নাক

কাঠখোট্টা (মে ২০১৮)

সুজন শান্তনু
  • ১৮৭
বেলা বাড়ার সাথে সাথে নেতার মেজাজ ও বাড়তে থাকে। বদমেজাজ। কে এই নেতা? আগে তার একটু পরিচয় জানা দরকার। তিনি শফিউদ্দিন শফি। শান্তিপুর পৌর এলাকার বাসিন্দা। বিরােধী দলীয় রাজনীতি করেন। পৌরসভার বাসিন্দারা তাকে শফি নেতা কিংবা নেতা নামেই চেনেন কিংবা ডাকেন। অবশ্য গত পৌর মেয়র নির্বাচনে সরকার দলীয় প্রার্থী হাবিবুল্লাহ হাবুর সাথে ভােটযুদ্ধে অল্প ব্যবধানে তিনি হেরে যান। শফি নেতার অভিযােগ- ভােটে আকছার কারচুপি অইছে। হাবুর চ্যালাপ্যালারা টাকা দিয়া ভােট কিনছে এবং প্রচুর জাল ভােট দিছে। নয়তাে ম্যের তিনিই হতেন। তাহলে তাকে আর গত সাড়ে চার বছর পরাজয়ের গ্লানি বযেঅমন খতরনাক অবস্থায় থাকতে হতাে না। যাহােক, প্রত্যেক খারাপের ভাল দিকও আছে। শফি দুধের মাছিদের চিনে নিয়েছেন। গত নির্বাচনের আগে যারা তাঁর চারপাশে ভনভন করত, তারা এখন হাবুর দলে, হাবুর একনিষ্ঠ ক্যাডার। মেজাজ খারাপ হলে শফির নিজের মাথার চুল ছিড়তে ইচ্ছা করে। তিনি তাই করেন। ডান কানের পেছনের দিকে মাথায় অনেকখানি চুল নেই। রাগের সময় তিনি সেগুলাে হাত দিয়ে টেনে টেনে ছিড়েছেন। আজও ছিড়তে যাবেন, এমন সময় দরজায় ঠক ঠক টোকা।

ভাই!
ভেতরে আয়।

কাদের ও মােহাইমেন ঘরে প্রবেশ করে। এরা দুইজনই শফি নেতার একনিষ্ঠ কর্মী। তারা চুপচাপ গিয়ে সােফায় বসে। নেতা রকিং চেয়ারে দোল খাচ্ছেন; গম্ভীর। এই যে দো'তলা পাঁকা বাড়ি; তিনি একাই থাকেন। পিতার অঢেল সম্পত্তির ষােলআনাই খরচ করছেন রাজনীতির মাঠে। পৌঢ় ব্যস; তবু বিয়ে করেননি। বছর পাঁচেক আগে সলিম চাষির বােবা মেয়ে জরিনাকে তার খুব মনে ধরে। সিদ্ধান্ত ছিল, নির্বাচনে জিতলেই তিনি তাকে বিয়ে করবেন। নির্বাচনে জেতাও হলাে , তাঁর আর বিয়ে করা হলাে না।

ভাই, এমনে অইলে কেমতে অইব- হাবুর পােলাপান নয়াবাজারে আমগাে পার্টি অফিসে ভাঙচুর করছে। আমগাে পােলাপানরে মাইরধইর করছে, কাদের বলে।
মােহাইমেন আরেকটু বাড়িয়ে বলে, ওই হালায় দারােগাও নাকি অহন তাগাের দলে হান্দাইছে৷ আমি সব হুনছি, তােরা আপাতত চুপ থাক। আমি বিষয়টা দেখতাছি।
কাদের ও মােহাইমেন প্রতিযােগী স্বরে বলে- ভাই, আপনি খালি একবার একবার অর্ডার দেন। ওইসব ফইন্নির ঘরে ফইন্নি গাে হান্দাইয়া দিতে আমগাে দুই মিনিটের বেশি সময় লাগব নাইক্কা।
নেতা কোনাে কিছু বলেন না। রকিং চেয়ার দুলিয়ে দুলিয়ে তিনি যেন বিরক্ত। তিনি উঠে বসলেন।
যা রেডি হ গিয়া!
কাদের ও মােহাইমেন অবাক হযে দু'জন দু'জনের দিকে তাকায়। ভাই বােকচুৎ কয় কী! মাস কয়েক পরে নির্বাচন। অহন গােলাগুলি করলে তাে নির্বাচনে খাঁড়াইতেই পারমু না। তারা নিরুত্তর নেতার মুখের দিকে চেয়ে থাকে।
আরে আইজকা শুক্কুরবার না?
ও আচ্ছা! জ্বী ভাই, জ্বী ভাই। আমরা অহনই রেডি অইতাছি।
তারা জানে, রেডি হওযার মানে কী। টুপি-জোব্বা পরা। পৌর এলাকার নব্বই শতাংশ বাসিন্দা মুসলমান। অতএব, তাদের মন জ্য করতে হবে। প্রতি শুক্রবার এলাকার ভিন্ন ভিন্ন মসজিদে গিযে নেতার সাথে নামাজ পড়তে হবে। সেখানে ইমামের খুতবা দেয়ার আগে নেতার সংক্ষিপ্ত বক্তৃতা থাকে। তিনি আল্লাহ-বিল্লাহ দিয়ে শুরু করে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের মন জয় করতে বিভিন্ন অঙ্গীকার করেন। কথনাে কখনাে উদ্ভট গল্পও ফাঁদেন। এই যেমন- গত শুক্রবারে এক মসজিদে বক্তৃতা দিতে দিতে বলেন, আমি গত রাত্তিরে খােযাবে দেখেছি আপনে গাে লগে জুম্মার নামাজে শরিক অইছি।

সামনে সরস্বতী পূজা| আট শতাংশ হিন্দু ভােট নির্বাচনে জেতার জন্য বিশাল কিছু৷ তাদেরও মন রাখতে হবে যে। পূজার দিন গিয়ে তিনি দেবীর পদধূলি নিয়ে আসবেন।
এই সব টেকনিক করে গত নির্বাচনে মেয়র হাবু বহুত ভােট ভাগাইছে। শফি তাই এবার তারও আগেভাগে এই টেকনিকের প্রযােগ শুরু করেছেন।
নেতা শফিউদ্দিন শফী- সাদা লম্বা জোব্বা, গলায় হাজী গামছা, মাথায় চোক্কা টুপি পরে পৌর মসজিদে এসে হাজির। সাথে তাঁর দুই সাগরেদ- কাদের ও মােহাইমেন। তারা ইমামের পেছনে সামনের কাতারে গিয়ে বসল। পাশাপাশি। ইমাম সাহেব ইউসুফ-জুলেখার প্রেম কাহিনী টেনে টেনে সুর দিযে ওয়াজ করে শােনাচ্ছেন। কিছুক্ষণ পর কাদের নেতাকে ইশারা দিয়ে বােঝালাে- সে এক নম্বর মানে প্রস্রাব করতে বাইরে যাচ্ছে। নেতা কিছু বললেন না; তিনি জানেন, এটা কাদেরের একটা দুতা। সে নামাজ-কালাম পড়ে না; তাই পালাচ্ছে। কাদের যেতে না যেতেই তার
জায়গায় পেছন থেকে এক লােক এসে নেতার পাশে বসে। নেতা তার দিকে একবার তাকালেন।
এইটারে তাে লােক বলন যায় নাইক্কা। দেথতে জংলির লাহান। গাযে ময়লা জামা-কাপড়, মাথায় উস্কোখুস্কো চুল, মুখে দাঁড়ি-মােচ কুচ্ছিত। নেতা অনুভব করলেন, লােকটার থেকে যেন বিচ্ছিরি পচা গন্ধ বের হচ্ছে। এবার তিনি খেয়াল করলেন, লােকটার নাক তার নাকের মতই বিচ্ছিরি রকমের লম্বা ও চ্যাপ্টা। তিনি তার থেকে চোখ সরিয়ে নিলেন। কিছুক্ষণ পর নেতার মনে হলাে লােকটা তাঁর দিকে ফিরে আসছেন। তিনি আবার তাকালেন।
হাঁচাই তাে, এই হালার পাে'টা আমার দিকে তাকাইয়া এইরাম হাসে কেলা? আরে, এ তাে দেখতাছি নাক ব্যাঁকাইয়া হাইসা হাইসা আমারে ভেংচি মারতাছে।
নেতার খুব রাগ হচ্ছে। কিন্তু জায়গাটা যেহেতু মসজিদ, তাই তিনি কিছু বলতেও পারছেন না, কিছু করতেও পারছেন না।
বহুদিন পর আজ তাঁর রাজনীতির গুরু মরহুম মির্জা শাহেদ খান এর কথা মনে পড়ে যায়। তিনিও তাঁর নাক নিয়ে মশকরা করতেন। উপদেশ দ্যোর ভঙ্গিতে বলতেন, 'ক্ষমতা অইলাে গিয়া রূপসী মাইযার ঠোঁটের লাহান, তাতে চুমা খাইতে গেলে নাকের দেয়াল সামনে আইবােই।


সাধনা ও কূটকৌশলে হেই দোল ডিঙাইতে অইবাে। লেকিন, হলে তা পারে নাইক্কা। মাগার, ভাগ্যবানরাই হেই অমৃত চুমার স্বাদ পায়৷
ইমাম সাহেবের ওয়াজ শেষ হওয়ার পর শফি নেতা উঠে দাঁড়িয়ে উপস্থিত মুসল্লিদের উদ্দেশে বক্তৃতা শুরু করলেন। বলতে বলতে যে বক্তৃতার কথা, শব্দ, দাঁড়ি, কমা সব তাঁর মুখস্ত-ঠোঁটস্থ, সেই বক্তৃতা দিতে গিয়ে আজ তিনি কেন জানি সব এলােমেলাে করে ফেলছেন। লােকটা তখনও নাক বিকৃত করে তাঁর দিকে তিরস্কারের ভঙ্গিতে বিচ্ছিরি হাসি হেসে যাচ্ছে।
নামাজ শেষে হলাে এক কান্ড। শফি নেতা পেছনে বাক্সে তাঁর যে জুতাে জোড়া রেখেছেন, সেটা হাওয়া। তাঁর সাধের দামি জুতাে যে খােয়া গেল, তাতে তার খুব একটা আক্ষেপ নেই। তিনি খানিকটা বিব্রত; নগ্ন পাযে তাঁকে বাড়ি ফিরতে হবে। নেতা বলে কথা!
এমন সময় হঠাৎ বাইরে শােরগােল শুনে তিনি মসজিদ থেকে বেরিয়ে আসেন। কাদের দোঁড়াতে দোঁড়াতে এসে নেতাকে বলল, ভাই! আপনের জুতা চোর হালারে ধরছি। জব্বর ধােলাই দিছি।
এখন ব্যাটা কোন হানে?
ওই যে ওযুখানার পাশে থাম্বার লগে বাইন্ধা রাখছি।
শফি নেতা ওজুখানার কাছে গিয়ে দেখেন অনেক লােকের জটলা। তার ভেতর থেকে হু-হুয়া চিৎকারে একটি মেয়েলি কান্নাস্বর শােনা যায়। তিনি সামনে যেতেই লােকজন পাশে সরে তাঁকে জায়গা করে দেয়। একি! এ তাে সেই লােকটা, যে মসজিদে তাঁকে বিরক্ত করেছে, নাক বিকৃত করে হেসে তাঁকে ভেংচি মেরেছে। ধােলাই একটু বেশি হয়ে গেছে। সে এখন বেহুঁশ। তার তেলানাে নাক দিয়ে টুপটুপ করে রক্ত ঝরছে। একটি ঘােমটাপরা মেয়ে তাকে পরম মমতায় শক্ত করে বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে আছে আর বুকফাটা চিৎকারে হত্যা করে অনবরত কাঁদছে। কেউ একজন বলে ওঠে, আহারে! বােবা মাইয়াটার কী পােড়া কপাল- চোরা-পাগলা স্বামী তার। আহারে! হঠাৎ বাতাসে মেয়েটির ঘােমটা খসে যায়। শফি এবার মেয়েটিকে স্পষ্টভাবে দেখতে পায়। সাথে সাথে বুকের মধ্যে প্রচণ্ড ধাক্কা খেয়ে সে চমকে ওঠে। এমন


অনভিপ্রেত কিছু দেখার জন্য সে কথনই প্রস্তুত ছিল না। মেয়েটি জরিনা। সেই জরিনা- সলিম চাষির বােবা মেয়ে, যার রূপে শফি একদিন মুগ্ধ হয়েছিলেন, বিয়ে করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু এরপর এতটা বছর পেরিয়ে গেল; তিনি কোনােদিন তার খোঁজখবর নেননি। রাজনীতির অন্ধ মােহে তিনি ভুলে গেছেন সব। তিনি ভাবেন, এ জীবনে কতজনকেই না ভালােবাসা দিলেন, কতজনই না ভালােবাসা দিল; সবই মেকি-লৌকিকতা, রাজনীতির স্বার্থে। এই বােবা মেয়ে তার আধ-পাগল চোর স্বামীকে যে পরম ভালােবাসা দিলাে, তার সাথে জাগতিক কীসের উপমা দেয়া যায়? তিনি যে এই ভালােবাসা পেতে গিযেও হেলায় হারালেন। তাঁর সারা শরীর পাথর হয়ে যায়। হাজারাে প্রশ্নের শিকড় তাঁর দু'পা ছড়িযে দিগন্ত থেকে দিগন্তে বিস্তৃত হতে থাকে।





আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
Shamima Sultana খুব ভাল লাগল, শুভ কামনা থাকল
Fahmida Bari Bipu এই গল্পে আমি কিছুতেই ৫ এর নীচে ভোট দিতে পারছি না। এই সংখ্যাতে গুণে গুণে যে ৪টি গল্প ভাল লেগেছে আমার এটি তার মধ্যে একটি। আর তিনটিতে রয়েছে প্রজ্ঞা, নাহিদ হাসান ও আরজুন সারমা'র গল্প। আপনাকে অভিবাদন। গল্বিঁসানতায় স্বাগতম। সামনে আশাকরি আরো ভিন্ন স্বাদের গল্প নিয়ে আসবেন। একটি কথা। প্রজ্ঞা যে সমালোচনা করেছেন আমি কিন্তু তার সাথে সম্পূর্ণ একমত। বিশেষ করে জুলেখা'র বিষয়টা। :)
ওহ্‌! আরেকটি আছে। এই সংখ্যায় জামালউদ্দীন ভাইয়ের গল্পটিও বেশ লেগেছে আমার।
মামুনুর রশীদ ভূঁইয়া গল্পটি মাঝে মাঝে খাদের কিনারে গিয়ে পড়তে পড়তেও পড়েনি। যখনই এরকম অবস্থার তৈরী হয়েছে লেখক অত্যন্ত মুন্সিয়ানার সাথে টেনে ধরেছেন। ভেক্টরের দিক মেনে শেষ পর্যন্ত একটি ঠিকানায় পৌছে দিতে পেরেছেন গল্পটিকে পরিসমাপ্তিতে। ভালো লাগল। আরো লিখবেন ভবিষ্যতে। ভোট, পছন্দ রইল শুভকামনাসহ।
প্রজ্ঞা মৌসুমী চারপাশের পরিচিত কিছু রাজনৈতিক মুখ, কৌশল। তবে বোবা জরিনাকে বিয়ের ইচ্ছেটা শফিউদ্দিন শফির প্রতি সমবেদনা তৈরি করে দিচ্ছিল। শুক্রবারে আসলে ওয়াজ না, খুতবা পড়ানো হয়। আর আমার কাছে জুম্মার দিনে ইউসুফ-জোলেখার প্রেমের বর্ণনা বেমানান মনে হয়েছে কেননা এই প্রেম কাহিনী আসলে মিথ, কিংবা বাংলা সাহিত্যের প্রণয় কাব্য। ইসলামে জুলেখাকে প্রণয়ী নয় বরং প্ররোচনাকারীদের একজন হিসেবে দেখানো হয়য়। শুরুতে বলা হয়েছে, নেতা শফি নির্বাচনে হেরে "গত সাড়ে চার বছর পরাজয়ের গ্লানি" বয়ে বেড়াচ্ছে অথচ আরেক জায়গায় লিখেছেন - নির্বাচনে জেতাও হলো , তাঁর আর বিয়ে করা হলো না। 'না' শব্দটা কি আসে নি? নাকের ব্যাপারটা ক্রিয়েটিভ ছিল। গল্পের শেষে আইরনি বা মানবিকতাও ছিল চমৎকার। সব নিয়ে পরিপাটি সময়োপোযোগী গল্প। শুভ কামনা।
মৌমিতা পুষ্প মোহের রাজনীতি নাকি রাজনীতির মোহে জীবনের মূল্যবান সময় নষ্ট করে মানুষ। বিনিময়ে কি পেতে চায়? জীবনের জন্যই যদি এত কিছু করা তাহলে জীবনের মায়া না করে কেন এ নোংরা রাজনীতির জন্য এ মোহ। গল্পটি অনেকগুলো প্রশ্নের উত্তর খোঁজার চেষ্টা করেছে। ধন্যবাদ লেখক। ভাল লাগল। ভোট দিলাম। আমার কবিতাটি পড়ার অনুরোধ রইল।
রবিউল ইসলাম খুব সুন্দর। শুভ কামনা ও ভোট রইল। আমার গল্প ও কবিতায় আমন্ত্রণ। ভাল থাকবেন সব সময়।
মৌরি হক দোলা অনেক সুন্দর গল্প... খুব ভালো লেগেছে.....শুভকামনা রইল......
অনেক ধন্যবাদ। ভালোবাসা। কৃতজ্ঞতা।
সেলিনা ইসলাম বেশ জীবন্ত কাহিনী। শেষে মনটা খারাপ হয়ে গেলো। শুভকামনা রইল।
অনেক ধন্যবাদ। ভালোবাসা। কৃতজ্ঞতা।
নুরুন নাহার লিলিয়ান নাক ...গল্পের নাম দেখে পড়লাম । নেতা কাহিনী খারাপ নয় । শুভ কামনা রইল

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

চুমুর নৈস্বর্গিকতায় নাক যেন কাঠখোট্টা দেয়াল। রাজনীতিটাও একপ্রকার নাক, যদি তাতে ক্ষমতায় মমতা না থেকে থাকে মোহ।

০৮ এপ্রিল - ২০১৮ গল্প/কবিতা: ২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪