কুৎসিত কাদের

ভাঙ্গা মন (নভেম্বর ২০১৯)

জায়িদ- উস- সালেহীন
মোট ভোট প্রাপ্ত পয়েন্ট ৪.১৫
  • ১১
কাদেরের সঙ্গে অফিসের প্রথম দিনই আমার ভাব হয়ে গেল । বেচারা যেন কাউকে খুঁজছিল একটু প্রানখুলে শ্বাস নেয়ার জন্য । আমার আসাতে সেটা হয়তো সম্ভব হল ।
তবে কাদেরের সাথে প্রথম সাক্ষাতেই ভাব হওয়াটা প্রকৃতির নিয়মবিরুদ্ধই বলা যেতে পারে । আপনি যখন ওকে প্রথম দেখবেন, আপনার পিলে চমকাবে । তারপর যখন ওকে প্রানান্তকর চেষ্টায় অদ্ভুত ভঙ্গিতে কথা বলতে দেখবেন, আপনার ভয় ক্রমশ করুণায় পরিবর্তিত হবে, এবং অবধারিতভাবে একসময় সেটা পরিনত হবে উপহাসে । ওকে কথা বলতে দেখাটা তখন আপনার দৈনন্দিন বিনোদনের একটি অংশ হয়ে যাবে ।
যদি একটুও না বাড়িয়ে বলি, তাহলে বলতে হয় কাদেরের মুখটা চরম বিদঘুটে । মুখের ডানপাশের চামড়া কালো হয়ে ভয়ংকরভাবে কুঁকড়ে আছে কান পর্যন্ত । এতে পুরো মুখটা অদ্ভুতভাবে বেকে গেছে । ওর মুখের ফুটোটা তাতে মাঝামাঝি না থেকে সরে গেছে বেশ অনেকটা ডানদিকে । ওকে কথা বলতে হয় এই নতুন অবস্থানের সাথে সামঞ্জস্য রেখে । প্রতিটা শব্দ উচ্চারনের সময় ওকে ঘাড়টাকে ডানদিকে কাত করে নিতে হয়, যেন অনেকটা শক্তি খরচ করে ঠেলে কথাগুলো বের করছে । কথা প্রসঙ্গে কাদেরের কাছ থেকেই শোনা, ছোটবেলায় কোন এক দূর্ঘটনায় ওর মুখের ডানপাশটা পুড়ে যায়, সে কারনেই ওটার এই অবস্থা ।
অফিসের সবাই ওকে আড়ালে আবডালে এবং কখনও বা প্রকাশ্যেই কুৎসিত কাদের বলে ডাকে । ও যখন অফিসের কোন মিটিংয়ের মাঝখানে কোন কিছু বলতে যায়, তখন বাকি সবাই মুখ চাপা দেয় হাসি ঢাকবার জন্য । কেউ কেউ চেপে না রাখতে পেরে স্বশব্দে হেসে ওঠে । তখন কাদেরও হাসে । অদ্ভুত ভংগিতে, অদ্ভুত শব্দে হাসে । হেসে যেন অন্যদের হাসির অমানবিকতাটুকু ঢাকতে চায় ।
এই কুৎসিত কাদেরের সাথে প্রথম দিনেই বন্ধুত্ব হবার মুল কারণ হচ্ছে ওর গায়ে পড়া সহযোগিতাপূর্ণ মনোভাব । সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া, কিংবা আমার কাজ সম্পর্কে ধারনা দেয়া, এসব ও যেচে এসেই করতে লাগলো । আমার একটা অদ্ভুত সমস্যা হচ্ছে আমি কখনই চট করে অপরিচিত মানুষজনের সংগে মিশতে পারি না, যদি না অপরপক্ষ এগিয়ে আসে । সেক্ষেত্রে কাদেরের সাথে ভাব হওয়াটা কাদেরের কারণেই সম্ভব হল ।
ক্রমেই কাদের আর আমার বন্ধুত্ব গাঢ় হতে লাগলো । একটা সময় এমন হল, আমি হয়ে গেলাম কাদেরের ট্রান্সলেটর । ও মুখ ঝাকিয়ে ঝাকিয়ে যে কথাগুলো বলে, আমি সেগুলোকে সবার বোধগম্যভাবে অনুবাদ করে দিই । কেন যেন ওর কথাগুলো আমি সহজেই বুঝতে পারি ।
আর যখন আমরা একসংগে থাকি, প্রচুর কথা বলে কাদের । কথা বলতে বলতে ক্লান্ত হয়ে যায়, তবু থামে না । ওর ছোটবেলা থেকে এই বড়বেলার সব কথা সে অনর্গল বলে যায় । আমি বুঝতে পারি, এই কথাগুলোর বেশীরভাগেরই প্রথম এবং একমাত্র শ্রোতা আমি । আমিই হয়তো তার জীবনে আসা একমাত্র ব্যক্তি, যে সময় নিয়ে তার কথাগুলো শুনছে । এ জন্য সে তার অতীতের সব গল্প উজাড় করে বলতে লাগলো । কাদেরের জীবনের বেশীরভাগ ঘটনাই বঞ্চনার, কিংবা উপহাসের । যেটুকু অর্জনের, সেগুলোতে তার যে সে কি ভীষনরকম পরিশ্রম জড়িয়ে, শুনে আমি যারপরনাই অবাক হয়ে যাই । করুণা, উপহাস ছাপিয়ে কাদেরের প্রতি আমার শ্রদ্ধাবোধের পরিমান দিন দিন বাড়তে থাকে ।
এভাবে প্রায় ছয় মাস কেটে গেল । সব কিছুই ঠিক ছিল, সমস্যা বাঁধল অফিসের নতুন নিয়োগের পর । আমি আর কাদেরের মাঝের ডেস্কে এতদিন কবির সাহেব বসতেন । ভদ্রলোক বেশ খামখেয়ালি মানুষ, হঠাৎ ই চাকরি ছেড়ে দিলেন । তার জায়গায় নতুন আসলেন বৃষ্টি- বৃষ্টি ম্যাডাম । উনি আমার দুই বছরের জুনিয়র, সেই হিসেবে কাদেরের চার বছরের । বৃষ্টি ম্যাডামের আগমনের দিনই আমি কাদেরের হাবেভাবে অদ্ভুত একটা পরিবর্তন লক্ষ্য করলাম । কেমন যেন একটা জড়তা তার মধ্য ভর করল । আমি ভয়াবহ একটা কিছুর আশংকা করলাম ।
বৃষ্টি ম্যাডাম এককথায় অনন্য অসাধারন সুন্দরী । ভীষন খরতাপের পর এক পশলা বৃষ্টি হলে যেমন লাগে, বৃষ্টি ম্যাডামকে দেখার পর আপনার ঠিক সেই রকম অনুভূতিই হবে । যতবার দেখবেন ততবারই হবে । আমারও হল, সন্দেহ নেই, কাদেরেরও হল । তবে ওর অনুভূতির তীব্রতা বোধহয় একটু বেশিই ।
কাদেরের আচার আচরনের পরিবর্তন ক্রমেই বাড়তে লাগলো । বৃষ্টি ম্যাডামের সামনে তার কাপাকাপি আর কেউ খেয়াল না করলেও আমিই ঠিকই বুঝতে পারছিলাম । কুৎসিত কাদের নিঃসন্দেহে বৃষ্টি ম্যাডামের প্রেমে পড়েছে ।
একমাসের মাথায় কাদের আমাকে কথাটা বলল । আমি পড়লাম মহা বিপদে । কি করে বোঝাই কাদেরকে ! বললাম, “কাদের ভাই, বৃষ্টি ম্যাডাম কত সুন্দরী না ! উনি কি আর এতদিন খালি আছেন, আমি শিওর, উনি এঙ্গেজড ।” কাদের সজোড়ে মাথা ঝাকায় । বলে, “কক্ষনো না । ও এঙ্গেজড হতেই পারে না । হলে তো অফিসে সারাদিন ফোনে কথা বলত, ওর কথা শুনে আমরা বুঝতে পারতাম । কই, বলে তো না !” আমি দীর্ঘঃশ্বাস ছাড়ি । উনি ফের শুরু করেন, “আমার কেন যেন মনে হয়, ওর ও আমার প্রতি আলাদা কিছু ফিলংস আছে । দেখো না, আমি যখন কথা বলি, ও তখন আমার দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে ।” ব্যাপারটা আমিও লক্ষ্য করেছি, তবে তার ঐ দৃষ্টিতে আমি করুণা ছাড়া আর কিছুই খুঁজে পাই নি । হায়রে ভালোবাসা ! ভালোবাসা সত্যিই মানুষকে অন্ধ করে দেয় । যে লোক সারা জীবন মানুষের করুণার দৃষ্টি সহ্য করল, সে আজ সেই দৃষ্টটাকেই বুঝতে পারছে না !
কাদের তার পকেট থেকে একটা চিঠি বের করল । আমাকে দায়িত্ব দিল এই চিঠিখানা বৃষ্টি ম্যাডামকে যেন পৌছে দিই । ও যা বলতে চায়, সেটা ও মুখে বললে হয়তো সেটার আবেদন পুরোটাই হারিয়ে যাবে, তাই চিঠিই ভরসা । রাজ্যের অনিচ্ছা সত্বেও আমি চিঠিটা নিলাম । এ ছাড়া আর কিইবা করার আছে ।
চিঠিটা পড়তে গিয়ে ভীষনরকম ধাক্কা খেলাম । এত অদ্ভুত সুন্দরভাবে ভালোবাসার কথা লেখা চিঠিটিতে, পড়তে পড়তে আমার গা কাঁটা দিয়ে উঠল । যদি না জানতাম চিঠিটির লেখক কে, আমি অতি অবশ্যই তার প্রেমে পড়তাম । চিঠিটা যেন আমাকে সম্মোহন করে ফেলল । আমি কাদেরের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে সোজা বাসায় চলে এলাম ।
পরদিন অফিসে কাদের বারবার ইশারা ইঙ্গিতে আমাকে চিঠির ব্যাপারে ব্যবস্থা নিতে বলল । আমি প্রতুত্তরে বোঝালাম সময় হলেই ব্যবস্থা নেব । অবশেষে অফিস ছুটির একটু আগে বৃষ্টি ম্যাডামকে গিয়ে বললাম, “একটু সময় হবে ম্যাডাম, জরুরী কথা ছিল ।” উনি সায় জানালেন । বললেন, “অফিস শেষে একসাথে বেরুবো । জরুরী কথা কোথাও বসে শোনা যাবে ।”
আমরা একটা রেস্টুরেন্টে বসলাম । আমি ক্রমাগত ঘামছি, ভীষন নার্ভাস ফিল করছি । কুৎসিত কাদের তাকে প্রেম পত্র দিয়েছে এই কথা শোনার পর বৃষ্টির প্রতিক্রিয়ার কথা অনুমান করে রীতিমত শংকিত আমি । যা থাকে কপালে, আমি বুক পকেটে হাত দিয়ে চিঠি বের করলাম ।
আমার হাতে চিঠি দেখেই বৃষ্টি রিনিঝিনি শব্দে হেসে উঠল । যথারীতি আমার মনে হল এক পশলা বৃষ্টি এইমাত্র আমায় ভিজিয়ে দিয়ে গেল । আমি মুগ্ধ নয়নে বৃষ্টির মুখের দিকে তাকিয়ে রইলাম । ও হাসতে হাসতেই বলল, “চিঠি এনেছেন, চিঠি ! এখনকার যুগে চিঠি !” হাসি আর থামেই না । বহু কষ্টে হাসি থামিয়ে কোনমতে বলল, “এনেছেন যখন আপনিই পড়ে শোনান, আমি শুনি ।” আমি বৃষ্টির মুখের উপর থেকে চোখ সরাতে পারছিলাম না, তাই চোখ বন্ধ করে ফেললাম । চোখ বন্ধ অবস্থাতেই চিঠিটা খুলে মুখের সামনে মেলে ধরলাম । তারপর চোখ খুলে পড়তে শুরু করলাম ।
চিঠি পড়ে শেষ করতে হয়তো মিনিট পাচেক লাগলো, কিন্তু আমার মনে হচ্ছিল যেন অনন্তকাল ধরে পড়ছি । আমি ভয়ে ভয়ে চিঠি থেকে চোখ সরিয়ে বৃষ্টির দিকে তাকালাম । আশ্চর্য, বৃষ্টি কাদছে ! ওর চোখ ভর্তি জল । বৃষ্টির ক্রন্দনরত এই মুখ দেখে আমি আবার মুগ্ধ হলাম ।
রাত আটটার দিকে কাদেরকে ফোন করলাম । ওর কন্ঠ উত্তেজনায় কাঁপছে । আমি ওকে তখনই আমার বাসার সামনের রাস্তায় আসতে বললাম । ও আমাকে অবাক করে দিয়ে বলল, ও আমার বাসার সামনেই আছে এখন । আমি দ্রুত নিচে নেমে এলাম ।
কি বলব মোটামোটি গুছিয়েই রেখেছি । কাদের দম বন্ধ করে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে আছে । আমি কিছু লম্বা দম ফেলে শুরু করলাম । “কাদের ভাই, আমার স্কুল জীবনের একটা ঘটনা আপনাকে বলি । স্কুল জীবনে আমি চরম খারাপ ছাত্র ছিলাম । প্রতিদিন, প্রতিক্লাসে স্যাররা আমাকে পড়া ধরতেন, আমি পারতাম না । স্যাররা ভয়াবহ অপমান করতেন, পুরো ক্লাসে দাড় করিয়ে রাখতেন । আমি মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকতাম । হঠাৎ একদিন খেয়াল করলাম, স্যাররা যখন আমাকে বকতেন, তখন ক্লাসের সবাই মুখ চেপে হাসলেও, ক্লাসের ফার্স্টগার্ল মেয়েটা হাসতো না । সে ছলছল চোখে আমার দিকে তাকিয়ে থাকতো । এই ব্যাপারটা সব সময়ই ঘটতে লাগলো । আমিও যা বোঝার বুঝে নিলাম । যেই আমি ইরেজীতে একটা বাক্য লিখতে কষ্ট হত, সেই আমি ঐ মেয়েকে ইম্প্রেস করার জন্য পুরো ইংরেজীতে প্রেমপত্র লিখলাম । কিন্তু ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, সেই চিঠি গিয়ে পড়ল সোজা এক স্যারের হাতে । উনি আমাকে দাড় করিয়ে ক্লাসের সবার সামনে ভুল বানানে, ভুল সেন্টেন্সে ভরা চিঠিটা পড়তে লাগলেন । উনি একটা বাক্য পড়েন, পুরো ক্লাস হাসতে থাকে । তবে অদ্ভুত ব্যাপার কি জানেন, সবচেয়ে জোরে, অট্টহাসি হাসছিল ঐ ফার্স্টগার্ল মেয়েটা ।”
আমি কাদেরের মুখের দিকে তাকালাম । লোকটার কুৎসিত মুখ বেয়ে দুটো জলের ধারা বইছে । কাদের তাড়াতাড়ি হাত দিয়ে চোখ মুখ মুছল । আমার কাধে একটা হাত রেখে বলল, “এখন আমি যাই, কাল অফিসে দেখা হবে ।” আমি বেশ অবাক হলাম । এই প্রথম কাদেরের কথাগুলো বুঝতে আমার কষ্ট হল, বাকি সবার যেমন হয় ।
আমি জানি কাদের ভয়াবহ দুঃখ পেয়েছে । ওর মন ভেংগে খানখান হয়ে গেছে । কিন্তু ওর মুখটা এত বিদঘুটে, এত কুৎসিত, চোখ মুছে ফেলার পর ওর মুখ দেখে ওর মনের খবর বোঝার সাধ্য কারও নেই । কুৎসিত কাদেরের কুৎসিত মুখ । এই মুখ নিয়ে বৃষ্টির মত মেয়ের প্রেমে পড়ার চিন্তাটাও তো কুৎসিত ।
হঠাৎ আমার মোবাইলটা বেজে উঠল । ধরতেই ও প্রান্তে বৃষ্টির রিনিঝিনি কন্ঠ । “এই যে, কি করছেন ?” “এই তো কিছু না, রাস্তায় হাটাহাটি করছি ।” “কেন ফোন করলাম জানেন, আজকে বলা আপনার চিঠিটার প্রতিটা শব্দগুলো কানে এখনও বাজছে । আমি কিছুতেই মাথা থেকে দূর করতে পারছি না । এত অদ্ভুত সুন্দর করে কি করে লিখলেন আপনি । আপনার অনুভূতিগুলো এত্ত সুন্দর ! আমার কি মনে হয় জানেন ! এই চিঠি যদি আপনি না লিখে ঐ কুৎসিত কাদেরও লিখতো, আমি হয়তো ওনারও প্রেমে পড়ে যেতাম । ” আমার বুকটা মোচড় দিয়ে উঠল । কাপা কাপা কন্ঠে বললাম, “দেখো বৃষ্টি, উনার নাম তো কাদের, কুৎসিত কাদের না, কুৎসিত কাদের কেন বলছ ? এইসব আমার মোটেও পছন্দ না ।” বৃষ্টির হাসির আওয়াজ পেলাম । বলল, “আপনি খুব ভালো মনের মানুষ তো, তাই এই সব পছন্দ না । আচ্ছা, আপনি এত ভালো কেন ?” আমি অস্ফুটে বললাম, “জানি না তো !” বলে ফোনটা কেটে দিলাম ।

আমি জানি আমি ভালো মানুষ না । আমি কুৎসিত । এতটাই কুৎসিত, আমি কখনই হয়তো আর আয়নার সামনে দাড়াতে পারবো না, কখনই না ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
কেতকী অনেক অভিনন্দন রইলো।
ধন্যবাদ ও অভিনন্দন ।
ভালো লাগেনি ২৩ ডিসেম্বর, ২০১৯
সেলিনা ইসলাম অনেক অনেক অভিনন্দন! শুভ কামনা রইল।
কাজী জাহাঙ্গীর এসেই বিজয়ীদের মিছিলে সামিল হয়ে গেলেন জায়িদ ভাই, অনেক অনেক অভিনন্দন। আপনাদের পদচারনায় গ/ক আরে সমৃদ্ধ হউক এই প্রত্যাশা...
Hasan ibn Nazrul ফসল ফলায় একজনে আর তোলে আরেক জনে! বড় কঠিন বাস্তবতা এই জগতের জন্য। যে ফসল ফলাতে পারে সে ভক্ষণ করতে পারে না। আবার যে ভক্ষণ করে সে ফলাতে পারে না। ভোটসহ শুভ কামনা।

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

এই গল্পটি একজন মানুষের মন ভাঙ্গার গল্প ।

১৪ জানুয়ারী - ২০১৬ গল্প/কবিতা: ২ টি

সমন্বিত স্কোর

৪.১৫

বিচারক স্কোরঃ ১.৭৫ / ৭.০ পাঠক স্কোরঃ ২.৪ / ৩.০

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪