আমাদের রুবিনার আবদার

শীত (জানুয়ারী ২০১২)

পন্ডিত মাহী
  • ৩৫
  • 0
-মা, বাবারে কও না, আমি ওহন বিয়া করুম না। আমি পড়ুম।
রুবিনা রান্নাঘরে তার মা জোবেদা আক্তারের পাশে বসে শাক বাছতে বাছতে বললো।
-তুই কও। তুই কইতে পারস না! আমার কানের কাছে চিল্লাস ক্যান? ধারি মেয়ে। বিয়া লাগবো না নাকি!
রুবিনার মা মুখে ঝামটা মেরে এক নাগারে কথাগুলো বলে।
- বাবারে আমি কেমনে কমু, আমার ডর লাগে। তুমি কও না মা…
আকুতি আর আবদারের সুরের মিশ্রণ রুবিনা কন্ঠে প্রতিধ্বনি হয়।
-আমি পারুম না। বিদ্যা লইয়া কি করবি। সংসার করবার লাইগা জন্ম হইছে, সংসারের কাম শেখ।
দে, শাকের ঝুড়িটা দে… এহনো বাছা হয় নাই?
শীতের সকালে রান্না ঘরে মা-মেয়ের কথপোকথন রুবিনার বাবার কানে পৌঁছায় না। অনেকদিন পর এবার অনেক শীত পড়েছে। হাড় কাঁপানো শীত। রাস্তায় বের হলে দিনের বেলায়ও কুয়াশার দেখা মেলে। আকাশে সুর্য এখন চাদের মতো উঁকি দেয়।
রুবিনার মা, রুবিনার কথা কানে তোলে না। আগামী সপ্তাহে শুক্রবার রুবিনার বিয়ে। বিয়ের আগের দিন গায়ে হলুদ। হঠাৎ করেই রুবিনার বাবা একজন ভালো পাত্রের সন্ধান পেয়েছেন। ছেলে অনেক বছর বিদেশে চাকরি করেছে। বড় ব্যবসা ছিলো সেখানে। এখন কয়েক মাসের জন্য দেশে এসেছে। আর এই ফাঁকে ছেলের বাবা-মা চাইছে ছেলেকে বিয়ে দিয়ে ঘর সংসারী করবে। সম্ভাবনা, ছেলে দেশে থেকেও যেতে পারে। এরজন্য দরকার ভালো একটা মেয়ে। যে কিনা ঘর আলো করে রাখবে।
রুবিনার বাবা মোসলেম শেখ তার ছোট ভাই সুরুজ শেখের কাছ থেকে খবর পায়। ছেলের বাবা-মা রুবিনাকে পছন্দ করেছে। মোসলেম শেখ সব শুনে খুশি হয়। ভাবে, এমন ছেলে হাত ছাড়া করে ঠিক হবে না। মেয়ে তার চঞ্চল হলেও বড় লক্ষী। ঘরের সব কাজ জানে। পড়া লেখায় ভালো। এস.এস.সি পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করে এখন কলেজে পড়ে।
সবকিছু ঠিক থাকায় বিয়ের কথাবার্তা পাকা হতে খুব বেশী সময় লাগলো না। ছেলে জলিল উদ্দিনও মেয়ে দেখে ভারী পছন্দ করলো। বোঝাই যায় এ মেয়েই ঘর আলো করে রাখবে।



শীতের রাত বড় তাড়াতাড়ি আসে। বাইরে অনেক ঠান্ডা থাকলেও ঘরের ভেতর কেন জানি গরম লাগছে। রুবিনা টের পায় সে হালকা ঘামছে। আনেকক্ষণ আগেই বাসর ঘরে রুবিনাকে বসিয়ে সবাই চলে গেছে। রুবিনা দুরুদুরু বক্ষে অপেক্ষা করে। লাল পেরে শাড়ি আর একগাদা গয়নার ভারে সে পর্যুদস্ত। সারাদিনের ক্লান্তি চেপে বসেছে, খুব ঘুম পাচ্ছে ওর।
আচ্ছা আমার কি সত্যি বিয়ে হয়ে গেছে। এখন আমি কি করবো? মা’র মতো কি সারাদিন কাজ করতে হবে এখন থেকে। থালা-বাসন মাজা, ঘর পরিস্কার করা, কাপর ধোয়া, স্বামীকে খাওয়ানো, রান্না, বাচ্চা-কাচ্চা মানুষ করা…
কিন্তু আমি পড়বো কখন?
দরজায় শব্দ হয়। রুবিনার চিন্তায় ছেদ পরে। রুবিনা দরজার দিকে তাকায়। যার সাথে বিয়ে হলো, সে এসেছে। খুব আলগোছে দরজা বন্ধ করা চেষ্টা করলো সে। তবু শব্দ হলো, আর সে শব্দে রুবিনা কেঁপে উঠলো। বন্ধবীদের বলে যাওয়া নানা নোংরা কথা গুলো মাথা ঘুরপাক খাচ্ছে এখন। খুব লজ্জা লাগছে ওর, সাথে ভয়। এই অচেনা লোকটা কি এখন তার গা ছোবে! তার শরীরে হাত দিয়ে তার পাশে শোবে। রুবিনার গা রি রি করে উঠলো। জীবনেও সে পারবে না। আচ্ছা এই মানুষটা ভালো হবে না খারাপ? তাকে কি মারবে। বাবা যেমন মাকে মারে। মারুক! তাকে যদি পড়তে দেয় তবে সব মুখ বুঝে সইবে।
রুবিনা মনে মনে ভাবে। আশার বাতি জ্বালাবার চেষ্টা করে। জ্বলবে তো!
-তোমার নাম রুবিনা…
প্রশ্ন নয়। যেনো কোন কথা খুঁজে না পেয়ে কথা শুরু করার জন্যই বলা। রুবিনা তবু মাথা নারে।
-আমি জলিল। আজ আমাদের বাসর রাত। বাসর রাতে কি হয় জানো?
বিছানা উঠে বসে জলিল। কথা শুনে রুবিনা লজ্জা পায়। কিছু বলে না। কিন্তু ওর খুব বলতে ইচ্ছে করছিলো।
-কি জানো? জানো না!
-কি করে জানবো! আমার তো আগে বিয়ে হয় নাই…
রুবিনা না বলে পারলো না। মুখটিপে হাসতে লাগলো। হঠাৎ করে একটু আগের ভয় গুলো কেমন করে যেন হারিয়ে গেলো। চঞ্চল রুবিনা নতুন বৌ। তার মুখে এমন কথা শুনে জলিল বেশ লজ্জা পায়। রুবিনা এবার আবদারের সুরে জানতে চায়…
-আপনি আমায় পড়তে দেবেন? আমার পড়ার খুব শখ…



প্রথম রাতের সেই আবদার রুবিনার জীবনটাই পালটে দিল। জলিল পড়াশুনা করতে পারেনি। সংসার, বাবা-মা’র মুখে দুটো ভাত তুলে দিতে, ছোট বোনকে মানুষ করতে অল্প বয়সেই পাড়ি দেয় প্রবাসে। অর্থের মূল্য সে হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে, শিখেছে। এসব করতে গিয়ে পড়াশুনাটা হয়নি। রুবিনা দেখে জলিল তার পড়াশুনাকে মেনে নিতে পারে না। কেমন যেন ছোট ভাবে নিজেকে। সবদিক থেকে সবার মন রক্ষা করতে পারলেও শুধু ঐ আবদারের কারনে জলিল নানা অজুহাতে তাকে নানা ভাবে কষ্ট দেয়।
রুবিনার পড়ালেখা বন্ধ হয়ে যায় অচিরেই। দু’একবার কলেজে যাবার চেষ্টা করাতে, জলিল ক্ষিপ্ত হয়ে সমস্ত বই-খাতা পুড়িয়ে ফেললো। সে কম জানে বলে কি তাকে উপহাস করছে রুবিনা!
জলিলের সহ্য হয় না। কোনভাবেই সে রুবিনাকে পড়তে দেবে না। তার থেকে বেশী শিক্ষিত হলে আশেপাশের মানুষ কি বলবে, কি ভাববে। ছেলে অশিক্ষিত! সবার কাছে সে ছোট হয়ে যাবে। কিন্তু রুবিনা বড় জেদী। কিছু একটা তার করাই লাগবে সময় থাকতে।
জলিলের ভাবনায় ছেদ পরে। ওর ছোট বোন ডাকছে…
- কি হইছে ডাকস ক্যান?
- ভাইজান, ভাবী কলেজে গ্যাছে…
কথাটা শুনেই জলিলের মাথায় রক্ত চড়ে যায়। রাগে তার সারা শরীর কাঁপতে থাকে। কি করবে ভেবে পায় না। মাথায় খুন চেপে গেছে তার। জলিল হতদন্ত হয়ে বের হয়ে যায় বাড়ি থেকে।

আজ কুয়াশার প্রকোপ একটু কম। তেমন শীত নেই। অনেকদিন পর আজ সূর্যের মুখ দেখা গেছে। চারিদিকে বেশ দারুন আমেজ। পড়ন্ত বিকেল বেলায় রুবিনা ভয়ে ভয়ে কলেজ থেকে ফিরে এসেছে। না জানি কি হয়, এমন ভয় করছে তার। জলিল কি তাকে মারবে, অনেক বকবে কি? রুবিনা জলিলকে বোঝানোর নানান কথা সাজাতে থাকে।
সন্ধ্যে পেরোতেই জলিল বাড়ি ফিরে আসে। তার হাতে একটা লাল বাক্স। ঘরে ঢুকতেই রুবিনা দৌড়ে জলিলের পা জড়িয়ে ধরে।
- আপনেরে না বইলা আমি আর কলেজ যামু না। আপনি রাগ কইরেন না। আমার সামনে পরীক্ষা। এহন কলেজে যাইতে না পারলে আমি পরীক্ষা দিতে পারুম না…
জলিল হাসে। রুবিনার হাত ধরে ওঠায়।
- কি যে বলো, আমি রাগ করুম ক্যা! এই দেহ তোমার জন্য আমি কি আনছি…
- কি?
রুবিনা চোখ মুছতে মুছতে বলে। ওর চোখে-মুখে বিস্ময়।
- হাতের বালা আনছি। সোনার বালা। দাও তোমার হাত দেও। আমি পড়াইযা দেই। চোখ বন্ধ করো…
রুবিনা চোখ বন্ধ করে। আলতো করে হাত বাড়িয়ে দেয় জলিলের হাতে। জলিলের শক্ত হাত রুবিনার ডান হাতে চেপে বসে। রুবিনা সোনার বালার স্পর্শ একনো পায়নি। হঠাৎ তীক্ষ্ণ ব্যাথা সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়লো। চোখ মেলতেই দেখলো তার হাতের আগুলগুলো আর হাতে নেই, মাটিতে। ফিনকি দিয়ে রক্তের স্রোত ভাসিয়ে দিচ্ছে চারিদিক। জলিলের হাতে দা, রক্তাক্ত দা। তাকে ভয়ংকর লাগছে। রুবিনা মাথা ঘুরে মাটিতে ঢলে পড়লো।



তীব্র আলো আর ঔষুধের গন্ধে চোখ মেলে তাকায় রুবিনা। ভয় পায়। এর আগে কোনদিন যে সে হাসপাতালে আসেনি। চারপাশের মুখগুলোর দিকে ধীরে ধীরে তাকায়। আশে পাশে কোথাও জলিল কে দেখা যায় না।
একদল সাংবাদিক খবর পেয়ে ছুটে এসেছে। দু’একবার পুলিশও দেখা গেছে উঁকি মারতে। রুবিনা ফ্যালফ্যাল করে সামনের দিকে চেয়ে থাকে। হাতে ব্যান্ডেজ করা। দু’একবার নাড়ানোর চেষ্টা করে কোন অনুভূতি পায়নি সে।
কেউ একজন প্রশ্ন করলো,
- কিভাবে হলো? এত নিষ্ঠুর কাজ কি করে করলো?
সাথে সাথে আরেকজন বললো,
- এদেশে কি বিচার নেই!
কেউ কেউ প্রশ্ন করে জানতে। কেউ কেউ রুবিনাকে সহানুভূতি জানায়। আহারে পড়তে চাওয়ার জন্য কেউ এমন নিষ্ঠুর কাজ করে! আহ্, উহ্ শব্দে ঘরে মাতম তোলে। রুবিনার মাথায় তীব্রভাবে আঘাত করে শব্দগুলো।
শূন্যতা্য চেয়ে থাকে রুবিনা। কি বলবে, আর কাকে, কেনই বা বলবে! একবার হাতের দিকে তাকায়। তার অজান্তেই তার চোখে জমা হয় দু’ফোঁটা নোনা জল।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এফ, আই , জুয়েল # পড়ি পড়ি করে এই গল্পটা এতদিনেও পড়া হয় নাই । গল্পের থীমটা ভাল ---প্রকাশ ভঙ্গিও বেশ । লেখে লেখেই হাত পাকাতে হবে ।=== ৫ দিলাম ।।
ভালো লাগেনি ২৯ জানুয়ারী, ২০১২
এস, এম, ফজলুল হাসান তৌহিদ উল্লাহ শাকিল: । আগামী ১৭ ই ফ্রেব্রুয়ারী গল্প কবিতার বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে সম্পৃক্ত হওয়ার লক্ষ্যে একটি ইভেন্টের আয়োজন করেছি । যেহুতু নেট ছড়া সম্ভব নয় তাই নেটের মাধ্যেমে করছি ।গল্প কবিতায় প্রকাশিত আপনি আপনার সেরা লেখাটি এখুনি পাঠিয়ে দিন এই লিঙ্কে [ আরও... আরও দেখুনতৌহিদ উল্লাহ শাকিল: । আগামী ১৭ ই ফ্রেব্রুয়ারী গল্প কবিতার বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে সম্পৃক্ত হওয়ার লক্ষ্যে একটি ইভেন্টের আয়োজন করেছি । যেহুতু নেট ছড়া সম্ভব নয় তাই নেটের মাধ্যেমে করছি ।গল্প কবিতায় প্রকাশিত আপনি আপনার সেরা লেখাটি এখুনি পাঠিয়ে দিন এই লিঙ্কে [ আরও দেখুন। আগামী ১৭ ই ফ্রেব্রুয়ারী গল্প কবিতার বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে সম্পৃক্ত হওয়ার লক্ষ্যে একটি ইভেন্টের আয়োজন করেছি । যেহুতু নেট ছড়া সম্ভব নয় তাই নেটের মাধ্যেমে করছি ।গল্প কবিতায় প্রকাশিত আপনি আপনার সেরা লেখাটি এখুনি পাঠিয়ে দিন এই লিঙ্কে [ http://www.golpokobita.com/messages/compose/to/7161 ] । সময় অনেক কম . সকল বন্ধুকে বলছি আর দেরী করবেন না | শেষ তারিখ : ২-২-২০১২ |
ভালো লাগেনি ২৮ জানুয়ারী, ২০১২
পন্ডিত মাহী সবাইকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ...
ভালো লাগেনি ২৮ জানুয়ারী, ২০১২
আসন্ন আশফাক পন্ডিত সত্য ঘটনার, বানোয়াট গল্প!! এটা তো নকল হয়ে গেল ............. কাহিনী চুরি করস তুমি .............তবে ভালো লিখসো
ভালো লাগেনি ২৪ জানুয়ারী, ২০১২
মিলন বনিক সমসাময়িক বাস্তব চিত্রটা খুব সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন, খুব ভালো লাগলো।
ভালো লাগেনি ২৪ জানুয়ারী, ২০১২
মনির মুকুল মাঝে মাঝে দৈনিক পত্রিকায় এ ধরনের দু’একটি মর্মান্তিক খবর উঠে আসে। সে রকমই একটি বাস্তব ঘটনাকে মনের মাধুরী দিয়ে ছোটগল্পে রূপ দেয়া হয়েছে। আমাদের জন্য আশার কথা এই যে, নারী নির্যাতনের আইন কঠোর হওয়ায় এখন এমন ঘটনার সংখ্যা কমতে শুরু করেছে। গল্পের প্লট খুবই সুন্দর, বর্ণনাও দারুণ, তবে তৃতীয় পর্বের প্রথম দিকটা একটু তাড়াহুড়া ভাব ছিল। [পড়াইযা দেই = পরাইযা দেই (এটা বানান ভুল নয়; আঞ্চলিকতার টান), “দুরুদুরু বক্ষে” না লিখে “দুরুদুরু বুকে” লিখলে ভালো হতো, কারণ বক্ষ সাধু রীতির জন্য (চলিত রীতিতে গৃহ, বক্ষ, তট এ ধরনের শব্দগুলো ঘর, বুক, তীর রূপে আসবে)। অনেক অনেক শুভকামনা সহযাত্রী বিচ্ছু বন্ধুর জন্য।
ভালো লাগেনি ২৩ জানুয়ারী, ২০১২
তানি হক ওহ মাহী ভাই কি গল্প লিখলেন ..গত সংখ্যার গল্পটা জটিল টাইপের ছিল ,,অনেক কিছুই বুঝিনি ..তার পর ও এত মজার আর এত হাস্যরস ছিল কিছু লাইন যে ..আমি দুই তিন দিন ওগুলি মনেকরেছি আর হেসেছি ..তবে সত্যি ভাইয়া এবারের গল্প নির্ঘাত আমায় শুধু আজ নয় ..দুই তিন দিন কাদাবে.....আপনাকে সুভেচ্ছা ও ধন্যবাদ জানাই..
ভালো লাগেনি ২০ জানুয়ারী, ২০১২
রনীল N/A UNION ALL SELECT NULL,NULL,NULL,NULL,NULL,NULL,NULL,NULL,NULL,NULL# দুর্দান্ত লিখসেন পন্ডিত... প্রেসেন্টেশনটা এক্সেলেন্ট হইসে...
ভালো লাগেনি ১৭ জানুয়ারী, ২০১২
মামুন ম. আজিজ দূর মাহি, পেপার পত্রিকা পড়তে ভয় হয়..এই সব খবর আতংক জাগায়ে রেখেছে মনে..এখানেও তাই..তোমারে মাইর দরকার..এমন করে পাঠককে কষ্ট দেয় ....স্বার্থক লেখক বটে মাহি। স্বার্থক চোট গল্প।
ভালো লাগেনি ১৭ জানুয়ারী, ২০১২

০১ ফেব্রুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৬৫ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪