বড় চাচা

রম্য রচনা (জুলাই ২০১৪)

জায়েদ রশীদ
  • ৩৪
আজ বৃহস্পতিবার। দুপুর গড়িয়ে বিকেল। সুপ্তি খাটে শুয়ে গল্পের বই পড়ছে। ও পড়ে চতুর্থ শ্রেণীতে। আজ ওর খুব খুশির দিন। কারণ আগামীকাল থেকে শীতের ছুটি শুরু। এজন্য চুটিয়ে গল্পের বই পড়ছে। আরও একটা কারণে ও খুশি। বহুদিন বাদে গ্রাম থেকে বড় চাচা আসছেন। চাচাকে ঠিক মনে পড়ে না। অনেক আগে দেখেছে। যাহোক সুপ্তির জন্য নিশ্চয়ই স্পেশাল কিছু আনবে। ছুটিটাও বেশ কাটবে।

কলিং বেল বাজতেই সুপ্তি উঠে গিয়ে দরজা খুলে দেয়। কিন্তু দরজা খুলতেই সুপ্তি একটা ধাক্কা খায়। দরজায় দাঁড়ান লোকটা সুপ্তির চেয়ে হাত খানেক উঁচু হবে। মাথায় লম্বা সাদা টুপি। গায়ে আজব পাঞ্জাবীটা এত খাঁট যে পাজামার ফিতে দুটো দেখা যায়। এমনকি পাজামার ঝুলও হাঁটুর সামান্য নিচেই শেষ। মোজা একটা জায়গামত আর অন্যটা ঝুলে গোড়ালি দেখা যাচ্ছে। আর সাথের জুতোটা তো একেবারেই বেমানান। সেই সাথে দুই বগলে জাপটে ধরা দুটো পোঁটলা। সব মিলিয়ে কিম্ভূতকিমাকার এক দৃশ্য।

“হাই” সুপ্তির সম্ভাষণ।
“অই মাইয়া, কি কইলি…..?, সালাম দে!”
“স্লামালিকুম” সুপ্তি ভ্যাবাচেকা খেয়ে বলে।
“মুরব্বীরে পা ধইরা সালাম করতে হয়, জানিস না? বেয়াদ্দপ মাইয়া কোনহানের! তোর মায়ে কই? ডাক দে।”

সুপ্তির মনটা বিষিয়ে ওঠে। কথা বলার কি ছিরি! বলাই বাহুল্য ঘরে ওই একমাত্র আদরের মধ্যমণি। এমন ব্যাবহার আজ পর্যন্ত কেউ ওর সাথে করেনি। সব গেল...। ওর ছুটিটাই বুঝি এবার মাথায় ওঠে।

রাতে সুপ্তির বাবা এল। বড় চাচাকে নিয়ে বাবা খেতে বসল। সুপ্তির মা রেহানা খাবার বেড়ে দেয়। সুপ্তিও মুখ ভার করে খেতে বসল। বড় চাচা চেয়ারের ওপর এক পা ভাঁজ করে হাঁটুতে কনুই রেখে খাচ্ছেন। মুখে চপাত চপাত শব্দ। আড়চোখে ওদিকে তাকিয়ে সুপ্তির মেজাজটা আরও দলা পাকিয়ে ওঠে। খেতে খেতে বড় চাচার প্রশ্ন,

“আইচ্ছা শফিক, তুমি এমন তো আসিলা না?”
“কি হয়েছে ভাইজান?”
“তুমি তো মাইয়াডারে কোন আদব কায়দা শিখাও নাই। তুমি জান, আমারে দেইখা ও সালামডা পর্যন্ত দেয় নাই?”
“শফিক সুপ্তির দিকে তাকায়।”
“বাবা, আমি হাই বলেছি।”
“দ্যাকছ......দ্যাকছ? মাইয়া মুখে মুখে তর্ক করে!”
“সুপ্তি চুপ কর।” রেহানা বলে।
“না-না, এইভাবে আস্কারা দিলে মাইয়া মাথায় উঠবো। তয় চিন্তা কইরো না। আমি যখন আইয়া পরছি, সব আস্কারা ফাস্কারা ছুটাইয়া ফালামু। খ্যাক.....খ্যাক।”

এমনিতেই বড় চাচার দাঁতগুলো পোকায় খাওয়া। তার ওপর একটা চোখ আধবোজা হওয়ায় সুপ্তির মনে হল একমাত্র জলদস্যুই বুঝি এভাবে হাসতে পারে!

পরদিন সুপ্তি টেবিলে পড়ছে। এমন সময় বড় চাচা ঘরে এল।

“কিরে শুঁটকী, কি পড়িস?”
“আমি সুপ্তি।”
“একই কথা। তোর যে স্বাস্থ্য, শুঁটকীর মতই। নামতা পারিস?”
“হ্যা”
“আঠারো ঘরের নামতা বলতো?”
“...অত পারব না।”
“জানতাম, তুই পড়ালেখা করিস না। আচ্ছা ইংরেজীতে বল তো, ‘ডাক্তার আসিবার পূর্বে রোগী মারা গেল’।”

সুপ্তি ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে। ও ভাবে একটা ইংরেজী শব্দ যে সঠিক উচ্চারণ করতে পারে না সেই বড় চাচা নিজেই কি এটা বলতে পারবে?

শনিবার রাত নটায় টিভিতে সুপ্তির খুব পছন্দের একটা ইংলিশ শো থাকে। ও টিভি রুমে গিয়ে দেখে বড় চাচা সোফায় পা তুলে বসে খবর দেখছেন। তিনি যখনি টিভি দেখেন তখনি এক হাত দিয়ে পায়ের নখ খুঁটান। এমনিতেই বড় চাচার মোজা দিয়ে বীভৎস গন্ধ ছোটে। তার ওপর এই অবস্থা দেখে সুপ্তির গা গুলিয়ে ওঠে। তবু ও শেষ চেষ্টা করে,

“বড় চাচা এখন একটা ইংলিশ শো হবে।”
“কি, তুই ইংলিশ সিনেমা দেখবি? দাঁড়া, শফিক আসুক আজকে। এই জন্যইতো কই, মাইয়াডা নষ্ট অইল ক্যামনে?”

বড় চাচার মতে টিভি হল শয়তানের বাক্স! শুধু খবরগুলোই শয়তানের আসর মুক্ত।

বোঝাই যাচ্ছে বড় চাচার অভ্যাসগুলো একটু বিচিত্র ধরনের। এই সামান্য বৈচিত্র্যের ছোঁয়ায় সুপ্তির ছোট্ট জীবন একটা সাইক্লোনের সম্মুখীন হয়। চলুন এই সাইক্লোনের সাথে একটু পরিচিত হই।

বড় চাচা সকালে উঠে কয়লা ডলতে ডলতে সারা ঘরময় হেঁটে বেড়ান। তারপর কুলি করে শুরু হয় গড়গড়া। বাবারে... সে কী আওয়াজ! যেন আস্ত একটা ব্যাঙ গলায় বসে ডাকছে। গায়ের কাপড় দিয়ে সবসময় ঘামে ভেজা বোটকা গন্ধ বের হয়। হাতের আঙ্গুলে তার রংবেরঙ্গের কিছু আংটি থাকে। মাঝে মাঝে সেগুলো মনোযোগ দিয়ে দেখেন আর নাক খুঁটিয়ে চাদরে মোছেন।

বড় চাচা হয়তো পূর্বজন্মে কোন চতুষ্পদী হয়ে জন্মেছিলেন। কারণ তাঁর সেই স্বভাবের অনবদ্য সাক্ষী হয়ে এ জন্মেও তিনি স্বগৌরবে জাবর কেটে চলেছেন। আর পানের পিক ফেলার জন্য জানালার গ্রিল আর কার্নিশগুলো তাঁর খুব পছন্দ। গ্রিলগুলো যে ক্রমশই লাল হয়ে উঠছে সেটা সুপ্তির চোখ এড়ায় না। এছাড়া সর্দী হল বড় চাচার জানেদোস্ত। ছোট থেকেই একসাথে বড় হয়েছেন। নাক ঝেড়ে দেয়ালে হাত মোছা তো একটা সাধারন ব্যাপার। ক্রমাগত কাশ-থুথু ফেলে ফেলে বাসাটাকে একটা হাসপাতাল বানানোর অপচেষ্টায় লিপ্ত আছেন।

বড় চাচার শরীরের বিভিন্ন জায়গায় তাবীজ বাঁধা থাকে। যেমন গলায়, হাতে, নাভিতে – অন্তত এ জায়গাগুলো বাহির থেকে দৃষ্টিগোচর। এছাড়াও অদৃষ্ট অঙ্গবিশেষেও আরও থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, অন্তত সুপ্তির তাই ধারণা। আরও বিস্ময়কর ব্যাপার গোছলের সময়ও তিনি এই বাঁধন থেকে মুক্ত হন না। এরপর তিনি কান খোঁচাতে বসেন ম্যাচের কাঠি দিয়ে। তিনি রেহানার কাছে মুরগির পালক চেয়েছিলেন। কারণ ওতে নাকি আয়েশ করে কান চুলকানো যায়। ব্যাপারটা সুপ্তি মাথায় রেখেছে, সময় সুযোগ মত এক্সপেরিমেন্ট করে দেখবে।

এরপর তিনি একটা কাচের শিশি নিয়ে বেলকুনির কড়া রোদে বসেন। শিশি ভর্তি খাঁটি সরিষার তেল। জিনিসটা তিনি গ্রাম থেকে স্বযত্নে বয়ে এনেছেন। যতক্ষন চামড়া রোদে চকচক না করে উঠছে ততোক্ষণ তিনি মালিশ করে যান।

এছাড়া আরও যেসব অত্যাশ্চর্য বিষয়ের অবতারণা বড় চাচা করেন তা হল আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে অনেকক্ষণ ধরে যত্ন নিয়ে থুঁতনির কাছে জমে থাকা অতি আদরের ছাগলে দাড়িতে চিরুনি বুলিয়ে যাওয়া। আবার যেমন এই সেদিন বাবার সাথে কথা বলছেন। এরই মাঝে একফাকে বগল চুলকে নিলেন। শুধু তাই না শরীরের বিভিন্ন আপত্তিকর জায়গায় তিনি প্রায়ই এভাবে চুলকে থাকেন। এটি একটি খুবই সাধারন নিত্য-নৈমিত্তিক বিষয়। এসব অবস্থা দেখে সুপ্তির রাগে ক্ষোভে ফেটে পড়ার দশা। এখন যদি ওর দু’কান দিয়ে ধোঁয়াও বের হয় তবুও অবাক হওয়ার কিছু নেই।

পাঠক ভাবছেন সারাটা দিন শেষে রাতে বুঝি সুপ্তির নরক যন্ত্রণার অবসান ঘটে। একটু শান্তিতে ঘুমায়। কিন্তু সে আশাও গুঁড়ে বালি। ঘুমের ভেতর বড় চাচার নাসিকাযন্ত্র এতটাই সক্রিয় হয়ে ওঠে যে তা তিনি ব্যতীত বাসার সবাই গভীরভাবে অনুধাবন করে।

পাথকবৃন্দ তো বড় চাচার সাইক্লোনের ভয়াবহতা জানতে পারলেন, কিন্তু সুপ্তির ওপর দিয়ে যে জলোচ্ছাস প্লাবিত হচ্ছে তার নমুনা যে জানতে বাকি রয়ে গেছে।

সুপ্তির জন্য ওর বাবা প্রায়ই চকোলেট নিয়ে আসে। কিন্তু এতেও বড় চাচার আপত্তি। তাঁর মতে এগুলো খেয়ে খেয়ে কচি বয়সে দাঁতগুলো খোয়াতে হবে। অথচ নিজে যে পান খেয়ে সবগুলো দাঁত ফুটো করে বসে আছেন সে খেয়াল নেই।

সুপ্তির ছবি আঁকাও তিনি দেখতে পারেন না। সুপ্তি কম্পিউটারে গেমস খেলবে তাতেও তাঁর আপত্তি। গতকাল বাবাকে গিয়ে বলেছেন,

“পোলাপাইনরে এই গুলান কিনা দেওন ঠিক না। পড়াশুনার ক্ষতি হয়।”

যাহোক ঝড়ের তাণ্ডবলীলা যেমন নিজ থেকে ঝিমিয়ে আসে। বড় চাচার ক্ষেত্রেও ঘটল তাই। তাঁর বিভিন্ন আদেশ নিষেধের সাথে তিনি খুব বোলচাল দিতেন। সুপ্তিকে বলেন,

“তোরা তো এই সেদিনকে হইলি, একটা কাজ করতে পারিস না। অকর্মার ঢেঁকী। জানিস, আমরা ছোট থাকতে কি কষ্ট করতাম? দশ মাইল হাইট্যা ইস্কুলে যাইতাম। আমার ব্রেন ছিল খুব ভালা। শুধু তোর বাপটাই হইল একটা গবেট। ঠিক যেমন তুই হইছিস শুঁটকী গবেট।”

একদিন সুপ্তি দেখে বড় চাচা মুখ গোমড়া করে বসে আছে। পরে জানা গেল তাঁর এক বাল্যবন্ধু বাবার কাছে খবর পেয়েছেন যে তিনি ঢাকায় এসেছেন। তাই আজ দেখা করতে আসবেন।

এলেন তিনি সন্ধ্যা ছটায়। তাঁকে দেখে সুপ্তি অবাক। উঁচা, লম্বা, বিশাল আকৃতির দেহ। ঠিক যেন বড় চাচার উল্টো। ঢুকেই বড় চাচাকে বললেন,

“কিরে শালা, কেমন আছিস?” বলেই কষে বড় চাচার পিঠে এক রাম চাপ্পর।”
“এই তো.....এই তো। ভালা আসি।” পড়তে পড়তে কোন রকমে সামলে নেয় বড় চাচা। সুপ্তির সামনে গালিটা হজম করতে রীতিমত বেগ পেতে হল বড় চাচার।
“ব্যাটা এখনও গাইয়াই রয়ে গেলি। মনে আছে সেই চুরির পর কী বেদম মারটাই না খেলি। সেই কত আগের কথা!”
“কি চুরি ভাইজান?” রেহানা মুখ টিপে জিজ্ঞেস করে।
“আর বোলো না, আগে আমি বেজায় বদরাগী ছিলাম। এক বাড়ীতে ছিল দাওয়াত। সেখানে ব্যাটা লোভ সামলাতে না পেরে আমার মুরগীর ঠ্যাঙটাও হজম করে ফেলে। খিদে পেটে রাগ চড়ে গেল মাথায়। ওখানেই বেদম মার মারলাম। তারপর ব্যাটার লুঙ্গী ছিঁড়ে সে কী যা-তা ওবস্থা। ওই লুঙ্গী নিয়েই ব্যাটা দিল দৌড়।”
“আরে…..কি বলিস?” চাচা আমতা আমতা করে।
“কেন, ভুলে গেছিস সব?” চাচার বন্ধুর পরম উৎসাহ।
“বাঃ, আপনাদের তো অনেক মজার স্মৃতি।” রেহানা বলে।
“আরও আছে শুনবে?”
“না, থাক না।” বড় চাচার করুন মিনতি।
“আরে বেকুব, থাকবে কেন? আমার তো মনে পরলে এখনও হাসি পায়! আমি তখন গ্রামের স্কুলে পড়ি। এই শালাকে নিয়ে সদরে গিয়েছিলাম। ফিরতে ফিরতে রাত। পথে ছিল একটা শ্মশানঘাট। ভৌতিক কার্যকলাপের কারণে জায়গাটার দুর্নাম আছে। সেদিন আবার ছিল অমাবস্যার রাত। আমার ভয়ডর অবশ্য একটু কমই ছিল। ঘাটটা প্রায় পেরিয়ে এসেছি এমন সময় শব্দটা হল। শালাকে বললাম ভয় পাসনে, দাঁড়া দেখে আসি কি ওটা। একটু এগুতেই আবার শব্দ। পরক্ষনেই আর্তচীৎকার। দেখি গাছের ডাল থেকে একটা প্যাঁচা উড়ে গেল। তাড়াতাড়ি এসে দেখি এ শালাই চেঁচাচ্ছিল। বললাম চল ওসব কিছু না প্যাঁচার ডাক। ও তো কোন কথাই বলে না। তাকিয়ে দেখি ভিতুর ডিমটা পুরো লুঙ্গীটাই ভিজিয়ে ফেলেছে। হাঃ হাঃ হাঃ...”

বড় চাচা পাংশু মুখে বসে আছে আর তাঁর বন্ধু গলা ফাটিয়ে হাসছে। অবশ্য ওদের সামনে বসা বাবা-মার মুখেও কমবেশী দাঁত দেখা যাচ্ছে। আর সুপ্তি, বড় চাচার এমন সুদে আসলে হেনস্থা দেখে ও তো ভীষণ পুলকিত। ওর কিন্তু বত্রিশটা দাঁত গজায়নি, তবে গজালে সেগুলোও নির্ঘাত দেখা যেত।

এ ঘটনার পরদিন সকালেই বড় চাচা পোঁটলা গুছিয়ে বাড়ির পথ ধরেন। বাবা মানা করলেও তিনি এটা সেটা বাহানা করে বলেন, না গেলেই নয়। হয়তো বড় চাচা প্রেস্টিজ ইস্যুতে নাড়া খেয়েছেন। তবে এতে যে সুপ্তি খুশিতে বিগলিত তা আর না বললেই না। হাজারহোক... ঝড়গুলো ওর ওপর দিয়েই যেত কিনা!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
পুলক বিশ্বাস সুন্দর হাস্যরসের স্বাদ পেলাম। ভালো লেগেছে আমার। শুভকামনা অনিঃশেষ থাকলো। আমার কবিতা পাতায় আমন্ত্রণ রইলো।
অনেক ধন্যবাদ।
প্রজ্ঞা মৌসুমী বড় চাচা চরিত্রটাতো বেশ মজার ছিল। বাল্যবন্ধু আসায় মনে হলো এক মাঘে শীতে যায় না। তবে উনার ওভাবে চলে যাওয়াটা যেন এক ছেলেমানুষি... রম্যরচনার স্বাদ পেলাম। শুভ কামনা

০৭ মে - ২০১৩ গল্প/কবিতা: ১২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪