স্নানাহার সেরে নিজ হাতে চা বানালাম! গায়ে জড়ালাম শার্ট প্যান্ট সু উদ্দেশ্যহীন এলোমেলো হাঁটা। ফুটপাত ধরে হাঁটছিলাম! হঠাৎ পেছন থেকে চিৎকার.... ফিরে দেখি কংক্রিটের কঠিন বুকে প্রবল ব্যাথায় কাঁতরাচ্ছেন এক মা! ছুটে গিয়ে টেনে তুললাম। এক হাতে তাঁর ভারী ব্যাগ অন্য হাতে তাঁর হাত ধরে নিয়ে গেলাম বাস কাউন্টারে বসানোর পর দেখি ছিলে গেছে দুটো জায়গায় লাল হয়ে আছে কোমল ত্বক! দ্রুত ফার্মেসী থেকে স্যাভলন ক্রীম কিনে তাঁর হাতে পায়ে পরম যত্নে ক্রীম ছোঁয়ালাম! কোমল আদরে মাথায় হাত বুলিয়ে কাতর মধুর কন্ঠে মা বললেন তুমি আমার ছেলের মতো কাজ করলে বাবা! বললাম আপনি তো মা! তাছাড়া আমি তেমন কিছু করিনি! আমার নিজের মা হলে যা করতাম তাই করেছি মাত্র! তাঁর উচ্ছ্বসিত প্রশংসার লজ্জায় দ্রুত স্থান ত্যাগ করলাম। কে তিনি? কোথায় যাচ্ছেন? জানা হলো না! আর কখনো হয়তো ওনার দেখা মিলবে না! দেখলেও হয়তো নাও চিনতে পারি! তাতে কি আসে যায়?! মনগলিতে বয়ে যাচ্ছে বয়ে উথাল-পাথাল স্বর্গ হাওয়া! অন্তত আজকের এই হীরক-মুহূর্ত্যে আমি এক সত্যিকারের মানুষ!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোহাম্মদ সানাউল্লাহ্
এমন মানুষ যদি আমরা সবাই হতে পারতাম তাহলে কী আর কারো কোন দুঃখ বা অস্থিরতা থাকতো ! মাত্র কয়েকটি লাইনেই আমার চোখের কোনে জমে গেছে আবেগী অশ্রু ! খুব ভাল লাগল প্রিয় ! ভোট রেখে গেলাম ।
ইমরানুল হক বেলাল
একজন মাকে নিয়ে গল্প,
আপনার কথা আর শব্দ মালা
অসাধারণ। দারুণ লিখেছেন।
তবে গল্পের লাইন গুলি কবিতার মতো হয়ে গেছে।
এ বিষয়ে খেয়াল রাখবেন।
আশা রাখি সামনের দিকে এগিয়ে যাবেন ।
ভোট রেখে গেলাম।
আমার পাতায় আপনার একটি মূল্যবান ভোট এবং মন্তব্য
প্রত্যাশা রইল ।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।