বাবার সাইকেল

কৈশোর (মার্চ ২০১৪)

মোঃ মোজাহারুল ইসলাম শাওন
মুক্তিযুদ্ধের পর ১৯৭২ সালে এক ক্লাস অটো প্রোমোশন পাওয়ায় সালেক ক্লাস থ্রিতে উঠে। সে যখন ক্লাস নাইনে উঠে তখন কেবল বয়স ১৩ বৎসর ৩ মাস। এটা হত ১২ বৎসর ৩ মাস। নিম্ন মধ্যবিত্ত সৎ বাবার কৃষি বিভাগের ২য় শ্রেণীর চাকরির বেতনে সারা মাস খাবার যোগাতেই হিমশিম ছিল। ১৯৭৩ -৭৫ সালের সেই জাতীয় মঙ্গায় তারা একবেলা খেয়ে কোনমতে বেঁচে ছিল। বাবার প্রবল ইচ্ছে থাকা সত্যেও ক্লাস সেভেনে পড়ার সময় স্কুলের বেতন দিতে না পারায় চূড়ান্ত পরীক্ষায় বসতে পারেনি সালেক। ফলে পরের বৎসর তাকে ক্লাস সেভেনেই আরেক বৎসর থাকতে হয়।

এই এক বৎসর পুনঃএকই ক্লাসে পড়া সালেকের জীবনে অনেক পরিবর্তন এনে দিল। একই স্কুল হওয়ায় পরপর দুই ক্লাসে ওর বন্ধু হল। যদিও গ্রামের স্কুলে অনেকেই ওকে এই ব্যাপার নিয়ে খেপাত। তাই সে এর উত্তর দেবার জন্য পড়াশুনায় সময় বেশী দিতে শুরু করল। হাতের লেখা ভালো করতে সে রোলটানা খাতায় লুকিয়ে লুকিয়ে ক্লাস টুতে পড়া শিক্ষার্থীর মত, হাতের লেখা লেখতে শুরু করলো ! এর ফল এলো পাক্কা দুই বৎসর পর। প্রধান শিক্ষক ক্লাস নাইনের বার্ষিক ফল ঘোষণার সময় সালেককে সর্ব প্রথম স্টেজে ডাক দিলেন । সালেকের ক্লাস নাইনে এই ১ম স্থান অধিকার করার ঘটনা গোটা স্কুলের যে সকল ছাত্র ওকে ত্যাক্তবিরক্ত করত, তারা চোখ বড় বড় করে তাকিয়ে দেখল। ঘটনাটি মনে হলে আজও সালেকের কেমন এক আনন্দ মেশানো অনুভুতি মনে জাগে, যা বলে বোঝাতে পারেনা।

ক্লাস নাইনে পড়ার সময় সালেকের জীবনে দুইটি ভীষণ পরিবর্তন আসে। এক ওদের মায়ের সরকারী প্রাইমারি স্কুলে চাকুরি হয়, ফলে সংসারে ২ বেলা খাবার পাওয়া নিশ্চিত হয়। অন্যটি হটাত করে সালেক বুঝতে পারে ওর গলার স্বরে পরিবর্তন আসছে। স্বর মোটা হয়ে কেমন খেস খেস হয়ে যাচ্ছে। এই সময় সে প্রায় ১ মাসেই এক ফুট লম্বা হয়ে যায় । সম্ভবতঃ শরীরে নিয়মিত ভালোমন্দ খাদ্য যোগানই এই লম্বা হওয়ার গোপন রহস্য !

ক্লাস নাইনে ১ম হওয়ায় ওর বাবামাও বেশ খুশী ছিল। ওর মধ্যবিত্ত বাবার একটি ফনিক্স সাইকেল ছিল। সাইকেলের বয়স প্রায় ৭-৮ বৎসর হলেও বাবার নিয়মিত পরিচর্যায় এখনো নতুনের মত লাগত। ক্লাস নাইনে উঠলেও সে সাইকেল ধরার অনুমতি প্রাপ্ত ছিল না। ঐ বৎসর ওর বাবাকে বদলি করে পাশের জেলায় পাঠানো হলে ওর পিতা সাইকেল তালা দিয়ে ওর ঘরেই রেখে গেলেন। উনি মাসে একবার বাড়ি আসতেন। সালেক মায়ের কাছে অনেক বার সাইকেল চালানোর অনুমতি চাইলেও, বাবার কঠিন নিষেধ আছে শুনে মনঃকষ্টে দিনাতিপাত করত। কিন্তু বাবার মন জয় করে সাইকেল নিতে পারেনি। এদিকে বন্ধুদের সাথে তাদের সাইকেলেই চালানো শিখে ফেলায় সালেকের মনের কষ্ট ছিল দ্বিগুন।
বাবার এক কথা প্রায়শ বলতেন, ‘নতুন সাইকেল চালানো শিখেছ, এখনো পাকা হওনি, কোনদিন কোথায় এক্সিডেন্ট করে মরে পরে থাকবে। সময় হলে আমি তোমাকে ডেকে দিব।’ বাবার এই কথা শোনারপর সালেক আর সাইকেল চাওয়ার সাহস পায়নি।

সালেকের গ্রামের বেশ কয়েকটি মেয়ে নিয়মিত স্কুলে যেত। ওর গ্রাম শিক্ষার হার ছিল খুউব কম। মেয়েদের ১০-১৪ বৎসরের মধ্যে ১৬-১৮ বৎসরের ছেলেদের সাথে বিয়ে হয়ে যেত। প্রায় সব বিয়েতে কমপক্ষে নিয়মিত যৌতুক হিসাবে একটি টিউবওয়েল এবং দুই বিঘা জমি বাৎসরিক ভিত্তিতে পত্তন নিয়ে জামাইকে দেয়া হত। এই জুটি জমিতে টিউবওয়েল পুঁতে সেখানেই ছই ফেলে তিনমাস ধান চাষ করত। বৎসর ঘুরতে না ঘুরতেই এদের ঘরে সন্তান আসত। সেই গ্রামে যে কয়জন মেয়ে নিয়মিত স্কুলে যেত এদের মধ্যে রৌশন ছিল ওর এক মাসের বড়, কিন্তু পড়ত এক ক্লাস নীচে। সে ওর সাথে গ্রামের রাস্তার বিভিন্ন মোড়ে বিভিন্ন অছিলায় দেখা করে কথা বলত। এমন কি প্রায়শ অংক করে নেয়ার নামে ওদের বাসায় ডাকত। ওর বাবা পোস্ট অফিসের ডাক পিয়নের চাকুরি করত। রৌশনকে পড়াশুনা দেখে দেবার জন্য, মাঝে মাঝে রৌশনের মাও তাকে ডেকে নিত । সালেকের বেশ ভালো লাগত। যদিও সে প্রায়ই খেয়াল করত তাকে ডেকে বাসায় নিলেও কাজের অজুহাতে রৌশনের মা ঘরের বাইরেই থাকত, এবং রৌশন মোটেও পড়ায় মনোযোগী থাকত না। সালেক বুঝে উঠতে পারত না মনোযোগহীন পড়ালেখায় কিভাবে উন্নতি করা যাবে !

রৌশনের বাসায় গিয়ে লেখাপড়া দেখে দেয়ার এই ঘটনা গ্রামের মানুষ ভালভাবে নিলনা। তারা এই ঘটনা সালেকের মায়ের কাছে বলে দিল। সালেকের পরিবার ছিল প্রচণ্ড রক্ষণশীল এক মুসলিম ঐতিহ্য মেনে চলা পরিবার। আদব কায়দা মেনে চলা, অন্যের কিছু না বলে নেয়া ছিল পরিবারের সকলের জন্য গর্হিত অপরাধ আর এর জন্য কড়া শাসন ছিল। সালেকের মা এক বিকেলে স্কুল থেকে ফিরেই ওকে বাসায় না পেয়ে খুঁজতে বের হল। সেদিন অবশ্য সালেক রৌশনকে পড়াতে যায় নি। সে অন্য বন্ধুদের সাথে স্কুলের মাঠে ফুটবল খেলতে গিয়েছিল। কিন্তু ওর মা রৌশনকেও বাসায় না পাওয়ায় কিছুটা সন্দেহ করে। ওদের পরিবারে মাগরিবের নামাজ বাসার সাথের মসজিদে পড়া ছিল প্রায় বাধ্যতামূলক। অথচ সালেক সেইদিন ফিরতে দেরী করে। কথায় আছে ‘যেখানে বাঘের ভয় সেখানেই সন্ধ্যা হয়’। সালেকের সেই দশায় পেয়ে বসল।

সেইদিন মাগরিবের একটু আগে রৌশন তার চাচাতো বোন সাদেকা নিয়ে ওর বাড়িরই সামনে দিয়ে ১ ঘণ্টা ঘরাঘুরি করেছে। যা ওর মা নিজের চোখে দেখেছে এবং বিষয়টি নিয়ে গুরুত্বের সাথে ভেবেছে। বাসায় আসার সাথে সাথেই ওকে মায়ের কঠিন জেরার মুখে পড়তে হল। জেরার উত্তরে সালেক এক পর্যায়ে কতদিন কোথায় কোথায় রৌশনের সাথে ওর দেখা হয়েছে এবং কয়দিন ওদের বাসায় অংক দেখাতে গিয়েছে, সব স্পষ্ট করেই বলে দিল। সালেক কখনো মিথ্যা বলত না। এমন কি জীবন সংকটেও সে সত্যে অবিচল থাকত। এইটি ওর স্কুলের শিক্ষকরা যেমন জানত, তেমন ওর পরিবারও জানত। সালেক বরং মাকে সব কিছু হর হর করে বলে দিল। শেষমেশ মাকে বলল যে রৌশনের অমনোযোগিতাময় লেখাপড়ায় পাশ করা নিয়ে ওর মনে জমা সন্দেহের কথাও ! মা এই কথায় সম্ভবত বুঝতে পারল ছেলে শুধু লম্বাই বেড়েছে, মনের দিক থেকে বা কৈশোরের অন্য দিকে এখনো কিছুই বড় হয় নাই। ছেলের ভিতর সাবালকত্ব এখনো আসেনি। এখনই নারীদের থেকে দূরে দিতে হবে, নইলে এই মেয়েরাই এবং মেয়েদের মায়েরাই তার ছেলেকে চালাক করে তুলবে। মা হিসাবে সন্তানকে তার এখনই সচেতন করে তুলতে হবে ! পারিবারিক শিক্ষার এখন ভীষণ দরকার।
মা ওইদিন সব শুনে বললেন, ‘বাবা মেয়েদের দ্বারাই পৃথিবীর তাবৎ উন্নতি যেমন হতে পারে, তেমন পৃথিবী ধংসের সব কিছুতেই নারীর ভুমিকা মুখ্য থাকে। তুমি বড় হয়ে আরও পড়ালেখা করলে এসব বুঝবে। এখন তোমাকে রৌশনদেরকে এড়িয়ে যেতে হবে। নইলে তোমার লেখাপড়া খারাপ হবে, হতে বাধ্য !’ সালেক মায়ের এসব কথার গুরু রহস্য কিছুই বুঝল না। কিন্তু মায়ের অবাধ্য হওয়া যাবে না, এবং মায়ের আদেশ মেনে চলতে হবে বলেই ঘার নেড়ে সম্মতি দিল যে আর সে রৌশনদের সাথে মিশবে না। সাথে মিন মিন করে বলল, ‘মা ওদের এড়িয়ে চলতে গেলে তো ওদের বাড়িরই সামনের রাস্তা বাদ দিয়ে চলতে হবে। সেই রাস্তায় স্কুলে যেতে হলে তো প্রায় ১ মাইল ঘুরে স্কুলে যেতে হবে। সময় বেশী লাগবে যে ! আবার ওদের বাড়ির সামনের রাস্তা দিয়ে স্কুলে গেলে দেখা তো হতেই পারে। ওরা যদি ওত পেতে থাকে !’ মা ছেলের এই মিন মিন যুক্তির কথায় সম্ভবত খুব খুশী হলেন। তাকে বুঝতে দিলেন না। শুধু বললেন, ‘যাও অনেক রাত হয়েছে পড়তে বস। যা বলেছি মনে রাখবে’। শেষের শব্দে বেশ শাসনের রাশ ভারী উচ্চারণ ছিল বুঝতে সালেকের কষ্ট হল না।

সালেক পরের দিন থেকে মায়ের আদেশ মেনে ১ মাইল ঘুরে স্কুলে যাওয়া শুরু করল। এতে তার সময় বেশী লাগছিল আবার কষ্টও বেশী হচ্ছিল। মমতাময়ী মায়ের নজর সেদিকে ছিল। সন্তানের ভবিষ্যৎ মঙ্গলের জন্যই সন্তানকে এই কষ্ট তিনি দিচ্ছিলেন। ৪ দিনের দিন মাস শেষে ওর বাবা বাড়ি এলেন। দুই দিন থেকে আবার অফিসে চলে গেলেন। সালেক ভেবেছিল বাবাও তাকে রৌশনের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করবেন এবং মা যা করেন নি হয়ত বাবা দৈহিক শাসন করবেন। কিন্তু বাবা এই বিষয়ে কিছুই বললেন না। তখন রবিবার সাপ্তাহিক ছুটি ছিল। বাবা সোমবার সকালে এক মাসের জন্য অফিসে চলে গেলেন। সালেক স্কুল থকে বিকেলে বাড়ি ফিরে নিজের বিছানায় গা এলিয়ে দিয়েছে। ক্ষুধার্তপেটে এক মাইলের বেশী পথ হেঁটে ফিরে আসায় আজকাল ও বেশ ক্লান্ত হয়ে পরে। মাও স্কুল থকে ফিরে রান্না করেন। ওরা প্রতিদিন সকাল ৮-৯ তার মধ্যে খায় আর সন্ধ্যায় খায়। সালেক আজও মায়ের ফেরার অপেক্ষা করে আছে। কারণ কোনকোন দিন মা ফিরে ঘরে থাকা মুড়ি বা শুকনো কোন খাবার ওদের দেয়। সেই আশায় ঘরে শুয়ে শুয়ে একসময় ওর নজর পরে বাবার সাইকেলের দিকে। সাইকেলে কোন তালা নাই। ও বিছানা থেকে উঠে ভালো করে চেক করে দেখে, না আসলেই সাইকেলে কোন তালা লাগানো নাই। মনে করে দেখে না বাবাও তো এই দুইদিন সাইকেল নিয়ে বেড় হন নাই, এমনকি ওর ঘরেও ঢুকতে দেখেনি। তাহলে তালা গেলো কৈ !

মা এখনো ফিরেনি। উত্তেজনায় সালেক সাইকেল নিয়ে বাড়িরই বাইরে বেড়োয় । ক্ষুধার জ্বালা ভুলে যায় সাইকেল চালানোর আনন্দে। এক টানে থানার সামনের বন্ধুদের কাছে চলে যায়। বালিকা বিদ্যালয়ের মাঠে, নিজের স্কুলের মাঠে, সদর রাস্তায় প্রায় দেড়ঘণ্টা বাঁধনহারা স্বাধীনভাবে মনের আনন্দে সাইকেল চালায়। মাগরিবের নামাজের ঠিক আগ মুহূর্তে বাড়ি ফেরে। বাড়িতে ততক্ষনে মা এসে রান্না চড়িয়েছেন। মায়ের সামনে দিয়ে সাইকেল ঘরে তুলে। মা আড় চোখে তাকিয়ে দেখেন, কিন্তু একটি কথাও জিজ্ঞেস করেন না। সালেক এই তালাহীন সাইকেল পাওয়ার আনন্দে সারারাত ভালো মত ঘুমুতেও পারেনা। পরেরদিন সকালে সালেক মাকে বলে, ‘মা আমি স্কুলে সাইকেল নিয়ে যাই?’ মা মৃদু গম্ভীর ভাব মুখে এনে বলেন, ‘ বাবার সাইকেল, নিতে পারো, কিন্তু সাবধানে চালাইও আর যত্ন করিও। দেখেছতো তোমার বাবা এই সাইকেলের কত্ত যত্ন নিত !’ সালেকের মনে আর আনন্দ ধরে না। বাবার সাইকেল চালিয়ে ১ মাইল অতিরিক্ত রাস্তা পাড়ি দিয়ে রৌশনদের চেহারা না মারিয়ে স্কুলে নিয়মিত যাওয়া শুরু করল। সালেকের মনে তখন একটিই প্রশ্ন স্কুল কেন আরও দূরে হল না।

কৈশোর জীবনের প্রথম কোন নারীর গোপন অভিসার তার কাছে অতীব গৌণ হয়ে গেলো বাবার সাইকেল পেয়ে। পরিনত বয়সে এসে সালেক ভাবে এবং কৃতজ্ঞতায় মাথা নুইয়ে মাবাবার জন্য দোয়া করে। সে জানে সেই সময়ে বাবামায়ের সময়োচিত ব্যবস্থার জন্য জীবনকে এতদুর আনতে পেরেছে । এই বিষয়ে সালেকের মনে কোন দ্বিধা নাই। সালেক আজ এ দেশের ১ম শ্রেণীর সম্মানিত নাগরিক হিসাবে গর্ব বুক ভরে শ্বাস নেয়। ২৪ লক্ষ টাকার টয়েটো সর্বশেষ মডেলের গাড়িতে রাজধানী শহরের রাস্তায় চলে। কিন্তু জীবন গড়ার প্রাথমিক সময়ে পিতামাতার সময়োচিত সিদ্ধান্তে যে ফনিক্স সাইকেল সে চালিয়ে জীবনের এই স্তর অর্জন করেছে, তাকে ভুলতে পারেনা। গ্রামের মেঠো পথে ঝড় বৃষ্টি ধুলো ধূসরিত পথে সেই কৈশোরে ‘বাবার সাইকেল’ চালিয়ে যে আনন্দ পেয়েছে, আজকের পরিনত বয়সে দ্রুত গতির পিচ ঢালা পথে অকটেনে গাড়ি চালিয়ে, সেই আনন্দ কক্ষনোই উপলব্ধি করে না !
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মিলন বনিক অত্যন্ত চমৎকার এবং মেসেজধর্মী সাবলীল গল্প....আমার জীবনেও বাবার সাইকেলের একটা প্রতিফলন ঘটেছে...খুব ভালো লাগলো শাওন ভাই....
মোঃ আক্তারুজ্জামান বাবার সাইকেল অনেক সুন্দর। সব নতুন সাইকেল চালকরাই একসময় ভাবে গন্তব্যটা আরও দূরে হলেই ভাল হত! সুন্দর লিখেছেন।
তাপসকিরণ রায় ভাল লেগেছে আপনার গল্প।ধন্যবাদ।
মোঃ মোজাহারুল ইসলাম শাওন আমার লেখা আবারো গল্প কবিতা ফেব্রুয়ারি ১৪ সংখ্যায়
জাতিস্মর সুন্দর সুন্দর আতিব সুন্দর। চমৎকার।

২৯ জুন - ২০১৩ গল্প/কবিতা: ৩৭ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪