মোঃ মোখলেছুর রহমান
জামান ভাই,আমার কমেন্টের শুরুটা ওভাবে করেছিলাম এজন্য যে,বন্ধু বলে কথা- নতুবা ওভাবে বলতামনা।আপনি কি ভাবে নিয়েছেন জানিনা তবে সামান্যতম যদি মনোকষ্ট নিয়ে থাকেন মার্জনার দৃষ্টিতে দেখবেন আশা করি।যা হোক " উঠে পড়ে লাগি" দ্বারা আমি বুঝাতে চেয়েছি- কবি কোন ছন্দ ব্যবহার করলেন,কেন করলেন,নিজে কতটুকু কাজে লাগাতে পারি,ইত্যাদি ইত্যাদি। সন্মানিত লেখিকা ফাহমিদ্ বারী তেনার একটা কমেন্ট দেখেছিলাম-" খুঁত ধরা আর ত্রুটি ধরা এক জিনিষ নয়" গল্প কবিতায় যতদিন আছি ততদিন কথাটা আমার মনে থাকবে। উপরের একটাও ধরার উদ্দেশ্য আমার ছিলনা। কবিতা আমি কোনো ছন্দে ফেলতে না পেরে ধরে নিয়েছি এটা গদ্য কবিতা( এটা আমার অক্ষমতাও হতে পারে কেননা আমি তো আর সবজান্তা নই) এটা কিন্তু আমি কমেন্টে বলেছি উদ্দেশ্য আমার ধারনাটা কতটুকু সঠিক। আমি বলেছি এটা একটা স্টাইল হতে পারে কারন গদ্য কবিতার স্টাইলের শেষ নেই। আমরা অনেকেই জানি অন্ত অনুপ্রাস ছন্দ কবিতার একটা অংশ।এখানে অনুপ্রাস ব্যবহার করেছেন।আমি " রমণী" সংখ্যায় মানসী কবিতায় স্বরবৃত্ত চাল ব্যবহার করেছিলাম,কিন্তু অনুপ্রাস ব্যবহার করিনি,এটা আমি একটা স্টাইলে নিতে চেয়েছি। এজন্য স্টাইলের কথা বলেছি।ধন্যবাদ বন্ধু সময় পেলে আবারও কথা হবে।
এস জামান হুসাইন
মোখলেছুর ভাই লজ্জা সংখ্যায় অামাকে লজ্জা দিলেন। অাপনার কিউরিসিটি অামাকে অবাক করেছে। কবিতা অামি গদ্যে লিখেছি। বিশ লাইনের কবিতায় প্রতি তিন লাইনের প্রথম দুই লাইনে অন্ত মিল, প্রতি তিন লাইনে অন্ত মিল এবং সর্বশেষ দুই লাইনে অন্ত মিল দেওয়ার চেষ্টা করেছি মাত্র। অলংকার শাস্ত্রে এ ধরনের কোন বিধান অাছে কি না অামার জানা নাই। তো অনেক ধন্যবাদ অাপনাকে। অামার কবিতায় অাপনি অনেক সময় ব্যয় করেছেন। শ্রদ্ধা ও শুভকামনা রইল ওয়াহিদ মামুন লাভলু ভাইকে।
ওয়াহিদ মামুন লাভলু
আপনি ঠিকই লিখেছেন, কিশোর কিশোরীর ক্রিয়াকলাপ লজ্জাবতীকেও হার মানায়। মানুষের লজ্জা দেখে সত্যিই লজ্জাবতীও হাসে। অনেক ভাল লাগল। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো।
মোঃ মোখলেছুর রহমান
জামান ভাই যদি কিছু মনে না করেন আমার একটা বদ অভ্যাস আছে, তা হল ছন্দ কবিতা দেখলেই কেন জানি উঠে পড়ে লাগি।প্রথাগত কোন ব্যবহার করেছেন জানাবেন কি?আর যদি তা না করে থাকেন তবে বলব গদ্য কবিতার কতইনা স্টাইল হয়ে থাকে। ধন্যবাদ।
লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা
ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য
মানুষ শ্রেষ্ঠ জীব। তার দায়িত্বটাও অনেক বেশি এবং জবাবদিহিতামূলক। কিন্তু কিছু মানুষের কাজ কর্ম দেখে পশু পাখিরাও লজ্জাবোধ করে। অামাদের সমাজে এসব গর্হিত কর্মের বিচার হয়না। কিছু কাজ সমাজে প্রতিষ্ঠিত। এধরনের কিছু লজ্জার কাজ তুলে ধরা হয়েছে লাজ সংখ্যার কবিতায়।
০৭ অক্টোবর - ২০১৭
গল্প/কবিতা:
৭৭ টি
বিজ্ঞপ্তি
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।