো আমার চখে লাগে এই নাও গামছাটা মসারির উপর দিয়ে দাও সাবধানে খেয়াল করে কাজ করো হাতে লাগে না যেন তখন আমি বললাম আজ কি হলো এত দরদ বড়ে বার বার সাবধান করছ ঠিক আগের মতো উত্তর টা পেলাম না। মনের বেতর রাগ নিয়ে পাশের রুমে চলে গেলাম আমায় ডাক দিয়ে বললো কাজ শেষ করে এসে শুয়ে পড়। পর দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে বাড়ি থেকে বের হয়ে গেল যাবার সময় কিছু বলে যায়নি মনটা খারাপ এতটুকু বুঝতে পেররছি রাত দশটার দিকে আবার বাড়িতে এলো ঠিক সকালের মতো মুখ ঘুমরা করে আছে। আমি বললাম কি হয়েছে সকালে মনটা খারাপ করে কিছু না বলে চলে গেলে এখনও মনটা খারাপ তাই জিগ্গেস করলাম। আমি ভাল আছি তুমি ঠিক থাকলে এক বার আয়নাতে মুখটি দেখ দেখার পরে উত্তর পেয়ে যাবে। সে দিনও উত্তর না দিয়ে চুপকরে থাকলো
এমনি করে দিন যেতে লাগল আর সে ধীরে ধীরে দুর্বল হতে লাগল কিছু দিন পর রাতে শোয়ার পর শরিলে জর আসে সারা রাত তার সেবা যত্নে কেটে যাই সকালে আমি ডাক্তারের কাছে যাবার কথা বললে সে অসমম্তি জানায় প্রশ্ন করলে সে নাকি ঠিক আছে এমনিতে ঠিক হয়ে যাবে দুই তিন দিন যেতে না যেতে সে মৃত্যুর কূলে ডলে পরে।
এই সংসারে আপন বলতে কেউ নেই চলে যেতে হবে মন ভেঙ্গে গেলো চাওয়া পাওয়ার হিসেব গুলো ক্ষেন্ত কষ্টের দেহাই দিয়ে ফেরানো সম্বব না তুমি আমার কি ছিলে যা ছিলে তাঁর পৃথিবীতে যার কোন তৌলনা নেই তুমি তো চলে গিয়ে একা আর আমি সমাজ সংসারে হাজারও মানুষের বিরে অসহায়ত্ব হয়ে একা মারা যাবার কিছু দিন পরে তার ব্যাবহারের মাঝে একটার ডাইরীটা খোজে পেলাম তাঁর মাঝে কিছু লেখা দেখতে পেলাম। সে কথা গুলো হলো চুপকরে থাকা,কথার উত্তর না দেয়ার উত্তর-
"আমি কেমন জানিনা আমি জানি আমার হাসি পাই যখন তুমি
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি
গল্প ভালই লাাগলো তবে বানানের দিকেে আর একটু যত্নশীল হোতে হবে...........ধন্যবাদ মোকারম ভাই....
ইমরানুল হক বেলাল
অনেক শিক্ষানীয় লেখনি!
দারুণ চিন্তাশীল মননশীল ভাবনার প্রকাশ!
খুব ভালো লাগলো পড়ে ।
পাঠে ভোট এবং মুগ্ধতা রেখে গেলাম কবি ভাই ।
সালাম ও গভীর শ্রদ্ধা জানবেন ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।