হাটছি আমি টালমাটাল গন্তব্য বন্ধ দরোজা কানাগলি বাবা, হাতটি একটু বাড়াবে?
বিষাক্ত পানীয় মগজ খেয়েছে অদৃশ্য ‘কানাওলা’ পথ কেড়েছে দাও না আরেকবার নিশানা বাতলে!
লাঙল ভেঙে ধরেছি ধ্বংসের স্টিয়ারিং বৈঠা ভেঙেছি দাঙ্গায় সোনালী ধানের ক্ষেতে নীল স্বাদ পপি ….থামিয়ে আমাকে এখানেই কানটা মুঁচড়ে দিয়ে বদলে দাও না বাবা পথের নকশাটি! ¬¬¬¬¬¬¬ সেই যে গেঁড়ে দিয়ে আসলাম একটিবার যাইনি তোমার শেষ ঘরে কাঁটা ঝোপ জংগল শ্বাপদের বিষ্ঠা বাবা দেখে যাও কেমন ভালবেসে পুরো দেশটাকে তোমার কবর বানিয়েছি
চোখ চলে আজ সমান্তরালে উর্দ্ধে মাঝে সাঝে ভুতলে পূর্বসূরী দৃষ্টি সীমার নীচ দিয়ে চলে উত্তরেরা।
অক্ষশক্তিকে বাবা মানি ভুলে রক্ত জঠর অন্ধ বধির আর মূকদের শুধু বেঁচে থাকার কথা এইখানে তাই আছি…. বেঁচে আছি তুমি মহীরুহের সন্তান একটি পরিপাটি বনসাই হয়ে!
বলেছি কি কখনো …আমার পিতা আমার সূর্য তুমি আলো তাপ সব তুমি দিযেছিলে বড় অকৃতজ্ঞ আমি নজরের ভীষণ মায়া, একটি বার তাকাইনি তোমার মুখে সৌর শিখায় চোখ ঝলসে যাওয়ার ভয়ে!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Azaha Sultan
মুকুল ভাই, এ কবিতা অনেক আগে পড়েছি, তবে মন্তব্য করতে গেলে গৃহিত হয় না......বুঝে আসে না......কমেন্টটা ফেসবুকে আপনার প্রোফাইলে দেওয়া আছে.....দেখেছেন কি?
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।