যদি জিজ্ঞেস করি, মৃত্যুর রঙ কী? গাঢ় আশাবাদী রোদ, এখানে তোমার পাল্লা ভেড়াও। আলো ছড়াক শূন্যে থেমে যাওয়া অলটিমিটারের তেরছা কাটায়। এলোমেলো ছড়িয়ে থাকা গ্যাসমাস্ক গুলোয় আটকে আছে অনন্ত বিস্ময়। জানালায় আছড়ে পড়া প্রিয়মুখ গুলো- এখনো ইতস্তত হেটে বেড়াচ্ছে ইথারে। এখানে আর কখনো সকাল হবেনা। বাতাসে একান্নটি ম্রিয়মাণ কন্ঠে উচ্চারিত হয়েছে সময়কে স্তব্ধ করে দেবার মন্ত্র। দেখো- বারুদের গন্ধ, দুমড়ে যাওয়া ধাতব স্পর্শ, অনাদী আর্তনাদ আর জমে থাকা লাল! এসব পেরিয়ে প্রিয়ন্ময়ী, তোমার নীলচে সাদা জামাটা পরে নিও- দৃষ্টি যেখানে ফিকে হয়ে আসে- স্বপ্নেরা ভুলে যায় পরিচিত চরাচর, রক্তাভ, দুর্দম শিখায় যখন ফুসফুসের বাতাস ফুরিয়ে আসে, নিয়তি অমোঘ জেনেও আমরা যখন সূর্য্যঘেরা একটা দিনের জন্যে প্রাণপণে নিজেদের সাথে স্নায়ুযুদ্ধে লিপ্ত হই, প্রিয়ন্ময়ী, তুমি পেছনে তাকিয়ো না। হেটে যেও হাতে নিয়ে প্রিয় সেই বেড়াল-বেলুন! কী জানো- মৃত্যু আসলে হরেক রঙ এর! আমরা যখন মারা যাই, তখন ছবি হয়ে যাই। অসংখ্য রঙ এ জড়ানো রঙিন সব ছবি! বিচূর্ণ দাম্ভিক আকাশের শপথ- শোক, জরা বা বিষাদ তখন আমাদের স্পর্শ করেনা একরত্তি!
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মাইনুল ইসলাম আলিফ
এক কথায় অসাধারণ।গল্প কবিতার সকল কবিদের অশনি সংকেত দিয়ে যাবে কবিতাটি।দারুন কবিতা কবি।শুভ কামনা পছন্দ আর ভোট রইল।আমার কবিতার পাতায় আমন্ত্রণ জানিয়ে গেলাম। আসবেন আমার পাতায়।
ম নি র মো হা ম্ম দ
প্রিয়ন্ময়ী, তুমি পেছনে তাকিয়ো না।
হেটে যেও হাতে নিয়ে প্রিয় সেই বেড়াল-বেলুন!
কী জানো- মৃত্যু আসলে হরেক রঙ এর! আমরা যখন মারা যাই, তখন ছবি হয়ে যাই।
অসংখ্য রঙ এ জড়ানো রঙিন সব ছবি! দারুন লেগেছে...আমন্ত্রণ রইল আমার কবিতার পাতায়! আপনার মন্তব্য আর ভালবাসা দিয়ে যাবেন।।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।