মাকু

শাড়ী (সেপ্টেম্বর ২০১২)

boka bahadur
  • ১৯
সাবের বসে আছে হাসপাতালের বারান্দায়। মাথায় উপর ঘোলাটে আলো জ্বলছে। আলোর চারপাশে কতগুলো পোকা উড়ে বেড়াচ্ছে। কোনটাই আলোর খুব কাছে যাচ্ছে না আবার খুব দূরেও সরে যাচ্ছে না। বসে থাকতে থাকতেই সাবেরের চায়ের তেষ্টা পেল। সরকারি হাসপাতাল এলাকায় খুব সস্তায় লাল চা পাওয়া যায়। দুই টাকা করে কাপ। দোকানীরা লাশের কফিনের ফেলে দেওয়া চা পাতা তুলে নিয়ে বেশ যত্নের সাথে আদা-চা বানিয়ে ফ্লাক্সে করে বিক্রি করে। চা দেয় প্লাস্টিকের কাপে করে। খাওয়া শেষে কাপ ছুঁড়ে ফেলে দেওয়া যায়। এত যত্নের চা মাত্র দুই টাকা হওয়া যে সম্ভব না তা হয় কারো মাথায় আসে না। নয়তো মাথায় এলেও মাথা ঘামানোর মত মানসিক অবস্থা যারা হাসপাতালে আসে তাদের থাকে না বলেই মানুষজন দেদারসে চা খাচ্ছে। একেকটা চা দোকানের চারপাশে উৎসব উৎসব আমেজ। কেউ কেউ চিড়ার মোয়া খাচ্ছে চায়ের সাথে। সাবের বুঝতে পারছে না মানুষগুলো এই মিষ্টি খাবার এবং চা একসাথে কিভাবে খাচ্ছে। সে এমন একটি ভ্রাম্যমান চা দোকানে গিয়ে চা নিল। চায়ে চিনি একদম পরিমানমত দেওয়া আছে। হালকা কর্পূরের গন্ধ বাদ দিলে অসাধারন চা। দুইটাকায় চা খেতে হলে এসব গন্ধ পাত্তা দেওয়া যায় না। সাবের তাই পাত্তা দিল না। বিকেল থেকেই আকাশে মেঘ জমে আছে। সময়ের সাথে সাথে মেঘের ঘনত্বও বাড়ছে। যেকোন সময় বৃষ্টি নামতে পারে। নামুক। বৃষ্টি নিয়ে ভাবলে এখন চলে না। রিমা হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে আছে। এর আগের দুটি সন্তানকে বাঁচানো যায়নি। এবারো একজন হিন্দু ডাক্তার বিরস মুখে রিমাকে দেখতে যাচ্ছেন আর চোখেমুখে হতাশা ফুটিয়ে বের হয়ে আসছেন। মুসলমান ডাক্তাররা আজ প্রধানমন্ত্রীর সাথে ইফতার এবং তারাবীহ নামাজ নিয়ে ব্যস্ত। এই কারনে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ডাক্তারদের কদর আজকে বেশি। সাবের ডাক্তারকে কিছু জিজ্ঞেস করছে না। সে যা বোঝার তা ডাক্তারের চেহারা দেখেই বুঝে নিচ্ছে। চা খেয়ে বারান্দায় ফেরা মাত্রই একজন নার্স সাবেরের দিকে এগিয়ে এলো। মহিলা খুব ফর্সা এবং খুব মোটা। সামনের একটি দাঁত উচু হয়ে বেরিয়ে আছে। নাকও একটু বেশি মোটা। এই দুইটি সমস্যা না থাকলে মহিলাকে সুন্দরী বলা যেত। ও হ্যাঁ মোটা আরেকটু কম হলে ভালো হত। নার্স সাবেরের প্রায় গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে অনেকটা ফিসফিস করে বলল, রক্ত জোগাড় করেন। ও পজেটিভ রক্ত লাগবে দুই ব্যাগ। জলদি করেন। বলে সাবেরের উত্তরের অপেক্ষা না করেই চলে গেল। রক্তের খোঁজে কোথায় কোথায় যাওয়া যায় তা চিন্তা করে বের করার আগেই সাবেরের শ্বশুর হালিম সাহেব এবং রিমার ছোটভাই ইসমাইলকে দেখতে পেল। হালিম আল্লাহতায়ালার ৯৯ টি নামের একটি। এর অর্থ সহনশীল। কিন্তু হালিম সাহেবের মধ্যে সহনশীলতার নামমাত্র নেই। তিনি কোন এক অজানা কারনে সবসময় ছটফট করেন। কয়েকদিন আগে অগ্রনী ব্যাংকের চাকরী থেকে অবসর নিয়েছেন। সাবেরের বিশ্বাস এরপর ভদ্রলোকের অস্থিরতা আরো বেড়েছে। আর এর সাথে যোগ হয়েছে হাতে ছত্রিশ দানার কৃস্টালের একটি তসবীহ। এই তসবীহ তার এক কলিগ ফেয়ারওয়েলের দিন তার হাতে দিয়ে বলেছেন, আমার ছোট শ্যালক থাকে সিলেট। আপনার জন্য তাকে দিয়ে এটা আনিয়েছি ভাই সাহেব। হালিম সাহেব সারাদিন তসবীহ টানেন আর কিছুক্ষন পরপর দুই হাত তুলে মোনাজাত করেন। তিনি এসেই সাবেরকে কিছু জিজ্ঞেস না করে বিরক্তমুখে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে তসবিহ টানছেন আর কিছুক্ষন পরপর থুথু ফেলছেন। সাবেরের সাথে কথা বলছেন না। উনার আচরনে মনে হওয়া স্বাভাবিক যে উনি বিশ্বাস করেন রিমার সবকিছুর জন্য সাবের দায়ী। ইসমাইল সাবেরের দিকে এগিয়ে এসে তার পাশ ঘেঁষে দাঁড়ালো। জিজ্ঞেস করল, বুবু কেমন আছে? সাবের জানালো রক্ত লাগবে। ও পজেটিভ। দুই ব্যাগ রক্ত লাগবে। এটা শুনে ইসমাইল খুব ব্যস্ততার সাথে বলল সে ব্যবস্থা করবে। বলেই সে মোবাইল ফোন বের করে কাকে কাকে যেন ফোন করা শুরু করল। হালিম সাহেব আরো ঘনঘন থুতু ফেলতে লাগলেন। সাবেরের তখন মনে পড়ল বাবা-মা কে জানানো হয়নি। সাবেরের বাবা মোজাম্মেল হক গ্রামে থাকেন। সেখানে নিজের কিছু জমিতে চাষবাস করেন আর গ্রাম্য শালিসে সক্রিয় অংশগ্রহন করেন। সাবের তার বাবার নাম্বারে ফোন করে খবর জানালো। মোজাম্মেল হক জানালেন চিন্তা করতে না। তিনি কোরান খতমের ব্যবস্থা করছেন যাতে প্রসব নির্বিঘ্নে হয়।
সাবেরের এখন কি করা উচিত সে বুঝতে পারছে না। চিন্তিত চেহারায় হাসপাতালে বসে থাকা নাকি রক্তের জন্য ছুটোছুটি করা তা সে ঠিক করতে পারছে না। একটু আগে ইসমাইল এসে জানিয়ে গেছে ইতিমধ্যে ছয়জন রক্ত দিতে রওনা হয়ে গেছে। একজন এক ব্যাগ করে রক্ত দিলেও ছয় ব্যাগ। রিমার লাগবে দুই ব্যাগ। ইসমাইলকে এই কথা বলতেই ইসমাইল বলেছে সমস্যা নাই। প্রয়োজনে আশেপাশে কারো ও পজেটিভ রক্ত লাগলে দিয়ে দেওয়া হবে। সাবের শুধুই মাথা নাড়িয়েছে। রিমার জন্য ঈদের শাড়ি কেনা হয়নি। হাসপাতালে আসার আগে রিমা সাবেরকে সুন্দর সবুজ একটা পাঞ্জাবী কিনে দিয়েছে। সাবেরের কাছে মনে হয়েছে অপ্রয়োজনীয় খরচ। রিমার এই অবস্থায় যতটা সম্ভব টাকা হাতে রাখা উচিৎ। রিমা কোন কথা শুনতে চায়নি। তার একটাই কথা যখন লাগবে তখন দেখা যাবে। এখন আমি তোমাকে পাঞ্জাবী কিনে দেবই। সাবের তখন তাকে শাড়ি কিনে দেওয়ার কথা বলতেই রিমা মুখ শক্ত করে বলেছে লাগবে না। সে সবসময় এমন করে। নিজের জন্য একটা টাকা খরচ করতে চায় না। সাবের সবসময় বলে আমার টাকা তো তোমার টাকাই। রিমা কিছু বলে না। খালি হাসে। হাসলে তাকে এতো সুন্দর লাগে। বাম গালে দুইটা টোল পরে। একটা বড় আরেকটা ছোট। রিমা যতবার হাসে সাবেরের ততবার ইচ্ছা হয় রিমাকে চুমু খেতে। ছয় বছর আগে রিমার সাথে সাবেরের পরিচয়ও হয় রিমার হাসির কারনে। সাবের একদিন শাহবাগের রাস্তা দিয়ে বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে বাসায় ফিরছিল। শ্রাবন মাসের দিনভর বৃষ্টি। এমন বৃষ্টিতে আগ্রহ নিয়ে কেউ ভিজে না। মানুষ হঠাৎ হঠাৎ যে বৃষ্টি হয় সে বৃষ্টিতে খুব আগ্রহ নিয়ে ভিজে। দিনভর বৃষ্টিতে বিরক্ত হয়। সাবেরের সেদিন একটা চাকরীর ইন্টারভিউ ছিল। বরাবরের মত ত্যাঁদড় প্রশ্নকর্তার মনমত উত্তর দিতে না পেরে সাবের কিছুটা বিধ্বস্ত। ইন্টারভিউ রুম থেকে বেরনোর সাথে সাথে সাবের বুঝতে পারল এই ইন্টারভিউ লোক দেখানো। তাদের পছন্দের লোক আগে থেকেই ঠিক করা আছে। ক্ষমতাবান মামা-খালু না থাকায় সাবেরের মন খারাপ হল। অফিস বিল্ডিং থেকে বের হয়েই দেখল বৃষ্টি পড়ছে। কোন কিছু চিন্তা না করেই সাবের বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে বাসার দিকে রওনা হল। শাহবাগের মোড়ের কাছে এসে আমের খোসায় পা পিছলে একটি গর্তে পরে গেল। কাঁদায় পুরো শরীর একেবারে মাখামাখি। সাথের কাগজপত্র প্লাস্টিকের ব্যাগে আছে। সেগুলো নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। সাবেরের চিন্তা হল গায়ের শার্টটি নিয়ে। এই সাদা স্ট্রাইপ শার্ট তার নিজের না। লন্ড্রি থেকে ভাড়া করা। লন্ড্রিওয়ালাকে কি বলবে এটা নিয়ে সে বসে বসেই চিন্তা করছিল। এমন সময় জলতরঙ্গের মত হাসির শব্দে মাথা ঘুরিয়ে তাকিয়ে দেখে তার ডান পাশে শ্যামলা একটি মেয়ে দাঁড়িয়ে হাসছে। মেয়েটি চোখে হয়ত কাজল দিয়েছে। বাম গালে টোল আছে। হাতে ধরা লাল রঙের মেয়েলি ছাতা। সাবেরের উচিৎ ছিল লজ্জিত হওয়া। কিন্তু কেন জানি সেও মেয়েটির দিকে তাকিয়ে হাসল। দুজন একসাথে হাসতে লাগল। সাবেরের মনে হল এই মেয়েটির কাছে তার কোন সঙ্কোচ নেই। সেই থেকে পরিচয়। পরিচয়ের দুবছর পর বিয়ে। সাবের তখন একটা চাকরি পেয়েছে।
যারা রক্ত দিবে তারা চলে এসেছে। রক্ত নেওয়ার প্রস্তুতি শেষ। ডাক্তার এখনো কিছু বলতে পারছেন না। রিমা ওদিকে যন্ত্রনায় কাতরাচ্ছে আর গোঁ গোঁ শব্দে গোঙাচ্ছে। সাবের বসে থাকবে নাকি রিমার জন্য শাড়ি কিনতে যাবে বুঝতে পারছে না। রাত বেশি হয়নি। এগারোটা বাজে। ঢাকা শহরে এটা এমন কোন রাত না। তাছাড়া ঈদের আগে আগে সারারাত মার্কেট খোলা থাকে। সে ডাক্তার না। হাসপাতালে বসে থাকলে কোন উপকার হবে না। যা করার ডাক্তাররাই করবেন। তারচেয়ে শাড়ি কিনতে যাওয়াই ঠিক হবে। সন্তান জন্মদানের জন্য রিমাকে অভিনন্দন জানানো যাবে উপহার দিয়ে। সাবের ঠিক করল নিউমার্কেট যাবে। রিমার জন্য একটা শাড়ি কিনে আনতে হবে। তাকিয়ে দেখল হালিম সাহেব মোনাজাতের জন্য হাত তুলেছেন। ইসমাইল এবং রক্ত দিতে যারা এসেছে তারা সবাই উনার সাথে হাত তুলেছে। দেখাদেখি একজন ওয়ার্ডবয় ও মোনাজাত দাঁড়িয়ে পড়ল। ভালোই হল। সাবের শাড়ি কিনতে যাচ্ছে এটা শুনলে হালিম সাহেব নিশ্চয়ই খুবই বিরক্ত হবেন। সাবের হাঁটতে শুরু করল। বৃষ্টি শুরু হয়েছে। এখনো ততটা জোরালো নয়।
ঘুম ঘুম পাচ্ছে। চা খেতে পারলে ভালো হয়। এককাপ চা আর একটা সিগারেট। ঘুম বাপ বাপ করে পালাবে। সাবের চা এবং সিগারেট নিল। চায়ে চুমুক দিতে দিতে আর সিগারেটে টান দিতে দিতে সে হাঁটছে। প্লাস্টিকের কাপের এই সুবিধা। হাঁটতে হাঁটতে চায়ে চুমুক দেওয়া যায়। দোকানের পাশে দাঁড়িয়ে চা শেষ করে কাপ ফেরত দিতে হয় না। বৃষ্টির পানি পরে পরে কাপের চা মনে হয় বাড়ছে। এখন সাবেরকে দেখে কারো মনে হবে না তার বউ হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে প্রসব যন্ত্রনায় কাতড়াচ্ছে। মনে হবে সুখীএকজন মানুষ যে প্রাতঃভ্রমনে যেতে পারেনি বলে এখন হাঁটতে বেরিয়েছে।
অনেক খুঁজেও পছন্দমত সবুজ শাড়ি পাওয়া গেল না। বাধ্য হয়েই নীল শাড়ি নিতে হল। এটাতে যে রিমাকে খুব কুৎসিত লাগবে তা বলা যাবে না। রিমার একটা নীল শাড়ি আছে এবং তাতে তাকে যথেষ্ট মোহনীয় লাগে। এই ভরসায় সাবের শাড়িটা নিয়েছে। শাড়িটা নিয়ে আবার হাঁটতে হাঁটতেই হাসপাতালের দিকে রওনা হল। একটি কুকুর তার পিছু নিয়েছে। বৃষ্টির বেগ বাড়ছে। এর সাথে যোগ হয়েছে জোড়ালো বাতাস। সাবেরের ক্ষুধা বোধ হচ্ছে। মনে পড়ল সন্ধ্যার পর চা-সিগারেট ছাড়া আর কিছুই খাওয়া হয়নি। সাবের হঠাৎ গান শুনতে পেল। সাথেই সাথেই বুঝতে পারল গান বাজছে তার পকেটে। কেউ তার মোবাইলে ফোন করেছে। সাবের মোবাইল বের করে নাম্বার দেখল। ইসমাইলের নাম্বার। নিশ্চয়ই ডাক্তাররা কোন ফলাফল জানিয়েছে। সেটা সুঃসংবাদ হতে পারে আবার দুঃসংবাদ ও হতে পারে। সাবেরের ইচ্ছা করছে না তা এখন শুনতে। সে ফোন ধরল না। হয়ত ভয় পাচ্ছে। বৃষ্টি এখন বেশ জোরেশোরে পরছে। সাবেরের হাতের শাড়ি ভিজে যাচ্ছে। সাবেরের শীত শীত লাগছে। মাথা বেয়ে নামা পানির কারনে চোখের দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসছে। সৃষ্টি হচ্ছে ভ্রম।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
জালাল উদ্দিন মুহম্মদ এত সুন্দর একটা গল্প এত দেরিতে পড়লাম ! ধন্যবাদ বাহাদুর ভাই।
ভালো লাগেনি ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১২
আমি দেখি মস্ত বড় অভাগা :(
ভালো লাগেনি ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০১২
এশরার লতিফ সুন্দর.
ভালো লাগেনি ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১২
ধন্যবাদ :)
ভালো লাগেনি ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১২
জাকিয়া জেসমিন যূথী সুন্দর। আলাদা একটা কাহিনী নিয়ে এসেছেন অসাধারণ দক্ষতায়। আশা করি নিয়মিত আপনার লেখা পাবো।
ভালো লাগেনি ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১২
ধন্যবাদ। চেষ্টা করব :)
ভালো লাগেনি ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০১২
তাসমিয়া ঐশী নতুন করে আবার সেই পুরান কথাটাই বলতে হোচ্ছে... পড়ে অসাধারণ লাগলো... এবং আসলেই লেখকের নাম না দেখলে এই লেখাটিকে হুমায়ুন আহমেদ স্যার এর লেখা ভাবতে কোন রকমের ও কষ্ট করতে হতো না ... :)
ভালো লাগেনি ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১২
ধন্যবাদ
ভালো লাগেনি ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১২
এতো কাঠখোট্টা ধন্যবাদ ??
ভালো লাগেনি ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১২
রফিক আজম লেখকের নাম না থাকলে অতি সহজে হুমায়ুন আহমেদের গল্প বলে চালিয়ে দেয়া যাবে.
ভালো লাগেনি ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১২
আপনার এই মন্তব্যে আমার বুক আধহাত ফুলে উঠল। সত্যি! অসংখ্য ধন্যবাদ নগন্য এই আমাকে এতোটা আনন্দিত করার জন্য।
ভালো লাগেনি ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১২
নৈশতরী আপনার বর্ণনা ক্ষমতা তুখোর না বলে উপায় নাই ! যে বিষয় টা নিয়ে আপনি লিখেছেন সেটা অনেক শক্ত বিষয় ! কিন্তু আপনার বর্ণনা ক্ষমতায় মোটেও সে রকম শক্ত মনে হচ্ছে না ! সুভকামনা রইলো ভাই এগিয়ে যান !
ভালো লাগেনি ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১২
আপনারা কি ইচ্ছা করে আমাকে লজ্জা দেন নাকি সত্যি কথা বলেন তা ঠিক বুঝে উঠতে পারি না :">
ভালো লাগেনি ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০১২
প্রিয়ম বেশ বেশ ভালই লাগলো ..............................অনেক অনেক |
ভালো লাগেনি ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১২
অনেক অনেক ধন্যবাদ :D
ভালো লাগেনি ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০১২
ইমরান আলম অসাধারণ
ভালো লাগেনি ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১২
ধন্যবাদ
ভালো লাগেনি ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১২
মিলন বনিক একটা কাহিনী..খুব সুন্দর ভাবে টেনে এনেছেন এবং সাবলীল বর্ণনায় পরিসমাপ্তিও টেনেছেন...খুভ ভালো লাগলো...অনেক শুভ কামনা....
ভালো লাগেনি ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১২
অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
ভালো লাগেনি ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১২
রোদের ছায়া নাম বোকা বাহাদুর হলে কি হবে গল্প বলে বেশ বাহাদুরি দেখালেন ...........দুই এক জায়গায় হুমায়ুন আহমেদের প্রভাব আছে তবে সেটাও নানা কারণে ভালো লাগলো ....( হুমায়ুন আহমেদের একটা বই তে পরেছিলাম ...কর্পুরের গন্ধ মেশানো চায়ের রহস্য , আপনার গল্পেও পেলাম ) তবে মাকু নাম তা দেখে কিন্তু অন্য রকম কিছু ভেবেছিলাম ....সে যাই হোক শুভকামনা থাকলো..
ভালো লাগেনি ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১২
ধন্যবাদ। যে কথা সাহিত্যতিকের লেখা পড়তে পড়তে বেড়ে ওঠা লেখায় তার ছায়া পড়াটা খুব একটা দুষনীয় কি?
ভালো লাগেনি ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১২

০৩ ফেব্রুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৭ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪