আলিয়া এখন আমাকে আর আগের মতো পছন্দ করেনা। আগে তার হ্রদয় টা ছিলো শুধু আমার জন্যে।কোন কিছুই আমাকে ছাড়া করত না।এমন কি কিছু খেতে চাইলেও আমার থেকে মতামত নিত। আর এখন আলিয়া কোথায় থাকে, কি করে সব আমার চিন্তাধারার বাহিরে।দেখাও আর আগের মত হয়না।এটা কেন হলো তা বলতে পারবো না। তবে এত টুকো বলা যায় হয়তো দুরত্বের কারণে। কারণ আগে ছিলো সে আমার পাশে, আর এখন তাকে মাইক দিয়ে ডাকলেও তার কানে পৌছবে না।কারণ সে এখন আমার সীমানার বাহিরে। মন চাইলেই আর দেখা করা যায় না,কথা বলা যায় না।তবে সে দিন আলিয়া কে বাসে দেখলাম।তার বড় ভাইয়ের সাথে কোথায় যেন যাচ্ছে। তাই শুধু দুর থেকে এক পলক চেয়ে নিলাম। কিন্তু সে যে একটু হেসেছে তা আমার চোখে পড়ছে। তখন মনে হলো যেন তার হাসিতে মুক্তা ঝড়ছে।বাসের কাসের গ্লাসে যেন তার হাসিটা এখনও লেগে আছে।তার পর থেকে এখনও তার সাথে আর কোন কথাও হয়নি, দেখাও হয়নি। কেন যে সে আমাকে এড়িয়ে চলছে তা বুঝতে পারিনি।তবে কয়দিন আগে একটা ম্যাসেজ পাঠিয়েছে।আর তাতে বুঝা গেল যে,দুই দিন পরে তার বিয়ে। আর সে তার পরিবারের সিদ্ধান্তের উপর অটল। কোন ভুল করে থাকলে তাকে ক্ষমা করে দিতাম, সেটাও কিন্তু লেখতে ভুলেনি। কারণ সেতো আমাকে ভালোবাসে নি,আমার সাথে সময় পাস করেছে। আর আমিও এখন দেবদাস হয়ে গেছি। যার কারণে মনটা সব সময় এখন পরিস্কার। কোন কিছু আর মনে থাকে না
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
কাজী জাহাঙ্গীর
এখানে ত ঐশ্বরিকতার কিছু নেই, এটা বয়ঃসন্ধির ব্যারাম। গল্প কবিতায় স্বাগতম। লেখা যখন লিখতে শুরু করেছেন লিখতে থাকুন, দেবদাসরা ভাল লিখতে পারে হা হা হা...। অনেক শুভকামনা আর আমার পাতায় আমন্ত্রণ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।