বল্টুর বিয়ে ভাবনা

রম্য রচনা (জুলাই ২০১৪)

এই মেঘ এই রোদ্দুর
  • ৭৪
আচানক ঘটনা ঘটল সেদিন বল্টুর জীবনে। সেদিন বাসে করে কোথায় যেন যাচ্ছিল বল্টু । ক্যামেরা নিয়ে বাসের জানলা দিয়ে যা ইচ্ছা তাই ছবি তুলেই যাচ্ছে । আর যাই হোক ক্যামেরা তার সঙ্গেই থাকে অল টাইম ।

ছবি তোলার ফাঁকে বার বারই ভাবনার সাগরে ডুবে যায় । বাসে বসে এই সেই উল্টা পাল্টা ভাবনাই ঘুরে ফিরে আসে বল্টুর মনে । সেই যে পরী নামের মেয়েটি বল্টুকে ছেড়ে চলে গেল আর ফিরে আইল না আহারে ! আচ্ছা যাক গা বান্দরনি কোনহানখার । তোর মত কত বান্দরনি আছে আমার লাগি পথে ঘাটে দেখিস তোর চেয়েও সুন্দ্রি আসবে আমার ঘরে না খালি পুরা জীবন জুড়ে এইসব ভাবনাই ভেবে যাচ্ছে বল্টু বেচারা।

বাস ছাড়ার পর হঠাৎই তার চোখ আটকালো বাসের উল্টো সিটে বসা বেসম্ভব এক সুন্দ্রি ললনা। চোখ তুলে তাকিয়ে প্রথমবারের মতো দেখলো সে । চোখে চোখ পড়তেই চিনির মত একটা হাসি দিল সুন্দ্রি । বল্টু ইয়া বড় একটা ধাক্কা খেল ওরে বাপস প্রথম চক্ষু দর্শনেই প্রেম ইয়া মাবুদ । কেউ যদি শুনে কি যে বলবে ! আর তাকাবে না বলে বল্টু পণ করে। বাপরে যদি প্রিয় বন্ধুরা এসব শুনে তাইলে বেটারা বেশ ক্ষ্যাপাবে। (মনে মনে ভাবনার জগতে ডুব)

আচ্ছা ইয়াজ উদ্দিনের (বন্ধু) কি মাথা টাথা গেছে নাকি ! আজিব সারাদিন গুগুল মামারে নিয়াই থাকে । সার্চ নিয়া কি সব কাজ কাম করে বেটা কিছুই বুঝবার পারি না। কি সব গুগল মামার ম্যাপ বানায় । রাস্তাঘাট ঠিক করে । আরে বেটা মামুর মাইয়া আছেনি কোনো? মামারে পথঘাট চিনানোর কি হইল। (চিন্তায় আবার ছেদ) ।

আচম্বিতে বাসটা একটা খসে ব্রেক কষলো । ওরে বাবা সুন্দ্রি দেখি গতরে পইড়া গেছেগা । বাপরে কি সেন্ট মাখছে মাথা ঘুরে খালি দেহি, আহ খুশবো খুশবো আর খুশবো । সুন্দ্রি সরি বলতেই মনটা আসমানে উইড়া গেল বল্টুর। ইটস ওকে ম্যাম । এবারও একটা মিষ্টি হাসি দেয় সুন্দ্রি। এখন তো বার বার চোখ গিয়ে পড়ছে সুন্দ্রির চোখে মুখে । চোখে মুখে ঠিক না এদিক সেদিক , গালের টোল ...... ইত্যাদি ইত্যাদি । একি! সুন্দ্রি বার বার মিচকি হাসি দিচ্ছে কেন রে বাবা । কেউতো আমার এই উদাস মার্কা চেহারার দিকে তাকায়ে ওভাবে হাসেনি কখনো। পরীও এভাবে বলতো, বলি দাড়ি টাড়ি রাইখ্যা দেবদাস সাইজা বইস্যা থাকো কা..... এইরাম চেহারার দিকে কেউ তাকাইয়াও দেখতো না এই আমি কইয়ে দিলুম। সময় আছে বল্টু ভাল হও কাজ কাম করো, জীবন নিয়া ভাবো। (ভাবনা থেকে ফিরে এসে আবার সুন্দ্রির ভাবনা)

তাইলে কি এটাই আসল প্রেম মহব্বোত । মানে কি এসবের তাহলে তো দেখছি ব্যাচেলর জীবনের বিদায় ঘটবে অতিসত্বর । ধ্যত যাউগ্গা যা হবার হবে। আর কতদিন চুলায় চুলাচুলি করা যায় । রানতে রানতে জীবন ত্যানা ত্যানা । আর না ! বাবা .......(মনে মনে) তারে নিয়া একটা কোবতে লিখে ফেললে মন্দ হতো না.....
আমি চাই কেউ এসে আমার দরজা জানালা খোলে দিক ।
আমি চাই না সে বিশ্ব সুন্দ্রি......
সে যেন আমার পাশে এসে বসে
আমার পাতের মাছ খেয়ে কাঁটা আমার থালায় তুলে দেয় ।
আমি চাই না সে আমার জন্য না খেয়ে বসে থাকুক.....
আমি চাই বাসায় ফিরলেই সে যেন বায়না ধরে আমাকে হাতে তুলে খাইয়ে দাও না গো ।
আমি চাই না, সে রান্নাবান্না করুক
আমি চাই, সে যেন ঘরে বসে সারাদিন সাজুগুজু করে
আর সে আমাকে যেন বলে দেখতো প্রিয় কেমন লাগছে গো আমায় ।
একটা ছবি আঁকো তো আমায় নিয়ে । নীল পঙ্খীরাজে দুজন ঘুরতেছি এমন একটা ছবি,
সে যেন বলে, সারাদিন ঘুরে বেড়াইছ মজা করে তাই না?
যাও তো এবার হেঁসেলে যাও আমার জন্য রাইন্ধা বাইড়া নিয়া আস ।
আমার সাজুগুজু নষ্ট হয়ে যাবে প্রিয়ে, আচ্ছা তুমি কি আমায় একটুও ভালবাস না গো ।
ইয়া মাবুদ সব উল্টা ভাবনা মনের ভিতর গুটুর গাটুর করতাছে এইডা কি হইল। ইয়াজ উদ্দিন ঠিকই কইছে বল্টু তুই ছ্যাকা বল্টু ।

আচ্ছা এত ভাবনা ভাবতাছি । যে রুমে থাকি সেটা তো সিঙ্গেল রুম । সুন্দ্রিরে নিয়া থাকুম কই ? আচ্ছা কোন এক ফাঁকে জিগ্যেস করে দেখুম নে...... সে যে জায়গায় থাকে সেখানে কয়টা রুম । তার এখানেই না হয় উঠে পড়া যাবে । ঘরটা কিভাবে সাজানো থাকবে হুমমমমমমমম । একটা খাট সিঙ্গেল সে না হয় খাটে থাকবে আর আমি মাটিতে অথবা দুইজনই এক খাটেই থাকুম । কিভাবে! সেটা বুঝে নিন । জানালার পাশে একটা ইজি চেয়ার, পাশে থাকবে সুন্দ্রির ড্রেসিং টেবিল । আজকাল বাইরে যে বদ ভুঁই বাপরে তার চেয়ে বরং সুন্দ্রির চুলের ঘ্রাণ নেয়া যাবে । আলমারি, কফি টেবিল দুটি প্লাস্টিকের চেয়ার । অহহো আর একটা টিভি থাকলে মন্দ হতো না । কোথায় রাখব সেটাকে । আচ্ছা সেটা পরে ভাবতাছি । দেয়ালে থাকবে নিজের আর্ট করা সুন্দ্রিদের ছবি পোট্রেট (মনে মনে-এসব দেখলে সে আর আবার চেইতা যাইবো নাতো । আরে চেতবো কেন এসব তো কলা আরে কাঁচকলা না শিল্প কলা/চিত্রকলা । কিভাবে মেয়েদের ভাজে ভাজে আর্ট করা যায়। সেটাতো একটা বিরাট গুণ বরং খুশিই হইবো প্রতিভা দেইখ্যা ।)

বল্টু ভাবছে তার আয়রোজগার তো কম । বিয়ের আসরে কারে কারে রাখবো। তার আত্মীয় স্বজন আমার আত্মীয় স্বজন ওরে বাপস আর ভাবতে পারছি না । না থাক বন্ধুদের নিয়াই বিয়ার কামডা সাইড়ালাই । ভার্চূয়াল বন্ধুদের দাওয়াত দিলে জানি কেমন হয় । গল্প কবিতা আসরের বন্ধুরা তো অবশ্যই আসবে । আচ্ছা একটা তালিকা তৈরী করি.....
যেমন......
১। আমিনুল বাপরে বেটা তো খালি বন্ধু আর সুন্দ্রিদের নিয়া কোবতে লেখে । এখানে আসলে কি না কি হয় । তারে বাদ দিলাম । না বাদ দেয়া ঠিক হপে না। সে আসলে আরো কিছু কবিতা উপহার পাওয়া যাইবো ।
২। সোহেল মাহামুদ (অতি ক্ষুদ্র একজন) ওরে দাওয়াত দেয়া যায়। অতি ক্ষুদ্র তো খানা দানা কম দিলেও চলবে।
৩। তাপসকিরণ রায় । আহারে দাদা যে সুন্দর লেখালেখি করে । বিরাট পছন্দের লোক । না তারে দাওয়াত না দিলে চইলবো না ।
৪। osmansajib এই ভাইডা আমার সব অকবিতা পড়ে আবার কমেন্টও করে না তারে দাওয়াত না দিলে চলবে না । কি আর করা লিষ্টে যোগ দিলাম ওসমানভাই । আইসেন যে
৫। মাসুম বাদল -হুম এই হচ্ছে আমার আসল গেষ্ট। এক ঢিলে দুই পাখি মারা হবে। ভাই আপনের দাওয়াত । কিন্তু কবিতা আবৃত্তি শুনাইতে হইবো মনে রাইখেন যে ।
৬। জাকিয়া জেসমিন যূথী .... সুইট আপি মিষ্টি আপি গুল্লু আপু..... আহারে আপুটা যে কেমনে এতসুন্দর আঁকে আবার গল্প লিখে কবিতা লিখে আবার খানা খাদ্যিও বানাইতে পারে বেসামাল । না আপিটারে দাওয়াতের এক নম্বর লিষ্টে রাখলাম তয় আপি কিছু খাবার বানাইয়া আইনো কিন্তু । কিছু ওয়ালমেট তোমার আঁকা । নতুন সংসার তো ওয়ালে লাগানো যাবে কেনা লাগবে না ।
৭। ফেরদৌসী বেগম (শিল্পী ), তানি হক, রোদের ছায়া দুইটা আপি আমার প্রিয় আর বেসম্ভব সুন্দ্রি । সুন্দ্রিদের দাওয়াত না দিয়া কি পারি ।
৮। ডাঃ সুরাইয়া হেলেন আপুকে তো এক নম্বরে রাখা উচিত । কেননা আপু এলে তো সবারই ভাল । টিপস পাওয়া যাবে । আর দাওয়াতি গো কম খাওয়ানের কথা তো আমি কইতে পারুম না । আপুই কইয়া দিবো ডাক্তার মানুষ তো । আপু কিছু ফাস্ট এইড ঔষধ নিয়া আইসো গো । সংসার জীবনে কি না কি ঘটে যায় ।
৯। স্বপ্নবিলাস তোমার অপেক্ষায়, বৃষ্টিও হারিয়ে যায়, তবু অপেক্ষারা থেকেই যায়. আহা কি কাব্য আহা । নিমন্ত্রণপত্র পাঠালাম কিন্তু.. মৃন্ময় মিজান মো. সাইফুল ইসলাম সাইমুম আপনারাও আছেন ভাইয়েরা ।
১০। তান্নি, বিষণ্ণ সুমন, Abdul Mannan ভাইয়েরা আপনার আমার খুব কাছের লোক বিয়েতে থাইকেন গো ।
১১। অবিবেচক দেবনাথ, কি সুন্দর পুলা কিন্তু নামের আগে এই উপাধি কেন ভাই । দাওয়াত রাখবেন নি কোনো? । তৌহিদ উল্লাহ শাকিল ,ওয়াহিদ উদ্দিন, শাহ্ আলম শেখ শান্ত, দীপঙ্কর বেরা, আপেল মাহমুদ আপনারা কিন্তু আসবেন বিয়েতে । সেলিনা ইসলাম আচ্ছা এই নামে দেখি আরো আপা আছে কে যে কোনটা কি জানি তাই সব সেলিনা আপুর দাওয়াত । আখতারুজ্জামান সোহাগ ভাই মোকসেদুল ভাই আলমগীর সরকার লিটন ভাই গুণটানা নৌকা ভাই ঈশান ভাই মাহমুদ ভাই বিচ্ছিন্ন দ্বীপ ভাই সুগত সরকার ভাই ছন্দদীপ বেরা ভাই জসীম উদ্দীন মুহম্মদ ভাইয়রা সবাইরে দাওয়াত কিন্তু । আপনাদের যেমন সামর্থ্য আছে গিফট নিয়ে আসেন অসুবিধা নাইক্কা । তবে সংসারের কামে লাগতে হইবো নাইলে ফেরত নিয়া যাবেন গো ভাইয়েরা । কিন্তু দাওয়াতি বেশী হয়ে গেলে তো মুসকিল হয়ে যাবে । এত খানাদানা কিভাবে সম্ভব হবে? আচ্ছা যাক ব্যপার না একটা না একটা ব্যবস্থা হয়ে যাবে ক্ষন ।

ভাবতে ভাবতে বল্টু মিয়া ৬ষ্ঠ আসমানে উঠে গেলো । সেখানেও সে ভাবতেই আছে ভাবতেই আছে.......আজ যদি আমরা বাসে না থেকে একটা অজগর টাইপ লিফটে চড়তাম তাইলে কতই না মজা হতো । তাও ছবি ভাইয়ের অফিস বাংলাদেশ ব্যাংকের বত্রিশ তলা বিল্ডিংয়ের লিফটে........ লিফটা মাঝামাঝি এসে মানে ১৬ তলায় আসলে বিদ্যুত চলে যেত তখন হেব্বি মজা হতো । তখন কি যে হতো ধুর লুলামি ভাবনা ভাবতাছি ক্যারে আজিব দেখি । আচ্ছা সব কিছু নিয়ে তো ভাবা হলো আর কি কিছু বাকি আছে ? ও হ্যা সুন্দ্রির নামটাই তো জানা হলো নারে হায়রে কপাল । ঠিকমত তো পরিচিতই হই নাই। তয় এটা খুবই তুচ্ছ একটা ব্যাপার । আধুনিক জগতে এসবই লৌকিকতা । বড় কথা হলো আমরা দুইজন দুইজনকে ভালবাসি । প্রথম দর্শনেই তার হাসিটায় আম্রে সব কিছু বুঝিয়ে দিয়েছে । তাইলে এখন পরিচয় পর্বর্টা সেড়ে নেয়া যায়..... এই বলে বল্টু মনে মনে ছক তৈরী করে নিচ্ছে.....
আচ্ছা এভাবে কি পরিচয় পর্বটা সাড়া যায়-যেমন

১। আপনি খুব সুন্দ্রি । গায়ে গতরে সুন্দ্রি । মনে আর হাসিতেও সুন্দ্রি । আপনি কি আম্রে বিয়া করবেন । অথবা
২। আপনার সাথে পরিচিত হতে পারি কি? দেখেন আমি কত সুন্দর হ্যানসাম । চুল দেখছেন ঋত্তিক রৌশন আর বডি দেখছেন ইয়া আলি......... সালমান খানের মত । বুকের ছাতি দেখছেন এক্কেরে শাহরুখ খান ধুরু যা শাহরুখ খানের বুকে লোম নাই । দয়া মায়া নাই যার বুকে লোম নাই তার । না বলা যায়, কারণ শাহরুখরে তো সবাই হেব্বি লাইক করে ।
৩। আপনার হাসিটা মাসাল্লাহ সুন্দর । আপনি আমার নামটা জানতে ইচ্ছুক অথবা আমি কি করি কোথায় থাকি?
৪। হ্যালো ম্যাম এক্সকিউজমি আপনার নামটা? যদি বলতেন তাইলে আমি আমার পরিচয়টা আপনাকে দিতে পারতাম অথবা আপনাকে আমার কেমন লাগে তাও শুনাতে পারতাম
৫। অথবা.......কথা শুরু করা যায় এভাবে-আচ্ছা আমি অমুক জায়গায় যেতে হলে বাস থেকে কোথায় নামতে হবে ? এসব বা এখানের একটাও পছন্দ হবে না বা মনে ধরবে না তার চেয়ে বরং লাষ্টে একটা কথা দিয়া ট্রাই করা যায় .......
হ্যালো ম্যাম আপনি হাসছেন কেন? সে চোখ নামিয়ে নিয়ে আরো বেশী করে হাসতেই থাকবে । সে মৌন থাকবে আমি তার মৌনতা থেকে জেনে নিব তার অব্যক্ত উত্তর - কারণ সে চোখ নামিয়ে নিয়েছে চোখ থেকে । অই হতচ্ছাড়ি চোখ নামাবি না । তা না হলে জানবো কিভাবে চোখের ভাষা কারণ চোখ যে মনের কথা বলে, চোখে চোখ রাখা সে তো নয়, চোখের সে ভাষা বুঝতে হলে, চোখেরও চোখ থাকা চাই.......তার পর সে আবার চোখ তুলবে এবং স্বাভাবিক ভাবেই আবারো হাসতেই থাকবে ।

উঠে দাঁড়ায় বল্টু । নতুন জীবনের পথে পা বাড়ানোই টা এখন সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ । বাস স্টপেজে থামলে বল্টু বাস্তবে ফিরে আসে......
বাস্তবে ফিরে এসে বল্টু তাকে সরাসরি জিগ্যেস করল -আচ্ছা আপনি এভাবে হাসছেন কেন?

সুন্দ্রি সশব্দে হেসে উঠলো আর বল্টুর হাতে একটা টিস্যু ধরিয়ে ........ মিনমিনে গলায় বলল, বাসের ব্রেক কষে যখন আমি আপনার উপরে পড়ে গেছিলাম তখনই কান্ডটা ঘটে যায় আই এম রিয়েলি সরি ফর দেট....... আপনার গালে লিপষ্টিকের চিহ্ণটা মুছে নিন প্লিজ। তা না হলে বাস থেকে নামলে বিপদে পড়বেন মানে লজ্জায় পড়বেন

আহারে বল্টুর হৃদয় ভেঙ্গে চুর চুর হয়ে গেল আহা আহা ...... টিস্যু দিয়ে গাল মুছতে মুছতে বল্টু পা বাড়ায় গন্তব্যের দিকে......... বেচারা বল্টু ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
দীপঙ্কর বেরা খুব সুন্দর । ভাল লাগল ।
ধন্যবাদ দাদা পড়ার জন্য :)
পুলক বিশ্বাস আমার মতো গোপালের কপালে নেমন্তন্ন নাই। যাকগে অভাবী মানুষদের এমনই হয়! বল্টু আমারে বাদ দিয়ে ভালই করেছে। বেশি খাইতো। আমার ভালো লেগেছে। কিন্তু আপু লিখলে তো হবে না। বিচারক মন্ডলীদের বিচারের সময় বিষয়বস্তু স্ক্রিপ্ট-এর সাথে পাঠানো হয় বলে মনে হয় না। যেমন উচ্ছ্বাস কবিতা সংখ্যায় আমার সমন্বিত স্কোর=৪। যারা আমার চেয়ে ভালো স্কোর করেছে তাদের লেখায় না-কি আমার ’মহাকালের গহিনে- নিঃসীম পানে’ লেখায় বেশি উচ্ছ্বাস প্রকাশ পেয়েছে একটু পড়ে দেখবেন আশা করি। আপনারা অনেকদিন ধরেই এ ব্লগে লিখছেন তাই এসব বলা। কষ্ট পেয়ে থাকলে ক্ষমা করবেন।
আসলেই । অনেক ভাল লেখা ফাক ফোকরে চলে যায় । আপনার লেখা পড়েছি খুব সুন্দর হয়েছে । ধন্যবাদ গল্প পড়ার জন্য
সকাল রয় হে হে হ আপু সব ঠিক আছে
দাওয়াত খেতে আইসেন কিন্তু । থ্যাংকু

০১ মার্চ - ২০১১ গল্প/কবিতা: ১৫২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪