অতিমানব সম্মেলন

বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী (সেপ্টেম্বর ২০১৪)

ডা: প্রবীর আচার্য্য নয়ন
  • ১০
সুপ্রিয় উপস্থিতি, আপনারা যারা বিভিন্ন গ্রহ, উপগ্রহ, গ্রহানু ও বিভিন্ন স্টেশন থেকে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে অনুষ্ঠিত এই অতিমানব সম্মেলনে উপস্থিত হয়েছেন তাদের সবাইকে জানাই আমার অতিমানবীয় শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন। আমাদের এই সম্মেলনের মূল প্রতিপাদ্য হলো- 'নক্ষত্রযাত্রার দ্রুত বাস্তবায়ন'। আপনাদের অবগতির জন্য জানানো হচ্ছে যে, ঘন্টায় প্রায় সাড়ে সাতাশ হাজার কিলোমিটার গতিসম্পন্ন এই স্টেশন থেকে আপনারা ২৪ ঘন্টায় ১৬ বার সূর্যোদয় আর সূর্যাস্ত উপভোগ করতে পারবেন। অনুগ্রহ করে আপনাদের অভিযোজন ক্ষমতা ঠিক করে নিন। আপনাদের টেবিলে তাপনিয়ন্ত্রিত বাক্সে আপনাদের খাবার টিউব রাখা আছে। আপনাদের জন্য নির্ধারিত কম্পিউটারাইজড আসনে আছে অতিমানবীয় বর্জ্য নিষ্কাশনের সুব্যবস্থা। আপনাদের ভাষাকে সম্মেলনের ভাষায় রূপান্তরের জন্য রয়েছে স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা। তাই চাইলে আপনারা নিজেদের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলতে পারবেন। আপনাদের গবেষণা ও বিনোদনের সব ব্যবস্থা করা আছে। মনিটরের পর্দায় স্পর্শ করার সাথে সাথেই পেয়ে যাবেন। আপনাদের অংশগ্রহণ সার্থক ও সুন্দর হোক। এখন বার্ষিক প্রতিবেদন পেশ করবেন আমাদের পূর্বস্থান পৃথিবী গ্রহ থেকে আগত অতিমানব আর্থম্যান .......

সম্মানিত উপস্থিতি, আপনারা জানেন গত কয়েক বছরে আমরা অতিমানবেরা বিভিন্ন গ্রহ, উপগ্রহ, গ্রহাণু ও মহাকাশ স্টেশনগুলিকে মানুষের বসবাসের উপযোগী করে তুলেছি। ক্ষেত্রবিশেষে পরিবেশ উপযোগীও করতে হয়েছে প্রথম দিকের অভিবাসীদের। প্রতিটি আভিবাসন কেন্দ্রের সার্বিক তত্ত্বাবধানে নিয়োজিত আছে বিভিন্ন অতিমানব ও অতিমানবী। তাদের একটি ক্ষুদ্র অংশ আজ এখানে উপস্থিত। আমরা আমাদের পূর্বসূরীদের শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি। তাঁদের অক্লান্ত গবেষণায় আমাদের আজকের এই অর্জন। এখনও অনেক স্বপ্ন অপূর্ণ রয়ে গেছে। তারই একটা হলো নক্ষত্র যাত্রা।

সূর্যের কাছে বেশ কিছু নক্ষত্র আছে। কেপলার নভোবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে অনেক নক্ষত্রে পৃথিবীসদৃশ গ্রহের সন্ধান পাওয়া গেছে। সবদিক দিয়ে বিবেচনা করলে মনে হয় সূর্যের নিকটতম নক্ষত্র আলফা-সেন্টরির নক্ষত্র-সিস্টেমই আদর্শ। এটি একটি তিন-তারা ব্যবস্থা, এখানে একটি লাল বামন তারা আছে। লাল বামনদের আয়ুষ্কাল সূর্যের থেকে বেশী। এদের চারপাশের প্রাণবান্ধব অঞ্চলে পৃথিবী-সদৃশ গ্রহ আছে। এই নক্ষত্র সিস্টেমের দূরত্ব ৪.৩ আলোকবর্ষ। সম্প্রতি জেনারেল রিলেটিভিটির বিশেষ শর্তের অধীনে ঋণাত্মক শক্তি-ঘনত্বের সাহায্যে স্থান-কালকে বাঁকিয়ে স্থানকালের মধ্যে ফুটো করে ওয়ার্মহোলের মধ্য দিয়ে যাত্রার পথ আবিষ্কৃত হয়েছে। তাই দূরত্ব কোন সমস্যা নয়। এখন আমাদের প্রাযুক্তিক উৎকর্ষের বিবেচনায় এই নক্ষত্রযাত্রা কবে নাগাদ সম্পন্ন করতে পারব সেটা বিবেচনা করা যাক। এই বিবেচনায় নভোযান বা স্টারশিপে কী পরিমাণ শক্তির প্রয়োজন ও সেই শক্তির সরবরাহ দেবার মতো রসদ ও প্রযুক্তি আমাদের আছে কিনা সেটা বিবেচনা করা যেতে পারে। আমরা জানি একটা সভ্যতা কী পরিমাণ শক্তি খরচ করে সেটা তার প্রাযুক্তিক উৎকর্ষের একটা মাপকাঠি। এই কার্দাশেভ স্কেল অনুযায়ী আমাদের বর্তমান সভ্যতার স্কেল ১০।

এবার স্টারশিপের কী পরিমাণ শক্তি প্রয়োজন সেটা গণনা করা যাক। নভোযানকে চালু রাখতে জ্বালানী ছাড়াও অন-বোর্ড শক্তির সরবরাহ প্রয়োজন হবে। স্টারশিপে অনেক মানুষ থাকবে, তাদের দৈনন্দিন বিবিধ চাহিদা মেটাতে শক্তির প্রয়োজন হবে। গন্তব্যে পৌঁছে নতুন শক্তি-রসদ খুঁজতেও শক্তি লাগবে। অন্যদিকে, আন্তঃনাক্ষত্রিক প্রোব বা মনুষ্যহীন নভোযানেরও অন-বোর্ড ইলেকট্রনিক্স, সিগনাল প্রেরণ-গ্রহণের জন্য শক্তি লাগবে। স্টারশিপ বা নভোযান রকেট-চালিত হতে পারে, অথবা না-ও পারে। রকেট চালিত হলে সেখানে আবার শক্তি খরচ হবে। যদিও প্রপালশন প্রযুক্তির উন্নতির ফলে এই খরচ কমে এসেছে। তাছাড়া মহাকর্ষ বলকে কাজে লাগিয়ে নতুন যে শক্তি আমরা উৎপন্ন করেছি তাতে শক্তির সরবরাহ নিশ্চিত করা সম্ভব। আন্তঃনাক্ষত্রিক চৌম্বক শক্তিকে যোগাযোগের কাজে ব্যবহার করতে আমরা সক্ষম হয়েছি। কিছু প্রাইভেট কোম্পানি নক্ষত্রযাত্রায় প্রয়োজনীয় অর্থের যোগান দিতে সম্মত হয়েছে। এ প্রসঙ্গে ‘ডিডালাস’এবং আধুনিক ‘ইকারাস’ প্রজেক্টের কথা উল্লেখ করা যায়।

অভিযাত্রীদের বায়োলজি, সাইকোলজি, কালচার, জেনেটিক্স, অ্যান্থ্রোপলজি ও সোশোলজি সম্পর্কে এরই মধ্যে আমরা পর্যাপ্ত উপাত্ত সংগ্রহ করেছি। যাত্রাপথের জ্যোতিঃপদার্থ বিজ্ঞান এবং গন্তব্য-নক্ষত্রের ভৌত গুণাগুণ ও সেখানকার গ্রহসমূহের অ্যাস্ট্রো-বায়োলজি সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করেছি। আলফা সেন্টরির গতিপথে প্রথমে সৌরজগৎ এবং তারপরই স্থানীয় আন্তঃনাক্ষত্রিক মাধ্যম বা লোকাল ইন্টারস্টেলার মিডিয়াম।এই মাধ্যমটির ব্যাপ্তি ৩ পারসেকের কম, হাইড্রোজেন কেন্দ্রীনের ঘনত্ব প্রতি ঘনসেন্টিমিটারে ০.১-০.২টি, উষ্ণতা ৭৫০০ কেলভিন এবং এখানকার গ্যাস ও ধূলিকণা আংশিক আয়নিত। ঐ স্থানীয় মাধ্যমে চার্জিত আয়নের সংখ্যা বেশী। ফলে অভিযাত্রীদের ওপর বেশী বিকিরণ আপতিত হবে।

এই বিকিরণ সহ্য করার মতো কিছু নভোচারীকে আমরা জেনেটিকালি পরিবর্তন করে নিয়েছি। স্থানীয় মাধ্যমের ওপারে আরেকটি ইন্টারস্টেলার মাধ্যম আছে যার মধ্যে আলফা-সেন্টরি অবস্থিত। এই মেঘটির নাম জি-ক্লাইড। এর তাপমাত্রা ৫৫০০ কেলভিন। কাছ থেকে পর্যবেক্ষণ করার জন্য রঁদেভুতে নভোযানকে আন্তঃনাক্ষত্রিক ক্রুজ-গতি থেকে কমিয়ে কম গতিতে কক্ষপথে স্থাপন করা হয়েছে। পে-পল, আমাজন, গুগলের মতো বহুজাতিক কোম্পানির কর্ণধাররা এসব ক্ষেত্রে আমাদের যথেষ্ট সহযোগিতা করেছে। আমরা তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ। স্পেস-এক্স কোম্পানি কর্তৃক ফ্যালকন-নাইন রকেট মহাশূন্যে সফলভাবে পে-লোড স্থাপন করেছে। আমি মনে করি এখনই নক্ষত্রযাত্রার উপযুক্ত সময়। তাই এই অতিমানব সম্মেলন থেকে আমরা গ্রহবাসীদের এই সুসংবাদ পাঠিয়ে দিতে চাই। সবাই সুস্থ, সুন্দর ও আনন্দময় জীবন যাপন করুন। ধন্যবাদ।

ধন্যবাদ আর্থম্যানকে আমাদের গৌরবগাঁথা সকলের কাছে তুলে ধরার জন্য। এবার এ বিষয়ে বক্তব্য প্রদান করবেন মঙ্গল থেকে আগত অতিমানব মার্চম্যান।

ধন্যবাদ উপস্থাপক অতিমানব অশেষকে। আমি আর্থম্যানের প্রতিবেদনের সাথে সহমত পোষণ করছি। সেইসাথে মঙ্গলের প্রতিনিধি হিসেবে দুয়েকটা বিষয় উত্থাপন করছি। আমার গ্রহে নিয়ে আসা পৃথিবীবাসীরা খুব বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করছে। তারা মঙ্গলের প্রাকৃতিক পরিবেশ ক্রমশ দুষিত করছে। মঙ্গলবাসীদের নিয়ন্ত্রণের জন্য যেসব যন্ত্রমানবদের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে তাদেরকে চোরাগোপ্তা হামলা করছে। তারা মঙ্গলের আইন মানতে রাজী নয়। তাদেরকে পৃথিবীতে ফেরত না পাঠালে মঙ্গলবাসী নক্ষত্রযাত্রায় কোন সাহায্য করবে না। অতএব নক্ষত্রযাত্রার আগে এ বিষয়ের একটা প্রতিকার আশা করছি।

এ সময় বুধ, শুক্র, চাঁদ, ফোবোস ও ডিমোস থেকে আসা অতিমানবরা সমস্বরে একই অভিযোগ উত্থাপন করলো। পৃথিবীর মানুষেরা বর্বর। মানবোত্তর যুগের এই অতিমানব সম্মেলনে আমাদের একটাই দাবী- আমাদের এখান থেকে বহিরাগতদের সরিয়ে নেয়া হোক। এরা উচ্ছৃঙ্খল। যে অঞ্চলে থাকে সেখানকার আইন, সংস্কৃতি, ইতিহাস কিছুই মানে না বরং নিজেদেরটা চাপিয়ে দিতে চায়। এরা মানসিকভাবে অসুস্থ, মানবিকতাকে বাদ দিয়ে এরা পাশবিকতাকে আশ্রয় করেছে। এদের আশ্রয় দিয়ে আমরা আমাদের সর্বনাশ করতে পারি না। এদের সরিয়ে না নিলে আমরা নক্ষত্রযাত্রায় কোন সহযোগিতা করবো না।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সভাপতি অতিমানব গ্রেটম্যান বললেন আপনারা শান্ত হোন। আপনাদের সবার কথা সত্য। পৃথিবীর অসভ্য মানুষেরা যেখানে গেছে সেখানেই সমস্যা তৈরি করেছে। তবু জেনেটিক পরিবর্তনের আগে আমাদের পূর্বসূরী ছিল তারা। বর্তমানে পৃথিবী এতটাই ঘনবসতিপূর্ণ হয়ে উঠছে যে পুরো পৃথিবীর অস্তিত্বই হুমকির মুখে পড়েছে। গ্রহটি অনেক পুরোনো হয়ে গিয়েছে। বয়েসের ভারে জর্জরিত এই গ্রহে প্রাকৃতিক সম্পদ ফুরিয়ে এসেছে, তার উপর অতিরিক্ত মানুষের চাপ। বরফ মহাদেশ অ্যান্টার্কটিকার হিমবাহ গলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা তিন ফুট বেড়েছে। ডুবে যাচ্ছে পৃথিবীর মেগাসিটিগুলো।

উষ্ণ আবহাওয়ার কারণে বৈশ্বিক পরিবেশে ব্যাপক পরিবর্তন ঘটেছে। অনিয়ন্ত্রিত কার্বন ও বর্জ্য নিঃসরণের কারণে এই ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। মানুষের সংখ্যা হয়েছে ১০ বিলিয়ন অর্থাৎ এক হাজার কোটি। পরষ্পর হানাহানি বেড়ে গেছে। ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন আণবিক বোমা নিক্ষেপ করছে একদেশ অন্যদেশের উপর। আক্রমণ করছে এক সম্প্রদায় অন্য সম্প্রদায়ের উপর। দারিদ্র্যসীমার নীচে জীবন যাপন করছে কোটি কোটি মানুষ, আমাদের নিকট আত্মীয়রা। এখন আপনারা যদি মানুষকে আশ্রয় না দেন তাহলে তারা কোথায় যাবে। তারা আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে তাদের ভবিষ্যৎ বিনির্মানের দায়িত্ব দিয়ে।

সভাপতির কথায় সবাই শান্ত হলো এবং জানতে চাইলো পৃথিবীর প্রতিনিধি অতিমানব আর্থম্যান এসব কথা কেন বলেনি। উত্তরে আর্থম্যান বলল, পৃথিবীবাসী আমাদের পাগল মনে করে। তারা প্রযুক্তিকে ঘৃণা করে। অন্ধকারে থাকতে পছন্দ করে। বিজ্ঞানকে অস্বীকার করে। কিছু করতে গেলে বলে ওদের স্রষ্টাই ওদের রক্ষা করবে। মহাপ্লাবণ হলে ওরা মাছের পেটে, কচ্ছপের পিঠে, কাঠের নৌকায় চড়ে রক্ষা পাবে। তাই ওদের সমস্যা সমাধানের কোন প্রয়োজন নাই।

এ সময় বিশাল পর্দায় দেখা গেল পৃথিবীবাসী আন্দোলন করছে- নারীর ক্ষমতায়ন, সম অধিকার, অন্ন চাই, বস্ত্র চাই, বাঁচার মতো বাঁচতে চাই, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা, ধর্মের জন্য হত‌্যা, অগণিত মানুষ, কারো পা নাই, কারো হাত নাই, অপুষ্টিতে ভোগা হাড্ডিসার মানুষগুলো দ্বারে দ্বারে ভিক্ষা করছে খাদ‌্যের জন্য। মানুষ খাচ্ছে মানুষের মাংস।

অথচ এক অতিমানবী আর্থউইম্যান টেলিভিশনের একটা চ্যানেলে হাস্যোজ্জ্বল বক্তব্য রাখছে গ্রহ উপগ্রহ জয়ের পর আমরা এখন নক্ষত্রযাত্রা করতে যাচ্ছি। এ বিজয় সমগ্র মানুষের বিজয়।


আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এস, এম, ইমদাদুল ইসলাম লেখাটা ভীষণ ভাল লাগল । শেষতক মানুষের অমানুষের মত আচরনের কারণে একটা অভিমান প্রকাশ পেয়েছে আপনার লেখায় । মানুষকে সৃষ্টি করার সময়ই এটা নিশ্চিত ছিল যে মানুষ পৃথিবীতে বিপযর্য় সৃষ্টি করবে । সৃষ্টি কর্তা কিন্তু মানুষের ব্রেইনে হাজার হাজার কোটি নিউরন সেট করে দিয়েছেন সেটাকে প্রোপারওয়েতে কাজে লাগানোর জন্য । একজন মানুষ পূর্ণতা লাভের পর থেকে তার নিজের দায়িত্ব হল তার কি করা উচিত আর কি উচিত নয় । মানুষকে গাইড লাইন দেয়া হয়েছিল । কিন্তু যে মানুষ সেই গাইড লাইন সঠিকভাবে বুঝতে পেরেছে , সেই সফল হয়েছে । যারা উল্টা পাল্টা বুঝেছে, তারা সেরকম রেজাল্ট করেছে । যেমন ডাক্তার হতে হলে তাকে যে সিলেবাস শেষ করতে হবে, সেটা না করে যদি নিজের মত করে কাটা ছেড়া করে বা অন্য কোন সিলেবাস অনুসরণ করতে যায়, অবশ্যই সে ডাক্তার হতে পারবে না। আজকের দুনিয়ায় মানুষ যে অনাচার সৃষ্টি করেছে তার জন্য প্রতিটি ইনডিভিজুয়াল মানুষই দায়ি । কেননা গোষ্ঠী, সমাজ, রাষ্ট্র প্রতিটি ইনডিভিজুয়ালেরই সমষ্টি । সুতরাং বিজ্ঞান ও বিজ্ঞান-সম্মত বিধি বিধান ব্যর্থ নয় । ব্যর্থ মানুষ । এজন্য জ্ঞানীরা সব সময়ই জ্ঞান অর্জন,ধারন এবং রূপায়নের তাকিদ দেন।
ভালো লাগেনি ২২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
ধন্যবাদ ভাই এস. এম. ইমদাদুল ইসলাম আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য.....
ভালো লাগেনি ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
মোহাম্মদ ওয়াহিদ হুসাইন আপনার এই কল্পনা হয়তো ভবিশ্যতের বাস্তবটা। ভাল লেগেছে। শুভেচ্ছা রইল।
ভালো লাগেনি ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
ধন্যবাদ ভাই মোহাম্মদ ওয়াহিদ হুসাইন আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য.....
ভালো লাগেনি ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
সাদিয়া সুলতানা শ্রমসাধ্য ও শিক্ষণীয় লেখা। ভাল লাগল।
ভালো লাগেনি ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
ধন্যবাদ সাদিয়া সুলতানা আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য.....
ভালো লাগেনি ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
সহিদুল হক valo laga janalam vote-er madhyome, onek suvo kamona, aamar kobitay amontron
ভালো লাগেনি ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
ধন্যবাদ ভাই শহীদুল হক আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য.....
ভালো লাগেনি ১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
দীপঙ্কর বেরা বেশ বিজ্ঞান ভাবনার গল্প । ভাল লাগল
ভালো লাগেনি ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
ধন্যবাদ ভাই দীপঙ্কর বেরা আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য.....
ভালো লাগেনি ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
ওয়াহিদ মামুন লাভলু গবেষণাধর্মী সুন্দর একটা লেখা। খুব ভাল লাগল। শ্রদ্ধা জানবেন।
ভালো লাগেনি ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
ধন্যবাদ ভাই ওয়াহিদ উদ্দিন আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য.....
ভালো লাগেনি ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
আফরান মোল্লা খুব ভাল লাগলো .ভোট এবং শুভকামনা রইল
ভালো লাগেনি ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
ধন্যবাদ ভাই আফরান মোল্লা আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য.....
ভালো লাগেনি ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
শামীম খান ভাল লেখা । পড়ে আনন্দ পেলাম । ভাল থাকবেন ভাই ।
ভালো লাগেনি ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
ধন্যবাদ ভাই শামীম খান আপনার সুচিন্তিত মন্তব্যের জন্য.....
ভালো লাগেনি ২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

২০ অক্টোবর - ২০১৩ গল্প/কবিতা: ৩৬ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী