স্বাধীনতা ! আমার হৃদ স্পন্দনের জীবন্ত স্বাক্ষর ! যার সাথে মিশে আছে আমার সোনালী স্বপ্ন, যার গভীরে আমার জাতীয় অস্তিত্বের শেকড় ! কতটা কষ্ট পেলে হৃদয় বিদীর্ণ হয়ে যায় কতটা আঘাত পেলে প্রত্যাঘাতের তরে মানুষ মৃত্যুর মিছিলে গিয়ে পাঁজরের রক্ত ঢেলে দেয়, অন্তরের আবেগ কতটা বিক্ষুব্ধ হলে মানুষ মাতৃভূমির স্বাধীনতা সংগ্রামে আমৃত্যু শপথ নেয় ! জন্ম লগ্নের সে হিসেব আমার কাছে অজানা নয় । আমার বাংলা মায়ের স্বাধীন চত্বর খানি তো কারও জন্মদিনের কেক কিংবা দিল্লীর লাড্ডু নয়; নয় কারও খয়রাতি বিরিয়ানীর প্যাকেট কিংবা নিঃশর্ত প্রেমের নিসর্গ অথবা কারও দয়ার দান ! এ স্বাধীনতা আমাদের তপ্ত রক্তের আখরে লেখা; সে রক্ত মুক্তি সেনার, উৎসর্গিত নিযুত জনতার । যে স্বাধীনতা আমার আমৃত্যু প্রেম অফুরন্ত ভালবাসা, যে স্বাধীন মাতৃভূমি আমার প্রাণের চেয়ে প্রিয় ‘মা’ । শকুনীর নখের আঁচরে কিংবা ড্রাগনের সর্বগ্রাসী নিঃশ্বাসের হলকায় জেনে রেখ, ছিন্ন-ভিন্ন হবার- কিংবা ঝলসে যাবার আগেই নিঃশেষ হয়ে যাবে বাংলা ময়ের প্রতিটি সন্তানের শেষ রক্ত বিন্দু । স্বাধীনতার আর কোন সংজ্ঞা আমার জানা নেই ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আল মামুন
আমার বাংলা মায়ের দামাল ছেলে, শাবাশ! স্যালুট তোমায়!
সেই সময় তোমার বাহুতে, তোমার অস্ত্রে কেমন আগুন ঝরছিল আজকের এই লেখাই বলে দিচ্ছে! তোমার এই শির কখনো কারো কাছে নত করবার মত নয়! এ যে চির উন্নত শির!
সত্যিই তুমি আমার দেশের অহংকার! আজ তোমাকে সাত কোটি পতাকার শ্রদ্ধা ও ভালবাসা । ভালো থেকো আমার বীরাঙ্গনা মায়ের তেজী সন্তান! ভালো থেকো!!!
যে মন্তব্য তুমি করেছ, এর কি কোন প্রতিমন্তব্য হয় ? শুধু এটুকু বলবো, সত্যের জন্য, সুন্দরের জন্য যে ত্যাগ স্বীকারের প্রয়োজন হয়, সেই ত্যাগ স্বীকার করার মত অবস্থা এখন আর নেই । কারণ যারা ত্যাগ স্বীকার করতে থাকে ক্রমাগত, তার আর কিইবা অবশিষ্ট থাকে ! এখন তোমাদের পালা, তোমাদেরই এখন প্রমাণ করতে হবে, তোমরা দেশকে কি পরিমাণ ভালবাস । তোমরাই তো আমাদের স্বপ্নজয়ী সন্তান । ভাল থেক প্রিয়, ভালবাসা আর দো’য়া রইল ।
এস, এম, ইমদাদুল ইসলাম
আমার বাংলা মায়ের স্বাধীন চত্বর খানি তো
কারও জন্মদিনের কেক কিংবা দিল্লীর লাড্ডু নয়;
নয় কারও খয়রাতি বিরিয়ানীর প্যাকেট কিংবা
নিঃশর্ত প্রেমের নিসর্গ অথবা কারও দয়ার দান !---------------------- বিদ্রোহী এ চরণ কটি খুব ভাল লেগেছে । কবিকে সালাম ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।