হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা যা সবই দিয়েছিলাম তাকে, দিতে দিতে একপর্যায়ে দিয়েছিলাম পুরোটাই একে একে। চোখের আড়াল হলেই সে হয়ে যেত অস্থির, ছটফট করতো কাছে আসতে থাকতে পারত না স্থির। বলতো চোখে চোখ রেখে শুধুই ভালোবাসার কথা, মানতো না সে নিষেধ বারণ কোন বাধ্য-বাধকতা। হতে হতে সে এক পর্যায়ে হয়েছিল একান্তই আমার, আমাকে ছাড়া ভালো লাগতো না এই দুনিয়ার কিছু তার। জানতো না এ সম্পর্কের কথা কারো বাবা-মা, কেউ, যখন জানতে পারল তারা উঠল বজ্র কঠিন ঢেউ। একদিন বসে গল্প করছিলাম পার্কে দুজন, দেখে ফেলল প্রিয়ার বাবা জানি না কিভাবে কখন। সেই থেকে তাকে দেখা যেত না ঘরের বাইরে, তাকে দেখার জন্য পার্কে, কলেজে বেড়িয়েছি ঘুরে ঘুরে। তার খোঁজ না পেয়ে, একদিন গেলাম তাদের বাড়িতে, টুং টাং শব্দে বারোটা বাজলো ও বাড়ির ঘড়িতে। কত আশা ভালোবাসা জড়িয়েছিল দুজন দুজনার, তাকে ছাড়া সবই মিছে ছিল যখন সে ছিল আমার। বাড়িতে গিয়ে শুনলাম যা মাথা ঘুরে গেল, চারপাশ থেকে যেন বাতি নিভে আঁধার নেমে এলো। অন্য একজনের সাথে হয়েছে তার শুভ পরিণয়, অচল হয়ে গেল জীবন এ পথ ফুরবার নয়। মনের দুঃখ মনে চেপে হলাম দেশান্তরী, সেই থেকে প্রতিজ্ঞা করলাম ফাঁদে যেন আর না পড়ি।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোঃ ইকরামুজ্জামান (বাতেন)
ভাই রবিউল ই রুবেন আপনার কবিতা পড়লাম এটা নিরুৎসাহিত করার মত কবিতা নয় , আপনি একজন ভাল লেখক । চালিয়ে যান একদিন বিজয়ী হবেন "ইনশাআল্লাহ" ।
সাজিদ খান
অচল হয়ে গেল জীবন
এ পথ ফুরবার নয়।
মনের দুঃখ মনে চেপে
হলাম দেশান্তরী,
সেই থেকে প্রতিজ্ঞা করলাম
ফাঁদে যেন আর না পড়ি।অসাধারণ লিখেছেন,,,,,জয় হোক কবিতার....আমার লেখা পড়ার আমন্ত্রণ রইলো ..
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।