শত বছর ধরে রয়েছি আটকে জনমানবহীন ওই দালানাটায়, এখানে আমি আপন মনে কখনও হাসি আবার কখনও বা কাঁদি,কিন্তু জানো প্রাণহীন ওই হাসি—কান্নায় আওয়াজ কেবল আমাকেই শুনায় ৷ আমি অতৃপ্ত আত্তা তোমাদের মতো আমারও মৃত্যুর স্বাদ ছিল না কখনও,তবু পৌষের ওই ভোরে গলায় কাপড় দিয়ে মরতে হলো ৷ জানো মৃত্যুর টিক আগের রাতে ঘুম আসেনি দু চোখের পাতায়,চিরকালের মতো চোখ বুজব বলে হয়ত চেয়ে ছিলাম কালো ওই রাতের তারায় ৷ আমি অতৃপ্ত আত্তা মৃত্যুর পূর্বে অনেক বার মরেছি তোমার জ্বালায়,তাই হয়ত সত্যি মৃত্যুটাকে পাই নি ভয় ওই রাতের বেলায়৷ মৃত্যুর পূর্বে দুচোখে অনেক সপ্ন নিয়ে আপন পরিবার পর করে এসেছিলাম তোমার হাতটি ধরে, সেই তুমি কেন এমন করলে এক কাপড়ে আমায় গ্রহন করা সেই তুমি আমায় ভুলে যৌতুকটাকে আপন করলে৷ আমি অতৃপ্ত আত্তা জানো তুমার সেই ভয়াল পশুর হিংস্র রুপ যেদিন দেখেছিলাম, সেদিন ই আমার মৃত্যু হয়েছিল সাথে সকল ভালোবাসারও ৷ তাই হয়ত সেই রাতে মৃত্যুকে ভয় পাওয়া সেই আমি ই বিশ্বাস করো একবার ও ইস্তদস্ত করিনি মরতে ৷ আমি অতৃপ্ত আত্তা জানি না সেদিন সকালে আমার মৃত দেহটা দেখে তোমার চোখে জল এসেছিল কিনা, তবু বিশ্বাস করো আজও আমি বসে আছি তুমার প্রতিক্ষায় নির্জন পরিত্যাক্ত এই দালানকোঠায় ৷
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
ইমরানুল হক বেলাল
লেখার বিষয় বস্তুু সুন্দর ভাবে ফুটে ওঠেছে,
কিছু কিছু শব্দ চয়ন গঠনে অমিল এবং বানানের কিছু সমস্যা আছে,
এভাবেই লিখতে থাকুন কবি ভাই,
অবশ্যই ধীরে ধীরে লেখার পরিপক্কতা আসবে।
আপনার তরে ভোট এবং শুভকামনা রইল।
আমার লেখা-(ভয়) কবিতাটি পড়ার জন্য আমন্ত্রণ রইল।
অসংখ্য ধন্যবাদ ৷৷৷৷৷শখের বশে লেখালেখি করি মাঝে মাঝে ৷৷৷হঠাৎ মাথায় এল এই সংখ্যায় একটা কবিতা হলে ও জমা দেব ৷৷তাও সেদিন লাস্ট তারিখ ৷৷৷তাই কিছুক্ষন চিন্তাভাবনা করে এটা লেখে জমা দিয়ে দিয়েছি৷৷আরেকটু সময় নিয়ে লেখলে আরেকটু গোছানো যেত৷৷ধন্যবাদ৷৷
ঠিক কথা বলেছেন। আমারও অনেক ভুল হয়। তবে লেখা শেষ করার পরে অনেক বার বিভিউ দিলে ভুল গুলো চোখের সামনে পড়ে যায়.... তবুও বেশ চমৎকার হয়েছে ভাই, তাই ভোট দিলাম....
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী
সেই তুমি কেন এমন করলে এক কাপড়ে আমায় গ্রহন করা সেই তুমি আমায় ভুলে যৌতুকটাকে আপন করলে৷ এ লাইনটা বুঝতে পারিনি, কি বুঝাতে চেয়েছেন, জানাবেন কিন্তু.... আর বানানের দিকে সতর্ক হতে হবে। লেখা খুব ভালো হয়েছে। অনেক শুভকামনা সহ ভোট রইল.....
ধন্যবাদ৷ বিষয় টা হলো এখানে এক জোড়া নারী—পুরুষ এর প্রেম ৷যার ফলে ওই নারী পরিবার ছেড়ে প্রেমিক হাত ধরে চলে আসে ৷প্রেমিক ও সাদরে গ্রহন করে৷৷৷বাট কিছুদিন সংসার করার পর পরিবারের সাথে সব মিটমাট হবার পরও ওই প্রেমিক ই স্ত্রীর কাছে যৌতুক এর চাপ দিতে থাকে৷৷এটাই বুঝানোর মানস ছিল ৷৷৷ধন্যবাদ অসংখ্য৷৷
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।