প্রতীক্ষার অবসান

একটি বিয়ে (আগষ্ট ২০১৯)

বিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্ত
মোট ভোট ১৬ প্রাপ্ত পয়েন্ট ৫.০৮
  • ১৫
  • ১১
জায়গাটা কলকাতা শহর থেকে অনেকটাই দূরে । উড়িষ্যার কন্ধমাল জেলার আদিবাসী অধ্যুষিত একটি অতি মনোরম শৈলশহর । পূর্বঘাট পর্বতশ্রেনীর বিভিন্ন শৃঙ্গগুলি উঁচুনিচু ছন্দে ঘন সবুজে বেস্টিত এই শহরটিকে ঘিরে আছে । চারিদিকে চোখ মেলে তাকালে পাইন গাছের জঙ্গল , নিবিড় শালবন , গোলমরিচ আর কফির বাগিচা কিংবা ধুধু প্রান্তরের সবুজ উপত্যকা সারা দেহমনে এক অনাবিল আবেশ এনে দেয় । ভ্রমন পিপাসু মানুষজনদের সাথে সাথে দেশের বিভিন্ন প্রান্তরের স্কুল , কলেজ থেকে শিক্ষক , শিক্ষিকা , ছাত্র-ছাত্রীরা এখানে আসেন শিক্ষামূলক ভ্রমনের উদ্দেশ্যে । অলিখিত প্রথা অনুযায়ী এই শিক্ষামূলক ভ্রমন শেষ করে চলে যাবার আগের দিন ছাত্র-ছাত্রী , শিক্ষক , শিক্ষিকারা এই অঞ্চলের গন্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে " গেট টুগেদারের " সাথে এক আলোচনা সভার আয়োজন করে । গন্যমান্য ব্যক্তিরা এই অঞ্চলের নানা বিষয়ের অনেক অজানা তথ্যাদি ছাত্ৰ-ছাত্রীদের কাছে পেশ করেন তাদের এই শিক্ষামূলক ভ্রমনকে আরো সুন্দর করে তোলবার জন্য । আজ সেইরকমই একটি আলোচনা সভার কাজ শেষ হবার পর অনির্বাণ মুখার্জী তাঁর ড্রাইভারকে বললেন - এই একটুখানি পথ আজ আমি হেঁটেই বাংলোতে চলে যাবো ।

অনির্বাণ মুখার্জী । বয়স প্রায় ৫০ ছুঁই ছুঁই । গায়ের রঙ ফর্সা , সুন্দর স্বাস্থ্য আর প্রায় ছ'ফিটের কাছাকাছি লম্বা । মাথা ভর্তি ঘন কাঁচা-পাকা চুল । চোখে দামী রিমলেস বিদেশি ফ্রেমের চশমা । গলার স্বরটি গমগমে , সব মিলিয়ে বেশ ব্যক্তিত্বপূর্ণ চেয়ারা । ঠোঁটের কোনায় প্রায় সবসময় লম্বা দামী চুরুট । এখানকার বন দপ্তরে খুব উচ্চপদে অধিষ্ঠিত । সরকারি বিশাল বাংলোর বড় হলঘরটার পর্দাটা সরিয়ে কাঁচের জানালাটা বন্ধ করতে গিয়ে টের পেলেন বাহিরে প্রচন্ড ঠান্ডা পরেছে । গায়ের দামী কাশ্মীরি শালটাকে ভাল ভাবে জড়িয়ে নিয়ে আরাম কেদাড়ায় বসে সবে বিদেশি " স্কচের " বোতলটা খুলেছেন , ধনঞ্জয় এসে বললো - স্যার , বাংলোর গেটে দারোয়ানের কাছে দু'জন মহিলা এসে আপনার সঙ্গে দেখা করতে চাইছেন । আপনার নির্দেশ অনুযায়ী অচেনা লোকেদের দারোয়ান দেখা করতে না দেওয়াতে তাঁরা বলছেন - তাঁরা কলকাতা থেকে এসেছেন আর আপনার সঙ্গে দেখা করাটা খুব জরুরী , একটিবার দেখা করেই চলে যাবেন । অনির্বাণ অবাক হয়ে একটু চিন্তা করে " স্কচের " বোতলটাকে সরিয়ে রেখে ধনঞ্জয়কে বললেন - ওঁনাদের ভিতরে নিয়ে এস ।

অনির্বাণের যেন আকাশ থেকে পরবার মতন অবস্থা । কিছুটা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে ভালকরে দেখে নিয়ে এক অতি বিস্ময় দৃষ্টি সহকারে বললেন -- মেঘমালা তুমি ?? তুমি এখানে ? আমিতো বিশ্বাসই করতে পারছি না । তারপর বিস্ময়ের ঘোরটা কাটিয়ে ব্যাস্ত হয়ে বললেন - তোমরা দরজার বাহিরে দাঁড়িয়ে কেন ! ভিতরে এস । একটুক্ষন চুপ করে মেঘমালাকে দেখে নিয়ে বললেন - তোমার সঙ্গে ইনি কে ? তারপরে একটু স্বাভাবিক হওয়ার পর বললেন - তোমাকে একেবারে আমার বাংলোতে দেখে আমি সত্যি খুব অবাক হয়ে গিয়েছি । যাক , এবার তোমার কথা বলো । তুমি কিন্তু ঠিক আগের মতোই আছ শুধু একটু মোটা হয়ে গেছো । এই শৈল শহরে তোমরা নিশ্চই বেড়াতে এসেছো । কোন হোটেলে উঠেছ ? তোমার ফ্যামেলি কোথায় , তাঁরা কি সবাই হোটেলেই আছেন ? একটু থেমে বললেন - একটা কথা জানতে খুব ইচ্ছে করছে । তুমি কি করে জানলে আমি এই জায়গায় আর এই বাংলোতে থাকি । এই দেখ , আমি নিজেই বকবক করে চলেছি । এবার তোমার কথা বল । তোমার সঙ্গে আমার কতদিন পরে দেখা .......

মেঘমালা আস্তে আস্তে মাথা তুলে অনির্বাণের দিকে তাকিয়ে বলল - ঠিকই বলেছ , অনেকদিন পর । তোমার সঙ্গে আমার প্রায় দীর্ঘ ২৬ বছর পর দেখা । একটা অজানা ছোট হাসি দিয়ে বলল - তোমার কথা বলার স্টাইলটা ঠিক আগের মতোই আছে । আগে খুব সিগারেট খেতে এখন দেখছি চুরুট খাচ্ছ আর চেহারাটা তোমার আগের তুলনায় একটু ভারিক্কি হয়েছে । তারপর একটু অন্যমনস্ক হয়ে বলল -- আমি এখানে এসেছি আমাদের কলেজের ছাত্রীদের সাথে এক শিক্ষামূলক ভ্রমনে । আর আমার ফ্যামেলি !! .... আসলে আমার জীবনে বিয়ের পিঁড়িতে বসা হয়নি , বলতে পার আমি ইচ্ছে করেই বিয়েটা করিনি । আমার সঙ্গে যিনি এসেছেন , তিনি হলেন " প্রমীলা দি " । আমাদের কলেজের প্রিন্সিপাল । প্রমীলাদি বিয়ে করেন নি । সিঁথির মোড়ে প্রমীলাদির ফ্লাটে আমরা দু'জন একসঙ্গে থাকি । প্রমীলাদি আমার দিদি , আমার গার্ডিয়ান , উনি আমার সবকিছু । তারপর একটু থেমে বললো -- আজ বিকেলে হঠাৎ করেই তোমাকে আমি দুর থেকে দেখেই চিনতে পারি । আমি কল্পনাই করতে পারি নি তোমাকে এখানে এইভাবে দেখতে পাব । আজ তুমি যখন আমাদের কলেজের ছাত্রীদের সামনে শিক্ষামূলক ভ্রমনকে কেন্দ্র করে এই অঞ্চলের অজানা তথ্যগুলি সুন্দর ভাবে বলছিলে , তখনই খুব ইচ্ছে হয়েছিল তোমার সঙ্গে কথা বলতে । কিন্তু আমি পারিনি । এত বছর পর অত লোকজনের সামনে যদি আমাকে চিনতে না পার , বা চিনলেও তোমার প্রতি একসময় আমার বাবা , মা অন্যায় ভাবে যে দুর্ব্যবহার করেছিল , সেটা যদি তুমি আমাকে ফিরিয়ে দাও সেই ভয়ে । মেঘমালা সজল চোখে বললো -- কিন্তু তুমি বিশ্বাস কর , আমি মনের থেকে বলছি , সেদিন তোমার প্রতি আমার ভালবাসাতে কোন ভেজাল ছিল না । প্রমীলাদি আমার জীবনের সব কিছুই জানে আর জানে বলেই আমাকে একরকম জোর করেই তোমার কাছে নিয়ে এসেছে তোমাকে সেদিনের প্রকৃত ঘটনাটা জানাবার জন্য । তুমি হয়ত আমাকে ভুল বুঝে অভিমান করে থাকতে পার । মেঘমালা চোখের জল মুছে নিয়ে পরিবেশকে হালকা করবার জন্য অনির্বাণকে বললো -- এবার তোমার কথা বলো । বাড়ীতেতো অন্য কাউকে দেখছি না ! তোমার স্ত্রী , সন্তান তারা কোথায় ? তারা কি সব কলকাতায় গেছে ? অনির্বাণ হেসে বললো - এই দেখ , কথাবার্তায় আমি ভুলেই গিয়েছিলাম , তোমাদের এখনও কফি খাওয়ানো হয় নি । ধনঞ্জয়কে ডেকে কফি করতে বললেন । মেঘমালাকে হাসতে হাসতে বললেন -- এই ধনঞ্জয়ই আমার আপন লোক , আমাকে খুব ভালবাসে আর দেখাশুনা করে । আসলে কি জান , অনেক ভাবনা , চিন্তা করেই বিয়েটা আমি আর করতে পারলাম না ।

........ বিয়ের কথাটা সরাসরি মেঘমালার বাবা , মাকে বলতে , তাঁরা অনির্বাণকে বললেন -- তোমার সাহস দেখে আমরা অবাক হয়ে যাচ্ছি । সামান্য কটা প্রাইভেট টিউশানি করে তুমি আমাদের মেয়েকে বিয়ে করতে চাইছ ! অনির্বাণ ঠান্ডা মাথায় বোঝাল -- আমি বিভিন্ন গভরমেন্ট সার্ভিসের চাকরীর পরীক্ষা দিয়েছি , আশা করি চাকরী পেয়েও যাব । আপনারা আর কয়েকটা দিন অপেক্ষা করুন । মেঘমালার বাবা , মা অনির্বাণকে চুড়ান্ত অপমান করে বললো -- কোনদিন যেন তোমাকে আমাদের বাড়ীতে আর না দেখি । আশাকরি মেঘমালার সঙ্গে তুমি আর কোনদিন যোগাযোগ রাখবে না । আর একটা কথা শুনে রাখ - আমরা মেঘমালার বিয়ে এক উচ্চ আয়ের ইঞ্জিনিয়ার ছেলের সঙ্গে ঠিক করে ফেলেছি । এরপর একরকম অনির্বাণের ইচ্ছেতেই , যদি একই পাড়াতে থাকার দরুন মেঘমালার সঙ্গে দেখা হয়ে যায় , সেই কষ্টের হাত থেকে রেহাই পেতে তার বাবা মা অনির্বাণকে নিয়ে এই পাড়া ছেড়ে কলকাতার অন্য এক জায়গায় বাড়ী ভাড়া নিয়ে চলে যায় ।

মেঘমালার তার বাবা মার পছন্দ করা পাত্রের সঙ্গে বিয়ে করার কোন রকম ইচ্ছেই ছিল না । সে তার বাবা মাকে বারবার বোঝাতে চেয়েছে সে অনির্বাণকে ভালবাসে আর অনির্বাণ চাকরী পেলে সে তাঁকেই বিয়ে করবে আর আশা করা যাচ্ছে সে ভাল চাকরী পেয়েও যাবে । ততদিন যেন বাবা মা অপেক্ষা করে । কিন্তু তারা সেদিন মেঘমালার কোন কথাই শুনতে চাননি । এরপর বিয়ের কিছুদিন আগে মেঘমালা জানতে পারে পাত্র ছেলেটি একটি দুঃশ্চরিত্র , লম্পট আর মাতাল । বাবা মাকে বলা সত্ত্বেও কোন কাজ হচ্ছে না দেখে অনির্বাণের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে কিন্তু অনির্বাণদের নুতন বাড়ীর ঠিকানা তার জানা ছিল না , অগত্যা একরাত্রে বাধ্য হয়ে বাড়ী থেকে পালিয়ে এসে আশ্রয় নেয় প্রমীলাদির বাড়ীতে । এরপর বাবা মা অনেক বলা সত্বেও মেঘমালা আর বিয়ে করতে রাজি হয় নি । প্রমীলাদির সাহায্যে , উৎসাহে আর পড়াশুনা করে অবশেষে প্রমীলাদির কলেজেই পড়বার সুযোগ পায় ।

প্রমীলাদি অনির্বাণকে বললো -- মেঘমালা আমার কাছে চলে আসবার পর কিছুদিন পরে কয়েকদিনের ব্যবধানে মেঘমালার বাবা মা মারা যান । তারপর থেকে ও আমার কাছেই থাকে । ওকে আমার বোন বলতে পার আবার মেয়েও বলতে পার । তোমার সঙ্গে এতদিন পরে মেঘমালার দেখা হয়ে ভালই হলো । মেঘমালা এতদিন ধরে তার মনের মধ্যে জমানো কথাগুলি তোমাকে বলতে পেরে বোধহয় কিছুটা হালকা হতে পেরেছে আর আমরা তো কাল সকাল নটার মধ্যে বেড়িয়ে পরবো কলকাতা যাবার উদ্দেশ্যে । প্রমীলাদি একটুক্ষন চুপ করে থেকে ধীরে ধীরে বললেন -- আসলে মেঘমালা তোমাকে ভীষন , ভীষন ভালবাসে সেটা আমি ওর সঙ্গে এতদিন থেকে বুঝতে পেরেছি । ও তোমাকে পাগলের মত সবসময় খুঁজেছে প্রকৃত ঘটনাটা জানাবার জন্য । আমি ওর মনের প্রকৃত অবস্থা বুঝতে পেরে একান্ত নিরুপায় হয়ে ওকে এই বলে বুঝিয়েছি , তুই সবসময় অনির্বাণের কথা ভেবে কেন কষ্ট পাচ্ছিস ? সে হয়তো এখন ঘোরতর সংসারী হয়ে সুখেই আছে ।

অনির্বাণ রুমাল দিয়ে চশমাটা মুছে নিয়ে মৃদু হেসে বললো -- আপনি ঠিকই বলেছেন , এতগুলি বছর আমি শুধু মেঘমালার কথা ভেবে ভেবে এত বড় বাংলোতে একা একা খুব সুখেই আছি !!!!! অনির্বাণ হঠাৎ হাতঘড়ি দেখে বললো -- রাত প্রায় নটা বাজে , এখানকার রাস্তাঘাট রাত্রিবেলা মোটেই ভাল নয় বিশেষ করে এই সময়টায় বন্য জীবজন্তুর আনাগোনা শুরু হয়ে যায় । আজ আবার ঠান্ডার দাপটটা খুব বেশি আর তাছাড়া কাল সকালেই আপনারা কলকাতা চলে যাচ্ছেন । ধনঞ্জয়কে ডেকে বললেন -- ড্রাইভারকে বল এনাদের হোটেলে পৌঁছে দিয়ে আসতে ।

সকালবেলা শিক্ষক - শিক্ষিকা , ছাত্রীরা সবাই তৈরি এখুনি তাদের কলকাতা ফিরে যাবার বাস চলে আসবে । প্রমীলাদি মেঘমালাকে বললেন -- তুই কাঁদছিস কেন ? চোখের জল মোছ । জীবনে পথ চলতে গেলে অনেক বাস্তব পরিস্থিতির সঙ্গে মোকাবিলা করে নিজেকে মানিয়ে নিতে হয় । মেঘমালা জল ভরা চোখে বললো -- সেতো আমার সঙ্গে দেখা করতে এলো না , আমি যে তাঁকে শুধু একটিবার দেখব বলে অপেক্ষা করে রয়েছি । আর হয়ত তাঁর সঙ্গে আমার কোনদিনও দেখা হবে না । হঠাৎ হোটেলের সামনে বন দপ্তরের জীপ গাড়ীটা জোরে এসে ব্রেক কসলো । জীপ গাড়ী থেকে নেমে এলেন অনির্বাণ মুখার্জী । হাসি মুখে বললেন -- মেঘমালা , আমি তোমাকে নিতে এসেছি । চলো আমার সঙ্গে তোমার নিজের ঘরে , এখন থেকে তুমি আমার কাছেই থাকবে । আজকের এই আনন্দের দিনে যদি আমার বাবা , মা বেঁচে থাকতেন , তাঁরাই তোমাকে বরণ করে ঘরে নিয়ে আসতেন ..... । তবে , আমার এখানকার কিছু ঘনিষ্ঠ বন্ধুবান্ধব আর বাংলোর দাসদাসী , আর্দলী সবাই অধীর আগ্রহে আনন্দ সহকারে নতুন " ম্যাডামের " আগমনের অপেক্ষায় রয়েছে । মেঘমালা প্রমীলাদিকে জড়িয়ে ধরে বললো -- তুমি কাঁদছ প্রমীলাদি ? প্রমীলাদি চোখের জল মুছে নিয়ে মেঘমালাকে বুকে জড়িয়ে আশীর্বাদ করে বললেন -- এটা আমার আনন্দের অশ্রু আর তাছাড়া মেয়ে বিয়ের পর স্বামীগৃহে চলে যাওয়ার সময় মা তো কাদঁবেই ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
রঙ পেন্সিল অভিনন্দন!
ভালো লাগেনি ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
অনেক ধন্যবাদ ।
ভালো লাগেনি ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
Jamal Uddin Ahmed অভিনন্দন, দাদা।
ভালো লাগেনি ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
ভাই , ধন্যবাদ ।
ভালো লাগেনি ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
মাইনুল ইসলাম আলিফ অনেক অনেক অভিনন্দন ।
ভালো লাগেনি ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
অনেক ধন্যবাদ ।
ভালো লাগেনি ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
জুলফিকার নোমান অনেক অনেক অভিনন্দন ও শুভ কামনা।
ভালো লাগেনি ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
ভাই অনেক ধন্যবাদ ।
ভালো লাগেনি ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
ভাই অনেক ধন্যবাদ ।
ভালো লাগেনি ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
ভাই অনেক ধন্যবাদ ।
ভালো লাগেনি ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী অনেক অনেক অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা দাদু
ভালো লাগেনি ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
ধন্যবাদ ভাই ।
ভালো লাগেনি ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
Fahmida Bari Bipu অনেক অনেক অভিনন্দন।
ভালো লাগেনি ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
ভালো লাগেনি ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯
Jamal Uddin Ahmed চমৎকার গল্প, বিশ্বদা। অনেক শুভ কামনা।
রঙ পেন্সিল আচ্ছা অনির্বাণ আর মেঘমালার একক জীবনটা কি সুখের হয়েছিলো? জানতে ইচ্ছে করছে। প্রিয় লেখকের জন্য শুভকামনা
কাজী প্রিয়াংকা সিলমী খুব ভাল লেগেছে গল্পটি। শুরুটা পড়ে বুদ্ধদেব বসুর লেখায় বর্ণনার কথা মনে পড়ল। এরকম লেখা নিজে লেখতে চাই। অভিনন্দন।
রুহুল আমীন রাজু অনবদ্য রচনা। শুভকামনা।
ভাই , ধন্যবাদ । আপনার জন্যও রইল অনেক শুভকামনা ।

লেখার সাথে বিষয়ের সামঞ্জস্যতা ব্যাখ্যায় লেখকের বক্তব্য

এক গভীর ভালোবাসার কাহিনী .....

১২ আগষ্ট - ২০১৭ গল্প/কবিতা: ৪৫ টি

সমন্বিত স্কোর

৫.০৮

বিচারক স্কোরঃ ২.৬৮ / ৭.০ পাঠক স্কোরঃ ২.৪ / ৩.০

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী