রূপার চাঁদ

ভোর (মে ২০১৩)

ইয়াসির আরাফাত
  • ১১
  • 0
মা ও মা আ তোমার ছেলের বউ আমার দেবরের গালে থাপ্পড় মেড়ে লাল করে দিয়েছে দেখে যাও ।আমার দেবরের কুড়ি বছর বয়স হলে কি হবে আমার দেবরের ঠোঁট চাপলে এখনো দুধ বেড় হয় , নিষ্পাপ একটি মাসুম ছেলের অঙ্গে কালি মাখালো তোমার ছেলের বউ । আমার দেবর তার হাত ধরে বলল ভাবি একটু পাশে বসেন গল্প করি । আর সে আমার দেবরকে আস্তে নয় এমন জোরে থাপ্পড় মেড়েছে থাপ্পড় খেয়ে ঘূর্ণি মুরগির মত সাত পাক ঘুরেছে , তার গাল লাল হয়ে ফুলে গেছে ,চোখে ঝাপসা দেখছে ।আর একটু জোরে থাপ্পড় মাড়লে কান দিয়ে রক্ত পড়ে মড়ে যেত আমার দেবর ।কি জবাব দেব শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে ? কেন থাপ্পড় মেড়েছে জানতে চায়লে সে উত্তর দেয় আমার দেবর নাকি তার শরীরে হাত দিয়েছে । কত বড় মিথ্যে অপবাদ দিলো তোমার ছেলের বউ । আল্লাহ ক্ষমা করবেনা , আমার দেবর এখনো মাছ বেঁছে খেতে পারেনা । আমি বেঁছে খায়িয়ে দি । দাঁড়ি কাটতে না বললে দাঁড়ি কাটেনা , কোন মেয়ের সাথে প্রেমও করেনা , ছোট্ট শিশুর মত জ্ঞান তার , এমন ছেলেকে থাপ্পড় মাড়ল সে, তার হাতে পোকা পড়বে । আমার সংসারে আগুন জ্বালালো তোমার ছেলের বউ ।এর একটি বিহিত করে দাও নয়ত তাকে চুলের মুঠি ধরে বাড়ি থেকে বেড় করে দাও । ডাকাতের মেয়ে এখানে এসেও ডাকাতি করবে ,আর আমরা মেনে নিবো নাকি ! শিক গরম করে ওকে ছ্যাকা দিয়ে ডাকাতি ভুলিয়ে দাও ।

জানায়ের -ভাবি গাল ব্যথা করছে উহু উউউউউ বলে উঠল , জামিলা বকবক থামিয়ে দেবরের মাথা বুকের সাথে চেপে ধরে গরু ছাগলের গায়ে হাত বলানোর মত বোলাতে বোলাতে বলল একটু কষ্ট সহ্য কর ভাই, দাদা আসলে মাগীকে ভাত ছাড়া করাবো । বাড়িতে গিয়ে থাপ্পড় এর কথা কাউকে বলিস না লক্ষিভাই । যদি বলিশ তোর ভাই তো আমাকে ছেড়ে দিবে । তখন ভাবি কাকে বলবি ?

জানায়েজ উত্তর দেয় বলবনা ।তবে ভাই তোমাকে ছেড়ে দিলে আমি বিয়ে করে নিবো ? মাঝে মাঝে ভাইকে খুন করতে ইচ্ছে হয় ,কারন তুমি ভাবি হয়ে আমাকে অনেক ভালোবাসো , তুমি আমার বউ হলে আরও বেশি ভালবাসতে ।
জমিলা বলে দূর পাগল ! তোর বুদ্ধি হবেনা , তোর মা মারা যাবার পড়ে থেকে তোকে সন্তানের মত মানুষ করেছি বলে তোকে একটু বেশি ভালোবাসি । তুই একটু বড় হলে ও বুদ্ধি সুদ্ধি হলে তোকে সুন্দর দেখে বিয়ে দিবো । লাল টুকটুকে পরীর মত বউ এনে দিবো । তোর একটি রাজপুত্রের মত ছেলে হবে তাকে মানুষ করতে করতে আমি বুড়ি হয়ে যাবো । আমার আর কি চায় তোদের বাড়িতে বউ হয়ে গিয়েছি , মরার খাটলি ছাড়া তোদের বাড়ি থেকে বেড় হবোনা । কিন্তু , তুই যদি থাপ্পড় এর কথা তোর ভাইকে বলিশ তাহলে আগেই বেড় হতে হবে । আর রুপা মাগীর সাথে কোন কথা বলবি না , কালি মাগীকে দেখে কালো মেঘ ভয়ে পালায় ,এই তোকে থাপ্পড় মেড়েছে , ওর কি অবস্থা করি তুই দেখবি ।ওহ মোর আল্লা পেত্নী কালির নাম রুপালী !সরমে বাচিনা গো ! মোরগের ডিম পাড়া আর কালির নাম রুপালী রাখা একই কথা তাই নারে জানায়েজ ।

জানায়েজ হুম , তারপর ফিস ফিস করে বলে ভাবি... রুপা ভাবিকে মাগি বলিওনা যদি তোমাকেও থাপ্পড় মেড়ে দেয় , আমি কিন্তু গরম পানির সেক দিয়ে দিয়ে পারবোনা ।নিজেই গালের ব্যাথায় কাতর হয়ে আছি । তাছাড়া তার থাপ্পড় খেয়ে যদি তোমার দাঁত পড়ে যায় পান চিবাতে পাড়বেনা ।তার হাত খুব শক্ত । আমার বুকে হাতদিয়ে দেখো তার থাপড়ের কথা মনে পড়তেই বুকটা কেমন দুরুদুরু কাঁপছে ।রূপা ভাবির কাছে মনে হয় জীন আছে । আগেও কয়েকটি মেয়ের কাছে থাপ্পড় খেয়েছি কিন্তু ব্যথা পাইনি । না মানে কথার কথা বলছি মেয়ে মানুষের হাত এত কড়া হবার কথা নয়ত তাই আরকি ? তুমি রূপা ভাবিকে কিছু বলতে যেওনা তার হাতের থাপ্পড় খেয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে দশ জনে তোমাকে চেড়ে তুলতে পারবেনা ।

জমিলা- আমাকে নিয়ে চিন্তা করতে হবেনা একটু ঘুমানোর চেষ্টা কর । মা তার সাথে ঝগড়া লেগেছে , জ্বলন্ত আগুনে একটু ঘি ঢেলে সুযোগ বুঝে গুটি কয়েক লাথি গুতা মেড়ে রুপালী কে কয়লা বানিয়ে আসি ।কতবড় সাহস জমিলার দেবরের গায়ে হাত ।

জমিলাও গিয়ে মরিয়ম বেগমের সাথে জোট বাঁধল অকথ্য ভাষায় গালাগালি শুরু করল। কিন্তু রুপালী কোন উত্তর দেয়না সে জানে এ সব নতুন কিছু নয় , ব্যাক্তি বা দলিয়ো স্বার্থ কে জনস্বার্থে রূপান্তর করে অবরোধ এর মত ছোট ছোট বিষয়কে কেন্দ্র করে ঝগড়া বাঁধানো ঘরের বউদের মারধোর করা এক প্রকার সংসার ধর্ম । রুপালী নিঃশুপ থাকার জন্য কোমরে কটা লাথি মেড়ে ভেঙে ফেলার সুজগ পাচ্ছেনা জমিলা ও মরিয়ম বেগম ।রুপালীর স্বামী চাদবাবুও বলেছে ওরা তোমাকে যত গালাগালি করুক তুমি উত্তর দিবেনা । মুখবুজে সহ্য করবে, কিছু অন্যায়ের প্রতিবাদ না করে যদি সকলে মিলেমিশে থাকা যায় ক্ষতি কি ?রুপাও মানতে চেষ্টা করে তার স্বামীর কথা ।

বাইরে ফোঁটা চেনা অচেনা বনফুলের সুবাস হাওয়ায় মিশে জানালা দিয়ে এসে রুপাকে আনন্দ দেবার চেষ্টা করছে ।কিন্তু রুপা বিমোহিত হচ্ছেনা । রুপার চোখ থেকে গড়িয়ে পড়া অশ্রু বালিশে শুষে নিচ্ছে ।নির্দোষ হয়েও পরিবারের সকলকে সান্তনা দেবার জন্য চাঁদবাবু প্রহার করবে । পরিবারের সকলকে নিয়ে একসাথে থাকার জন্য সকলের অন্যায় মেনে নেবার অভিনয় করতে করতে চাঁদ বাবুক্লান্ত । রূপার থেকে একটি স্বর্ণের চাঁদ সর্বদা উপহার চায় চাঁদ বাবু কিন্তু রূপা দিতে পারেনা , পাঁচ বছর থেকে । কিন্তু আজ এই সুখবর টিও স্বামীকে জানিয়ে একটি অন্য জগতে হারিয়ে যাবার পরিকল্পনা ছিলো রূপার কিন্তু এই জানায়েজ এমন একটি কাণ্ড করল । হয়ত সুসংবাদ টি দুঃসংবাদের পরিনত হয়ে যাবে । মরিয়ম বেগম ও জমিলার গাল মন্দ শুনতে শুনতে ও জীবন খাতার হিসেব মেলাতে মেলাতে এক সময় ঘুমিয়ে পড়ে রূপা ।

পাখিদের মত সন্ধ্যায় ঘরে ফেরে চাঁদ বা্বু আজো তার ব্যাতিক্রম হয়নি ।বাসায় ফিরে গামছা দিয়ে শরীরের ঘাম মুছতে মুছতে মা- বোনের অভিযোগ শুনল । তার টাক মাথা একটু চুলকে ওদের সামনে খুব লাফালাফি করে রুপাকে গাল মন্দ করল । এমন ভাবে ব্যাংঙ এর মত লাফালাফি করল যেন পড়নের শেষ বস্ত্র লুঙ্গি খুলে ফেলবে ।হাতের কোদাল টি দিয়ে মাটিতে কয়েক টি কোপ মেড়ে বলল এভাবে আজ রুপাকে কুপিয়ে মেড়ে ফেললে কেমন হবে রে জমিলা ।
জমিলা খুশিতে ডগ ময় হয়ে বলল ভালো হবে দাদা ও অনেক বাড় বেড়েছে একটু কমবে ।
চাঁদ বাবু উঠোনে কয়েকটি ডিগবাজি মেড়ে বলল একটু শক্তি বাড়িয়ে নিলাম । জমিলা ছেলে বেলায় চাঁদের ডিগবাজি মারাদেখে যেভাবে খিলখিল করে হাসত আজো তেমন হাসলো ।কিন্তু ছেলেবেলার মত নিষ্পাপ হাসি জমিলা হাসতে পাড়লনা । চাঁদ ডিগবাজি না মেড়ে বারান্দায় বসে পড়ল ।রূপা হাতপাখা দিয়ে বাতাস শুরু করল ।চাঁদ জমিলাকে উদ্দেশ্য করে বলল এখন বুঝতে পারছি তোর ভাবি যে তোর বিয়ের সময় তার সব গহনা দিয়েছিলো , তোর সংসার ভেঙে মজা নেবার জন্য ।তাকে আমি ও মা নিষেধ করেছিলাম সে বলেছিল এগুলো ঘরে রেখে লাভ কি ? জমিলা সুখে থাকলেই আমাদের সুখ ।ওর অন্তরকত খারাপ বুঝতে পারছিস কি?ঘৃণার এক প্লেট ভাতের চেয়ে ভালবাসার এক চিমটি লবনের মূল্য বেশি তা তুই বুঝবিনা । তোর ভাবির বিচার তো হবে তার আগে জানায়েজ কে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে বলে ঘরে গিয়ে জানায়েজ কে ফিস ফিস করে কি যেন বলল চাঁদবাবু । বাইরে এসে বলল জানায়েজ এখন ভালো আছে ডাক্তারের কাছে যাবার প্রয়োজন নেই ।

পাটিতে বসে বিচার শুরু করল চাঁদ বাবু রুপাকে বলল – জানায়েজকে থাপ্পড় মেড়েছো কেন ?
রূপা উত্তর দেয় আমরা ফাজিলামু করছিলাম জমিলা ও মা ভুল বুঝে আমাকে একটু বকা দিয়েছে । আমি লজ্জায় কোন কথা বলতে পারিনি । ভেবেছিলাম তারা শান্ত হলে বুঝিয়ে বলব ।
জানায়েজ কে প্রশ্ন করল তোমাকে থাপ্পড় মেড়েছে কেন ?
জানায়েজ উত্তর দিলো ভাবির সাথে মাছি মারার বাজি ধরে ছিলাম । ভাবি মাছি মারার চেষ্টা করতে করতে আমার গালের কাছে আসে ভাবি মাছিকে মারতে চেষ্টা করে কিন্তু মাছি পালিয়ে যায় থাপ্পড় আমার গালে লাগে । গাল লাল হয়ে ফুলে যায় । আমি কাঁদতে শুরু করি জমিলা ভাবি রুপা ভাবিকে বলে ওকে মেড়েছো কেন ? রুপা ভাবি মজা করে বলে ও আমার শরীরে হাত দিতে এসেছিলো । জমিলা ভাবি কিছু না বুঝেই চেঁচামেচি শুরু করে ।
চাঁদ বাবু রায় দেয় ঝামেলা পাকানোর জন্য জমিলাকে রুপার কাছে ক্ষমা চায়তে হবে । কিন্তু এই রায় শুনে রুপা বলে জমিলা আমার ছোট বোন ও কেন আমার কাছে ক্ষমা চায়বে বলেই জমিলাকে বুকে টেনে নিয়ে বলে – তুমি যাও মুখ হাত ধুয়ে আসো রাতের খাবার দিই বলে তড়িৎ গতিতে জানায়েজ এর একটি গাল টেনে ধরে বড় একটি থাপ্পড় তুলে বলল আরেকটি থাপ্পড় খাবে নাকি রাতের খাবার খাবে । রাতের খাবার খেলে মুখ হাত ধুয়ে আসো । কাল সকাল থেকে ভালো মানুষ হয়ে যাবে ।
জানায়েজ বলে খাবার খাবো , কাল থেকে ভালো মানুষ হয়ে যাবো । মনে মনে বলে আর জীবনে কোন মেয়ের বুকে হাত দেবার চেষ্টা করবোনা , আল্লাহর কসম ।

গল্পটি এখানেই শেষ কিন্তু জীবনের গতিপথ কখনো শেষ হবার নয় । একটি সুখ স্বপ্নকে কেন্দ্র করে অনেক পরিবারের নারী নির্যাতনের হার কমে যায় আবার গর্ভবতী মা যখন সংসারের সকল কাজ সামাল দিতে পারেনা তখন নির্যাতনের হার বেড়ে যায় ।কিন্তু রূপার ভাগ্যে স্বর্ণের পরশ ছুঁয়ে যায় । রাত্রে প্রতিদিনের মত রূপা চাঁদ বাবুর টাক মাথায় সরষের তেল মাখিয়ে দিচ্ছে আর মনে মনে ভাবছে এত বুদ্ধি নিয়ে এই মাথা টাক কেন ? সাইডের চুল গুলো তো থাকার কথা নয় ।
চাঁদ বাবু বলল রূপা আমার এই টাক সুখ টাক নাকি দুঃখ টাক বলতো ?
রূপা হেসে বলল সুখ টাকই তো , জানো আমি মা হতে চলেছি !
চাঁদ বাবু বলার প্রস্তুতি নিলো নাজায়েজ টাকে আর দুটি থাপ্পড় মাড়লে আমি বেশি খুশি হতাম ।কিন্তু আগামীর আশার আলোর সম্ভাবনার কথা শুনে বলা হলনা । এই কথা প্রকাশ হতে সময় লাগলো না রুপার প্রতি সকলের ভালবাসা অনেক বিদ্ধি পেল । মরিয়ম বেগম আঙ্গুল গুনে গুনে কবে নাগাদ দাদী হতে পারবে সে হিসেব করতে শুরু করল ।ঘরের কোনে মাটিতে দাগ কেটে রাখতে শুরু করল । ঘুমের ঘোরে মরিয়ম বেগম আচানক বলে বউমা দাদু ভাই কাঁদছে কেন ? বয়সের ভার ছুঁতে শুরু করে মরিয়ম বেগম কে । একটি কাজল দানিতে চেরাগের ধোঁয়া দিয়ে কাজল তৈরির কাজ , উল দিয়ে ছোট ছোট পোশাক বানানোর কাজ ,অনাগত ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনা কল্পনা করতে করতে প্রতিটি প্রহর কাটে মরিয়ম বেগমের ।জমিলাও তার স্বামীর থেকে দু-এক টাকা করে নিয়ে প্রতিদিন জমা করছে ভাই পো কে একটি ভালো কিছু দেবার জন্য । এবারের ফসল ভালো হবার জন্য চাঁদ বাবুর মনে খুশির জোয়ার । একটি রূপার চাঁদ হাতে পাবার প্রতীক্ষায় রয়েছে চাঁদ বাবু । ছোট ছোট বাচ্চার সুন্দর সুন্দর ছবি দিয়ে ঘর সাজিয়েছে রূপা ।আজকাল মরিয়ম বেগমকে অনেক বেশি শ্রদ্ধা করতে ও প্রান ভরে ভালবাসতে ইচ্ছে করে রূপার ।

সকলের ভাব দেখে আমার মত ক্ষুদ্র জ্ঞানের মানুষদের মনে হতেই পারে রূপালী যেন এক স্বর্ণের খনি গর্ভে ধারন করেছে । সে অনাগত সন্তান হয়ত দেশের সকল আঁধার দূর করে ঝলমলে আলোয় আলোকিত করবে ।চাঁদ বাবু মত গরীব হলেও সৎ মানুষ হবে । আমি অপেক্ষায় থাকলাম একটি সুন্দর সকালের ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
রোদের ছায়া জানায়েজ এর মতো এরকম ভালমানুষ আজকাল ভুরি ভুরি ...সব মিলে গল্পটি ভালো লাগলো ...।।জানায়ের -ভাবি গাল ব্যথা করছে এখানে জানায়ের না হয়ে জানায়েজ হবে ।
মিলন বনিক আরাফাত ভাই...সুন্দর কাহিনী বিন্যাসে একটি সুন্দর গল্প...খুব ভালো লাগলো....
স্বাধীন সত্যও অনেক সময় অকপটে বলা যায় না। বলতে পারলে অনেক পাপীর সঠিক শাস্তি হতো। তবে গল্পের বিচার প্রকৃয়া ভাল লেগেছে। সাপ মরল লাঠি ভাঙ্গল না। সুন্দর গল্প।
মোঃ আক্তারুজ্জামান সাবলীল কথার সুন্দর গল্প। খুব ভাল লিখেছেন।
সূর্য সুন্দর গল্প। একটা বাক্যের আগে জানায়েজ কে শিশুসুলভই মনে হচ্ছিল। ভালো লাগলো গল্প।
এশরার লতিফ ভালো লাগলো গল্পটি।
তাপসকিরণ রায় সাধারন জীবনের কাহিনীকে সুন্দর ভাবে গল্পে প্রকাশ করেছেন।আমার বেশ ভাল লেগেছে ভাই !
মোমতাজ রত্না ঘৃণার এক প্লেট ভাতের চেয়ে ভালবাসার এক চিমটি লবনের মূল্য বেশি ..সত্যি কথাটি অনেক সুন্দর.

০৪ আগষ্ট - ২০১১ গল্প/কবিতা: ২৫ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী