ঝরনা সর্বদাই তাঁর নিজস্ব বৈশিষ্ট্য বজায় রাখতে চায় , সেই সাথে উৎপল মনের অধিকারীরা ঝরনার সুন্দরযে অনাবিল আনন্দে তার মঙ্কে প্রফুল্ল করতে ঝর্ণার পানিতে হাত দিয়ে চুয়ে দেখতে ও সেই আনন্দে অংশীদার হতে সামান্য ও ত্রুটি করে না । যেহেতু সেথায় রয়েছে ব্যাথা ও আনন্দের এক বাস্তব সংমিশ্রন। অনুরূপ, ফুলওঁ সবার কছে গ্রহণীয় ফুলের মিষ্টি ঘ্রানে মগ্ন হয়ে মানুষ হারিয়...ে যায় জীবনের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে, উপভোগ করতে থাকে ফুলের সুন্দরজকে, আর কিছুক্ষণের জন্য হলেও ফুলের সুন্দরজে নিজেও বিকশিত হওয়ার স্বপ্ন দেখে। কিন্তু আআআবাবাবারর ভাবনায় স্বপ্নের গতিকে থামিয়ে দেয় বলে দেখে ......বাস্তবতা সেতো অন্ননেক দূর!!! হটাৎ, আবার অমানিশা এসে পনের দিনের পরিপূর্ণ চাঁদকে অন্দকারছন্ন করে পেলে!! এভাবেই জীবন আর বাস্তবতা তার নিজস্ব গতিতে চলতে থাকে! আসলেই আমাদের যা , তা সবই এক মাত্র বিধাতাই ঠিক করে রাখছেন, আর আমরা যত চেষ্টা আর সাধনাই করি তা শুধুই প্রশান্তির প্রতিফলন ছাড়া আর কিছুই নয়! তবু স্বপ্ন দেখেই নিজেকে বুঝতে হয়, জানতে হয় নিজের ভিতর লুকিয়ে থাকা সেই টগভগে মনটাকে, এতাই মানুষের অনন্য বৈশিষ্ট্য !! হটাৎ , এই ফেসবুকে বসে আমার কি হল!! জীবনের এই ছোট্ট চাহিদার জন্য আমি কি করছি?? আমার মন বলে আমি ঠিকি করছি!! কারন মন এমন একটা উষ্ণ পাথরের ন্যায়, যে পাথর অবলিলায় গ্রহন করতে প্রস্তুত স্পর্শ্ ... হউক সে টা বেদনা বিধুর কষ্টের মহা সমুদ্রের হিংস্র থাবা,যেখানে প্রবেশ মাত্রই পাবে নিরন্তর এক মহা দুর্যোগ, হউকনা সেটা আরও আরও ভয়ংকর!! তবু সে যাবেই যাবে। স্বপ্ন দেখে বুক ফুলিয়ে যাবেই নিচ্ছিত পরাজয়কে বিজয়ে পরিনিত করতে!! আর তার সেই ললনাকে সে দুর্যোগ থেকে তুলে আনবেই যার ছায়ায় সে হবে সর্ব সুখি! মাধুর্যময় সেই মন আকাশের ডায়মন্ডকে, যার পরশে হৃদয়ের ১০০ ডিগ্রি শুন্য ০ ডিগ্রিতে টার্ন করে সেই আমাবস্যা তিথিকে! সত্যি বলতে কি সেই পাগলাটে মনটা বিশাল স্বপ্নের জোরে সব কিছু পিছনে ফেলে যেই মাত্রই বিজয়ার কাছে যায় তার ভালবাসার স্পর্শ নিতে, ঠিক তখনই সে দেখে তারও হাজার বছর আগে বিজয়ার মন বিক্রি হয়ে গেছে অতল সমুদ্রের সেই বিজয়ের কাছে!! বেচারা মন তখন যেন কষ্ট , শোকে , অসিম বেদনায় বিহব্বল হয়ে বলে... হে প্রভু আমার উপরে তুলে নাও আমি মৃত্যুই এখন এক মাত্র কামনা!!!!! কথাটা বলতেই তাঁর স্বপ্ন ভেঙে যায়, তখন কোল বালিশটা উপড়ে চুপটি করে বিচানার মধ্য কোনে, বাজপড়া মানুষের মত নীরবে বসে থাকে দি...র...ক্ষন!! হটাৎ আচমকা শব্দে মনটা সহজ হলে সে নিজকে নিজে বলে বলে .................. ওহ শিট ...ইটস নাথিং, জাস্ট ড্রিম !!!!!!!!!!!! হা হা হা!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি
লেখার প্রয়াশকে খাটো করে দেখার কিছু নেই.....ভাল প্রয়াশ.....তবে গিয়াস আপনাকে অন্যের লেখা গুলো পড়া দরকার..... বানানের দিকটাও একটু দেখবেন কেমন? আঞ্চলিক টানের দিকে খেয়াল রাখতে বলবো.....যাই হোক লিখে যান আমরা পড়বো .............ধন্যবাদ আপনাকে ...........
জাকিয়া জেসমিন যূথী
ইয়েস! ইট ইস জাস্ট আ ড্রিম!! হাহাহা!! লেখার থিমটা বেশ মুগ্ধ করলো। তবে, এরকম একটা প্যারাগ্রাফের মত না লিখে কিছুটা ভেঙ্গে ভেঙ্গে ছোট প্যারা করে দিয়ে লিখলে লেখা পড়তে আরাম বোধ হয়। তবুও একটা লেখকের ইচ্ছার উপরেও নির্ভর করে। শুভকামনা ও শুভেচ্ছা নিরন্তর।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।