রিকশা চালক

শ্রম (মে ২০১৫)

ম, ম শফিকুল ইসলাম প্রিয়
  • ১৮২
আমি এক রিকশা চালক
পক্ষীরাজের মত নেইক পালক
আছে সবল দুইটি হাত
আমরা খেটে খাওয়ার জাত।
দুই পা দিয়ে পেডেল করি
শক্ত করে হাতল ধরি
শ্রম দিয়ে জোটাই পেটের ভাত
আমরা খেটে খাওয়ার জাত।
মিছিল, মিটিঙ, হরতাল হলে
ক্ষুধার জ্বালায় পেটটি জ্বলে
জ্বরা-ব্যধি দেখা দিলে
সময় মত ঔষধ না মেলে
হরতাল বুঝি কাড়লো পেটের ভাত।
সোয়ারি পেলে সেলাম ঠুকি
মনের সুখে -
শহর থেকে শহর ঘুরি
পাড়ি দিই থেকে ও পথ।
সোয়ারি বাবুর দেরি হলে
ধমক দিয়ে আমায় বলে
জোনছে চালা। ডাইনে-
কিম্বা বায়ে গিয়ে রাখ।
এই ছোকরা এ দিকে নয়
ওদিক দিয়ে হাক।
এমনি ভাবে খিচিয়ে ওঠে দাত।
শ্রম দিয়ে জোটাই পেটের ভাত।
মনের মত সোয়ার পেলে
দু'এক পয়সা বেশি দিলে
খুকুর জন্য কিনব পুতুল
বুবুর জন্য হয়ত তেতুল।
নইলে সবার লাগি ভাত।
চেনা এ শহরের যত অলিগলি
ট্রাফিক জ্যাম দেখলে
আমি অন্য পথে চলি।
কখওবা পড়ে পিঠে
ট্রাফিক বাবুর ঘাত।
সবাই বলে আমি নাকি বালক
কিন্তু আমি যে এক রিকশা চালক
রিকশা চালিয়ে জোটাই পেটের ভাত
আমরা খেটে খাওয়ার জাত।।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
ম, ম শফিকুল ইসলাম প্রিয় আমার রিকশা চালক কবিতাটি নিয়ে একটি ধুম্রজাল সৃস্টি হয়েছে। যা আসলেই অনাকাংক্ষিত। আমি জানি না আমার এই কবিতাটি কে বা কারা কোন সাইটে প্রকাশ করেছেন। এবং এই কবিতাটি তার নিজের হওয়া সম্পর্কে তাদের হাতে কি প্রমান আছে। তবে এই কবিতাটি যে আমার সৃস্টি তার বড় প্রমান হল যশোরের এক সময়ের জনপ্রিয় দৈনিক পত্রিকা রানারে প্রকাশিত হয় এবং আগে খুলনা বেতার থেকে নতুন কবিতা পাঠ ও সমালোচনার অনুস্ঠান প্রচার করা হত যার নাম ‘অংকুর’ সেখান থেকে আমার ‘রিকশা চালক’ কবিতাটি পড়ে শুনান হয়। এবং যশোর সিটি কলেজের বাংলার প্রফেসার আব্দুল মান্নান স্যার ঐ অংকুর অনুস্ঠান থেকে আমার এ কবিতার অনকে প্রশংসা করেন। সর্বশেষ বলতে চাই লেখার হাত খারাপ হলেও এবং লেখার সংখ্যা কম হলেও অন্যের লেখা নিজের নামে চালিয়ে দেওয়ার মত অরুচিকর কাজ করতে আমার রুচিতে বাধে। সবাই ভালো থাকবেন এই আশায়।
সেলিনা ইসলাম চমৎকার ভাবে একজন রিকসা চালকের সত্য,সুন্দর বাস্তব কথাগুলো কবিতায় উঠে এসেছে...! শুভকামনা রইল।
গোবিন্দ বীন রিকশা চালিয়ে জোটাই পেটের ভাত আমরা খেটে খাওয়ার জাত।।ভাল লাগল,পাতায় আমন্ত্রন রইল।
নাসরিন চৌধুরী অনেক সুন্দর লিখেছেন কিন্তু চন্দ্রবিন্দু মিসিং অনেক জায়গায় ---
ভুল ধরিয়ে দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবান। ভালো থাকুন।
এমএআর শায়েল জানিনা, কে আসল, আর কে নকল। তবুও বলছি ভাল। আশা করি, শ্রম সংখ্যায় আমার লেখা ভিন্নধর্মী গল্প-আর কতদূর পড়ার আমন্ত্রন জানাচ্ছি। সাথে গঠনমূলক সমালোচনা আশা করছি সাথে....
আমার রিকশা চালক কবিতাটি নিয়ে একটি ধুম্রজাল সৃস্টি হয়েছে। যা আসলেই অনাকাংক্ষিত। আমি জানি না আমার এই কবিতাটি কে বা কারা কোন সাইটে প্রকাশ করেছেন। এবং এই কবিতাটি তার নিজের হওয়া সম্পর্কে তাদের হাতে কি প্রমান আছে। তবে এই কবিতাটি যে আমার সৃস্টি তার বড় প্রমান হল যশোরের এক সময়ের জনপ্রিয় দৈনিক পত্রিকা রানারে প্রকাশিত হয় এবং আগে খুলনা বেতার থেকে নতুন কবিতা পাঠ ও সমালোচনার অনুস্ঠান প্রচার করা হত যার নাম ‘অংকুর’ সেখান থেকে আমার ‘রিকশা চালক’ কবিতাটি পড়ে শুনান হয়। এবং যশোর সিটি কলেজের বাংলার প্রফেসার আব্দুল মান্নান স্যার ঐ অংকুর অনুস্ঠান থেকে আমার এ কবিতার অনকে প্রশংসা করেন। সর্বশেষ বলতে চাই লেখার হাত খারাপ হলেও এবং লেখার সংখ্যা কম হলেও অন্যের লেখা নিজের নামে চালিয়ে দেওয়ার মত অরুচিকর কাজ করতে আমার রুচিতে বাধে। সবাই ভালো থাকবেন এই আশায়।
এই মেঘ এই রোদ্দুর খুবই সুন্দর হয়েছে। আমিও রিকশাওয়ালাকে নিয়ে লিখেছি। পড়বেন আশা রাখছি । ধন্যবাদ

১৯ এপ্রিল - ২০১৫ গল্প/কবিতা: ১১ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী