ডায়েরির পাতা থেকে মুছে যাওয়া দিন কেটে নিয়ে তুলে দিয়েছি তোমার আকাঙ্ক্ষায় । আমার চোখে তাই এখনো স্বপ্নের ঘোর লাগা। আমাকে এই বিশল্যকরণী বৃক্ষের নীচে ফেলে রেখে পিতা চলে গেছেন তাঁর স্বপ্নের সন্ধানে। সে কথা এতাবৎ কাউকে বলিনি – অনুতাপে দগ্ধ আমি সেই থেকে স্থির এইখানে এবং তথাগত চারপাশ জুড়ে ঈশ্বরের মেঘলা বাগান। যেখানে অন্ধকার পার হলে চোখে পড়ে সুদূর প্রান্তর, মানুষের ধান্যক্ষেত্র – হরিৎ উত্তাপ। বস্তুত, এইসব আমার খেয়ালে গড়াপেটা। আমার পায়ের চাপে প্রোথিত কর্দম, তারপর ঘাসফুল, ললিতকলার মতো আজীবন উড়ে চলা নিষ্ঠাবান শিশু প্রজাপতি। এতদূর লিখে রেখে কবি চলেছেন অন্ন আহরণে। নবাবগঞ্জ, তক্ষশীলা, সমতট , কান্যকুব্জ,মগধ, বিক্রমপুর অথবা গান্ধার। ইতিহাস খুঁড়ে যদি পাওয়া যায় সেসব সুষুপ্ত চেতনাকে। আমি সে অচেতন এক উলঙ্গ তীর্থিক – ইতিহাসবেত্তা নই- কেবল সন্ধান করি, যে কৃষক কবিতা লেখে লাঙলের ফাঁকে উপ্ত বীজে। যে মানুষ গান বাঁধে, নতুন শষ্যের গান তাদের সৃজনে -- ঠোঁট রাখে আমার উচ্চারণ। তিনি যখন ফিরে এলেন – তখন বল্মীক ঘিরেছে লিপিবদ্ধ ধূলি তাঁর। আর কী আশ্চর্য! পৃথিবীর সব তৃণ শষ্য হয়ে ফুটে আছে নতুন অন্নের আশায়।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই মেঘ এই রোদ্দুর
সুন্দর। আমার পাতায় আমন্ত্রণ। আমন্ত্রণ জানানো ছাড়া উপায় নাই। কেউ কারো লেখা আগে মত পড়ে মন্তব্য করে না। ভালো থাকুন।
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
নবান্ন আমার মতে নতুন অন্নের সন্ধান।
১৭ এপ্রিল - ২০১৯
গল্প/কবিতা:
১৬ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।