এ ভূখণ্ডের অলিখিত সাংবিধানিক নাম আজ দুর্যোধন। দুঃশাসনের বুকের রক্ত পান করবে না কোন প্রতিজ্ঞাবদ্ধ ভীম। তবে গণহারে চলুক দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণ; এ এক উপভোগ্য অনুষ্ঠান। চোখ দুটোকে সার্থক করবার এইতো সময়। আসুন, দলে দলে যোগ দেই, শিস বাজাই, একত্রে উল্লাস করি।
এক পেয়ালা আফসোস এবং গোটা চারেক স্তুতি বাক্যলোভী অর্জুন; এদের জন্য করুণা হয়। কতোটা নির্লজ্জ একবার ভাবুন! বুকের তাজা রক্ত ঢেলে ব্রেকিং নিউজের দখলটা এদের চাই-ই চাই? যখনই এদের মুখ থেকে বেরোয় প্রতিবাদের অপ্রতিরোধ্য বান সম্ভাবনাময় এদের সোনার সন্তান অভিমন্যুরা হারিয়ে যায়।
ডিজিটালের মোড়ক পরেছে দেশ, শোকগুলো আজও পুরনো হয়নি।
এবং এই সমস্ত দেখে দেখে সন্ত্রস্ত মুখে কুলুপ এঁটে দিয়েছে শহরের সমস্ত যুধিষ্ঠির। দ্রোণাচার্যদের নিরবতার পিঠে ভর দিয়ে চলছে এ স্বর্ণোজ্জ্বল সময়; যাবতীয় সমস্ত সুরেলা দীর্ঘশ্বাস মূলত তাদেরই অবদান। চলুন, আমি এবং হ্যাঁ আপনি, আমরাও ধৃতরাষ্ট্র হয়েই বাঁচি।
না-মানুষের দেশে নাহয় আরও কয়েকটা অন্ধ বাড়লো, ক্ষতি কী?
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
কাজী জাহাঙ্গীর
আমাদের কানে দিয়েছি তুলো আর চোখে দিয়েছি ধুলো... বেশ লিখেছেন ভাই। কখন এরা বেরিয়ে আসবে শীতনিদ্রা থেকে কে জানে। অনেক শুভকামনা, ভোট আর আমার পাতায় আমন্ত্রণ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।