তারপরে কেটে গেছে কতটি বসন্ত, বর্ষার আজস্রধারায় কতবার ভিজেছে মন। অথচ একটুও বদলায়নি ফেলে আসা সেই পথ। তার নুড়ি পাথর, নাম না জানা বুনো ঝোপ, পরিত্যক্ত রেলের স্লিপার অবিকল একই রকম। শুধু দিনকে দিন অচেনার আবরণে জড়িয়ে চলেছ তুমি।
প্রতিটি সকাল যেন নতুন আবরণ নিয়ে আসে তোমার জন্য। আর সোৎসাহে তুমি নিজেকে আড়াল করে চলেছ তা দিয়ে। আজ মনে হয় এ এক নতুন তুমি। আমি যাকে কখনোই করিনি স্পর্শ। এ এক নতুন মুখশ্রী, মাত্রই যা দেখলাম।
আর তাই এখন আর দেখিনা তোমায়, দেখতে চাইও না। কেনই বা দেখতে চাইব বল; জানি তো, মুহূর্তকাল মাত্র বাকি। তারপরেই গতানুগতিকতার খোলসহীন তুমি। কি এক ঘোরের মধ্যে কাটে আমার সকাল-সন্ধ্যা। অপেক্ষার প্রহর গুনে কাটে সারাটি বেলা। ঐটুকুনই তো সময় আমার; তোমায় পাবার।
ভয়ার্ত আঁধার আর অসহ্য আলোর দখলে থাকা পুরোটা সময় থেকে ধার করা কিছুটা সময়। আরাধ্য আমার আলো আধারের অভিসার। তোমাকে ছোঁয়ার সেকি ব্যাকুলতা তখন আমার।
সারাদিন শেষে চরম অবাধ্য তখন আমি; ছুটে আসি সেই মোহময় সন্ধ্যার আহবানে। তখনো অন্ধকার ঝাপটে ধরেনি পৃথিবী; আলো আধারির খেলায় প্রকৃতির সাথে আমরাও উঠি মেতে। তখন তুমি-আমি আর আমাদের সমান্তরাল পরিত্যক্ত রেলপথ; ত্রিভুজ প্রেমের এক স্থায়ী খেলাঘর। চাইলেই পারি ধরতে হাত, ধরিনা; থাকুক না এই ছোঁয়ার ব্যাকুলতা।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ গালিব মেহেদী খাঁন
সবাইকে নববর্ষের অগ্রিম শুভেচ্ছা। নতুন বছর সবার জীবনে বয়ে আনুক অনাবিল আনন্দ। সেই সাথে পূড়োনো বছরের সাথে সাথে জীবন থেকে হাড়িয়ে যাক সব শোক-তাপ। বিমূর্ত আনন্দে উদ্ভাসিত হোক আগামীর সকাল।
আসুন না এই নববর্ষে পানতা ইলিশের টাকাটা দিয়ে দেই একজন ক্ষুধার্তের হাতে। যার প্রতিদিন তিনবেলা পান্তা-মরিচও জোটে না। নববর্ষে একজন ক্ষুধার্তের মুখের হাসি, আপনার সারাটি বছরকে করে তুলতে পারে আনন্দময়।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।