বাবা একমাত্র তুমি আর মা কেঁদেছিলে সেদিন , যে দিন আমায় ঘর থেকে বের করে দিয়েছিল ওরা। আমার বুকের ভিতরে পাথর চাপা কষ্ট একমাত্র তোমরাই অনুভব করেছিলে, কিন্তু বলতে পারো নি কিছু একটা ভেবে ! দূর্বলদের প্রতি টান সবারই থাকে, কিন্তু তোমাদের একটু বেশিই । আমার প্রতি তোমাদের টান ছিল, ভালোবাসার টান, সন্তানের টান, দূর্বলতার টান । বাবা অবহেলার পাত্রী হিসেবে একজনই করতো আমায়, গরিমায় পা মাটিতে রাখা যেমন মুশকিল ! সেই রকম কিছু একটা আমার মাঝে বোধহয় ছিল। কিন্তু আমি বুজতাম তা কেউ একজন বলেছে আমায়। জান তো বাবা পৃথিবী আর আমি সম্পুর্ন আলাদা, আমি কেন জানি পৃথিবীটাকে ভালবাসতে পারছি নে, আর পৃথিবীর মানুষ তো দূরে থাক। আমার একাকিত্ব, আমার সরলতা ওরা এমন ভাবে ব্যবহার করছে তখন মনে হয় এক একটা ক্ষুধার্ত কুকুর। মাংসের উপর হিংস্র নঁখের আঁছড়ে কালো কালো চোপে, এযেন কোন এক অভিশাপের কলঙ্কে মুড়ানো আমার ধবধবে সাদা দেহ।আমার ধবধবে সাদা শরীরে নরপশুর নখের এক একটা আছঁড়ে তুলতুলে মাংসপেশি খান খান করে দিয়েছে । জান তো বাবা, ওরা কুকুরের মত হাড়গুলোও কামড়াতে বাকি রাখেনি। খুব ব্যথা আর অসহ্য যন্ত্রনায় কাতরাতে থাকি তখন। কিন্তু কেউ শুনে না আমার অসহ্য যন্ত্রনার কথা, আমার হা হা কার আমার করুন চিৎকার। জান তো বাবা একসময় যে তুমি ভয় পেতে কি করে একা থাকবো সেই ভয়টা আর করো না জানো কেন? কারণ ওরা এখন আমায় একা থাকতে দেয় না বাবা । ওই শয়তান গুলো প্রতিদিন প্রতিরাতে আমায় ব্যবহার করে, আমার পরিধেয় শরীর নগ্ন করে ক্ষুধার্ত কুকুরের মতো ঝাঁপিয়ে পরে।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সেলিনা ইসলাম
প্রথমেই স্বাগত জানাই এই পরিবারে। কবিতার থিম খুব ভালো লাগলো। লেখার হাতও ভালো। তবে বাক্য গঠনে আরও একটু খেয়াল দিতে হবে। অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।
বিজ্ঞপ্তি
“এপ্রিল ২০২৪” সংখ্যার জন্য গল্প/কবিতা প্রদানের সময় শেষ। আপনাদের পাঠানো গল্প/কবিতা গুলো রিভিউ হচ্ছে। ১ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে গল্প/কবিতা গুলো ভোটের জন্য উন্মুক্ত করা হবে এবং আগামি সংখ্যার বিষয় জানিয়ে দেয়া হবে।