ভিনগ্রহের বন্ধু

বন্ধু (জুলাই ২০১১)

মোহাম্মদ মুহিবুল্লাহ
  • ৫৭
  • 0
  • ৫৫
এক.
২০-১০-২০৯৮--- প্রত্যেকদিন সাধারণত সূর্যোদয়ের পর সূর্য থেকে আসা সাদা আলোয় আলোকিত হয় পৃথিবী। কিন্তু অদ্ভুতভাবে আজ ঘটল ব্যতিক্রমি এক ঘটনা। সূর্যোদয়ের পর গোলাপী আলোয় আলোকিত হয়ে উঠল পৃথিবী । পৃথিবী নামের গ্রহটি যেন গোলাপী রঙে রঙিন হয়ে উঠল। পরের দিন আবার সব ঠিক হয়ে গেল। সূর্য থেকে আসা সাদা আলোয় আলোকিত হল পৃথিবী । কিন্তু অদ্ভুত ভাবে ঘটা ঘটনাটার কোন ব্যাখ্যা পাওয়া গেল না।
২৫-১০-২০৯৮----- অন্যান্য দিনের মত স্বাভাবিক ভাবেই চলে যাচ্ছিল দিনটি। কিন্তু হঠাৎ দুপুরের দিকে দেখা গেল পৃথিবীর সব গাছের পাতা গুলো হঠাৎ নীল বর্ণ ধারন করেছে। এক ঘন্টা পর পাতাগুলো আবার সবুজ বর্ণ ফিরে পেল। কিন্তু পূর্ব থেকে আরও বেশী গাঢ় বর্ণ ধারণ করল। পৃথিবীর মানুষ ভীত হলেও অনুভব করল তারা যেন পূর্বের থেকেও আরামে শ্বাস গ্রহণ করতে পারছে, চারদিকের বায়ুমন্ডল তাদের কাছে আগের থেকেও সজীব মনে হল। বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে জানাল, অদ্ভুত এ ঘটনার পর বায়ুমন্ডলের ক্ষতিকর গ্যাসের পরিমাণ অবিশ্বাস্য ভাবে কমে গেছে।
২৮-১০-২০৯৮---- পৃথিবীর এক গোলার্ধের মানুষ ঘুমে আচ্ছন্ন, অপর গোলার্ধের মানুষ কর্মব্যস্ত । ঠিক এই সময়ই পৃথিবী জুড়ে অনুভূত হল প্রচন্ড ভূমিকম্প। রিকটার স্কেলে যার মাত্রা ধরা পড়ল ৯.৩। কিন্তু আশ্চর্যজনক হলেও সত্য যে এতে পৃথিবীর একটি বিল্ডিংও ভাঙল না, কোথাও কোন ক্ষতিই হল না।
কয়েকদিনের ব্যবধানে ঘটতে থাকা এইসব আশ্চর্যজনক ঘটনায় আতঙ্কিত হয়ে পড়ল পৃথিবীর মানুষ। ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-কারখানা, অফিস-আদালত, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সব বন্ধ হতে শুরু করল। এক কথায় অর্থনীতির চাকা অচল হয়ে পড়ল। জনজীবন স্থবির হয়ে পড়ল। একান্ত কোন প্রয়োজন ছাড়া মানুষজন ঘর থেকে বের হওয়া বন্ধ করে দিল। গত কয়েকশ বছরের মধ্যে সবচেয়ে সঙ্কটজনক মুহূর্ত অতিক্রম করছে পৃথিবী । বিজ্ঞানীগণ কারণ অনুসন্ধানে নেমে পড়লেও কোন কূল কিনারা করতে পারল না। ইলেকট্রনিক নিউজ সাপ্লাইয়ার (ENS) গুলোতে বিজ্ঞানীদের সমালোচনা করে রিপোর্ট প্রকাশ করা হল। কেউ কেউ তো পৃথিবীর শেষ পর্যন্ত দেখে ফেলল।
দুই.
আশ্চর্যজনক ঘটনাগুলো ঘটার কয়েকমাস আগের ঘটনা। আফ্রিকার প্রত্যান্ত অঞ্চলে ঘটে ঘটনাটি। অন্যান্য দিনের মত সেদিনও যে যার কাজ করছিল গ্রামবাসী । এমন সময় গ্রামের কয়েকজন লোক হঠাৎ লক্ষ্য করে একটি চারকোণাকৃতি ক্ষুদ্র মহাকাশযান। এর ভেতর অদ্ভুত কতগুলো প্রাণী বসা। খবর পেয়ে সরকার ও মিডিয়ার লোকজন যখন সেখানে হাজির হল তখন কোথায় যেন হারিয়ে গেল মহাশূণ্যযানটি। এরপর পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় দেখা গিয়েছিল এ ধরনের মহাশূণ্যযান। এ নিয়ে তখন বিভিন্ন ENS এ রিপোর্টও প্রকাশিত হয়েছিল।
তিন.
দি ওয়ার্ল্ড সায়েন্স একাডেমী (WSA) এর ঢাকাস্থ সদর দপ্তর অফিসে রুদ্ধদ্বার বৈঠক চলছে। বৈঠকে উপস্থিত আছেন বিশ্বসেরা বিজ্ঞানীগণ। প্রত্যেক বিজ্ঞানীই স্ব স্ব বিষয়ে সেভেন স্টার ধারী।
WSA এর হলরুমে পিনপতন নীরবতা। কারও মুখে কোন কথা নেই। এমন সময় গমগম করে উঠল WSA প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত আমেরিকান বিজ্ঞানী আবদুল্লাহ সাইয়ুম এর কণ্ঠস্বর---"প্রিয় বন্ধুগন, বিশ্বসেরা বিজ্ঞানীগণ, আপনারা জানেন আপনাদের আজকে এখানে কেন ডাকা হয়েছে। পৃথিবী আজ সঙ্কটময় মুহূর্তে দাড়িয়ে। পুরো বিশ্বের মানুষ আজ আপনাদের দিকে তাকিয়ে আছে। এই রহস্যের সমাধান আপনাদের খুজে বের করতে হবে।" এতটুকু বলে থামলেন জনাব সাইয়ুম , এরপর বললেন--"এখন আমি এই বিষয়ে আপনাদের মতামত ও গবেষণা সম্পর্কে জানতে চাই।" "সূর্যে কয়েকশ বছর পর পর পরিবর্তন সাধিত হয়।" বলা শুরু করলেন ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী জন কনস্টাইন।"আর এই পরিবর্তনের ফলে পৃথিবীতে এই ঘটনা ঘটতে পারে ।"
"আমার মনে হয় মহাজাগতিক কোন শক্তির প্রভাবের মধ্যে পড়ে গেছে পৃথিবী । যার কারণে এইসব ঘটনা ঘটছে"- নিজের মতামত ব্যক্ত করলেন আফ্রিকান বিজ্ঞানী কড লরিউ।
এভাবে প্রত্যেক বিজ্ঞানী তাদের অভিমত প্রকাশ করলেন। সর্বশেষে সুযোগ পেলেন WSA এর সর্ব কনিষ্ঠ বিজ্ঞানী বাংলাদেশি মহাকাশ বিজ্ঞানী মোহাম্মদ সিফাত খন্দকার। সুযোগ পেয়েই পুরো হল রুমে বোমা ফাটালেন জনাব খন্দকার। তিনি ধীরে সুস্থে বলা শুরু করলেন -"সবকিছু আমাদের ভিনগ্রহের কয়েকজন বন্ধু কর্তৃক সম্পন্ন করা হচ্ছে আমাদের কল্যানের জন্য।" অন্য সকল বিজ্ঞানী তার দিকে কৌতুহল দৃষ্টি নিয়ে তাকিয়ে রইল। জনাব খন্দকার ব্যাখ্যা করলেন--আপনাদের নিশ্চয় মনে আছে পৃথিবীর বিভিন্ন জায়গায় দেখা যাওয়া চারকোণাকৃতি মহাকাশযান গুলোর কথা। বাংলাদেশের কয়েকজায়গায়ও দেখা গিয়েছিল মহাকাশযানগুলো। আমি সেখান থেকে মহাকাশযানগুলোর ফেলে যাওয়া কিছু নমুনা সংগ্রহ করে রেখেছিলাম। আশ্চর্যজনক ঘটনাগুলো ঘটার পর আমি ঘটনাগুলোর সাথে চারকোণাকৃতি মহাকাশযানগুলোর সম্পর্ক খুঁজে বের করতে চেষ্টা করলাম। দুই দিন আগে রাত্রে আমি বিষয়টা নিয়ে চিন্তা করছিলাম। এমন সময় হঠাৎ আমার স্পেশীয় মিররে একটি অদ্ভুত চেহারা ভেসে উঠল। এবং কথা বলতে শুরু করল যা আমার মাইক্রো রেকর্ডারে রেকর্ড করা আছে। " এতটুকু বলে মাইক্রো রেকর্ডারের সুইচ অন করলেন বিজ্ঞানী সিফাত। শুনা গেল একটি অদ্ভুত চিকন কণ্ঠস্বর --"আমি প্রিস্টলি-০১১, আমার সাথে আছে প্রিস্টলি-২০৯। পৃথিবীবাসীদের আলাদা নাম থাকলেও আমাদের আলাদা কোন নাম নেই । প্রিস্টল গ্রহের অধিবাসী বলে আমাদের বলা হয় প্রিস্টলি। আমাদের গ্রহটা প্রক্সিমা আলবাট্ট্রাস গ্যালাক্সীতে। প্রিস্টল মিউন নক্ষত্রের একটি গ্রহ। আমরা জ্ঞান বিজ্ঞানে পৃথিবী থেকে প্রায় পাঁচহাজার বছর এগিয়ে । আমি ও আমার বন্ধু জ্ঞান আহরণে মহাবিশ্ব ভ্রমণে বের হই। অনেক গ্যালাক্সী পাড়ি দিয়েও কোন প্রাণীর সন্ধান পাই নি। শেষ পর্য়ন্ত মিল্কওয়ে গ্যালাক্সীতে প্রবেশ করে বিভিন্ন গ্রহ নক্ষত্র ঘুরে পৃথিবীতে এসে মানুষের সন্ধান পাই। কিন্তু দেখি তারা জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অনেক পিছিয়ে । তারা তাদের অনেক সমস্যা দেখতে পায় না, অনেক সমস্যা দেখতে পেলেও সমাধান করতে পারে না। তাই আমি এবং আমার বন্ধু হাত দিই কিছু সমস্যা সমাধানে। পৃথিবীর জীব সম্প্রদায়কে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে রক্ষা করার জন্য পৃথিবীর চারপাশে যে ওজন স্তর রয়েছে মনুষ্য কর্মকান্ডের ফলে তা প্রায় ধ্বংসের পথে। এভাবে ওজন স্তর ধ্বংস হতে থাকলে পৃথিবীর জীব সম্প্রদায়ও এক সময় ধ্বংস হয়ে যাবে। তাই আমরা প্রথমে ওজোন স্তর ঠিক করার কাজে হাত দিই। কিন্তু ঠিক করার সময় সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মির ফলে পৃথিবীর জীবজগত ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। তাই আমরা পৃথিবীর চারদিকে টার্কোমিডিয়াম নামক ক্ষতিকর রশ্মি শোষনকারী গোলাপী পদার্থের স্তর সৃষ্টি করি। এর ফলে আলো পৃথিবীতে গোলাপী বর্ণ হয়ে প্রবেশ করে। ওজোন স্তর ঠিক করার পর টার্কোমিডিয়ামের স্তর সরিয়ে নেওয়া হয়।
পৃথিবীর আরেকটি সমস্যা হচ্ছে বায়ুদূষণ তথা পরিবেশ দূষণ সমস্যা। মানুষের অপরিণামদর্শী কর্মকান্ড, অপরিকল্পিত শিল্পায়ন ও নগরায়নের ফলে প্রতিনিয়ত পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। সৃষ্টি হচ্ছে কার্বন-ডাই-অক্সাইডসহ অন্যান্য ক্ষতিকর গ্যাস। যা ওজোন স্তরকে ধ্বংস করছে, বায়ুতে অক্সিজেনের তুলনামূলক অনুপাত কমিয়ে দিচ্ছে। মানুষের মধ্যে সৃষ্টি করছে বিভিন্ন ক্ষতিকর রোগব্যাধি। এভাবে বায়ু দূষণ বাড়তে থাকলে একসময় পৃথিবীতে মানুষের বসবাস অসম্ভব হয়ে পড়বে। তাই আমরা এই সমস্যা সমধানে হাত দিই। আমরা ব্লুয়িং প্রক্টর রশ্মি ব্যবহার করে গাছের সবুজ পাতার ক্লোরোপ্লাস্টের পরিমাণ ও কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দিই। এই বিক্রিয়া ঘটানোর সময় গাছের পাতার রং নীল বর্ণ ধারণ করে। এরপর আল্ট্রাফিল্টার ব্যবহারের মাধ্যমে বায়ুতে বিভিন্ন গ্যাসের আনুপাতিক পরিমাণ ঠিক করে দিই। এতে করে মনুষ্য প্রজাতি বায়ু দূষণের হাত থেকে যেমন রক্ষা পাবে, তেমনি বিশুদ্ধ বায়ু গ্রহণের ফলে নিরোগ ও সুস্থ সবল হয়ে উঠবে এবং মস্তিকের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে।
পৃথিবীর ভূভাগে আমরা এক বিরাট ফাটল লক্ষ্য করি। এরপর তাই আমরা হাত দিই এই ফাটল ঠিক করার কাজে। এই ফাটল এর ফলে একটি প্লেট অপর প্লেট এর উপর চলে গিয়ে বিরাট দূর্ঘটনার সৃষ্টি হতে পারে। এমনকি ভয়াবহ সুনামির সৃষ্টি হতে পারে যা মনুষ্য প্রজাতির বিলুপ্তির জন্য যথেষ্ট। তাই আমরা ক্লিওফিলিক আর্কষনের সাহায্যে পৃথিবীর সবকিছু ঠিক রেখে পৃথিবীর ফাটল ঠিক করে দিই। সেজন্য পৃথিবীতে ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এরপর আমরা আরও কয়েকটি সমস্যা সমাধানে হাত দিব । তারপর যাত্রা করব নতুনের সন্ধানে নতুন পথে। আবার দেখা হবে । আজকের মত বিদায়।"" মাইক্রোরেকর্ডার বন্ধ হতেই বিজ্ঞানী সিফাত খন্দকার বলে উঠল -" এরপর আমার স্পেশীয় মিরর অন্ধকার হয়ে গেল। অনেক চেষ্টা করেও তাদের সাথে আর যোগাযোগ করা সম্ভব হয় নি। " এতটুকু শেষ করে বসে পড়লেন জনাব খন্দকার। অন্যান্য বিজ্ঞানীরা স্বস্তির নি:শ্বাস ফেললেন। কিছুক্ষণের জন্য পুরো হল রুম নীরব হয়ে গেল। "এবার আমাদের কাজ হবে ভিনগ্রহের বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ করা।"- নীরবতা ভেঙ্গে বলে উঠলেন WSA প্রেসিডেন্ট।-" সবাইকে ধন্যবাদ জানিয়ে আজকের মত বিজ্ঞান সভা এখানেই শেষ করছি।"
চার.
অবশেষে অনেক প্রচেষ্টার পর যোগাযোগ করা সম্ভব হল প্রিস্টলি গ্রহের অধিবাসীদের সাথে। অবশ্য তারা যদি সাড়া না দিত তবে তাদের সাথে যোগাযোগ করা পৃথিবীবাসীদের পক্ষে কখনো সম্ভব হতো না।
৭-১১-২০৯৮--এক বিরাট মাঠের চারদিকে সাজানো হল। উপস্থিত হলেন পৃথিবীর সব সেরা বিজ্ঞানী ও সরকার প্রধানগণ।
২০.১০ টা- এক চারকোণাকৃতি প্রিস্টলি মহাশূণ্যযান চক্কর দিয়ে নেমে আসল পৃথিবীর বুকে। মহাশূণ্যযান থেকে নেমে এল দুই প্রিস্টলবাসী,পৃথিবীবাসীর বন্ধু । ভিনগ্রহের বন্ধুরা পৃথিবীবাসীর সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করল। পৃথিবীর বিজ্ঞানী ও সরকার প্রধানগণ তাদের কাছে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করল। পুরো বিশ্ববাসী স্যাটেলাইটের মাধ্যমে উপভোগ করল সেই অনুষ্ঠান। প্রিস্টলবাসী এক ঘন্টা অবস্থান করল পৃথিবীতে । তারপর পৃথিবীকে বিদায় জানিয়ে চলে গেল জ্ঞান আহরণে , নতুনের সন্ধানে নতুন পথে । যাওয়ার সময় বন্ধুতার পাশে আবদ্ধ করে গেল পৃথিবীবাসীকে। জানিয়ে দিয়ে গেল মূল্যবান তথ্য-" হিউম্যান প্রজাতি তাদের মগজের ৮-১০% ব্যবহার করে মাত্র। যেদিন তারা মস্তিষ্কের ৮০-৯০% ব্যবহার করতে পারবে সেদিন মহাবিশ্বের অজানা অনেক কিছু জানতে পারবে,করতলগত করতে পারবে অনেক কিছু।"
মোহাম্মদ মুহিবুল্লাহ
চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মোহাম্মদ মুহিবুল্লাহ @সজীব আহমেদ, ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার লেখাটি পড়ে মন্তব্য করার জন্য।
মোহাম্মদ মুহিবুল্লাহ @ Akther Hossain (আকাশ), আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ, আমার লেখাটি পড়ার জন্য।
মোহাম্মদ মুহিবুল্লাহ @মিজানুর রহমান ভাই, আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ।
সজীব আহমেদ চমতকার লেখা ৷ এমন লেখা বার বার চাই ৷
মোহাম্মদ মুহিবুল্লাহ @ আহমেদ সাবের ভাই, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আমার লেখাটি পড়ে সুন্দর পরামর্শ দেওয়ার জন্য।
Akther Hossain (আকাশ) হিউম্যান প্রজাতি তাদের মগজের ৮-১০% ব্যবহার করে মাত্র। যেদিন তারা মস্তিষ্কের ৮০-৯০% ব্যবহার করতে পারবে সেদিন মহাবিশ্বের অজানা অনেক কিছু জানতে পারবে,করতলগত করতে পারবে অনেক কিছু।" সায়েন্স ফিকশন ধর্মী লেখা ভালো লাগলো !
মিজানুর রহমান রানা ভাল লেগেছে-আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। শুভ কামনা।
মোহাম্মদ মুহিবুল্লাহ ধন্যবাদ বিন আরফান ভাই, আমিও আপনার সাথে একমত।
মোহাম্মদ মুহিবুল্লাহ @Md. Akhteruzzaman , ধন্যবাদ ভাই, একই বিষয় সবার কাছে ভাল নাও লাগতে পারে।
মোহাম্মদ মুহিবুল্লাহ @শাহনাজ আক্তার, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ আপু।

১৪ ফেব্রুয়ারী - ২০১১ গল্প/কবিতা: ১০ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪