আমি দুই হাজার ষোলতে এসে কেন উনিশশো একাত্তরেই ফিরে যাই আমি মার্চের খেলা যুদ্ধ শুরুর কেন ষোলই ডিসেম্বরের সুখ পাই? আমি যুদ্ধে তার সন্তান বিসর্জনে আজো বাউলের চোখে জল দেখি, খুনি দেশের সাথে খেলা যুদ্ধ এলে আগুন জ্বলে সে চোখে ধিকি ধিকি, সপ্নের ব্যাটে বলে ভর করে করে ওরা শহীদেরা চুপিচুপি এসে যায়, খুশির উচ্ছাসে লাফালাফি চিৎকার তবু বার বার কেন কান্না পায়? তিরিশ লক্ষ সন্তান খুন হলো বলে আজো বাংলামা কালো রংয়ে সাজে, পটকার শব্দে চমকে উঠে সে মা মুচকি হাঁসে দামাল ছেলেদের কাজে, বাংলাদেশে যারা শহীদের সংখ্যা গুনে পাকি প্রেমে মজে পাকি পতাকা উড়ায়, তারা পাকির দেওয়া গ্লাসে শহীদের রক্ত হরদম মদ ভেবে স্ফুর্তিতে পিয়ে যায়।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
ইমরানুল হক বেলাল
প্রতিবাদী কবিতা।
আপনার দেশপ্রেম ও সমাজ সচেতনতায় আমি মুগ্ধ।
লেখা চালিয়ে যাবেন।
ধন্যবাদ।
ভোট দিয়ে গেলাম।
আমার গল্প কবিতা পড়ার জন্য আমন্ত্রণ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।