রেনিগেড

নগ্নতা (মে ২০১৭)

জসিম উদ্দিন আহমেদ
  • ২১৬
কয়েকদিন যাবৎ মোবাইল বাজলেই মিথিলার বুকের মধ্যে ছ্যাৎ করে ওঠে। শুধু মিথিলা নয়, বাড়ির প্রতিটি লোকই এখন মোবাইলাতংকে দিন কাটাচ্ছে। বাড়ীর মধ্যে মিথিলার মা রাহেলা বেগমই ফোন রিসিভ করেন। এ-বাড়ীর লোকজন ভয়ে কল রিসিভ করাই ছেড়ে দিয়েছে!

পাশের ঘর থেকে রাহেলা বেগমের কন্ঠস্বর শুনা যাচ্ছে। তিনি ফোনে কারো সাথে কথা বলছেন। ফোনের এ-প্রান্ত থেকে রাহেলা বেগম মুখস্ত বুলি আওড়ে যাচ্ছেন, “না, না আপনার ভুল জেনেছেন। ওঠা মিথিলা নয়, মিথিলার মতো দেখতে অন্য কোন মেয়ে-টেয়ে হবে। .. কি বললেন, আপনি নিজে ভিডিওটা দেখেছেন। ছেলেটি মিথিলার বন্ধু? না, না আপা! এগুলো সবই কম্পিউটারের কারসাজি। আজকাল কত কিছুই তো সম্ভব কম্পিউটারের মাধ্যমে। এ-গুলোতে একদম কান দেবেন না!”

মায়ের শাক দিয়ে মাছ ঢাকার প্রচেষ্ঠা দেখে মিথিলা একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে, ‘আহা! বেচারী!’ সে আজ পুরো পরিবারকে চরম লজ্জার মুখোমুখি এনে দাঁড় করিয়েছে। ছোট থেকে বড় কারো সামনে সে দাঁড়াতে পারে না। লজ্জায় তার মাথা হেঁট হয়ে যায়। মিথিলা আজ তার চিরচেনা গন্ডির ভিতর অপরাধীর মতো পালিয়ে বেড়াচ্ছে।

আজকাল পথ চলতে মিথিলার বড্ড কষ্ট হয়। পথে বেরুলে মনে হয় অগণিত গোপন চোখ তার দিকে তাকিয়ে আছে। আগে সে বোরখা পরত না। ইদানিং বোরখা ছাড়া সে রাস্তায় বের হয় না। রাস্তার বেরুলে তার মনে হয়, সে যেন রাস্তা দিয়ে সম্পূর্ণ নগ্ন অবস্থায় হেঁটে চলেছে। আর আশপাশের লোকজন তার নগ্ন হয়ে হেঁটে চলার দৃশ্য দেখছে। তারা তার দেহের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গের উঠা-নামার প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখছে! যেমন করে শিকারী ঈগল তার শিকারের প্রতি তীক্ষন দৃষ্টি রাখে! লোকের সে দৃষ্টির কাছে মিথিলা একেবারে চুপসে যায়। সে তখন ভীষণ রকম অস্থিরতার মধ্য দিয়ে পথ চলতে থাকে। বারবার নিজের কাপড় চোপড় টেনে দেখে সব ঠিক আছে কি-না!

ইদানিং খুব জরুরী প্রয়োজন না হলে মিথিলা বাইরে বের হয় না। শত অনিচ্ছা থাকার পরও মিথিলা আজ বাইরে বের হয়েছে। আজকে অনিকের সাথে তার দেখা করতেই হবে। অনিককে পাওয়া যাবে তার মেসে। অনিক একট উদাস-প্রকৃতির ছেলে। জগতের সকল বিষয়ে অনিকের উদাসীনতা। কেবল মাত্র মিথিলার ব্যাপারে অনিকের আগ্রহের শেষ নেই। ভার্সিটি জীবনে মিথিলা অনিকের মতো আরো একজনের সকল আগ্রহের কেন্দ্র-বিন্দুতে ছিল। ওর নাম পাভেল। মেয়েদের আকৃষ্ট করার মত সকল যোগ্যতাই পাভেলের ছিল। মিথিলাকে ঘিরে অনিক ও পাভেলের ত্রিভূজ প্রেমের ‘সাহেব-বিবি-গোলাম’ খেলা চলত। ‘গোলাম’কে মাইনাস করে মিথিলা শেষমেষ ‘সাহেব’ পাভেলকে নিয়ে গাটছড়া বাঁধে। তারপরে অনিক বন্ধু হিসেবে সবসময় মিথিলার পাশে থেকেছে। অনিক সত্যি একটা ভাল ছেলে।

অনিক থাকে খিলক্ষেত। মিথিলা আগে লোকাল বাসে যাতায়াত করত। কিন্তু ইদানিং সে রিক্সা আর সিএনজিতে ছাড়া চলে না। যতটা সম্ভব লোকজনের সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা আরকি! সে একটা সিএনজি ডেকে দরদাম ঠিক করে তাতে উঠে পড়ে।

অনিকে তার মেসে পাওয়া গেল। সে মিথিলার জন্য অপেক্ষা করছিল। সেই একই সিএনজিতে করে তারা আবার বেরিয়ে পড়ল। এবার গন্তব্য শাহবাগ থানা। পর্ণোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে গ্রেফতার হয়ে পাভেল এখন শাহবাগ থানায় আটক আছে। মিথিলা ও অনিক যাচ্ছে তার সাথে দেখা করতে।

অনিক ও মিথিলা থানায় পৌঁছালে সকলের মধ্যে কেমন কানাঘুষা শুরু হয়। তারা এদিক-ওদিক না থাকিয়ে সরাসরি ওসি সাহেবের রুমে চলে গেল। ওসি কুদরত সাহেব অসৎ অফিসার হলেও লোকজনের সাথে আচার-আচরণ খুব ভাল করেন। কাজ করুন বা না-ই করুন তিনি লোকের প্রতিটি কথা গুরুত্ব দিয়ে শোনেন। ওসি সাহেবের মতে, “কাজ করি বা না করি হিয়ারিংটা ঠিকমত হতে হবে।”

পাভেল থানার হাজতখানায় আটক আছে। তারা যখন ওসি সাহেবের রুমে ঢোকে, তখন পাভেলকে হাজতখানায় দেখেছে। ওসি সাহেব বেশ আন্তরিকভাবেই কথা-বার্তা বলছেন। তিনি মিথিলাকে উদ্দেশ্য করে বললেন, ‘তাহলে আপনি চান যে অপরাধীর সাজা হোক? শুনুন ম্যাডাম, আমি বলছিলাম কী আপনি বরং একবার পাভেল সাহেবের সাথে কথা বলে দেখুন। পাভেল সাহেব আমাকে বারবার অনুরোধ করেছেন আমি যেন একটিবার হলেও তার সাথে আপনাকে কথা বলিয়ে দিই। এ-জন্যই আপনাদের থানায় ডেকে এনে বিরক্ত করছি।’
‘ওই রেনিগেডের সাথে কথা বলার কী আছে! আমি আমার অবস্থান থেকে একটুও নড়ছি না।’ মিথিলা দৃঢ়ভাবে বলে।
‘আমি আপনাকে জোর করছি না, ম্যাডাম। তবুও..’ ওসি সাহেব আমতা আমতা করতে থাকেন, ‘অনস্ আপন এ টাইম বোথ অব ইউ ওয়্যার লাভার..’
মিথিলা কিছু একটা বলতে যাচ্ছিল। অনিক তাকে থামিয়ে দিয়ে ওসি সাহেবের উদ্দেশ্যে বলে, ‘আপনি ওকে এখানে নিয়ে আসুন। মিথিলা কথা বলবে।’
মিথিলা আপত্তি করছিল। কিন্তু অনিক ওকে রাজি করায়।

পাভেলকে ওসি সাহেবের রুমে আনা হয়েছে। তার হাতে হাতকড়া পরানো। সকলে রুম থেকে বের হয়ে যায়। ওসি সাহেব যেতে যেতে মিথিলাকে বলেন, ‘আমি পাশের রুমে বসে আছি। কথা শেষ হলে তবে আসব। কোন তাড়াহুড়ো করবেন না।’ ওসি সাহেব চাচ্ছেন দুই জনের মধ্যে একটা কম্প্রোমাইজ করিয়ে যাতে মামলাটি তুলে ফেলানো যায়। পাভেলের বাবার কাছ থেকে তিনি মোটা অংকের টাকা পেয়েছেন গতকাল। টাকাটা তো হালাল করতে হবে!

পাভেল মিথিলার সামনে অপরাধীর মত দাঁড়িয়ে আছে। মিথিলা চেয়ারে বসা। তার দৃষ্টি মেঝেতে। যেন খুব মনোযোগ সহকারে ওসি সাহেবের রুমের টাইলস্-এর নকশা দেখছে। এভাবে বেশ কিছু সময় কেটে যায়। হঠাৎ পাভেল ছুটে গিয়ে মিথিলার পা জড়িয়ে ধরে। ঘটনার আকস্মিকতায় মিথিলা হতবাক হয়ে যায়। পরক্ষণেই সে ভাবে, পাভেলের মত কুকুরের দ্বারা সবই সম্ভব! মিথিলার ইচ্ছে করে একটা লাথি মেরে ওকে মেঝেতে ফেলে দিতে! কিন্তু সে পারে না। হয়ত মন-প্রাণ দিয়ে একদিন পাভেলকে ভালবেসেছিল বলে। চোখ মুখ দৃঢ় শক্ত করে দঁতে দাঁত কামড়িয়ে মিথিলা বলে ওঠে, ‘পা ছাড় কুত্তার বাচ্চা! আমার পা ছাড় বলছি!’
‘তুমি আমাকে আরও গালি দাও! আমি এর উপযুক্ত! তবুও যতক্ষণ না আমাকে ক্ষমা করছ, ততক্ষণ পা ছাড়ছি না!’ পাভেল মিথিলার পা ছাড়ে না।
‘ক্ষমা, কিসে তোর ক্ষমা হবে বলতে পারিস! শতশত মানুষের সামনে তুই আমাকে ন্যাংটা করে দিয়েছিস! তোকে ভালবেসে অন্তর থেকে বিশ্বাস করেছিলাম। সেই বিশ্বাসকে তুই বাজারে বিকিয়ে দিয়েছিস!’
‘আমি মানছি যে ভুল আমি করেছি তার ক্ষমা নেই। তবুও আমি প্রায়শ্চিত্য করতে চাই। তুমি মামলাটা তুলে নিয়ে আমাকে মুক্ত কর। আবার আমরা আগের জীবনে ফিরে যাব। এই তোমাকে ছুঁয়ে কসম খেলাম!’ পাভেল মিথিলার গাঁ ছুঁয়ে কসম কাটে।
মিথিলার শরীর রিরি করে উঠে। সে চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়ায়। পাভেলের গালে সজোরে চড় বসিয়ে দিয়ে তীক্ষণ স্বরে বলে, আগের জীবন মানে কিরে হারামির বাচ্চা! তোর আগের জীবন মানেই তো ভালবাসার কথা বলে মিথ্যা কসম খেয়ে মেয়েদের সর্বনাশ করা। কী বলেছিলি তুই! জান! আমাদের ভালবাসাবাসির এই ভিডিওটা আমি চিরকাল আমার কাছে রেখে দেব। যখন তোমায় মনে পড়বে তখন এটা বের করে দেখব! আমি আর তুমি ছাড়া আর কেউ এটা দেখবে না। এই তোমাকে ছুঁয়ে কসম খেলাম..। তারপর যেই তোর আসল চেহারা আমার কাছে প্রকাশ পেল, তুই সেই ভিডিওকে পুঁজি করে দিনের পর দিন একটা অসহায় মেয়েকে ব্ল্যাকমেইল করতে থাকলি! মানুষ তো মরে একবার, আর তোর কাছে আমাকে মরতে হয়েছে প্রতিনিয়ত। শেষমেষ তুই সেই ভিডিও....’ মিথিলা আর বলতে পারে না। সে হাউমাউ করে কেঁদে ওঠে।

পাভেল দেখল অনুনয় বিনয় করে কোন লাভ হবে না। সে যে অপরাধ করেছে মিথিলার কাছে সে অপরাধের কোন ক্ষমা নেই। এবার সে তার স্বভাবসূলভ শঠতার আশ্রয় গ্রহণ করে। সে জানে মিথিলার দূর্বল জায়গা কোথায়! তার মুখে ক্রর হাসি খেলে যায়। পাভেল কন্ঠস্বরে একটা শয়তানি ভাব এনে বলে, ‘মিথিলা সোনা! আমি শুনেছি পুলিশ আমাকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করবে। তখন তো বাধ্য হয়ে আমাকে বলতেই হবে যে, আমরা যতবার মেলামেশা করেছি তা অনিকের মেসে গিয়ে করেছি! এ-সব কাজে অনিক আমাকে সাহায্য করত! বিনিময়ে আমি অনিককে টাকা দিতাম! অনিক তো গরীবের ছেলে! নিজে কষ্ট করে নিজের পড়া লেখার খরচ চালায়। এভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে বললে পুলিশ নিশ্চয় বিশ^াস করবে। তাছাড়া তোমার নিশ্চয় মনে আছে সোনা! যেদিন আমি মোবাইলে ভিডিওটা ধারণ করেছিলাম, সেদিনও আমরা অনিকের মেসেই ছিলাম। মনে পড়েছে সোনা! তো একবার ভাবতো সোনা! আমার জেল হলে অনিকের কিছু হবে কি-না? তাই বলছি ঝামেলা না করে মামলাটা তুলে নাও, এতে সবারই মঙ্গল হবে!’

মিথিলা একদৃষ্টে পাভেলের দিকে তাকিয়ে থাকে। মানুষ এত নিচে নামতে পারে তা তার জানা ছিল না। মিথিলার ভাবতেই কষ্ট হয় যে একে একদিন সে মন-প্রাণ দিয়ে ভালবেসেছিল। পরক্ষণেই ভাবে, পাভেলের মত ইতর-শ্রেণীর ছেলেদের দ্বারা সবই সম্ভব। নিরীহ অনিকের সমূহ বিপদের কথা ভেবে মিথিলা একদম মুষড়ে পড়ে। সে দৌড়ে রুম থেকে বের হয়ে যায়।

ওসি সাহেব হাসতে হাসতে বলেন,‘বলেছিলাম না ম্যাডাম! পাভেল সাহেবের সাথে একবার কথা বললে আপনি মামলা তুলে নিতে চাইবেন! এই লাইনে তো অনেক দিন আছি। তাই অভিজ্ঞতার ভান্ডারও একেবারে পরিপূর্ণ হয়ে গেছে! হা!হা! হা!’
মিথিলা ওসি সাহেবের কথার কোন জবাব দেয় না। এ-কথার কী জবাব তা ওর জানা নেই। সে শুধু বলে ‘মামলা তুলে নিতে গেলে আমাকে কী করতে হবে তাই বলুন?’
‘আপনাকে শুধু এই কাগজটার এই জায়গায় স্বাক্ষর করতে হবে। বাদবাকি আমি করে নিব’ ওসি সাহেব মিথিলার দিকে একটা কাগজ বাড়িয়ে দেন।

মিথিলা পাভেলের নামে করা মামলা তুলে নেয়। সে ও অনিক থানা থেকে বের হয়ে এসেছে। রাস্তায় বেরিয়ে অনিক মিথিলাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘মামলা তুলে নিয়ে তুই ভালই করেছিস। তুই প্রমাণ করেছিস, এখনো তুই পাভেলকে ভালবাসিস। কিন্তু পাভেলকে না নিয়ে আমরা চলে যাচ্ছি কেন? পাভেলের জন্য অপেক্ষা করবি না?’

মিথিলা অনিকের কথা শুনে ঘুরে দাঁড়ায়। সে অনিককে কিছু একটা বলতে চায়। কিন্তু বলতে পারে না। চোখের পলক না ফেলে সে অনিকের মুখের দিকে তাকিয়ে থাকে। মনে মনে ভাবে, অনিক কি কোন দিন বুঝতে পারবে কী কারণে মিথিলা মামলা তুলে নিয়েছে। একবার ভাবে ওকে কথাটা বলে ফেলি। কিন্তু সে বলতে পারে না। সত্যি! অনিক বড় ভাল ছেলে। এ-রকম একটা নিষ্পাপ ছেলেকে দেওয়ার মতো কোন কিছুই আজ তার কাছে নেই। আজ সে বড় রিক্ত!



আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এশরার লতিফ সুলিখিত গল্প, অনেক শুভেচ্ছা।
রুহুল আমীন রাজু ak kothay oshadharon akti golpo.....anek shuveccha. ( amar patai ' makeup kora bristi ' golpoti porar amontron roilo )
ধন্যবাদ। এখনি আপনার পাতায় ঘুরে আসছি।
আহা রুবন খুব ভাল একটি গল্প পড়লাম। শেষটায় অনেক না-বলা কথা মনে আসে পাঠকের এটিই আমাকে বেশি আকৃষ্ট করেছে। অনেক আগেই পড়েছি, বিলম্বে পাঠ-প্রতিক্রিয়া। শুভ কামনা রইল।
ধন্যবাদ। ..বিলম্বে ধন্যবাদ জ্ঞাপন!
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী আমার মন ছোঁয়ানো এক রিক্ত গল্প.... আর বলার কিছু নাই ভাই। অনেক অনেক শুভকামনা ও আমার পাতায় আমন্ত্রণ রইলো....( ভোটিং বন্ধ থাকায় ভোট দিতে পারলাম না)
satota 2007 দারূন লিখেছেন। আপনার মতেই হয়েছে। তবে ভোটিং বন্ধ থাকায় ভোট দিতে পারলাম না।
কাজী জাহাঙ্গীর বন্ধুত্বে পরতে আটকে যাওয়া এক মাশুলের নাম অনিক। দারিদ্র নামের মুশিকটা শুধু অনিকদের মত ছেলেদের সরলতায় গর্ত করে পাভেল নামের সাপ’দের পাপাশ্রয়ের গুহা বানাতে। এসব ভুল থেকে আমাদের অনেক শেখার আছে। আপনার জন্য অনেক শুভকামনা। ভোটিং বন্ধ থাকায় ভোট দেওয়া হল না, ভাল থাকবেন নিরন্তর।
কৃতজ্ঞতা জানবেন। আপনার এবারকার কবিতা“নগ্ন হয়ে ফিরি দূর্বা ঘাস’র পরে” আমার দারুণ ভাল লেগেছে।
গল্পে ভোটিং বন্ধ থাকলে সেরা গল্প ২৫-এ আসে কীভাবে? চমৎকার গল্পটি আগে পড়া হয়নি সেরায় দেখে পড়তে এলাম। থিম উপাস্থাপনা ধারাবাহিকতা সব মিলিয়া খুব ভালো লিখেছেন গল্প। শুভকামনা রইল।
বিষয়টি আমারও বোধগম্য নয়। গল্প ভাললাগার জন্য কৃতজ্ঞতা।
প্রতীক khub sundor likhecen , vote dilam.
কৃজ্ঞতা জানবেন। আমার লেখাটিতে মনে হয় ভোটিং বন্ধ করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

১২ ডিসেম্বর - ২০১৫ গল্প/কবিতা: ১৬ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪