॥১॥ এ বুকে এত কান্না কেন বুঝি না কার জন্যে কাঁদে মন জানি না। ॥২॥ আমি ত তোমার কথামতো ফিরে এসেছি তবে কেন আমার সাথে করলে বন্ধু ছলনা! ॥৩॥ প্রতিদিন আমি একবার পথ হারাই প্রতিদিন আবার পথের সন্ধান পাই। ॥৪॥ আমাকে পোড়াতে খুব স্বাদ? পোড়াও তবে আমিও জ্বালাতে পারি বিশ্বটাকে। ॥৫॥ পানপাতা দেখেছ, দেখেছ তার সবুজের ক্ষত নিজেকে বিলিয়ে আনন্দ পায় অপরের আস্বাদে। ॥৬॥ জাফলঙের পাথরের অন্তরে লিখা থাকে অট্টালিকার নাম আত্মদানে গড়ে তোলে মহালয় সুলতানি প্রাসাদ। ॥৭॥ দুদিনের এ নীড়ে আমি খাঁচাবন্দি এক পরিন্দা তবু কেন ভুলে যাই চেনা পথের ঠিকানা। ॥৮॥ সতীর্থরা দিক বা না দিক সহযাত্রার ডাক সবখানে থাকবে আমার হাতছানি বেবাক। ॥৯॥ দারিদ্র্যবিমোচনে মন যার উতল পদেপদে বিধাতা তার লিখেন মঙ্গল। ॥১০॥ কখনো বাজুক বা না বাজুক আযাহাসংগীত আমি গেয়ে যাব আমার প্রাণেরই গীত।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
খন্দকার নাহিদ হোসেন
আযহা ভাই, শেষ দুই লাইনেই অনেক কিছু বলে দিলেন...। হ্যাঁ, এই ধরনের একরোখা এক ভাব যারা লেখে তাদের তো থাকতেই হয়। আর কবিতা শেষে এসে জমলো বেশ। নিরন্তর ভালো থাকুন এই কামনায়......... নাহিদ।
শাহ আকরাম রিয়াদ
কখনো বাজুক বা না বাজুক আযাহাসংগীত
আমি গেয়ে যাব আমার প্রাণেরই গীত। .... বাজবে আযাহা ভাই বাজবে.... ভিন্নতায় ভরপুর লেখনী আপনার। ভাল লাগল এই সংখ্যার লেখাগুলো পড়ে।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।