তোমাকেই লিখছি

স্বপ্ন (জানুয়ারী ২০১৮)

শৈলেন রায়
  • ১০
নীভা,
তোমাকেই লিখছি।
ভেবেছিলাম একটা প্রেমপত্র লিখবো, সাহিত্যে ভরপুর, আর তা দেখে তুমি খুশিতে গদ গদ করবে ! পরক্ষণেই মনে হল, জ্বি না মশাই, ইনি আর ১০০ টা মেয়ের মত নন, তার মন ভরিয়ে দেয়া এতো সহজ না, বাধ্য হয়ে তাই প্রেমপত্র এর আশা ছেড়েই দিলাম, ভাবছি একেবারে সহজ করে কিছু কথা বলবো তোমায়; আমার স্বপ্নের কথা, “আমার নারী”কে নিয়ে; তুমি ই যে “আমার নারী”।
তুমি ই আমার জন্য প্রথম নারী যাকে আমি ফুল দিয়েছি, যার জন্য আমি উপহার কিনেছি, যার সাথে কথা বলার আগে আমি ১৫-২০ বার নিজে নিজে রেহার্সেল দেই কি কথা বলবো তা নিয়ে(যদিও প্লান মত একটাও কথা বলা হয়না), যার জন্মদিন নিয়ে আমি দিনের পর দিন ভেবেছি,আরো ভাববো, তুমি ই প্রথম যাকে সাহস করে লিখে দিচ্ছি যে, “আমি তোমাকে অনেক পছন্দ করি” , মানে “আমি তোমাকে মানে ইয়ে……” আচ্ছা পরে বলি প্লিজ??

তুমি কখনো আমার কাছে জানতে চাও নি আমার প্রিয় অবসর কি। ভালোই হয়েছে, সত্যিটা মুখে বলতে পারতাম না, অযথা মিথ্যে বলতে হত, তবে সত্যিটা লিখে দেই, আমার প্রিয় অবসর হল আমার প্রিয় (সেটা আমার বই,মুভি,ঘটনা কিংবা মানুষ হতে পারে) তা নিয়ে চিন্তা করা। আর তাই আমার এখন সবচেয়ে প্রিয় অবসর হলো তোমাকে নিয়ে চিন্তা করা, যখন অবসর পাই তখনি চিন্তা করি, চিন্তায় তোমার সাথে খুনসুটি করি, তোমার রাগ ভাঙি, তোমার জন্য ফুল নিয়ে যাই, তোমাকে ফুচকা কিংবা ক্যাডবেরি খাওয়াই, আর সুযোগ পেলেই তোমাকে সারপ্রাইজ দেই,প্রতিদিন নতুন নতুন সারপ্রাইজ,আর তোমার উদ্বেলিত মুখটা দেখি, আর ভাবি, এর জন্য হয়তো করতে পারবোনা পৃথিবীর এমন কোন কাজ ই নেই। মাঝে মাঝে চিন্তা করি কিভাবে তোমার সাথে দেখার বাহানা বানানো যায়, কিভাবে সামনাসামনি তোমার সাথে কোথাও বসে গল্প করা যায়, আর গল্পের ফাঁকে ফাঁকে তোমার ঠোঁটের হাসিটা দেখে নয়ন জুড়ানো যায়, এই তো পুজোর আগে তোমার সাথে দেখা করার ৫টা ছুতা বের করেছি, কিন্তু যেদিন শুনলাম তোমার ফাস্ট ইয়ার ফাইনাল পুজোর আগের দিন শেষ দুঃখের চোটে………… মাঝে মধ্যে একলা হাসি আর ভাবি , এটাই হয়তো আমার জীবনের সবচেয়ে সুখকর সময়।
তুমি এখনো আসলে জানোই না আমি কেন তোমাকেই এতো পছন্দ করি, উত্তরটা দিয়েই ফেলি, তুমি ঠিক আমার মানসপটে আঁকা রাজকন্যার মত,তাই। অনেকদিন ধরে আমি যেই রাজকন্যার ছবি এঁকে চলেছি তো চলেছি আমি তাকে সম্পূর্ণরূপে তোমার মাঝে পেয়েছি, আমি চাই না আমার রাজকন্যা কে হারাতে, চাই না, তাই তাড়াহুড়ো করে আজকের লিখতে বসা !

আমি জানি আমি তোমার জন্য সবকিছু করতে পারবোনা, আমি জানি তুমি হাজার চাইলেও আমি পাহাড় থেকে লাফ দিতে পারবোনা কিংবা চাঁদটাকে তোমার পায়ের নখের সামনে নিয়ে আসতে পারবো না, কিন্তু আমি একটা জিনিস জানি,আমি তোমার যে কোন সাধারণ মুহুর্তকে অসাধারন মুহুর্তে পরিণত করতে পারব; না পারলেও আমার জান-প্রাণ-সব লাগিয়ে দেবো তা করার জন্য, বিশ্বাস করো।

আমি তোমার জন্য চন্ডীদাস- মজনু-ফরহাদ-রোমিও হতে পারবো কিনা জানিনা, হওয়ার ইচ্ছেও নেই,আমি তোমার জন্য দেবদাস হয়ে দিন-রাত মদ গিলতেও রাজী নই,কিংবা সম্রাট শাহজাহানের মত তাজমহলের কারিগর ও হতে না,কিংবা তোমার রূপের প্রশংসায় মহাকবি অডেসি-হোমার হয়ে যাওয়ার ও শখ নেই।আমি তোমার জন্য সাখাওয়াত হোসেন হতে চাই যে তার স্ত্রী বেগম রোকেয়াকে সমাজের রক্তচাহনি ভ্রুকুটি করে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত সাহস যুগিয়েছে,প্রতিকূলতায় সাহস যুগিয়েছে, আমি ওরকম কিছু ই হতে চাই তোমার জন্য । নৌকা স্রোতের অনুকূলে চলার সময় সবকিছুই তার সাথী হয় কিন্তু প্রতিকূলে চলার সময় সাথী কেউ হতে চায়না, আমি তোমার প্রতিকূলতার-ই সাথী হতে চাই।
তুমি হয়তো ভাবছো আমার মধ্যে এমন কি অনন্য গুণ আছে যা আমাকে আর দশজন পুরুষ থেকে আলাদা করে দিবে। আসলেই তো, কী আছে? জানিনা কিছু আছে কিনা, তবে এতোটুকু জানি তোমার মধ্যে এরকম হাজারো হাজারো গুণ আছে যা তোমাকে আলাদা করে আর আমি সেই গুণগুলো বুঝতে জানি, ধরতে পারি, সম্মান দিতে পারি। হয়তো এটাই আমার অনন্যতা তোমার কাছে হতে পারে !
আমার তোমাকে কোন দরকার নেই, হ্যাঁ দরকার নেই তো, কী হিসেবে জানো? প্রথাগত গার্লফ্রেন্ড হিসেবে কিংবা প্রেমিকা হিসেবে। আমি চাই ও না।তোমার সাথে রিকশায় ঘুরে ঘুরে বাদাম খাওয়ার শখ আমার নেই, কিংবা তোমার শপিং এর বর্ণনা শুনতে, কিংবা বাইকে করে তোমাকে পাড়া ঘুরাতে বা সারাদুনিয়া রটে বেড়াতে যে “হাম দোনো এক দুসরেকে লিয়ে বানি হ্যায়”। আমি সমাজের এহেন প্রথাকে ঘৃণা করি। আমি তোমাকে আমার জীবনে প্রতি মুহূর্তের চলার সাথী হিসেবে চাই, যে আমার সুখের ভাগীদার হবে, দুঃখের কান্ডারি হবে, মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে আমার সব কষ্ট নিমেষেই দূর করে দিবে, আমি যার সুখের অংশীদার হব, তার দুঃখে তার সাথেই কাঁদবো, আবার আমার হাসি দিয়েই তাকে হাসাবো, প্রতি মুহুর্তে, যে আমার পৃথিবী হবে আর আমি যার ছায়া হব।আমি ঠিক এভাবেই তোমাকে চাই, ঠিক এভাবেই।আমি বিশ্বাস করি, মন কোন মুড়ির ঠোঙা নয় যে মুড়ি শেষ হলেই ফেলে দিব,আবার নতুন ঠোঙায় ভরে মুড়ি আনবো! মন-ই হচ্ছে মানুষের প্রাণ, যা একবার হারিয়ে গেলে তার শুধু দেহ থাকে,আর কিছু না।

আমার বিশ্বাস, (আগেও বলেছি এটা) আঙ্কেল আন্টির পরে তোমাকে কেউ যদি সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে থাকে সে আমি, তোমাকে নিয়ে কেউ যদি সবচেয়ে চিন্তা করে এবং করবে সেটাও আমি, তোমার জন্য সবচেয়ে বেশি করতে পারে সেটাও আমি। তুমি যদি আমার কথাগুলো পড়ে অনুধাবন করতে পারো তাহলে একদিন তুমি আমার হবে-ই, তাই তোমাকে ঘিরে আমার কিছু টুকরো টুকরো স্বপ্নের কথা বলি প্লিজ ??
শোন, ক্রিকেট আমি খুব ভালো ই পারি, ছোটবেলায় শখ ছিল বড় ক্রিকেটার হওয়া। তোমার ক্রিকেট শিখা দরকার,তাই না! আমি শিখাবো,খেলা তো শিখবেই, সাথে পাবে হৃদয় নিংড়ানো অনুভূতির মিশ্রণ। ভাল লাগার সব আঁচড় দিয়েই শিখাবো ! প্রতিদিন আমরা বিকেলে ক্রিকেট খেলবো, আমি খালি ফিল্ডিং আর বোলিং;তুমি ব্যাটিং করবে, ঠিক আছে? সত্যি বলছি । তবে একটা শর্ত আছে, ক্যাপ পড়ে খেলতে পারবেনা , হুম। ক্যাপ পড়লে দখিন হাওয়ায় যখন তোমার চুল ছন্নছাড়া হবে সেটা কি আর দেখতে পাবো বলো??? নচেৎ আমার জীবনটা ষোল আনাই বৃথা হয়ে যাবে যে !!!

জানো, আমার চিঠি লিখার খুব শখ, ছোটবেলায় মা-বাবা একটা ব্যাপারে আমার উপর খুব রাগ করেছিলেন, আমি তাদের সামনাসামনি কিছুই বলতে পারছিলাম না লজ্জায়, একদিন রাতে বসে চিঠি লিখলাম, পরের দিন চুপিসারে সেটা বাবাকে দিলাম, চিঠি পড়ে আমার মা-বাবার সকল রাগ উধাউ! আমি কিন্তু তোমাকে চিঠি লিখবো ই, তুমি আমার যতই কাছে থাকো না কেন! মাঝে মাঝে মধ্যে যখন নিজের ভিতরে কুঁকড়ে মরে যাবার উপক্রম তখনি গভীর রাতে তোমাকে ঘুমে রেখে চিঠি লিখতে বসবো, সকাল বেলায় চুপিসারে অফিস যাবার আগে পরোক্ষভাবে তোমার কাছে পৌঁছিয়ে দিব, চিঠির উত্তর কিন্তু চিঠিতেই চাই।আমি জানি তুমি অনেক অলস, ঠিক আছে, কষ্ট করে লিখা লাগবেনা, আমার কানে কানে চুপে চুপে বলে দিলেই হবে কিংবা সেই কাজটি করলেই চলবে যেটা আমি সবচেয়ে পছন্দ করি, সেটা খাওয়া হতে পারে কিংবা অন্য যেকোন কিছু, এমনকি তোমার একটা ছোট্ট হাসি ও হতে পারে। ঠিক আছে তো?

ও আরেকটা কথা শোন, শুক্রবার আর শনিবার এই দুইদিন তোমার রান্না ঘরে যেতেই হবে না, আমি ই রান্না করবো, বিয়ের আগে রান্নার কোর্স করে শিখে নিবো! সপ্তাহের ৫ দিন তুমি অনেক কষ্ট করবে, ২টা দিন না হয় আমি ই করলাম, তবে একটা ছোট্ট শর্ত আছে, প্লিজ, রাখবে তো?? আমাকে সকাল ১০টা পর্যন্ত ঘুমুতে দিতে হবে,প্লিজ। এই কথা শুনে চোখ কপালে উঠে গেলো কেন তোমার??? উঁহু উঁহু, আচ্ছা যাও , ৯টা । ৯টাও না?? আচ্ছা ৮:৩০ প্লিজ প্লিজ প্লিজ প্লিজ, যাক এতোক্ষণে রাজী হলে, যাক বাবা। বেঁচে গেলাম ।
মাঝে মাঝে জানো, তোমার উপর খুব রাগ উঠে, যখন তুমি কষ্টের যন্ত্রণায় মনের ভিতর ছারখার হউ কিন্তু আমাকে কিচ্ছু বলো না, খুব রাগ উঠে, মনে হয় যে কিছু মূহুর্ত তুমি আমাকে এতো আপন ভাবো আর কিছু মূহুর্তে আমার সাথে এলিয়েনের মত ব্যবহার কর, রাগে গা জ্বলতে থাকে, মনে হয় যা আর কক্ষনোই তোমার সাথে কথা বলবোই না। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো , অল্প ক্ষণেই সেই রাগ ভেঙে খানখান, আর যাই হোক প্রিয় মানুষটার সাথে রাগ করা যায়, বলো তুমি? আর ঠিক সেই মূহুর্তে ইচ্ছে করে পৃথিবীর জুড়ে যত সুখ-আনন্দ আছে ওগুলোকে কেটে কেটে কুটি কুটি করে তোমার উপর বৃষ্টির ন্যায় ঝড়িয়ে দেই। I wish I could !

তোমার সাথে হয়তো আমার অনেক ঝগড়া হবে, আমি তো খুব একরোখা টাইপের মানুষ। তাই বলে আমাকে ভুল বোঝনা, তোমাকে রাগের মাথায় যদি একটা কিছু বলে ফেলি তাতে তুমি যেই কষ্টটা পাবে তার চেয়ে শ’গুণ আমি পাবো।প্লিজ আমাকে তখন ক্ষমা করে দিও, তোমার সাথে ঝগড়ায় আমি ই সর্বদা হারবো, কোন আপত্তি ই নেই। কিছু হারের মধ্যে এতো আনন্দ !!
তোমার মত আমিও জানো মানুষের ছোট ছোট কথায় মাঝে মাঝে খুব কষ্ট পাই, এতো খারাপ লাগে তখন, কি যে বলব ! একটা কাজ করতে পারবে তখন ? যখনি বুঝবে যে আমার মন খারাপ তখন আমার পাশে এসে বসতে পারবে? কিচ্ছু বলা লাগবেনা, শুধু বসে থাকবে, আমি জানি যে তুমি আমার পাশে থাকলে আমার মন ভালো হয়েই যাবো, হয়তো তোমাকে ধরে ডুকরে ডুকরে কেঁদে উঠতে পারি, তবুও তোমার কিচ্ছুই বলা লাগবেনা, শুধু আমার পাশে বসলেই চলবে, পারবে প্লিজ?
তুমি ভাবছো, “এই ছোকড়াটা বুঝি পাগল ! আমি তাকে হ্যাঁ বা কিছুই বললাম নাহ, আর সে গাল গল্প লিখা শুরু করে দিয়েছে।” আমি আসলেই জানি না, তুমি ‘না’ বললে কি হবে? জানতে চাই ও না। সব কিছু যে জানতে হয় ও না । শুধু এটুকু জানি; তুমি যাই বলো না কেন, এই অনুভূতি কমবে না; বাড়বে বৈকি।
শেষ করবো আমার কবিতার কিছু কথা দিয়েঃ

“তুমি ছাড়া জীবনকে জীবন বলে না
স্রোতহীনা জলাশয়কে নদী কহে না।
চুইয়ে পড়া বারিধারাকে ঝরনা কহে না।
গাছের উপর রঙ ঢেলে দিলে বসন্ত হয়না।
পরতে পরতে ছন্দ থাকলে কবিতা হয়না
আকাশের পটে চাঁদ থাকলেই পূর্ণিমা হয়না,
জোনাকির ক্ষীণ প্রভাকে আলো কহে না।
ফুলের রূপ,গন্ধ থাকলেই গোলাপ হয় না।
ভাষার ভাঁজে সুর থাকলেই গান হয় না,
জীবনের মাঝে তান থাকলেই প্রাণ হয় না,
তাই,
তুমি ছাড়া জীবনকে জীবন বলে না।”
আমি তোমাকে পছন্দ করি অনেক,
আর ভালোবাসি তার চেয়েও বেশি।

ইতি
শৈলেন রায়
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
ম নি র মো হা ম্ম দ গাছের উপর রঙ ঢেলে দিলে বসন্ত হয়না। পরতে পরতে ছন্দ থাকলে কবিতা হয়না আকাশের পটে চাঁদ থাকলেই পূর্ণিমা হয়না, জোনাকির ক্ষীণ প্রভাকে আলো কহে না। ফুলের রূপ,গন্ধ থাকলেই গোলাপ হয় না।...ভালো লেগেছে.... আমার কবিতায় আমন্ত্রণ জানিয়ে গেলাম।ভাল থাকুন।
ভালো লাগেনি ২৩ জানুয়ারী, ২০১৮
শরিফুল ইসলাম আমার পাতায় আমন্ত্রণ
ভালো লাগেনি ২৩ জানুয়ারী, ২০১৮
মাইনুল ইসলাম আলিফ পাগল বলে বলুক লোকে, তবুও ভালবাসা ভালবাসাই।যাকে ভাল বাসা যায় তার জন্য অনেক ত্যাগ করা যায়।ভাল বাসার মানুষ কাছে বসে থাকলেও আনন্দ লাগে।শুভ কামনা লেখকের জন্য।পছন্দ আর ভোট রইল।আমার পাতায় আমন্ত্রণ রইল।
ভালো লাগেনি ১৬ জানুয়ারী, ২০১৮
ওয়াহিদ মামুন লাভলু গভীর প্রেমের গল্প। সত্যিই যাকে মন থেকে ভালোবাসা যায় তাকে নিয়ে চিন্তা করাটাই হলো প্রিয় অবসর। যাকে পাগলের মত ভালবাসা যায় তার কাছে ঝগড়ায় হেরে যাওয়ার মধ্যে আসলেই অনেক আনন্দ আছে। ভালবাসার মানুষকে ছাড়া জীবন সত্যিই প্রকৃত জীবন নয়, তখন জীবনকে মনে হয় একটা বোঝা। খুব মানসম্পন্ন গল্প। আমার শ্রদ্ধা গ্রহণ করবেন। আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইলো। আপনার শুভকামনা কামনা করছি। ভাল থাকবেন। নতুন বছরের অনেক অনেক শুভেচ্ছা নিবেন।
ভালো লাগেনি ১৫ জানুয়ারী, ২০১৮
আমি মিয়াবাড়ির ছেলে চিঠির ভিতরে গল্প। প্রেমের আকুতি প্রকাশ পেয়েছে। শুভকামনা।
ভালো লাগেনি ১৩ জানুয়ারী, ২০১৮
সোহরাব হোসেন ভালো লেগেছে। সবিনয় নিবেদনের পর আবারো চিঠি সাহিত্য পড়লাম। সমাপ্তিতে কবিতা খানা খুবই মন ছোঁয়ে গেল। ভোট রইলো। আমার পাতায় আমন্ত্রণ।
ভালো লাগেনি ১২ জানুয়ারী, ২০১৮
মোঃ মোখলেছুর রহমান আঙ্গিক লক্ষ্যনীয়, ভাল লাগল।
সালসাবিলা নকি ভালো লেগেছে। প্রতিযোগিতায় কি চিঠিও অন্তর্ভুক্ত? জানি না...
মোঃ মোশফিকুর রহমান ভালো লাগলো, ভোট করলাম! আমার পাতায় স্বাগতম ........

১৪ মে - ২০১৭ গল্প/কবিতা: ১২ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

বিজ্ঞপ্তি

“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।

প্রতিযোগিতার নিয়মাবলী