এ রকম শুক্লপক্ষের আঁধার নামলেই আমি ঝাঁপিয়ে পড়তাম তোর ওপর নষ্ট, এলোমেলো করতাম তোর ওষ্ঠরঞ্জনী পুজোর দিনগুলোতে সেই কত আগে । তোর সাধের আঁকা যত্নের সিঁদুর টিপ কি আশ্চর্য হয়ে আমার সারামুখে ছড়িয়ে যেত তুই কাঁদতি , আঁধারে ক্রন্দনের শব্দ শোনা যায় আঁধারে যায়না দেখা ফষ্টিনষ্টি আর নয়নবারির ধারা পুজোর রাতগুলো অসম্ভব উদ্দীপনা আর উত্তেজনায় ভরপুর ছিল চারযুগ আগে চুপিচুপি চলে গেলি কণিকা চিতায় চড়ে চন্দন কাঠ আর ঘৃত সমাহারে আমি নদীতীরে বসে স্তব্ধ হয়ে দেখেছিলাম আমার কণিকা ক্রমশঃ বিলীন হল অগ্নিদেবতার কাছে। কেউ একজন আঁধারে দারুর হাড়ি ধরিয়ে দিল, আহা ! সব দুঃখ আর বেদনার উপশম পেটে চালান করে বাঁশিতে ইমনের সুর তুললাম চারপাশে ঘিরে স্বজন । জানিস কণিকা ! ওরকম আঁধার ফিরে ফিরে আসে আমি জেগে থাকি অলিন্দ দিয়ে আকাশপানে তারা দেখে সিঁদুরহীন , ওষ্ঠরঞ্জনীবিহীন এ জীবন আঁধারেই কাটুকনা কি বলিস ???
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
আঁধারেই জেগে ওঠে সব ব্যাথা , বেদনা, সুখ , জীবনের সব কথা । বোধকরি কেউই পায়না দেখতে হারানো ব্যাথার মোচড় দেওয়া যন্ত্রনা, কারন চারিদিক আঁধারে আচ্ছন্ন ।
০৮ মে - ২০১৫
গল্প/কবিতা:
৮১ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।