লেখক

স্বপ্ন (জানুয়ারী ২০১৮)

বিশ্বরঞ্জন দত্তগুপ্ত
  • ১০
  • ১৪
মধ্য কলকাতায় বহু বছরের পুরনো এক জরাজীর্ণ বাড়ী । বাড়ীটিকে দেখলেই বোঝা যায় অনেককাল যাবৎ কোন মেরামতির কাজ হয় নি । বাড়ীটির একতলায় ছোট একটি ঘরে ভাড়াটে হিসাবে পরিবার নিয়ে থাকেন গৌরপল্লব রায় । বাড়ীটির মত পরিবারটির ও জরাজীর্ণ অবস্থা । চারিদিকে চরম দারিদ্রের ছাপ । স্যাঁতস্যাঁতে ঘরটার কোনার দিকে একটা পুরোনো চেয়ারে বসে সামনের ছোট টেবিলে বাহাতটা ভর দিয়ে রেখে আপন মনে লিখে চলেছেন । আসন্ন দুর্গাপুজোর " সুভিনিয়রে " পাড়ার ছেলেরা অনুরোধ করেছে - " অশুভ শক্তির বিনাশের " উপর একটা লেখা দেবার জন্য । অনেকদিন ধরেই তিনি নানা ধরনের গল্প , কবিতা লিখে চলেছেন । বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় পাঠিয়েছেন ছাপার জন্য । কিন্তু কোন জায়গা থেকে উত্তর তিনি আর পান না । কয়েকদিন আগে এক গল্প লেখা প্রতিযোগিতায় , তাঁর লেখা গল্প " লেখকের জীবন " প্রথম পুরস্কার লাভ করার পর পাড়ার কিছু লোক জানতে পারে যে গৌরপল্লব বাবু লেখালেখি করেন । প্রতিযোগিতায় প্রথম পুরস্কার পাবার পর নিজেকে একটু একটু লেখক ভাবা শুরু করেছেন । আর বেশি উৎসাহ নিয়ে শুধু লিখেই চলেছেন । তবে সবসময় একটা আদর্শের নীতি নিয়েই তিনি লিখতে ভালবাসেন ।

সত্যবতী দেবী ভাঙ্গা জানালায় ময়লা পর্দাটা সরিয়ে কিছু একটা দেখে গৌরপল্লব বাবুকে বললেন -- আমাদের বাড়ীর একটু কাছেই দুখানা বড় বড় গাড়ী এসে দাঁড়িয়েছে । গাড়ী থেকে কয়েকজন লোক নেমে হাতে একটা কাগজ নিয়ে লোকজনদের জিজ্ঞাসা করে কিছু একটা খোঁজাখুঁজি করছে । গৌরপল্লব বাবু লিখতে লিখতে মাথাটা নিচু করে কোন আমল না দিয়ে বললেন -- সামনে বিধানসভা নির্বাচন , বোধহয় কাগজওয়ালারা " এম এল এ " মাধববাবুর বাড়ীতে এসেছে নির্বাচনের ব্যপারে কোন ইন্টারভিউ নিতে । হঠাৎ দরজার বাইরে একটা কোলাহল আর তারপরেই জোরে জোরে কড়া নাড়ার আওয়াজ । সত্যবতী দরজাটা খুলে দেখলেন -- ঝকঝকে পোষাকের কয়েকজন লোক আর পাড়ার কিছু ছেলের সঙ্গে তাঁদের ছেলে বিল্টুও রয়েছে । বিল্টুই লোকেদের ঘরে আমন্ত্রণ জানিয়ে বেশ উৎফুল্ল আর কিছুটা উত্তেজিত হয়ে বললো -- মা , এনারা সব ফিল্মের লোকজন । মাঝখানে যিনি রয়েছেন , উনি হচ্ছেন স্বনামধন্য পরিচালক কান্তি হালদার । ওনার প্রায় সব সিনেমার " হিরো " মহানায়ক কাজলকুমার । সব সিনেমাই সুপার হিট ।যেমনি নাচ তেমনি গান আর সঙ্গে দেশ বিদেশের মনোরম দৃশ্য আর নায়কের সঙ্গে ছবির ভিলেনের সেকি ঝাড়পিট .......। বাবা , এনারা সবাই তোমার সঙ্গে দেখা করতে এসেছেন ।

নমস্কার পর্ব শেষ হবার পর কান্তি বাবু বললেন -- গৌরপল্লব বাবু , আপনার লেখা " লেখকের জীবন " গল্পটা আমরা পড়েছি । এককথায় অসাধারন লিখেছেন । গল্পটা আমাদের পছন্দ হয়েছে । গল্পটা নিয়ে আমাদের " ফিল্ম " বানাবার ইচ্ছে আছে । অবশ্যই লেখকের ভুমিকায় অভিনয় করবেন মহানায়ক কাজলকুমার । এই কথা শুনে গৌরপল্লব বাবু মনের মধ্যে এক চাপা আনন্দ অনুভব করছিলেন । এতদিন পর তাঁরই লেখা গল্প নিয়ে সিনেমা তৈরি হবে । এটা তাঁর কাছে প্রায় স্বপ্নের মতো । কান্তি বাবু বিশদ ভাবে বললেন -- গল্পের নায়িকা চরিত্রে অভিনয়ের জন্য আমরা মহানায়িকা অনুরাধাদির কথা ভেবে রেখেছি , এছাড়া গল্পের অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করবেন নামিদামি শিল্পীরা । আসলে গল্পটা আপনি এত সুন্দর লিখেছেন যদি আমাদের ভাগ্যে থাকে তবে বছরের সেরা চলচ্চিত্র পুরস্কারটি ও ছিনিয়ে নিতে পারি । গল্পটির লেখক হিসেবে আপনাকে আমরা ৫০ হাজার টাকা পারিশ্রমিক দেবো । আমরা চাই আপনি আরো ভালো ভালো গল্প লিখুন । আমরা এর পরে আরো অনেক বেশি টাকা আপনাকে দেবো আপনার গল্পের জন্য । গৌরপল্লব বাবু টাকার অঙ্কটা শুনে একেবারে লটারির টিকিটে পুরস্কার পাবার মত অবস্থা । তাঁদের এই চরম দারিদ্রের সংসারে ৫০ হাজার টাকা প্রায় লাখ টাকা পাবার মত অবস্থা । মনে মনে ভাবলেন ৫০ হাজার টাকাটা হাতে পেলে তাঁদের অভাবের সংসারে ভীষণ ভাবে উপকার হয় । আর ফিল্মের দৌলতে তাঁর নামটাও লোকেদের কাছে পরিচিত হয়ে যাবে । দরজার পাশে দাঁড়িয়ে সত্যবতী দেবী সব কথা শুনে , তাঁদের এই দারিদ্রের সংসারের জন্য প্রথমেই কি কি করবেন তার একটা লিস্ট মনে মনে ঠিক করে ফেললেন ।

লোকগুলি গৌরপল্লব বাবুকে বললেন -- আমাদের সংস্থার নাম -- " শ্রী শ্রী লক্ষীমাতা ফিল্ম কোম্পানি " । আমাদের ব্যানারে প্রায় সব ছবিই সুপার-ডুপার হিট । বাণিজ্যিক সফলতা ছাড়াও বিভিন্ন পুরস্কার অর্জন করেছে । আশা করি - আপনার লেখা " লেখকের জীবন " গল্পটাকে আমরা একটা হিট পিকচার বানিয়ে দিতে পারবো । তবে , একটু থেমে তাঁরা বললেন -----

আপনার গল্পতে " লেখক " মানে আমাদের ভাষায় " হিরো " কে দেখিয়েছেন -- অত্যন্ত গরীব , ছেঁড়া কাঁথায় শুয়ে অসাধারণ সব গল্প লিখে চলেছেন । যে সমস্ত গল্প আজকালকার নামি দামি লেখকদের কলম থেকে বিশেষ ভাবে বের হয় না । আপনার গল্পের নায়ক অনেক নারীর সঙ্গে মেলামেশা , প্রেম করা , পছন্দ করে না ।আপনার গল্পের নায়ক নাচতে , গাইতে পারে না । আপনি দেখিয়েছেন চরম দারিদ্রের মধ্যে ও কোনো লোককে তোষামোদ না করে , অন্যায়ের সঙ্গে কোনোরকম আপোষ না করে নিজের লেখনির ধাঁরে এই সমাজে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে চায় । .... আপনার গল্পটি অসাধারন , সে বিষয়ে আমাদের কোনো দ্বিমত নেই । আর সেই জন্যই আপনি বিচারকদের বিচারে আপনার লেখা গল্পের জন্য সেরা পুরস্কার অর্জন করেছেন । এই কথাগুলি এক নিঃশ্বাসে বলে একটু থেমে গৌরপল্লব বাবুর মনের অবস্থা একবার পরখ করে নিয়ে তারপর বললেন -- আপনার লেখা গল্পটাকে আজকের যুগে সিনেমা হিসেবে বানাতে গেলে সামান্য কিছু পরিবর্তন গল্পতে করতে হবে .......।

আপনার গল্পের নায়ককে গরীব থেকে বড়োলোক বানাতে হবে । ছেঁড়া কাঁথায় শুয়ে সমাজের আদর্শের কথা লেখককে চিন্তা না করে বড়লোকদের সঙ্গে ওঠাবসা দেখাতে হবে । বড়োলোক হিরো না দেখালে আমরা তো গল্পের খাতিরে বিদেশে গিয়ে শুটিং করতে পারবো না । এবারে আমাদের ইচ্ছে আছে নূতন ছবির অর্ধেকটাই সুইজারল্যান্ডে শুটিং করবার । আর খান তিনেক গানের দৃশ্য সুইজারল্যান্ডের আশেপাশে টেক করবো । আপনার গল্পের নায়ককে হোটেলে যেতে হবে , বিদেশি মদ খেতে হবে । বিভিন্ন মহিলাদের সঙ্গে প্রেম করা দেখাতে হবে আর সেটার উপর ভিত্তি করে ছবির ভিলেনের সঙ্গে মারপিটের দৃশ্য গুলি আমরা দেখাবো । এখন বাজারে এই গল্পই বেশি করে চলছে । এখন আর আদর্শের গল্প বাজারে চলে না । এখন স্ট্যান্টের যুগ । মিথ্যের ফুলঝুরি দিয়ে গল্প চালাতে হবে । গল্পতে থাকবে হেলিকপ্টার থেকে নায়কের ঝাঁপ দেওয়া , সুইমিংপুলে নায়িকার সঙ্গে একসঙ্গে স্নান করা । অবশ্য এগুলি আপনাকে গল্পে লিখতে হবে না , আমরা আমাদের নিজেদের মতো করে বানিয়ে নেবো । আর একটা কথা -- গল্পের নামটাকে আপনার পরিবর্তন করতে হবে । এই ধরুন -- " নায়কের বেডরুমে নায়িকা " । সারা শহরজুড়ে ছবির পোস্টার ছড়িয়ে দেওয়া হবে -- নায়কের বুকের মাঝে নায়িকা শুয়ে আছে । সিনেমার নাম আর পোস্টার দেখেই লোকে হলে ছুটবে । যদি কোনোরকমে চার সপ্তাহ " ফুল " মেরে দিতে পারি তবেই আমাদের খরচা উঠে লাভ দেখা শুরু করবো । অবশ্য পোস্টারে লেখা থাকবে কাহিনীকার হিসাবে আপনার নাম আর বড়ো করে লেখা থাকবে " পুরস্কার প্রাপ্ত গল্পের কাহিনী অবলম্বনে সিনেমা ........." ।

গৌরপল্লব বাবুর সারা শরীর রাগে থরথর করে কাঁপছে । একটা সময় আর না পেরে চিৎকার করে বললেন -- আপনারা দয়া করে থামবেন ? আমি চাই না আপনারা আমার লেখা নিয়ে ছবি করুন । আমি সবসময় একটা আদর্শের কথা চিন্তা করি । আমি চাই না টাকার লোভে আমার আদর্শকে আপনাদের কাছে বিক্রি করে দিই । শুধু বিদেশে কয়েক জায়গায় শুটিং আর নায়ক , নায়িকাকে অতিরঞ্জিত করে তাদের মুখ দিয়ে কতগুলি " বস্তাপচা " ডায়লগ দিয়ে ছবি বানানোকে আমি অত্যন্ত ঘৃণা করি । আপনারা এখন আসতে পারেন । আর একটা কথা , দেশ - বিদেশের নাম করা পরিচালকদের বানানো ছবিগুলি দেখবেন । কত সুন্দর সুন্দর ভালো ছবি তাঁদের হাত দিয়ে তৈরী হয়েছে আর এখনও হচ্ছে ..... । গৌরপল্লব বাবুকে তাঁরা থামিয়ে দিয়ে বললেন -- দেখুন , একটা কথা বলি --- মানে , গল্পের থিমটা ভালো লেগেছে বলেই ......, আচ্ছা ঠিক আছে , আমরা আপনাকে ৫০ হাজারের জায়গায় নাহয় ৬০ হাজারই দেবো । আপনি আমাদের প্রস্তাবে রাজি হয়ে যান । ভাবুনতো আপনার লেখা গল্প নিয়ে ছবি হবে , আপনি রাতারাতি
" সেলিব্রেটি " হয়ে যাবেন । আপনি শুটিং জোনে উপস্থিত ......
লাইট ....একশান ....কাট .....। প্লিজ , আপনারা চুপ করুন । আমি নিজেকে আপনাদের মতো লোকেদের কাছে টাকার বিনিময়ে বিক্রী হয়ে " সেলিব্রেটি " হতে চাই না ....না । আপনার এখুনি আমাদের বাড়ী থেকে বেরিয়ে যান ।

সত্যবতী দেবী ধাক্কা দিয়ে গৌরপল্লব বাবুর ঘুম ভাঙয়িয়ে বললেন --
ঘুমের ঘোরে চিৎকার করে কি বলছিলে -- লাইট ....একশান.... কাট.... সেলিব্রেটি .....। গৌরপল্লব বাবু সম্বিত ফিরে আপন মনে বললেন -- না , কিছু না , আসলে একটা দুঃস্বপ্ন দেখছিলাম ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
মাইনুল ইসলাম আলিফ দারুণ।একরাশ মুগ্ধতা রেখে গেলাম।শুভ কামনা আর ভোট রইল।আমার পাতায় আমন্ত্রণ।
ভালো লাগেনি ২৩ জানুয়ারী, ২০১৮
ম নি র মো হা ম্ম দ .ভালো লেগেছে আমার কবিতায় আমন্ত্রণ জানিয়ে গেলাম।ভাল থাকুন।
ভালো লাগেনি ২৩ জানুয়ারী, ২০১৮
মোস্তফা হাসান নিজের গল্প মধ্যে আরেকটি গল্প বলার ব্যাপারটি চমৎকার লেগেছে। শুভকামনা। আমার লেখা ‘স্বপ্ন-আয়না’ গল্পটি পড়ার অনুরোধ রইল।
মোঃ মোখলেছুর রহমান দাদা আশা করি ভাল আছেন,ভাল লাগল।
জসীম উদ্দীন মুহম্মদ চমতকার লিখেছেন দাদা। অফুরান শুভ কা ম না।
ইমরানুল হক বেলাল খুব সুন্দর হয়েছে গল্পটি। একজন আদর্শবান লেখক লেখার জনপ্রিয়তা পেলেও তাই বলে টাকার লোভে লেখক তাঁর সম্মান বিক্রি করেননি। একেই বলে সত্য এবং বাস্তবতার লেখক, মানবতার লেখক, মনুষ্যত্ব উদয়চিত্রে গল্পটা বেশ ফুটিয়ে তুলেছেন দাদা। ভোট এবং মুগ্ধতা রেখে গেলাম।
মৌরি হক দোলা একজন সত্যিকারের ভালো লেখকের জন্য এটা একটা দুঃস্বপ্নই বৈ কি.... সুন্দর গল্প... অনেক অনেক শুভকামনা রইল আপনার জন্য....
মোঃ নুরেআলম সিদ্দিকী গল্পের থিমটা বেশ চমৎকার। গৌরপল্লব ১ম পুরুষ্কার পেয়েছেন, এক পর্যায় তার গল্পের জন্য নামি দামি পরিচালক তাকে ৫০হাজার টাকার বিনিময়ে বলতেছেন হিট অভিনয়, নায়কের বুকে শুয়ে নায়িকার ছবি এ ধরনের গল্প লেখার জন্য.... আর এ ক্ষেত্রে গৌরপল্লবের সমাপ্তির দৃশ্যটা বেশ মনকড়া ছিল। আর সত্যি হলো এই যে, একজন ভালো লেখক টাকার বিনিময়ে যখন এ ধরনের লেখাতে গল্পে পরিনত করে তখন তার কাছ থেকে হারিয়ে যায় দেশ বিদ্রোহী গল্প, সমাজ সেবা, গরীবের দিন যাপন সহ অনেক কিছু.... শেষে বলবো, গৌরপল্লবের সব যদিও কাল্পনিক/ঘুমের ঘরে স্বপ্নের মাধ্যমে কিন্তু তা সত্য..... শুভকামনা রইল দাদা।
সুমন আফ্রী ///আমি নিজেকে আপনাদের মতো লোকেদের কাছে টাকার বিনিময়ে বিক্রী হয়ে " সেলিব্রেটি " হতে চাই না ....না । আপনার এখুনি আমাদের বাড়ী থেকে বেরিয়ে যান ।/// ভালো লেগেছে। শুভকামনা আপনার জন্য। আমার পাতায় আপনাকে আমন্ত্রণ...
খন্দকার আনিসুর রহমান জ্যোতি গৌরপল্লব বাবুর সারা শরীর রাগে থরথর করে কাঁপছে । একটা সময় আর না পেরে চিৎকার করে বললেন -- আপনারা দয়া করে থামবেন ? আমি চাই না আপনারা আমার লেখা নিয়ে ছবি করুন । আমি সবসময় একটা আদর্শের কথা চিন্তা করি । আমি চাই না টাকার লোভে আমার আদর্শকে আপনাদের কাছে বিক্রি করে দিই । .....// আদর্শের টানাপোড়েনের মাঝে অলীক স্বপ্নের বাস্তবতা....অসাধারণ দাদা...শুভকামনার সাথে ভোট রইলো....আসবেন আমার পাতায়....

১২ আগষ্ট - ২০১৭ গল্প/কবিতা: ৪৫ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "অবহেলা”
কবিতার বিষয় "অবহেলা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ এপ্রিল,২০২৪