রেনোড্রজেন – ২

প্রিয়ার চাহনি (মে ২০১২)

হাবিব রহমান
  • ১৯
  • ১৭
নিজেকে বড় অপরাধী লাগে ইরিয় ণের। তার এক বোকামির জন্য আজকে পৃথিবী এমন সমূহ বিপদের মুখে পতিত। আসলেই কি এটা তার বোকামি? এমনও তো হতে পারতো এই পদার্থটি পৃথিবীর জন্য একটা আশীর্বাদ। বৈশ্বয়িক উষ্ণতা হ্রাসের জন্য এই তরলটি কী একটি উত্তম হাতিয়ার হতে পারে না? পৃথিবীর জ্বালানি সংকটের জন্য এই আবিষ্কার কি বৈপ্লবিক বিবর্তন আনতে পারে না? তবু পরিস্থিতি এখন এমন যে সে খুনি আসামীর মত প্রতিটি আলোচনার টেবিলে উপস্থিত থাকে। প্রথম দিকে প্রশ্নবাণে তাকে তিতিবিরক্ত করে ফেললেও এখন তাকে তেমন প্রশ্ন-টশ্ন করা হয় না। পৃথিবীর বাঘা বাঘা সব বিজ্ঞানীদের সম্মিলনে তার প্রচণ্ড ভাল লাগার কথা কিন্তু প্রকৃত পক্ষে বিমর্ষ হয়ে থাকা ছাড়া যেন কিছুই করার নেই তার।

খুবই গুরুত্ব পূর্ণ একটা সভা ডাকা হয়েছে আজকে। পৃথিবীর প্রাণ বৈচিত্র্যকে রক্ষা করার ভিন্নতর পন্থা খুঁজার লক্ষ্যেই আজকের এই সভা। নিয়ম মতই আজকেও ইরিয়ণ সভায় উপস্থিত। ইরিয়ণের মনে হচ্ছে সবাই যেন দ্রুতই হাল ছেড়ে দিয়েছে। এখনই প্রাণ বৈচিত্র্যকে রক্ষা করার জন্য ভিন্ন চিন্তা করার প্রয়োজন কি আছে? তারচে বরং সময় নষ্ট না করে তরলটাকে কিভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় সেই চেষ্টা করে যাওয়া বেশী জরুরি না?
সভার গুরুগম্ভীর আলোচনার মাঝে প্রায় অপ্রাসঙ্গিক ভাবে ইরিয়ণ বলে বসল, “আমরা তো তরলটাকে কোয়ার্টাইল করে রাখতে পারি”। সভার সবাই তার দিকে ঘুরে তাকাল। ইরিয়ণ অপ্রস্তুত হয়ে গেল। আজকের সভার সভাপতি এড মারফি প্রথিতযশা বিজ্ঞানী। পঁচাত্তরের উপরে হবে তার বয়স। রাশভারী গুরুগম্ভীর কণ্ঠে সভাপতি বললেন, “ইরিয়ণ আজকের আলোচনা কিন্তু এটা নয়। তথাপি তুমি বল, তোমার কাছে কি কোন সমাধান আছে?”
ইরিয়ণ মাথা ঝাঁকাল যার মানে হচ্ছে, না।
সভাপতি বললেন, ইরিয়ণ তুমি জান, আমারা তরলটাকে নিয়ন্ত্রণের বিষয়টা নিয়েও ভাবছি। তবে আমরা যদি তাতে ব্যর্থ হই, আমাদের এই বিপুল প্রাণ বৈচিত্র্যের কিয়দংশ যদি আমরা রক্ষা করতে পারি তাতেই আমাদের জয় হবে। আর এই জন্যই আমাদের আজকের এই সভা। তোমার কি এই বিষয়ে কোন কিছু উপস্থাপন করার আছে?
ইরিয়ণ আবারও না বোধক মাথা ঝাঁকাল। বলল, না নেই।
মারফি কোমল সুরে বললেন, মাই বয়, তুমি এত আপসেট হচ্ছ কেন? তুমি তো জেনে শুনে এই পদার্থকে তৈরি করনি? মাথা ঠাণ্ডা রেখে চিন্তা কর। হয়তো তোমার মাথা থেকেই এই সমস্যার সমাধান বের হয়ে আসবে”।
কথা গুলো বলে তিনি আবার সভার কাজে মনোযোগ দিলেন। ইরিয়ণ সভার কাজে মনোযোগ দিতে পারল না। আবার সভা থেকে উঠে যেতেও পারছে না। এমনিতেই আজকে অনেক বাড়াবাড়ি হয়ে গেছে। এমন সব প্রথিত যশা বিজ্ঞানীদের মাঝে বসে আছে এইতো অনেক বেশি।



রাতের ডিনার সেরে তার তাবুটাতে ফিরে এলো ইরিয়ণ। বেশ কয়েক জন বিজ্ঞানী বারে বসে আড্ডায় মেতেছে। এখানকার জীবন যাপন অনেকটা স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে যাতে বিজ্ঞানীদের মনের মাঝে বাড়তি কোন চাপ না পড়ে। তবে এরা বেশীর ভাগই অন্য ধাতের মানুষ। এদের চিন্তা চেতনায় কেবল কাজ, কাজ আর কাজ। এখন পৃথিবীর সমূহ বিপদ, এটা যেন কোন বিষয় না। পৃথিবীকে অথবা এই সভ্যতাকে বাঁচানোই যেন তাদের কাজ। তারা সেটাই করে যাচ্ছেন।

এই দলে তার বয়সী লোকের সংখ্যা বলতে গেলে নেই। যারা আছেন তাদের সাথে তেমন মানিয়ে চলতে পারছে না ইরিয়ণ। সচরাচর কাজ না থাকলে ডিনারের পর নিজের তাবুতে ফিরে আসে। আসলে তার মাথা উত্তপ্ত হয়ে আছে। ঠাণ্ডা মাথায় চিন্তা করাও তার পক্ষে সম্ভব না। তাবুতে এসে কোন কাজেও মন বসাতে পারে না। তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়ে। কিন্তু ঘুম আসেনা। আজে বাজে স্বপ্ন ভিড় করে মাথার ভিতর। গতকাল বিদঘুটে কাল তরলটার কূপের কাছে দাড়িয়ে ছিল ল্যান্সলট। তাকে খুব অসহায় দেখাচ্ছিল। ইরিয়ণ তার পাশে গিয়ে দাড়াতেই তার দিকে ঘুরে তাকাল মাঝ বয়েসি বিজ্ঞানী। খুব ধীরে ধীরে বলল, “ইরিয়ণ, মনে হচ্ছে তোমার এই তরলটার হাত থেকে আমরা পৃথিবীকে রক্ষা করতে পারছি না”। এমনিতেই নিজেকে সামাল দিতে পারছে না সে তার উপর ল্যান্সলটের কথাটার জন্য আরও অস্থির হয়ে উঠেছে। ইরিয়ণ জানে ল্যান্সলট তাকে কোন ভাবে ব্যথা দেয়ার জন্য কথাটা বলেনি কিন্তু এটা তো সত্যি যে তার তৈরি তরলের জন্যই পৃথিবীর এমন সমূহ বিপদ।

টেবিলের উপর রাখা বোতল থেকে বলতে গেলে ঢক ঢক করে আধবোতল পানি খেয়ে নিলো ইরিয়ণ। অস্থির ভাবে একবার তার বিছানায় একবার তার টেবিলের পাশে রাখা চেয়ারটাতে এসে বসল। আবার পরক্ষনেই উঠে জায়গা বদল করল। তারপর বিছানায় গিয়ে আধ শোয়া অবস্থায় পড়ে রইল। ক্লান্তিতে এক সময় চোখ বুজে এলো তার।


ছি! নিজের উপর ধিক্কার দিতে ইচ্ছে হল ইরিয়ণ। তুমুল তর্ক বিতর্কের মাঝে ঘুম থেকে জেগে উঠে নিজেকে আবিষ্কার করল সভা কক্ষের টেবিলে। বুঝতেই পারছেনা কখন ঘুমিয়ে পড়েছিল ও। ঘুম থেকে উঠতেই সভায় উপস্থিত সকলে যুক্তি তর্ক বন্ধ করে তার দিকে তাকিয়ে জোরসে হাততালি দিয়ে তাকে সম্বর্ধনা দিল। ইরিয়ন লজ্জিত হয়ে দাড়িয়ে পড়ল। তার সাথে সাথে সভার সকলেই উঠে দাঁড়াল এবং হাততালি দিতে থাকল। তার দিকে ল্যন্সলট এগিয়ে আসতে আসতে বলল, “তোমার জন্যই ইরিয়ণ, তোমার জন্যই এটা সফল হল” এবং বলতে বলতে একটা হাত বাড়িয়ে দিল হাত মেলানোর জন্য। লজ্জিত হবার অনুভূতি মিশে যেতে না যেতেই বিস্ময়ের অনুভূতি ভর করল ইরিয়ণের মস্তিষ্কের সেল গুলোর মাঝে। কিন্তু ল্যান্সলটের বাড়িয়ে দেয়া হাত ধরল। হাত ধরার সাথে সাথে তার শরীরটা কেমন যেন ঘিন ঘিন করে উঠল। ল্যন্সলট তার হাতটা ছাড়তেই নিজের হাতের দিকে নজর পড়ল তার। আচমকা শিউরে উঠল। থিকথিকে কাল তরলে হাতটা ভরে আছে। ছিটকে উঠে হাতটা তার জামার কাপড়ে মুছার চেষ্টা করল। মুছতে মুছতে তাকাল ল্যন্সলটের দিকে কিন্তু ল্যন্সলট কই? সেখানে দাড়িয়ে আছে কাল কুৎসিত এক দানব। ভয়ংকর মুখভঙ্গি করে উচ্চ স্বরে হাসছে দানবটা। তাকে ঘিরে আছে আর কত গুলো কাল দানব। দানব গুলোকে দেখে নিজেকে সামলাতে পারল না ইরিয়ণ। আচমকা ঘটনায় পিছিয়ে আসতে গিয়ে আছড়ে পড়ল তার পিছনে থাকা টেবিলটাতে। তার ধাক্কায় টেবিলটা থেকে কাচের জগ আর গ্লাস গুলো নিচে পড়ে ভেঙে গেল। কাঁচ ভাঙার শব্দ রিনরিন করতে থাকল।

ঝপ করে শোয়া থেকে উঠে বসল ইরিয়ণ। ঘেমে নেয়ে গেছে একেবারে। হাঁপাতে থাকল। ভাল করে আশেপাশে তাকিয়ে চেতনায় ফিরে এলো। বুঝতে পারল স্বপ্ন দেখছিল ও। কিন্তু স্বপ্নের আবেশ এখনো পুরোপুরি কাটে নাই তার। বুকটা এখনো ধক ধক করছে। মাথার ভেতর কাঁচ ভাঙার শব্দ এখনো রিন রিন করছে। বিছানায় পা ছেড়ে বসে রইল কতক্ষণ। গলা একদম শুকিয়ে কাঠ হয়ে আছে। উঠে গিয়ে পানি খেতেও ইচ্ছে করছে না। এক সময় উঠে গিয়ে গ্লাসটাতে পানি ঢেলে আবার তার বিছানায় এসে বসল। পানিটাতে এক চুমুক দিতেই প্রাণটা যেন জুড়িয়ে গেল। মনে হচ্ছে কতদিন যেন পানি খায় না ইরিয়ণ। আরেক চুমুক দিয়ে গ্লাসটার দিকে তাকাল। কাঁচ ভাঙার শব্দটা মাথার ভেতর আবারও খেলে গেল। হঠাৎ তার মনে পড়ে গেল প্রথম দিনের কথা যেদিন সে তরলটার বৈশিষ্ট্য যাচাই করে দেখছিল। তরলটা তার এলুমিনিয়াম এল্যয় এর তৈরি টেবিল থেকে কাঁচের পাত্র সহ নিচে পড়ে গিয়েছিল। কাঁচ ভাঙার শব্দে ভীষণ চমকে গিয়েছিল সে।


পানিটুকু শেষ করতে পারল না। গ্লাসটা টেবিলে রেখে ছুটল ল্যন্সলটের তাবুর দিকে। মনে হয় এ যাত্রা পৃথিবীকে রক্ষা করা গেল। তরলটা আবিষ্কারের পর সে এটিকে রেখেছিল কাঁচের পাত্রে। তরলটা যদি সকল পদার্থকে তরলে রূপান্তরিত করতে পারে তাহলে কাঁচের পাত্রটাকে প্রথম তরলে রূপান্তরিত করার কথা। কিন্তু তা হয়নি। তরলটা কাঁচকে তার রূপে রূপান্তরিত করতে পারেনি। আজকে সভায় কেন সে তরলটা কোয়ার্টাইল করতে বলেছিল সে জানে না তবে এখন সে জানে কাঁচ দিয়ে পুরো তরলটাকে কোয়ার্টাইল করে ফেলা হলে এটি আর তার বৃদ্ধি অব্যাহত রাখতে পারবে না। আদতে চেইন রিয়েকশনটা বন্ধ হয়ে যাবে।



সভা কক্ষে সবাই দাড়িয়ে করতালি দিয়ে সম্বর্ধনা দিচ্ছে ইরিয়ণকে। কিছুক্ষণ আগে তরলটাকে কিভাবে কাঁচ দিয়ে কোয়ার্টাইল করে রাখা হল তার বিস্তারিত সচিত্র প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়েছে। প্রতিবেদনটা শেষ হতেই সবাই নিজ নিজ আসন থেকে উঠে আসল এবং করতালি দিতে দিতে ইরিয়নকে ঘিরে দাঁড়াল। সবাই তাকে ঘিরে করতালি দিতেই থাকল। করতালি যেন থামেই না। লজ্জা পেয়ে গেল ইরিয়ণ। ল্যন্সলট তার দিকে এগিয়ে এলেন। সচরাচর তিনি যা করেন না তাই করে বসলেন। বুকে জড়িয়ে ধরলেন ইরিয়ণকে। সবাই তাদেরকে ঘিরে করতালি দিতে থাকল। কয়েকদিন আগের দেখা স্বপ্নের মতই দৃশ্য। কিন্তু এটা স্বপ্ন নয় বাস্তব, ইরিয়ণ বুঝল যখন সে মাঝ বয়েসি লোকটার কোমল শরীরে ডুবে গেল। তার শরীরের উষ্ণতা অনুভব করল। সত্যিকারের রক্ত মাংসের মানুষ যেন তার বাবার স্পর্শ। ল্যন্সলট বলল, বাছা তুমি একটা চমৎকার তরল আবিষ্কার করেছো”। ইরিয়ণ এবার চোখের পানি ধরে রাখতে পারল না।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সূর্য যাক অবশেষে তরল দানবের হাত থেকে বাঁচা গেল। সিক্যুয়ালটা চমৎকার মুগ্ধতায় ভরিয়ে দিল।
অনেক ধন্যবাদ... শুভ কামনা রাইল।
আহমেদ সাবের সবার অনুরোধে রেনোড্রজেন 'এর দ্বিতীয় খণ্ড লেখার জন্য ধন্যবাদ। আর, আরেকটা চমৎকার সাই-ফাই 'এর জন্য বাড়তি ধন্যবাদ। ভবিষ্যতে আপনার কাছ থেকে আরও সাই-ফাই পাব আশা করি।
আগামী সংখ্যায় আশা রাখি একটি সাই-ফাই প্রকাশিত হবে, পড়ার আমন্ত্রণ রইল। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সাবের ভাই......
মিলন বনিক কি চমৎকার ধারাবাহিকতা..অসাধারণ মিল রেখে ২ টা শেষ করলেন..এরকম গল্পগুলো পড়তে খুব ভালো লাগে..আর হিংসাটাও কম লাগে না..শুভ কামনা থাকলো...
আপনাদের লেখা পড়েও আমার হিংসা লাগে। হা হা হা! অনেক ধন্যবাদ ত্রিনয়ন দা।
শাহ্‌নাজ আক্তার অসাধারণ সাই-ফাই গল্প ...............এগিয়ে যান আপনি বহুদূর | শুভো কামনা রইলো আপনার লিখার জন্য |
মোহাম্মদ ওয়াহিদ হুসাইন ......................চমতকার লিখেছেন। আমরা অনেক সময় সহজ জিনিষটাকে চিনতে ভুল করি। শুভেচ্ছা রইল।
ধন্যবাদ ওয়াহিদ ভাই। শুভ কমনা রইল.....
স্বাধীন গল্পে যেন একেবারে মিশে গিয়েছিলাম। সুন্দর
বিষণ্ন সুমন সাবলীল বর্ণনায় একটা দুর্দান্ত সাই-ফাই। লিখার হাত ও গল্পের বুনট বলে এই লেখক অনেকদুর যাবে । শুভকামনা রইলো ।
আহমাদ মুকুল পাঠকের চাপে রেনোড্রজেন-এর আগ্রাসন থেকে পৃথিবীকে বাঁচালেন। মুফতে আমরা আমরা আরেকটা চমৎকার লেখা পেয়ে গেলাম। ভবিষ্যতে আরো দারুন দারুন লেখা পাবো আপনার প্রতি এই দাবীটাও রাখলাম। .....খুব ভাল লাগলো আপনার যৌক্তিক কল্প সমাধান।
আহমেদ ভাই ... আসলে আপনার চাপেই লিখলাম। আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল আর এই সংখ্যায় আপনার লেখাটাও আমার দারূন লেগেছে।
জালাল উদ্দিন মুহম্মদ বরাবরের মতই মুগ্ধতায় ভরে গেল মন। আপনার কল্পনাগুলো সত্যিই মনোহারী । এত সুন্দর লেখা মানুষ পড়ছে না কেন বুঝতে পারলাম না !! অভিনন্দন হাবিব ভাই।
আমার লেখা কেউ পড়ে না বলে একবার লেখা ছেড়েই দিয়েছিলাম। ভাবছিলাম লেখার মান ভাল হচ্ছে না বলেই হয়তো পড়েনা। তবে নিজের জন্য তো কেউ লেখে না। সবাই পাঠকের জন্য লেখে। পাঠক তা গ্রহণ না করলে মন খারাপ হয়। লেখার আগ্রহ হারিয়ে ফেলি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা।
আমার মনে হয় একটু সময় করে আপনার অন্যদের লেখা পড়া উচিত। শুভকামনা হাবিবুর রহমান ভাই।

১৬ জানুয়ারী - ২০১২ গল্প/কবিতা: ৩২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী