আজ আমাদের ঊনত্রিশতম বিবাহ বার্ষিকী। আজকে খুব সুন্দর করে একটা খোঁপা বেঁধেছি। বিয়ের প্রথম দিকের সময়ে মিহির আমার খোঁপায় গোলাপ গুঁজে দিত। মুগ্ধ হয়ে বলত-
-মিঠি,খোঁপা বাঁধলে তোমাকে নায়িকা কবরীর মত লাগে। সব সময় এভাবে চুল বেঁধে রাখতে পারো না?
-
গল্পঅকার্যকর মৃত্যুদণ্ডসেলিনা ইসলাম
-
গল্পউৎসর্গপারভেজ রাকসান্দ কামাল
দরজা ঠেলে হঠাৎ রমেন মাষ্টার ডঃ মাহফুজুর রহমানের কক্ষে ঢুকলেন। হাত-পা কাঁপছে তাঁর থর থর করে। শান্ত ভাবে মাহফুজুর রহমানের দিকে তাকিয়ে মৃদু হেসে বললেন, “তুমি আজ ডক্টোরেট ডিগ্রীধারী। তোমার ডক্টোরেট ডিগ্রী বা সচিবালয়ের গুরুত্বপূর্ণ পদের রেপুটেশন তোমার থাক বাবা। আমার পেনশন আর প্রভিডেন্ট ফান্ড তোমাদের মত দরিদ্র মানুষ কে আমি উৎসর্গ করলাম। তুমি শুধু আমার শেখানো বর্ণমালা আর অক্ষরজ্ঞানটুকু ফেরত দাও।”
-
কবিতানীরবতামোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী
মৃত্যুর কাছে কখনো বহতা করিনি, জীবনের কাছে হারিয়েছি কত প্রীতিলতা
তবুও অশ্রুসিক্ত নয়নে ঠাই দাঁড়িয়ে থাকি তোমার দরজা।
এই যে মনের করিডোরে জমিয়ে রেখেছি আকাঙ্খার অসুখ
দু’চোখের কটেজে নিয়ন বাতি জালাই প্রতিনিয়ত; -
কবিতালাজে ভরা মনোরথশাফায়াত আহমাদ
যেদিন ধরেছিনু মোর হস্তদ্বয়
ঐ কোমল পরশের আভায়,
হিরক জ্যোতির ন্যায় আলোক
রশ্মি জ্বলেছিল মোর হৃদয়। -
কবিতাআড়াই ইঞ্চি ভূমিমাসুম পান্থ
আড়াই ইঞ্চি ভূমির জন্য
পাগল কে না কবে।
লাজ লজ্জা ফেলে নয়ত
কবিতায় কেন রবে। -
গল্পঅন্ধকারতানি হক
তাকিয়ে আছি দোকানির দিকে । সে একমনে তার আপন কাজে ব্যস্ত
খুব দ্রুত হাতের চামচ নাড়িয়ে যাচ্ছে চা বানানোর বড় মগটায় । উড়ন্ত ধোঁয়া ভেসে বেড়াচ্ছে ছোট্ট এই দোকানটিতে , তাজা চা পাতার ঘ্রাণে ম ম ।
এক চুমুক চায়ের অপেক্ষায় অধীর হয়ে আছি । -
কবিতাকান্না ভেজা লজ্জামোহন মিত্র
ভালোবাসার আবেগ ধরে হাত,
ছুঁতে চায় চিবুক। ভাবেনি আগে
এত কোলাহল হবে একটু আলিঙ্গনে।
নির্মম আঘাতে শালীনতার শাসন
খুঁজবে লজ্জার আবরন।
-
গল্পসেদিনের স্বপ্নপিপাসু ছেলেajoy das
বনের পথ কোন এক রকম হয়ে চলছে। ঔযে তখনকার পুরােনাে মডেলের বেবি টেক্সির মত। সবে মাত্র উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছে।কী করবে কী করবে ভেবেও কিছু করতে পারলনা। পারলনা স্নাতক/ডিগ্রি তে ভর্তি হতে।
-
কবিতাপ্রজাপতি মননাফ্হাতুল জান্নাত
এসেছে বৈশাখ, থেমেছে বসন্তের আয়োজন,
তবুও চারপাশে কোকিলের বেসুরো কলতান
নববর্ষের দোলা লাগল মনে,
হৃদয় বীণা বাজল ছন্দে
জীবন চলবে আপন গতিতে, -
গল্পআলোভূক পোকাসাদিয়া সুলতানা
কোহিনূর এক বছরও সংসার করতে পারেনি। গেল বছর এই পথে দিয়েই ও শ্রীনগরে ওর শ্বশুরবাড়িতে গিয়েছিল। আবার দিন পনেরো আগে ছোট একটা ব্যাগ হাতে করে এই পথ দিয়েই বাপের বাড়িতে ফিরেছে।
জুন ২০১৮ সংখ্যা
আগামী সংখ্যার বিষয়
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪
এ যাবত
প্রতি মাসেই পুরস্কার
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
-
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
-
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।