ছায়া

ব্যথা (জানুয়ারী ২০১৫)

তাপস এস তপু
  • ৩৬
মোহন কিছুক্ষন আগেই এককাপ চা দিয়ে গেছে টেবিলে, চা খাবার কথা বরাবরের মত ভুলে গেছি। সত্যি বলতে চা খাবার কথা আমার বিশেষ মনে থাকে না যদি না মোহন আমাকে মনে করিয়ে দিয়ে না যায়।
কলম টেবিলে রেখে, কাপে হাতের আঙ্গুল গুলো ছোঁয়ালাম, বেশ ঠান্ডা! তেমন একটা দেরী হয়নি, মিনিট দশেক এর বেশী হবেই না, এর মাঝেই ঠান্ডা। হাতে সিগারেটের প্যাকেট নিলাম।
পকেটের লাইটার হাতরাতে হাতরাতে চোখ পড়ল টি স্টেটের বারান্দায়, চাঁদের হালকা আলো এসে পড়েছে, কাছাকাছি যতদূর দেখছি, চাঁদের আলো ছাড়া বাকীসবটুকু এলাকা জুড়ে কালো অন্ধকার চাদর দিয়ে ঘেরা, এক নিনিষে যে কেউ সেখানে হারিয়ে যেতে পারে।
আমি বিভূতি, এতদিন শিক্ষকতা করেছি, এখন সেটা ছেড়েছুড়ে ভ্রমনে বেরিয়েছি, লেখালেখির পোকা মাথায় কি এক ব্যামো বাধাল! সারাতে পারলাম না। মাথায় পরজীবির মত বাসা বেধে গেল, তাই এদের কে নিয়েই এসেছি, সিলেটের এক চা স্টেটে বেড়াতে। শহর থেকে অনেক দূরে! লেখা আর দেখা দুটোই হয়ে যাবে এতে।
‘বাবু, আপনার খাওয়া লাগিয়েছি!’ জলদি আসেন, দেরী করলে ঠান্ডা হইয়ে যাবে! (মোহন ডেকে গেল আমায়) মোহন এখানকার কেয়ারটেকার, আবার বাবুর্চি ও বটে।
আসছি বলে সিগারেটের শলাকা নিভিয়ে দিলাম, যদিও মোটেই ইচ্ছে করছিল না নেভাতে, চেয়ার ছেড়ে উঠে দাঁড়ালাম, এলোমেলো গায়ের চাদর ঠিক করতে গিয়েই শব্দ টা শুনলাম, খুব ধীর স্বরে কিন্তু স্পষ্ট! কেউ ফিসফিস করে বলল, ‘এই কেমন আছিস?’
বলা বাহুল্য আমি একুশ শতকের লোক, গায়ের চামড়া কম পুরু হয়নি, শুধু চুল পাকতে এই যা দেরী! তবে কানে কি ভুল শুনলাম? ভুল শোনার কথা ভুলে ভাবলাম ক্ষিধে পেয়েছে হয়ত তাই ভুল শুনছি!
চাদর ঘুরিয়ে এবার চৌকাঠ পার হয়ে যখন ঘরের ভেতরে যাচ্ছি তখন আবার শুনলাম, এবার আগের চেয়ে কিছুটা জোরে ‘কিরে চলে যাচ্ছিস? বললি না, কেমন আছিস?’
এবার আর কানে ভুল শুনি নি, সত্যি সত্যিই কেউ না কেউ কথা বলছে, কিন্তু চারপাশে এতঅন্ধকার! এরমাঝে কে লুকিয়ে এভাবে কথা বলছে বোঝা মুশকিল! আমার সাথে কেনই বা এমন করবে? একটু ভয় কাজ করছে আমার মনে, বারান্দা ছেড়ে ঘরের ভেতরে ঢুকে দরজা আটকে দিলাম। এবার দরজার এপাশে কান পেতে রইলাম অনেক্ষন কিন্তু আর কোন সাড়াশব্দ পেলাম না।
-বাবু, আপনি কি কি খাইবেন হামারে বলিয়া দিবেন, আমি আনিয়া দিব! (বেশ উৎসুক চোখ)
-আচ্ছা আচ্ছা, ঠিকাছে। আমাকে যা খেতে দিচ্ছেন আমি এতেই খুশী, আমি খাবারের জন্য তেমন পাগল নই তবে রুচিকর সুস্বাদু কিছু খাবার পর হলে মন্দ হয় না।
মোহন মাথা নেড়ে বলল, আপনি যা বলবেন তাই হবে বাবু! কালকেই ব্যবস্থা হইয়ে যাবে।
খাবার শেষ করে সরাসরি ঘরে চলে এলাম, যে ডাক শুনলাম! তাতে আর সাহস হয়নি বাইরে যাবার, মোহন কে বলে দিয়েছি বাইরে আমার লেখার খাতা, কলম, সব নিজেই এনে দিয়ে যাবে।
-এই যে বাবু আপনার খাতা! আর কিছু লাগিবে?
-না, মোহন।
মোহন ঘুরে চলে যাচ্ছিল, আমি পেছন থেকে আবার ডাক দিলাম, মোহন?
-জ্বী বাবু!
-আচ্ছা রাতে কি টি স্টেট কেউ পাহারা দেয়?
-হা, বাবু। দেয় তো! আমাদের ভুবন আছে না ওই তো পাহারা দেয়, এই এলাকাতে তো চোর নাই, তবুও ডাকাতের ভয় তো আছেই!
ক্ষীন স্বরে বললাম, ‘ডাকাত!’
-ভয় পাইয়েন না বাবু, এই স্টেটে ডাকাত আজ পর্যন্ত আসে নাই আর আসিবেও না, আপনি নিশ্চিন্তে ঘুমান, আর কিছু লাগিলে ডাকিয়েন।
-আচ্ছা। (মোহন চলে গেল)
আমি এবার গায়ের চাদর বিছানায় রেখে ঘরের দরজা লাগিয়ে দিলাম, ঘরে একটা মাত্র জানালা, এক ফালি চাঁদ দেখা যাচ্ছে, কৌতূহল নিয়ে জানালায় কাছে গেলাম, পূর্ণিমা চলে গেছে দিন তিনেক তবুও আধখানা চাদে পুরো আকাশ দিনের মত ঝকঝকে লাগছে, কিন্তু হটাত করে আমার চোখ পড়ল পাশের কলা বাগানে, ছোট দু পেয়ে কিছু একটা হেটে যাচ্ছে সেখানে! আমি আগ্রহ নিয়ে তাকিয়ে রইলাম সেদিকে কিন্তু হটাত সেটা আমার দিকে থমকে ফিরে চাইল।
দূর থেকে কিছু স্পষ্ট না বুঝতে পারলেও ওটার চাহনি দেখে আমার প্রাণ আঁতকে উঠল, (দরজায় ধুমধাম শব্দ শুনছি)
আমার নার্ভ আর প্রেসার নিতে পারল না।
মোহন আমার মুখে পানি দিচ্ছে , বাবু! বাবু! আপকো কিয়া হুয়া? দেখিয়ে বাবু!
আমি চোখ মেলে দেখলাম, মোহন, ভুবন সহ এই টি স্টেটের বেশ কয়েকজন আমাকে ঘিরে আছে। আমি এক ঝটকায় উঠে বসলাম।
-বাবু, আপনার কিয়া হয়েছে? আমি রুমে আপনাকে অজ্ঞান হয়ে পড়িয়া থাকতে দেখে ডাক্তার বাবুকে নিয়া আসলাম।
(একবার ভাবলাম, ভয়ের কথা কি এদের বলব! না থাক! যদি বিশ্বাস না করে আমার কথা)
-না কিছু হয়নি মোহন, এমনিতেই মাথা ধরেছিল।
-ও আইচ্ছা, হামি আপনাকে এক গ্লাস গরম দুধ দিয়া যাইতাছি। আপনি শুইয়া থাকেন।
আমি বিছানা ছেড়ে উঠে দাঁড়ালাম, টেবিলে রাখা আমার লেখা গুলোতে চোখ দিলাম, আজেবাজে সব লিখেই যাচ্ছি কিন্তু কোন কূল কিনারা করতে পারছি না।
মোহন আমাকে একগ্লাস দুধ দিয়ে গেল, আমি দুধ না খেয়ে সিগারেটের প্যাকেট থেকে একটা সিগারেট ধরালাম। লিখতে মন চাইল না, হাতের সিগারেট নিয়ে বাইরে বারান্দায় এলাম। দিনের বেলাতে এই টি স্টেট অসাধারন লাগে, এক বালতি গাড় সবুজ টিয়ে রঙ কেউ যেন ঢেলে দিয়েছে এখানে!
ভুবন, স্টেটের সিড়ির গোড়ায় বসে হাতের লাঠিতে তেল দিচ্ছিল, কিছু হোক না হোক হাতের লাঠিতে তেল দিতে ভুল হয়না তার। প্রথমদিন থেকেই দেখছি। আমার দিকে ঘুরে বলল, এখন ভাল আছেন বাবু?
-মৃদু হাসি দিয়ে বললাম, ভাল।
সন্ধ্যের পর একা বের হচ্ছি বাগানের দিকে ঘুরব বলে, পেছন থেকে মোহন বলল, ‘বাবু, কাহা যান?’
-এইত, এখানেই বাগানের দিকে, আমার সিগারেট দরকার, ভাবলাম সিগারেট যদি কিনতে পারি এই সুযোগে, খারাপ হয়না কিন্তু কেন মোহন?
-সিগারেট তো আমি আনিয়া দিতে পারতাম বাবু!
-আমার ব্রান্ড, তুমি চিনবে না তাছাড়া আমি যখন যাচ্ছি, এবার আমিই আনি।( এক গাল হাসি দিলাম)
-আচ্ছা বাবু, তাহইলে হাতে টর্চ নিয়া যান, আন্ধার হয়ে আসিছে!
-দাও তাহলে।
আমার হাতে টর্চ এগিয়ে দিল মোহন, হাতের টর্চ এদিক ওদিক মেরে দেখলাম, আলো খুব ভাল, গায়ে শীত শীত ভাব আসছে, চাদর দিয়ে মাথাসহ পুরো শরীর ভাল করে জড়িয়ে পা চালালাম।
কলা বাগান পেরিয়ে যেতেই বুঝতে পারলাম খুব শীত লাগছে এদিকে এসে। কিন্তু হটাত বুঝলাম কিছু একটা আমার পেছন পেছন আসছে, সাহস করে একবার পিছে তাকালাম কিন্তু কাউকে দেখতে পেলাম না, ভয় আমার মনে দানা বাধতে শুরু করেছে, কি করব বুঝতে পারছি না, তবে এখন আর শীত লাগছে না ঘাম আমার কপালের পাশাপাশি শরীরেও আসতে শুরু করেছে।
আমি যত দ্রুত পা চালাচ্ছি, সেটা পেছন পেছন তত দ্রুত আসছে। এবার আমি দৌর দিলাম কিন্তু আমি কোথায় দৌর দিচ্ছি বুঝতে পারছি না, কারন আমি বাগানের শেষ খুঁজে পাচ্ছি না। হয়রান হয়ে মোহন, ভুবন সবার নাম ধরে ডাকতে লাগলাম। প্রাণপণে দৌড়ে অবশেষে কিছুই খুঁজে পেলাম না।
হাঁপিয়ে বসে পড়লাম বাগানের একটা কলা গাছে হেলান দিয়ে, নিশ্বাস নিতে গিয়ে শ্বাস আটকে আটকে যাচ্ছে, গায়ের চাদর কই পড়েছে মনে করতে পারছি না। হটাত...
‘কি দৌড়ে কোন লাভ হল?’ আমার হাত তিনেক সামনে চার ফুটের কালো একটা ছায়া দাঁড়িয়ে! আমি স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি, ধীরে ধীরে আমার কাছে চলে আসছে সেটা...
আমি দম চেপে হাঁপিয়ে বললাম, কে... কে এ এ এ...কে ওখানে?
-আমি, আপনি আমাকে চিনবেন না, আমি কমলা!
-কিসের কমলা? কে কমলা? আমি তো আপনাকে এ এ... চিনি না...
-আমাকে চেনার কি ইচ্ছা আছে!
-না ... না এ এ... মোটেই না।
একচোট হো হো করে হাসল মেয়েটি...
তারপর বলল, ‘কি চাই আমার কাছে?’
-কিছু না,
‘তাহলে? গতকাল রাতে যে আপনি আমাকে ডাকলেন?’
-আপনাকে ডাকলাম কিভাবে?
-ওই যে বারান্দায় বসে, সেদিন রাতে!
-আরে ওটা তো আমার লেখা গল্পের চরিত্র ছিল, আপনাকে ডাকতে যাব কোন কারনে?
এবার মেয়েটি হাসল না, বরং কেঁদে উঠল, জানেন আমার অনেক দুঃখ, কেউ আমার কথা শুনতে চায় না
-কি ই ই... কি দুঃখ তোমার?
হাহাহাহাহাহা...অট্টহাসি দিল মেয়েটি, জানেন? আমি আগে এখানে থাকতাম না, আমার বাড়ি ছিল ফরিদপুরের এক ছোট গ্রামে, মা-বাবার একমাত্র মেয়ে আমি। সবকিছু ভালই যাচ্ছিল, আমরা ভীষন গরীব ছিলাম, দিন আনতে দিন দিন চলে যেত আমাদের, স্কুলে কখনও যাবার কথা ভাবিনি, স্বপ্ন ছিল বড় হবার! এর পরও সবকিছু ভাল যাচ্ছিল আমাদের কিন্তু হটাত করেই সব উলোট-পালট হয়ে যায়। একদিন শহর থেকে এক নিঃসন্তান দম্পতি আমাদের গ্রামে আসেন, তাঁদের বংশ আমাদের গ্রামের জমিদার ছিলেন একসময়। সন্তানের অভাব ভুলতে একদিন তাঁরা আমার মা-বাবার কাছে আসেন। তাঁরা আমাকে তাদের মেয়ে হিসেবে শহরে নিয়ে যেতে চান।আমাকে স্কুলে পড়াবেন, অনেক বড় করবেন!
এর মাঝে মাঝে আমার বাবা-মা গিয়ে দেখে আসবে আমাকে। আমার বাবা-মাকে টাকাও দেবে তাঁরা! আমার মা কোনভাবেই রাজী হননা কিন্তু বাবা বলেন, ‘মাইয়া শহরে গিয়া ভাল থাকব, পড়ালেখা করব, বড় মানুষ হইব, আমাগো স্বপ্ন পূরন হইব, আমরা কি পারমু ওরে পড়ালেখা করাইতে!
অনেক অনুরোধের পর একসময় আমার মা রাজী হন, আমি চলে আসি ঢাকায়। প্রথম প্রথম খুব ভাল যাচ্ছিল কিন্তু যখন তাদের ঘরে সন্তান এলো তাঁরা আর আমাকে আদর করত না, নানা কাজের ফরমায়েস দিত আমাকে, আমি না করলে খুব মারত লাঠি দিয়ে। আমার স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিন তাঁরা।
মা-বাবাকে আসতে দিত না, শুধু চিঠি পাঠীয়ে বলত আমি ভাল আছি। আমার মা কেন জানি আমার কস্ট বুঝে যেতেন একদিন বাবাকে জোর করে বলেই ঢাকায় চলে এলেন আমার সাথে দেখা করতে কিন্তু আমার পালক মা-বাবা আমাকে দেখা করতে দিলেন না। হাতে কিছু টাকা গুজে দিলেন আমার মায়ের হাতে!
মা বললেন, ‘আমার টাকা চাইনা আফা, আমার মাইয়ারে একবার দেখার লাইগ্যা আইছি আম্মা, দেইখাই যামুগা’
তাতেও রাজী হননা পাষান মহিলা, হটাত করেই সিলেটে এই স্টেটে আসার প্লান হয়। আমাকে নিয়ে আসেন তাদের সাথে, দু’দিন ভাল গেল কিন্তু তৃতীয় দিন বাধল গন্ডগোল আমার পালক মায়ের গলার আট ভরি হার খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। অনেক খোজাখুজি করেও শেষমেষ পাওয়া গেল না।
দোষ দেয়া হল আমাকে আমি নাকি তার গলার হার সরিয়েছি, বেদম মারতে শুরু করল আমায়, হালকা পাতলা শরীর তাতে হাতের কাছে যা পেয়েছে তাই দিয়ে মারতে থাকে আমায়। প্রচন্ড আঘাতে আমার আমি অজ্ঞান হয়ে যাই, মোহন নামে এখানকার কেয়ারটেকার ডাক্তার আনতে যায়, আর ততক্ষনে আমি আর পৃথিবীতে নেই! পুলিশে ধরা পড়বার ভয়ে আমাকে এই কলা বাগানে গর্ত করে পুতে ফেলে তাঁরা। মোহনকে মোটা টাকা দেয়া হয় সব গোপন করতে!
(এতক্ষন মেয়েটির কথা এক নিশ্বাসে শুনে যাচ্ছিলাম, কিন্তু এবার প্রশ্ন না করে পারলাম না, জানতে চাইলাম)
-‘পালিয়ে গেলে না কেন?’
-পালিয়ে কেন যাব? পালিয়ে গেলে আমাকে ওরা চোর বলত, আমার মা-বাবাকে থানায় ধরে নিয়ে যেত।
-বললাম, কিন্তু গলার হার?
এবার মেয়েটি হাহাহাহা এ এ এ ... করে হেঁসে উঠল। আপনার কি লোভ হচ্ছে?
-মোটেই না।
- কিন্তু সেটা কে নিল ?
-হারটা চুরি করেছিল মোহন নিজে, গরীব লোক! লোভ সামলাতে পারেনি।
-হারটা সে কি ফেরত দেয়নি?
-না, আমি আসি! আমাকে যেতে হবে...আসি ই ই...
কমলা... কমলা... শুনছ? কমলা?
বাবু, একা এইখানে কি করেন? (মোহন এসেছে হ্যারিকেন হাতে)
-না কিছুনা, পথ ভুলে গেছিলাম।
টি স্টেটে ফিরে এলাম।
বারান্দায় বসে সিগারেট টানছি, কাল ফেরার দিন। মন ভীষন খারাপ, আসলে খারাপ না বলে প্রশ্নবিদ্ধ বললেই হয়। কমলা নিয়ে লেখাটা ছিড়ে ফেললাম। আজগুবি লেখা আর লিখছি না, কাল ঢাকা চলে যাব সব কিছু আগের মত হয়ে যাবে, আবার নতুন কিছু, নতুন জায়গা নতুন মানুষ। কমলা কে মনে থাকবে আমার? মনে কি আনন্দ পেয়েছি জানি না তবে একটা লুকোনো ব্যথা থেকে যাবে আজকের পর থেকে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোহাম্মদ সানাউল্লাহ্ কমলাকে মনে রাখার ব্যবস্থা তো করেই ফেললেন, আপনার সাথে সাথে আমাদেরও মনে থাকবে । ভীষণ ভাল লাগল ।
ভালো লাগেনি ১৮ জানুয়ারী, ২০১৫
ধন্যবাদ :) কমলার মনের ব্যথা আপনার মনে ধরেছে জেনে ভীষণ ভাল লাগল।
ভালো লাগেনি ২৮ জানুয়ারী, ২০১৫
আমাকে তুমি করে বললে আরো বেশী খুশী হব। ধন্যবাদ আরেকবার :) মোহাম্মদ সানাউল্লাহ
ভালো লাগেনি ২৮ জানুয়ারী, ২০১৫
তাপস এস তপু ধন্যবাদ মাহমুদ হাসান পারভেজ ভাইয়া। :) ধন্যবাদ Gobindo bin অবশ্যই। :)
ভালো লাগেনি ১০ জানুয়ারী, ২০১৫
গোবিন্দ বীন ভাল লাগল,ভাই।আমার কবিতা ও গল্প পড়ার আমন্ত্রন রইল।
মাহমুদ হাসান পারভেজ চমৎকার গল্প!
ভালো লাগেনি ৬ জানুয়ারী, ২০১৫
পারভেজ ভাইয়া, অনেক ধন্যবাদ :)
ভালো লাগেনি ২৮ জানুয়ারী, ২০১৫
সৃজন শারফিনুল ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা। ভাল লাগলো..। শুভ কামনা এবং ভোট রেখে গেলাম।।
ভালো লাগেনি ২ জানুয়ারী, ২০১৫
অসং খ্য ধন্যবাদ সৃজন শারফিনুল। আপনাকে ও ইংরেজি নববর্ষের শুভেচ্ছা :)
ভালো লাগেনি ৪ জানুয়ারী, ২০১৫

০৮ অক্টোবর - ২০১৪ গল্প/কবিতা: ১০ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪