সহপাঠিরা খবরের কাগজ ম্যাগাজিন থেকে বিভিন্ন ছবি সংবলিত কাগজ কোথেকে যেন যুগার করে আনতো, টিফিন পিরিয়টে মন দিয়ে পড়ত রাফিয়া; আর বলতো; দেখিস পারভিন! একদিন আমি নায়িকা হবো।
জীবন সম্পর্কে কোন ধারনা ছিলো না রাফিয়ার স্কুলের চৌকাঠ মারিয়ে সবে মাত্র উপরে উঠেছে তারপর বিয়ে, সংসার জীবন এবং একে একে তিন সন্তানের জনণী অতপর একদিন বিধবা- ছোট বেলায় শখ ছিলো মাদাম কুরীর মতো বৈজ্ঞানিক হবে।
রাফিয় তার মায়ের গ্রামের এক স্বাস্থ্য সদনের কর্মচারী গ্রামের দুস্থ্য মানুষের চির সঙ্গি। গোপনে মুক্তিবাহীনিদের ঔষধ পাঠাতো চেয়ারম্যান আকবর ভূঁইয়া (আইয়ুব আমলের বিডি মেম্বার) বর্তমান দেশের শত্রু-রাজাকার, রাফিয়ারই চাচা। যার বাড়ি থেকে সরকারী ঔষধ আনতে হতো।
অবিরামভাবে যুদ্ধ চলছেতো চলছেই একদিন এলাকার ব্রিজ দিয়ে হানাদার বাহিনীর এক কনভয় আসছিল নদীর ওপার থেকে। ঠিক সেই সময় ব্রিজের মধ্যে মাইন বসিয়ে ছিলো রাফিয়া আখতার, বিস্ফোরনে হানাদার বাহিনীদের কনভয় সম্পূর্ণ ধ্বংস প্রাপ্ত হয়, এবং সাথে শহীদ হয় দেশ সেবিকা নায়িকা।
যে একদিন ছবির পর্দায় থকতে চেয়েছিলো চেয়েছিলো মাদাম কুরীর মতো বৈজ্ঞানিক হতে। কিন্তু পারেনি আমাদেরই জন্যে, এই দেশের জন্যে, আমরা তাদেরও স্বরণ করবো মায়ের মতন করে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
বিন আরফান.
যে একদিন ছবির পর্দায় থকতে চেয়েছিলো
চেয়েছিলো মাদাম কুরীর মতো
বৈজ্ঞানিক হতে।
কিন্তু পারেনি আমাদেরই জন্যে,
এই দেশের জন্যে,
আমরা তাদেরও স্বরণ করবো
মায়ের মতন করে।= আমরা তোমাদের ভুলবো না. এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা আমরা তোমাদের ভুলব না. অপুর্ব লিখেছেন. বার বার পড়তে মন চায়. ভোট প্রথম বারেই দিয়েছি. চালিয়ে যান. আর আমার লখা বঙ্গলিপি পরার আমন্ত্রণ রইল.
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।