মা

ভৌতিক (নভেম্বর ২০১৪)

এস, এম, ইমদাদুল ইসলাম
মা, আমাকে একলা রেখে যেও না। আমাকে তোমার বুকের খাবার খেতে দাও ।
-না, আমাকে অফিসে যেতে হবে । না, না , আমার সময় নেই। নানুর কাছে ফিডারে খাবার আছে,
মা ওটা আমি খাবনা। ওটা আমার খাবার নয়। ওটা বিষ ! ওটা খাইয়ে আমাকে মেরে ফেল না।
- উহু ! ওটা অনেক উন্নতমানের খাবার। অনেক টাকা দিয়ে কেনা হয়েছে, খেয়ে নিশ ।
আর ভুল কর না, মা। অনেক ভুল করেছ। আর তার পরিণতিতে যে পাপ জমা করছ, তা তুমি বুঝতে পারছ না।
-না, না, আমি কোন পাপ করিনি । আমার মত এরকম হাজার হাজার লাখ লাখ মেয়ে এভাবে পৃথিবীতে তাদের স্বকীয়তা নিয়ে উন্নত জীবণযাপন করছে। তাদের পাপ হয় না ? কেবল আমার বেলায় পাপ ?
বললাম তো, বোকামী করেছ । তোমরা আমাকে চাওনি । ২১ বছর চেষ্টা করেছ, প্রতিবন্ধী ছেলেকে ভাল করতে পেরেছ কি ? পারনি।
এটা একটা রোগ, উন্নত চিকিৎসা চলছে, ভাল হয়ে যাবে। ডাক্তার বলেছে, ও ভাল হয়ে উঠবে ।
না। ও কোনদিন ভাল হয়ে উঠবে না।
-তুই কি করে জানলি ?
জানিনা, তবে যা বলছি, ঠিক বলছি।
-ওকে তুই অভিশাপ দিচ্ছিস ?
না । ও তোমার পাপের পরিণতি । তোমাকে এ পরিণতির শেষ দেখতে হবে ।
আমার অপরাধ ?
তোমার কি অপরাধ, তা বলতে পারব না, তবে আসলে তুমি বোকা ! তোমার বোকামীর জন্যই তোমার ছেলের এই হাল ! এতদিনে তাও তুমি বোঝনি ?
-উহ ! আর কত জ্বালাবি ? আমার অফিসের সময় হয়ে এসেছে, যেতে হবে, আমাকে ছাড় । দেখেছ ? কীভাবে আমার ওড়নার আচলটা পেচিয়ে ধরেছে ! উহ ! যন্ত্রণা । এদিকে আবার বুকটা ভিজে গেল । নাহ্ ! দিলিতো সব নষ্ট করে ? ধ্যাত !
ব্যাগটা খাটের উপর ছুড়ে মেরে বাচ্চার পাশে যেয়ে শুয়ে পড়ল ।
আচ্ছা, তুই কেন আমার জীবণে এলি ? তুই আসলে কী ? মানুষের বাচ্চা, না কি আর কিছু হয়ে এ দুনিয়ায় এসেছিস, বলতো ?
কেন, কোন সন্দেহ আছে ?
কেন থাকবে না, বল ? কোন শিশু কি জন্মেই এভাবে কথা বলে ? কেতাবে নাকি আছে, যীশু জন্মে কথা বলেছিলেন। তা না হয় ধরেই নিলাম, তিনি মহামানব ছিলেন , তাই । কিন্তু দুনিয়াতে কি এখন এরকম মো’জেজা নিয়ে কোন মহামানব জন্মায় ?
জন্মালো তো !
-চুপ কর ? অসহ্য! কোত্থেকে একটা রাক্ষস এসে আমার জীবণটাকে এলোমেলো করে দিল । যা আমার কোনদিন পছন্দ না, সে কাজটা করাতে বাধ্য করল আমাকে ? নে, রাক্ষুসী ! খা । কত খাবি , খা !
মা, আমাকে আর বকা দিও না। তোমার পাপ হচ্ছে। আর তুমি চাকরীটা ছেড়ে দাও। ওটা তোমার কাজ না।
-কী বলছিস তুই! আমার সাথে আর এভাবে কথা বলিস না। আচ্ছা, তোর কথা কি কেবল আমি শুনতে পাই? আর কেউ শুনতে পায় না ?
না । তুমি ছাড়া আমার কথা আর কেউ শুনতে পাবে না।
-কেন ?
তা আমি জানি না।
চোখ বন্ধ করে অনেকক্ষণ দুধ খেয়ে নিল। একটা খাওয়া শেষ হতে না হতেই আর একটা বেয়ে পড়ছে। সেটি মুখে পুরে দিয়ে বলল,
হায় ! পোড়া কপাল আমার ! কি চেয়েছিলাম, আর কি হল ! এই যন্ত্রণা পোহাতে পারবনা বলে বড়টার জন্মানোর সাথে সাথে ডাক্তারকে দিয়ে ইনজেকশন নিয়ে নিয়েছিলাম। আর এ রাক্ষুসী ! কীভাবে এতটুকু একটা হাতের থাবায় ডাক্কারের হাত থেকে সেটা ফেলে দিল ! আর ডাক্তার বেটাও পাজী, হতচ্ছাড়া ! বিজ্ঞানের লোক হয়েও কেমন বেকুবের মত বাচ্চাটার দিকে তাকিয়ে থেকে বলল, এ ইনজেকশন তোমাকে দেয়া যাবে না। তার পর তীর বেগে বুকের দুধার থেকে তরল গড়িয়ে আমার সব ভিজিয়ে দিল । আর এ রাক্ষুসীর মুখে পুরে আমার এত স্বপ্নের ফিগারটার অধঃপতন শুরু করতে বাধ্য হলাম ।
-খাওয়া হল ? এখন যাই ?
আচলটা টেনে ধরে,
না , তোমার যাওয়া হবে না। আস, আজ তোমার সাথে আরো অনেক কথা বলব ।
-কিন্তু আমি তো আর তোর সাথে কথা বলতে চাই না। আমাকে যে সবাই পাগোল বলছে।
তুমি যদি আমার কথা শোন এবং মেনে চল, তাহলে কেউ আর তোমাকে পাগোল বলবে না।
- কি বলবি, বল ?
আমি আর তুমি যে কথা বলি, এটা আর কাউকে বল না।
- তা কি করে হয় ! এসব কথা আমি পেটের মধ্যে পুষে রাখতে পারব না। তুই আমার জীবণটাকে শেষ করে দিয়েছিস ।
বল, কোন কাজটা আমি অন্যায় করেছি ?
-তুই কেন আমার দুধ খেতে চেয়েছিস ? কেন ডাক্কারের হাতে গুতো মেরে ইনজেকশন ফেলে দিয়েছিলি? কেন ্এভাবে আমার এত সাধনার ফিগারটা নষ্ট করে দিচ্ছিস ?
এই এক কথা বার বার বল, তাই তোমাকে লোকে পাগোল বলে।
-আচ্ছা, তোকে এত কথা বলতে কে কথা শিখিয়েছে ?
আমি জানি না। তবে তুমি যদি আমার সাথে সুন্দর করে কথা কথা বল, তাহলে আমি তোমার কথার জবাব দেব। আমার সাথে রেগে কথা বললে আমি তোমার কোন কথার জবাব দেব না। কেবল তোমাকে বলব । তুমি শুনবে ?
-আচ্ছা, শুনব । এখন আর কথা নয়। তাড়াতাড়ি খেয়ে নে। আমাকে ছাড় ।
এখন আমার পেট ভরে গেছে । আবার কিছু সময় পরে দেখবে তোমার বুক ভিজে যাবে, তখন আমার কাছে তোমাকে আসতেই হবে । তাই বলছি, তুমি আমাকে ফেলে আর যেও না। এতে তোমার আরো ক্ষতি হবে ।
-তাহলে আমার চাকরী ?
ছেড়ে দাও । ওটা তোমার কাজ না।
-এত কষ্ট করে বি সি এস পাশ করে প্রতিযোগীতায় টিকে তবে এ চাকরী পেয়েছি। আর ক’দিন পরেই জয়েন্ট সেক্রেটারী পদে প্রমোশন পাব, আর তুই বলছিস , ছেড়ে দেব ? কেন ?
বলছি তো, ছেড়ে দাও ।
-তোর আব্বুর একার আয়ে সংসার চলবে নাতো । তোকে খাওয়াব কি ?
ভুল ধারণা তোমার । তুমি কি করে ভাবলে, সংসার চলবে না ? আমাকে খাওয়াবার তুমি কে ? এজন্যই তো বলছি, তুমি অনেক বড় বোকা !
-আমি কি সত্যিই পাগোল হয়ে গেছি ?
না, তবে আমার কথা মত না চললে তুমি তা-ই হবে ।
-তাহলে রিজাইন দেব ?
চোখ বুজে , ইস্তফা দাও । আর একটা কথা। আগেও বলেছি, আবারও বলছি, পর্দা করা ফরজ । তুমি পর্দা কর। আর যৌক্তিক কারণ ছাড়া নামায কাজা কর না।
-পড়ি তো ।
লোক দেখানোর জন্য , মাঝে মাঝে । পর্দা না করলে তুমি তোমার ভেতরে নামায প্রতিষ্ঠিত করতে পারবে না।
-না, না, এ আমি পারব না । আমার দম বন্ধ হয়ে আসবে ।
মাত্র ৬ ঘন্টা পরে তোমার আর কোন কষ্ট হবে না।
-কেন ? ৬ ঘন্টা কেন ?
তা আমি জানিনা, তবে আমার কথা শুনলে তোমার উপকার হবে । না শুনলেই ক্ষতি ।
************
হ্যালো, ডাক্তার সাহেব, জেরিনের মা বলছি। নাহ ! কোন প্রোগ্রেসইতো হচ্ছে না ।
০ কোন চেইঞ্জ ?
না , বরং আরো বেড়েছে বলেই মনে হচ্ছে।
০ যেভাবে টেপ করার জন্য বলেছিলাম, করছেন কি ?
হ্যা, হ্যা, আমি রুম ছেড়ে আসার সময় ওটার সুইচটা চেপে বাচ্চার বালিশের কাছে একটা রুমাল দিয়ে ঢেকে রেখে এসেছি।
০ আচ্ছা , আমি রাত্রে আসব ।
জ্বী, অনেক ধন্যবাদ ।

জেরিন বাচ্চাটার পাশে চোখ বুজে শুয়ে থাকল। কখন যে সে ঘুমের রাজ্যে চলে গিয়েছে তা সে নিজেই জানে না।
রাতে ডাক্তার সাহেব এলেন। জেরিনের মা খুব আগ্রহ ভরে টেপ রেকর্ডারটা চালিয়ে দিলেন। কিন্তু হায় !
অনেকটা সাউন্ড বাড়িয়ে দিয়েও শো ! শো ! শব্দ ছাড়া আর কোন তথ্য পাওয়া গেল না।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
গোবিন্দ বীন বেশ ভাল চমৎকার।। "আমার চলতি সংখ্যায় কবিতা গুলো পড়ার আমন্ত্রণ করে গেলাম। আশা করি আমার পাতায় আসবেন "
এস, এম, ইমদাদুল ইসলাম আপনার মতামতকে আমি অত্যন্ত শ্রদ্ধার সাথে ধারন করছি । একমত হবারতো প্রয়োজন নেই । গল্পটা ভেৌতিক ।তবে গল্পের বাচ্চাটার চাহিদা আমার দেখা কিছুটা বাস্তবতা । আমি দেখেছি একজন মা অফিস সময়টাতে বসকে ম্যানেজ করে বাচ্চাকে সময় দিয়েছেন, তখনকার দিনে চাইল্ড ডে কেয়ার গড়ে উঠেনি । কিন্তু বাস্তবতা মানতে হয়েছে সবাইকে । অফিস হারিয়েছে কর্ম ঘন্টা, বাচ্চা হারিয়েছে অধিকার । সেই মা কিন্তু চাকরীটা ইস্তফা দিয়েছিলেন স্বেচ্ছায় । কেননা তিনি বাচ্চার অধিকারকে প্রায়রিটি দিয়েছিলেন । একটা সন্তান ছিল তার প্রতিবন্ধি । তাই তিনি আর ঝুকি নেন নি । এখন সময়ের প্রয়োজন এক এক জনের কাছে এক এক রকম গ্রহনীয় । তিনি যেভাবে গ্রহন করেছিলেন, সেটা একান্তই ছিল তার স্বাধীন ইচ্ছা । তার ইচ্ছাকে সম্মান জানাতে গিয়ে এবং ভেৌতিক মোড়ক দিতে যেয়ে লেখক হিসেবে আমার সীমাবদ্ধতা অস্বীকার করারতো কোন উপায় নেই । কোন অবস্থায়ই নারীদের কর্মজীবনকে খাট করে দেখবার কোন ইচ্ছেই আমার নেই । আমার অভিব্যক্তি প্রকাশের ত্রুটিজনিত কারণে কেউ যদি এতটুকু কষ্ট পেয়ে থাকেন, তার জন্য আমি ক্ষমা চেয়ে নিলাম । এর সব ত্রুটি -বিচ্যুতির দায় একান্তই আমার । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
শ্রদ্ধাভাজনেষু, লেখক হিসেবে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশিত হয়েছে নিরুপায় এক ‘মা’ কে কেন্দ্র করে আর পাঠক হিসেবে আমার কাছে একজন সংগ্রামী ‘নারী’ কে কেন্দ্র করে। যে কারণে দ্বন্দটা এসে যাচ্ছে। আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে ভীষণ ইচ্ছে হচ্ছে। আমার শিশুসন্তানটি এখনো দুধের শিশু। এবং সকাল থেকে সন্ধ্যা পেরিয়ে তার মা যখন অফিস থেকে বাসায় ফেরে তখন যে দৃশ্য দেখি তা প্রতিদিনই একইরকম অবেগপূর্ণ। এক্ষেত্রে ‘ব্যক্তি’ আমারও মাঝে মাঝে মনে হয় যে তার চাকুরির চেয়ে জরুরী সন্তান লালন পালন। যাই হোক সমস্যার সমাধান হয় যদি প্রতিষ্ঠানগুলো যদি এই মায়েদের জন্য এগিয়ে আসে। অফিস এর ভেতরেই যদি মায়েদের তাদের শিশুদের খাবারের-যত্ন নেওয়ার ব্যবস্থা করে তাহলেই কিন্তু সমস্যার সমাধান হয়। আজ হয়তো হচ্ছেনা। কাল যেন হয়, এটাই আশা। আপনি ভীষণ বিনয়ী। আপনার লেখার ত্রুটি ধরার কোন অবকাশ নেই, বরং তা আমাকে নাড়া দিয়েছিল বলেই আমার মতামত দিয়েছি। শুভকামনা সবসময়।
মাহমুদ হাসান পারভেজ গল্প ভালো হয়েছে। তবে এর বিষয়বস্তুর সাথে পাঠক হিসেবে একমত হতে পারছিনা। এক্ষেত্রে কাজী নজরুলের সেই মূল্যবান চরণটি স্মরণ করছি--'' বিশ্বের যা কিছু মহান সৃষ্টি চিরকল্যাণকর--অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর।'' একজন কর্মজীবী নারীর সংগ্রামকে অনেকটা খাটো করার চেষ্টা অাছে গল্পের বিষয়বস্তুতে। শুভকামনা সবসময়। ভালো থাকেবন।
আপনার প্রতি রইল আমার বিনম্র শ্রদ্ধা ।
সাফাত সোয়েব বিস্ময় অদ্ভুত রকমের গল্প। ভাল লেগেছে। আপনার আরও লেখা পড়ার জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।
মোজাম্মেল কবির ভৌতিক গল্পে স্বাতন্ত্র্য খুঁজে পেলাম। ভালো লেগেছে। শুভ কামনা এবং ভোট রেখে গেলাম।
মুহাম্মাদ লুকমান রাকীব সুন্দর হয়েছে। শুভকামনা থাকল।"আমার এ সংখ্যায় প্রকাশিত গল্প কবিতা পড়ার জন্য আমন্ত্রণ করে গেলাম। আসলে ধণ্য হব হে প্রিয় কবি বন্ধু।।"
ধন্যবাদ । ইনশাল্লাহ পড়ব ।
ওয়াহিদ মামুন লাভলু গল্পটায় সত্যি সত্যি ভৌতিক ব্যাপার আছে। একজন মায়ের কিভাবে চলা উচিৎ তা সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। বর্তমান সময়ের মহিলাদের অবক্ষয়ের চিত্র ফুটে উঠেছে। সেই সাথে মানুষের চলার ব্যাপারে মানুষ যে চাকরীর উপর নির্ভর করে এটার মধ্যে যে ঈমানহীনতার লক্ষ্যণ আছে আপনি চমৎকারভাবে তা বোঝাতে চ্যেয়েছেন। খুব ভাল লাগলো। সালাম ও শ্রদ্ধা জানবেন।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
জসীম উদ্দীন মুহম্মদ চমৎকার লিখেছেন ইমদাদ ভাই ; বিষয়বস্তু অনন্য, শিক্ষণীয় !! তাছাড়া কাহিনী বিন্যাসে যত্নের ছাপ দারুণ ভাবে ফুটে উঠেছে ! শুভেচ্ছা জানবেন ।।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
শামীম খান ভাল লিখেছেন । মায়ের ওপর সন্তানের শ্বাশত দাবী ঘিরে অনবদ্য লেখা । শুভ কামনা সতত , ইমদাদ ভাই ।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।

২৯ অক্টোবর - ২০১১ গল্প/কবিতা: ৪৪ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪