সমাজ

বৈরিতা (জুন ২০১৫)

এনামুল হক টগর
পৃথিবীর আদি সকালকে রূপাš—র করে ব্যাকুল কামনার আকাক্সখায় ধীরে ধীরে শুভ আর অশুভের স্পর্শে কোলাহল পূর্ণ সকাল জেগে উঠছে। বিচিত্র ফুলের গন্ধে প্রকৃতি জেগে উঠছে। যেন লাল, সবুজ, হলুদ ও বিচিত্র রঙের রূপ নিয়ে। নদীর বুকে ফসলের মাঠে শষ্য কণাগুলো দোল দিচ্ছে। সমগ্র বিশ্বজগতের অšর্—ব্যাপী সত্তা প্রেমভরা ভালোবাসার চোখ দিয়ে তার সকল সৃষ্টিকে দেখছে। বিশ্বস্রষ্টার অণু-পরমাণুর জ্ঞান থেকে নতুন বীজের অঙ্কুরে চারাগাছগুলো আনন্দে উল­াস করছে। পবিত্র মৃত্তিকার পুষ্প অঞ্জলী থেকে অশ্র“ঝরে পড়ছে পরষ্পর মিলনের স্পর্শ ও নতুনে।
মানুষের প্রেম-ভালোবাসা থেকে শাšি— স্থাপিত হচ্ছে আর হিংসা ক্রোধ, লালসা আর জুলুম থেকে আঁধার এসে ঘিরে ধরছে। লিপু এখনো ঘুমিয়ে আছে। কারণ সারারাত সে নেশা করেছে। একেতেই সে অত্যাচারী জুলুমবাজ, তার পর ঘরে এক বধির সš—ান। বহুদিন সে তাকে হত্যা করার চেষ্টা করেছে। শুধু স্ত্রীর জন্য পেরে ওঠেনি। গতকাল নাসরিনের বাসায় একটি অসহায় মেয়ে আশ্রয় নিয়েছিল। রাত্রিবেলায় তাকে জোর করে তুলে এনে লিপুসহ কয়েকজন যুবক মিলে তার উপর যৌন অত্যাচার করেছে। ভয়ে সমাজের কোন লোক মুখ খোলেনি। নাসরিন প্রতিবাদ করার কারণে তার বাড়ির দেয়ালগুলো ভাঙ্গে দিয়েছে। স্ত্রী সেবা আর বড় মেয়ে আলফি সব জানে। প্রতিবাদ করা তো দূরের কথা নিঃশব্দ থাকার পরও তাদের উপর অত্যাচার হয়। বিকেলের শেষ রোদ আঁধারকে ডাকছে এমন সময় লিপু ঘুম থেকে জেগে উঠলো এবং খাওয়া শেষ করে ষ্টেশনের দিকে রওনা হলো ¶মতাসীন দলের সাথে তার খুব সম্পর্ক। কালোবাজারী করাই তার উপার্জনের একমাত্র পথ। গভীর রাতে মদ খেয়ে ব্যভিচারে লিপ্ত হয়ে সে বাড়ি ফিরবে। তার জুলম অত্যাচারে সমাজ অতিষ্ঠ।
স্ত্রী সেবা আর মেয়ে আলফি জেগে আছে। বধির সš—ান মিঠু ঘুমিয়ে আছে। লিপুর কাছে সমাজ যেমন নিরাপদ নয়, ঠিক তার স্ত্রী, কন্যা ও বধির ছেলেও নিরাপদ নয়। মেয়ে আলফি গভীর রাতের অক্লাš— ঘুমে মায়ের দিকে চেয়ে আছে মা ব্যথিত যেন বিরহে ব্যকুল কিভাবে বধির সš—ানকে নিরাপদ দেবে। মায়ের অš—রকে সবসময় অদৃশ্য থেকে এক শক্তি কানে কানে বলে তোর সš—ান তোরই ¯^ামীর কাছেই নিরাপদ নয়। আলফি মাকে বললো তুমি তো নির“পায়। হ্যা মা তোর পিতার অত্যাচারে আমি নিষ্পেসিত। পিতার ভেতরে তো বহুরূপ সে সমাজের প্রতিটি মানুষের সাথে কৌশল করে। পাষাণ পিতার অত্যাচার থেকে তুমি ও আমিসহ কেউই নিরাপদ নয়। তার ভেতরে এক সীমাহীন লালসার আর কামনা। একের পর এক সে রং বদলায়। লজ্জাহীন তার অত্যাচার সবসময় সীমাকে লংঘন করছে। মা বললো সীমাহীন লালসাই পশুর রূপ। এই পশুর নির্মম অত্যাচার বাধ্য হয়েই আমাদের সইতে হয়। এই তীব্র দহন যন্ত্রণার আগুনে আর কতকাল পুড়বো মা। শুনেছি মৃত্যুর পর জান্নাত ও জাহান্নাম আছে কিন্তু আমরা বেঁচে থাকতেই জাহান্নামের আগুনে পুড়ছি। আমাদের এই দহন জ্বালার কাতর বেদনা কে বুঝবে ? না দেশ, না সমাজ ও ¯^জন। এটা প্রেমহীন পরাজয়ের এক কর“ণ চিত্ত। যেন শোষিতকে অস্ত্র দিয়ে গুলি করছে শাসক। মা বললো আধুনিক শাসকগুলো যেমন আমাদের কে পেছন থেকে গ্রাস করছে। আধুনিক সাম্রাজবাদ শক্তিগুলো যেমন আমাদের দেশকে চোখের আড়ালে গ্রাস করছে। ছলচাতুরির টালবাহানা করে দেশ ও বিশ্বমানবতাকে ধ্বংস করছে। বন্য সর্প বিষের রূপ ধারণ করে অসহায়ের রক্ত শোষণ করছে, বিরোধীদল যেমন লোভের জন্য ¶মতায় আসতে চায়। আমরা শুধুই দেখি অসত্যের সাথে অসত্যের যুদ্ধ। আমাদের এই জাতী আর কতদিন পরে সত্যের জন্য যুদ্ধ করবে। মেয়ে বললো সত্য তো শিরোচ্ছেদ মা সে তো কুফা কারবালা আর মথুরার মহা-ভারতে বাস করে। দেখো আমাদের ঘরে ভেতরের এক বিষাক্ত পশু জেগে আছে সে তোমার বাবা। মা আমাদের এক বেলার ভাত থাকে তো কাপড় থাকে না। শীতের সময় বধির ভাই মিঠুর জন্য বাবা একটি গরম কাপড়ও আনে না। ভাইটি সবসময় অসুখ আর বিসুখে ক্লাš—। মা বললো ও আমার কলিজার টুকরো সš—ান ওকে আমি যেভাবেই হোক মানুষ করবো। মেয়ে বললো মা আমি বড় হলে চাকুরি করে ভাইয়ের চিকিৎসা করবো।
মা বললো বেদনার বুকখানা চুরমার হয়ে যাচ্ছে পৃথিবীর সব অত্যাচারের আঘাত যেন আমার শরীরে। সমবেত নিপীড়নের সংগ্রাম আজ ঐক্যহীন। কিভাবে শোষিত বিজয় লাভ করবে। অধিকার প্রতিষ্ঠার সার্বজনীন জ্ঞান আজ অন্ধকারে। সত্য দর্শন শুধু কিতাবে। সমাজ ও দেশে প্রয়োগ নেই। দূর্নীতি আর সন্ত্রাসের প্রবল অত্যাচারে জাতি ও বিশ্বমানব দিশাহারা।
মেয়ে বললো শোষিতের নীতিতে বলবান হচ্ছে দেশ। কিন্তু এই নির্মমতার বির“দ্ধে জাতিকে উপযুক্ত শি¶া দিতে হবে। নইলে লাঞ্চনার গ­ানিতে পথভ্রষ্ট হবে আমাদের উত্তরসুরীরা। মা এদিক ওদিক তাকিয়ে বললো ন্যায় পরায়ন রাষ্ট্র ধর্ম ও সমাজের ছায়ার নিচেই শাšি— হতে পারে সেটা জান্নাত আর জুলুম অত্যাচার ব্যভিচার সন্ত্রাসীর ছায়ার নীচেই থাকতে পারে জাহান্নাম। সমাজে সবারই বাঁচার অধিকার আছে। রাষ্ট্রের আমানত জনগণের মধ্যে কর্মের জন্য সু-ষমবন্টন করতে হবে। শাšি—র মূলনীতি প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। গোঁড়ামির চার দেয়ালে আবদ্ধ থাকলে জাতি কখনো আলো পাবে না আর সুবিচার ও মানবতা কখনো প্রতিষ্ঠিত হবে না। অর্থের বিবর্তন আর আবর্তন থেকেই যাবে। আর উৎপাদন ও বন্টন কমে যাবে। বৈষম্যের ভেদাভেদে সাম্যবাদ মুখ থুবরে পড়বে যা পূর্ববর্তী অন্ধকারের এক অনুসরণের পথ হয়ে যাবে। মা একটু ক্লাš— হয়ে বললো অ¶ুন্ন মূলনীতির পরিচয় প্রকাশ করতে হবে। গভীর প্রবর্তনের আধুনিক জ্ঞান জাতিকে দিতে হবে। তোমার বাবাকে বুঝাতে হবে তার চলার পথ সঠিক নয়। মানুষকে আলোর পথে আসতে হবে। গভীর রাত পেরিয়ে যাচ্ছে। অন্ধকার ধীরে ধীরে মৃত্যুর রূপধারণ করছে। সীমাহীন কামনার রা¯—াকে প্রসার করার জন্য। তাকে বাঁধা দেওয়া খুবই কঠিন। ধর্মের অশুভ ফেঁতনা ও বেদাতের মতো বিভ্রাšি—তে চলমান। আলফি পৃথিবীর দিকে তাকিয়ে বললো এই রাতে কত শিশুর জন্ম হবে কত প্রাণের মৃত্যু ঘটবে। কত মানুষ অত্যাচার ব্যাভিচারের শিকার হবে । পিতা ও মাতার কামনার ফসলে একটি শিশু পৃথিবীতে আসে আমিও এসেছি এক অন্ধকারের ভেতর।
এই অন্ধকার আমার জন্য কেন নির্ধারিত হলো। আমার সাথে একই দিনে জন্ম লাভ করে কত শিশুই তো আলো পেয়েছে ভালো পিতা পেয়েছে আদর্শ ও মহৎ হিসাবে গড়ে উঠার সুযোগ পেয়েছে যা আমাদের ভাগ্যের নির্মম যন্ত্রনা। এটা কি আমাদের তক্বদীর ?
মা, শাšি—র জন্য শ্রেণিভেদ এক জঘন্য অপরাধ যেন পাপও দোজখের মিলন বন্ধন চোখের সাজানো ভুল এক রং যা দ্বীনের দৃষ্টি নগন্য ও তুচ্ছ। তুমি মানুষ তাই পৃথিবীর সব মানুষের চেয়ে নিজেকে সুখি মনে করো। আত্মিক দর্শন দিয়ে কর্মকে আশার বেহে¯ে— পরিণত করো। নইলে কামনার বিশ্রীরূপ তোমাকে এক আঁধারে নিয়ে যাবে আর অক্টোপাসের মতো তোমাকে আঁকড়ে ধরবে। রাতের আঁধারের সাথে সাথে লিপু মাতাল হয়ে বাড়ি ফিরছে। দুইজন যৌনকর্মী ইষ্টিশন থেকে তাকে বাড়ি পর্যš— পৌছে দিয়ে চলে গেল। মাতালের কোন জ্ঞান থাকে না। তাই স্ত্রী সেবা তাকে ধরে নিয়ে বিছানায় ঘুমিয়ে দিলো। তার পকেটে একটি ঔষধের ছোট শিশি ছিল। শিশিটিতে কি ছিল স্ত্রী সেবা তা জানেনা ¯^ামীকে ঘুমিয়ে দিয়ে মা মেয়ে ও বধির সš—ান অন্য ক¶ে ঘুমিয়ে পড়লো। লিপু দুপুরে ঘুম থেকে জেগে উঠলো এবং স্ত্রীকে ডাকতে লাগলো, কিন্তু বাড়িতে কেউ নাই শুধু বধির ছেলেটি জেগে আছে আর বাবার দিকে চেয়ে চেয়ে মিটমিট করে হাসছে ভাবছে বাবা হয় তো বুকে জড়িয়ে আদর করবে আর বিস্কুট খেতে দেবে। লিপু বধির ছেলের মুখের দিকে তাকিয়ে ছোট শিশিটি খোঁজে যার ভেতরে বিষ আছে। বহুদিন ধরেই সে বধির ছেলেটিকে হত্যা করতে চেয়েছে শুধু মা ও মেয়ের কারণে তা করতে পারে নি। আজ বাড়িশূণ্য, স্ত্রী মেয়েকে প্রাইভেট পড়াতে নিয়ে গেছে এই এক সুযোগ বিস্কুটে বিষ মিশিয়ে বধির ছেলেটিকে খাওয়ায় এবং হত্যা করে।
অন্ধ¯^ার্থের বাকা পথ লিপুকে জড়িয়ে ধরলো পাপের ভেতর থেকে ক্রোধ তাকে জাগিয়ে তুললো সন্ত্রাসীর উলঙ্গ কঠিন জুলুমের মতো। তারপর অসহায় বধির বাঁচার অধিকার হারালো। দুপুর না পেরোতেই স্ত্রী সেবা ও মেয়ে আলফি ফিরে এলো। স্ত্রী ভাবেনী লিপু এতো তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে জেগে উঠবে। প্রায়ই সে গৌধূলির লগ্নে ঘুম থেকে জেগে ওঠে। আজ এতো তাড়াতাড়ি উঠার কারণ কি ? সবপ্রকার জুলুমে বধির ছেলেটি যেন শাš— হয়ে ঘুমে আছে। আর মা কে ডাকছে বিদায় বিদায় বলে। যেন জালেমের অত্যাচারে মজলুমের রক্ত ঝরে যাচ্ছে। জলজ্যাš— পৃথিবীর আকাশ বাতাস কেঁদে উঠছে। অভিশপ্ত লোভির কঠিন পাপ আর অন্যায়ের বির“দ্ধে রণ¶েত্রের সৈনিক যেন পিপাসায ক্লাš—, যুদ্ধ করতে পারছে না। জুলুমের বিভীষিকায় দেশ ও সমাজ যেন অসহায়। যে সš—ানকে পিতার নিরাপত্তা দেওয়ার কথা ছিল কিন্তু সেই পিতাই এতো কঠিন নিষ্ঠুর ভাবতে পারেনি স্ত্রী সেবা। চিৎকার করে উঠলো আমার সš—ানকে ফিরিয়ে দাও। ওকে ছাড়া আমি বাঁচবো না, তত¶ণে বধির ছেলের মুখ দিয়ে সাদা ফেনা বের“চ্ছে যেন অšি—ম যন্ত্রনার শেষ ইচ্ছা মুছে যাচ্ছে।
লিপু ধমক দিয়ে বললো চুপ, মুখ খুললে তোক ও মেয়েকে খুন করে ফেলবো বলবি এমনি মারা গেছে। সকাল বেলা লিপুর বাড়িতে গ্রামের লোক আসতে লাগলো বধির সš—ান কিভাবে মারা গেছে জানার জন্য, সাথে নাসরিনও এসেছে। অনেক লোক বললো কিভাবে ছেলেটি মৃত্যুবরণ করলো লিপু বললো অধিক ঠান্ডার কারণে দেখছো না ছেলের মুখ দিয়ে সাদা ফেনা উঠছে। নাসরিন বললো ছেলে তো ভুলক্রমে পয়েজন খায়নি, সাধারণত বিষ খেলে মুখ দিয়ে এরকম ফেনা ওঠে। লিপু ক্রোধে ¶িপ্ত হয়ে উঠলো এবং বললো শালী তোকে একবার ছেড়ে দিয়েছি আমার পেছনে লেগেছিস এবার সুযোগ পেলে তোকে আমি বেইজ্জতী করে ছাড়বো। গ্রামের লোকগুলো বললো সময় এখন ভালো না হত্যা ও খুনগুলো ধামাচাপা পড়ে যাচ্ছে। দেশ ও সমাজের মানুষ খুব অশাšি—তে আছে। এই লিপু নিজের বাড়িতে যৌন কর্মী এনে ব্যবসা করে। স্ত্রী ও মেয়ের প্রতি অত্যাচার করে আজ রাতে হয়তো বধির সš—ানটিকে পয়েজন দিয়ে হত্যা করেছে। শিশুটিকে লাশকাটাঘরে নেওয়া উচিত কিন্তু লিপুর সাথে কালো বৃত্তবানদের খুব ভালো সম্পর্ক। টাকা দিয়ে আইন কিনে নেবে তারপর আমরা শুধু শুধু বিপদে পড়বো। এরা আইনের আশ্রয়ে গেলে শীর্ষ সন্ত্রাসী বাদলের মতো জামাই আদর পায়। গ্রামের সব মানুষেই মন খারাপ কে প্রতিবাদ করবে সমাজ যদি নীরব থাকে জনগণের করার কিছু থাকে না। শাসককে বুঝতে হবে এই জনগণই তাদের কে ¶মতায় আনে। আর শাসক ভোগ বিলাসে জ্ঞানহীন হয়ে ওঠে আর বৈভবের কামনায় অš—রকে কলুষিত করে তোলে। নাসরিন বললো দেশ ও সমাজকে শাšি—র পথ দেখাতে হবে। বস্তু ও পণ্য মোহের প্রবৃত্তি থেকে সবাইকে জাগ্রত করতে হবে। জাতি যেন অধিক পণ্যমোহ ভোগে মাতাল হয়ে না ওঠে। তাহলে সমাজ ও দেশ সংকটে পড়বে আর শ্রেণি বৈষম্যের ভেদাভেদ তৈরী হবে। জাতির মহা-নায়ক, মুক্তিযোদ্ধা ও ত্রিশল¶ শহীদের আতœা কষ্ট পাবে। আর আমরা যারা এসব কর্মে লিপ্ত তারা সবাই নিপীড়নের কাছে কলঙ্কিত হয়ে উঠবো। তাই শাসক যেন সেবক হয় অল্প সময়ের ¶মতার লোভে অত্যাচারি হয়ে না উঠে। জাতিকে সত্য জ্ঞান দিয়ে উপলদ্ধি করতে হবে সাম্য আর শাšি— কি ? আর ভন্ড পন্ডিতের সাজানো রঙের জ্ঞান কি ? নিজের জন্য ¯^ার্থ এক কঠিন অপরাধ আর অপরের জন্য শাšি—র কাজ এক মহৎ সত্য ধর্ম। এই কাজগুলো করতে হলে নিজেই নিজের বির“দ্ধে যুদ্ধ করতে হবে। অন্য মানুষ কতটুকু দেশ প্রেমিক প্রশ্ন করার আগে তুমি নিজে কতটুকু দেশ প্রেমিক নিজেকে প্রশ্ন কর। তবে সত্য আর মিথ্যা জানতে পারবে। আর সত্যের জ্ঞান দিয়ে মিথ্যাকে তোমার বস্যতায় এনে ভাল করতে পারবে। এই ভালই জাতির সুফল সম্ভবনার আশা ও ¯^প্ন। তা বা¯—বায়ন হলে দেশ ও সমাজ চেতনা পাবে। আর সমগ্র মানব সাম্যবাদী হয়ে উঠবে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
তাপস চট্টোপাধ্যায় খুব ভালো লাগলো. আমার পাতায় আমন্ত্রণ .
কবিরুল ইসলাম কঙ্ক ভালো লাগলো পড়ে । ভোট রইলো । রইলো শুভেচ্ছাও ।
আবুযর গিফারী ভোট রেখে গেলাম। আমার পাতায় উঁকি দেয়ার আমন্ত্রণ রইল।
গোবিন্দ বীন ভাল লাগল,পাতায় আমন্ত্রন রইল।ভোট রেখে গেলাম।

২১ অক্টোবর - ২০১২ গল্প/কবিতা: ৯৫ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪