বৈরী সময়ের কাছে হেরে গেছে আমার কবিতা। ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে অসম্ভব মৃত্যু যন্ত্রনায় কাতরাচ্ছে আমার কবিতা। পুড়ে গেছে ওর ছত্র, গাত্র পুড়ে গেছে লাইন, শব্দ পুড়ে গেছে ছন্দ, লয়। পুড়ে খাক্ উৎপ্রেক্ষা, উপমা। ওকে বাচানোর মত কোন- ডাক্তার নেই বার্ন ইউনিটে। ওর অসহায় কাতর ধ্বনিতে দুমড়ে মুচড়ে একাকার আমার হৃদয়। পুড়ে গেছে ওর কন্ঠস্বর স্তব্ধ হয়ে গেছে ওর সুর। আমি অসহায় কবি এক দাড়িয়ে দাড়িয়ে পুড়ে যাওয়া দেখা ছাড়া আমার আর কোন উপায় নেই। মানুষ রূপি হায়েনারা পেট্রল বোমা ছুড়ে পালিয়েছে। বাঁচাও বাঁচাও আর্তনাদ শুনেও কেউ এগিয়ে আসছে না আমার কবিতাকে বাচাবার প্রয়াসে। আমার কবিতারা পুড়ছে- বাসের ভিতরে, ট্রাকের ভিতরে, লেগুনা, টেম্পু আর অটোর মধ্যে। শুধু ঢাকার রাজ পথেয় নয় দেশের অলিতে গলিতে সব সবখানে। এভাবে আর কতদিন পুড়বে আমার কবিতা! তাদের কি বাচার কোন অধিকার নেই? পদাঘাত ঐসব রাজনৈতিক- ধ্বজ্জাধারীদের বুকে ও মুখে থু থু ওদের মুখে যারা আমার কবিতাকে বাঁচতে দিল না।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
গোবিন্দ বীন
তাদের কি বাচার কোন অধিকার নেই?
পদাঘাত ঐসব রাজনৈতিক-
ধ্বজ্জাধারীদের বুকে ও মুখে
থু থু ওদের মুখে যারা
আমার কবিতাকে বাঁচতে দিল না।ভাল লাগল,পাতায় আমন্ত্রন রইল।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।