নীলিমার তারায়

অসহায়ত্ব (আগষ্ট ২০১৪)

অর্ক প্রভ দে
  • 0
  • ১০
নিঃশব্দের কোন বিস্তার হয়না । তাই আমি রোজ সকালে উঠেই পড়ি । গত কাম রাত সংবেদনশীল বগলের চুল যার বিছানা ঝাঁটালে পায়ের তলায় সাদা অস্তিত্ব । এসবই দাঁত মাজার রকমফের । যতক্ষণ না আমি বাসে উঠি , অনমনীয় নিয়তি আমার সামনে দাঁড়িয়ে থাকে বৌদির আঁচলের কাঠবিড়ালির মত যাকে অনেকদিন আগে শৌর্য শিখিয়েছিলাম । পাদানিতে ধংস্ব ঝোলে । উঁকি মেরে দেখি সবার পকেটে সাবান , হাতে রুমাল । মুছতে কতক্ষণ ? এখানে ব্রন্মান্ড দাগের অপেক্ষায় দেওয়াল ধরে দাঁড়ায় । পাকা শিকারির ইন্দ্রিয়সংযম ছিন্নমূল চুলের মত অন্যমনস্ক অনুভূতি বেঁধে দ্যায় পতঙ্গের পায়ে , এই সময় আমার নীরবে ঘাম মোছার আর অকারণ প্রতিক্রিয়াশীল হাবভাবের কেননা ঈশ্বর নৈবর্ত্তিক তার উপস্থিতির প্রমান পেপারের ভাঁজ যাকে আমরা প্রতিমুহূর্তে অস্বীকার করেছি মনঃসংযোগের দ্বারা ।
সমগ্র জাতির এইসব অভিযান প্রসব করে একেকটা কমলা সন্ধ্যে । অগণিত ভক্তের মত ( বিশ্বাস করুন আমরাই সংখ্যাধিক্য ) টিকিট কেটে রাস্তায় হাঁটতে , ঘুরতে , পিছতে পিছতে বাঁ ফিরতে ফিরতেই ধরুন না কেন আমায় আনন্দ দ্যায় তোমার কনফিডেন্স । চুল সরানর কায়দা – তোমার , কান্নার বালতি হাতে ঘরে ফেরা সেও তোমারই , আমার হাততালিতে কী বা এসে যায় । কিছু আঙ্গুল জড়ো ; ঘাড় বেঁকানো ঘণ্টার লাফানো মনে করিয়ে দ্যায় - শব্দ নাকি উচ্চারিত হয়েছিল । কবে থেকে সেখানেই হাতড়াছি অন্ধকার অস্পষ্ট দেওয়ালে টাঙানো ছবি চৌকো ।
এরকম সন্ধ্যাতেই নায়িকার দ্যাখা হবে রাজবেশে ম্রিয়মাণ আখগাছের সাথে । যাপনে অভ্যস্ত ব্রততী আবার উপোষী বউটার মত কাঙাল দিমাক বুঝে নেবে ময়দানে হলদেটে ঘাসের একমাত্র কনট্রাস্ট - খোলা লাল শাড়িই হতে পারে । এইসব ঝড়ের মাথায় টগরফুল আমি অনেক খেলেছি । বৃষ্টি এলো । জানতাম আসবে । বেঁচে থাকার জন্য অনেক শক্তি দরকার যাদের , তোমরা মাথা নিচু কর । দ্যাখো অবিরাম বৃষ্টির মধ্যে পিঁপড়ের দৌড় আমায় কিরম ওয়ার্ল্ড কাপ এনে দিলো ।
রাতে আমার বাড়ি চাদরের ভাঁজে মাছি পা ছড়ান মশার অবিরল কান্না কেননা আমি কখনো রক্ত যাকে বলে দান করিনি ।

এই না কাটতে চাওয়া মুহূর্তগুলোতেই সুচনা হয় সম্ভাবনার । যার হাত থেকে পরিত্রাণ পাবার জন্য অনেক চিঠি লিখেছি । আর প্রতিবার আমার ভয় কে অমোঘ ডেকে এসেছে উত্তর । তৈরি হয়েছে সেই সম্ভাবনা । লোকটার হাইট বেশি না গোল গোল কাঁধ জানলার শিকে সুতো বেঁধে দিলো রোজকার মতই অভ্যস্ত হাত । ইচ্ছে হল অন্তর্বাস পর্যন্ত টেনে দেখি কী সে ধাতুর কেমিস্ট্রি যা রোজ আমায় একটু একটু করে রুগি বানিয়ে দিচ্ছে ।
‘ কেন বলত , রোজ রোজ নুইয়ে পড়া সুপুরিগাছের মত আমার ঘাড় বেঁকিয়ে দিয়ে কি লাভ হচ্ছে তোমার ?

লোকটার বিড়ির ধোঁয়ায় এতখানি নির্লিপ্ততা যা জগতের ভঙ্গিমায় নেই । ইচ্ছে হল সুতোটা টেনে ফেলে দি নর্দমায় । কিন্তু এটা লোকটার প্যাঁচ হতে পারে । হয়ত এই ছুতোতেই আরো বেশি অত্যাচার চালাবে আমার উপর । বিছানায় উঠে পড়লাম । ঠোঁট দিয়ে চেপে ধরা যায় এমন অন্ধকার মেরুদণ্ড ঘিরে ফিসফিস করে বলল এত বিরক্তি কিসের তোমার ? এত বিরক্তি কীসের ? পাছার লোম পর্যন্ত অসাড় করে পর্দা উঠল । শুরু হল রাত্রি । সম্পূর্ণ অসহায় ও অকারণ ব্যাকরণে ।

ধরো বলে তিনটে বল ছুঁড়ল ড্রাইভার বৌদি আর ।
ধরো ড্রাইভার গাড়িটা ব্যাক করতে করতে তোমায় দেখছে এরম একটা ফাঁকা বারোটা তেত্রিশে কবি সিগারেট নিচ্ছে দোকানে ; রবিও হতে পারে , প্রত্যুৎপন্নমতিরা ঠিক করুক তোমার আমার তাতে কিছু যায় আসেনা ।
ধরো । বৌদি ডাকছে । চায়ের প্লেট নিতে নিতে লোকটা খিস্তি দিচ্ছে । এত বৌদি বৌদি করো কেন বলতো সুতপা ? চোখের কোনে চেয়ে দেখলাম । ও কী কিছু আন্দাজ করলো ? কিন্তু কালো তো লোকটা প্রচণ্ড বৃষ্টিতে আমায় সমান তালে খুঁড়ছিল । ও কী সত্যিই কিছু আন্দাজ পেল ?
ধরো আর একটু এগলেই জলাভূমি ১৯৯০ থেকে যা ঘুগনি রুটি পেঁয়াজ চেবাতে চেবাতে রেপ হয়ে আসছে । ইউক্যালিপটাস ? আম ? বল্লা দেখেছো ? কড়িবরগা হয়ে গাছে আমার হাঁটুর পর থেকে । তাও প্রেমের ঝাড় পুঁতব । আর একেকটা মারে এমন লাল করে দেবো – পাছা আপনার ভেবেই পাবেনা ঠিক কবে নাগাদ এটা শুরু হয়েছিলো !
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
আখতারুজ্জামান সোহাগ অনেক চেষ্টা করলাম, সময় নিয়ে পড়লাম, বোঝার চেষ্টা করলাম। পারলাম না। তবে বেশ কিছু শব্দ পছন্দ হয়েছে। বিচ্ছিন্নভাবে কিছু লাইনও মনে দাগ কাটতে গিয়েও শেষটাতে কেমন যেন খেই হারিয়ে ফেলল। শুভকামনা লেখকের জন্য।
মোজাম্মেল কবির আমিও বুঝি নি। শুভ কামনা রইলো...
শামীম খান পরে এসে আবার মন দিয়ে পড়তে হবে , কিছু বুঝতে পারিনি যে ......... ! শুভেচ্ছা সতত ।
besi kichu bojhabuhjir nei...eta ki kono chobi hote pare osohay moner..jodio setai uddeso..sobsomoy nirdisto baktbbo rakhte hbe emon kono dibbi ache ki??????
ভালো লাগেনি ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

০৭ জুলাই - ২০১৪ গল্প/কবিতা: ২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "ছোটবেলা”
কবিতার বিষয় "ছোটবেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ ডিসেম্বর,২০২৪